নিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা
সড়ক দুর্ঘটনায় মৃত্যু নিয়ে বাংলাদেশ যাত্রী কল্যাণ সমিতির পরিসংখ্যানকে অতিরঞ্জিত বলে মন্তব্য করেছেন বাংলাদেশ সড়ক পরিবহন কর্তৃপক্ষের (বিআরটিএ) চেয়ারম্যান নুর মোহাম্মদ মজুমদার। এ ছাড়া এ বিষয়ে বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থার (ডব্লিউএইচও) তথ্যও অবাস্তব বলে জানিয়েছেন তিনি।
আজ মঙ্গলবার দুপুরে রাজধানীর বনানীর বিআরটিএ ভবনের সভাকক্ষে ‘সড়ক দুর্ঘটনার তথ্য প্রকাশ’ বিষয়ক সংবাদ সম্মেলনে তিনি এ কথা বলেন।
বিআরটিএর চেয়ারম্যান নুর মোহাম্মদ মজুমদার বলেন, সরকারি ও বিভিন্ন বেসরকারি প্রতিষ্ঠানের তুলনায় বাংলাদেশ যাত্রী কল্যাণ সমিতির রিপোর্ট অতিরঞ্জিত। এতে তাদের প্রকাশিত সড়ক দুর্ঘটনার পরিসংখ্যান নিয়ে জনমনে বিভ্রান্তি সৃষ্টি হয়েছে।
বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থার বিষয়ে তিনি বলেন, সড়ক দুর্ঘটনা নিয়ে বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থার এস্টিমেটেড মৃত্যুর সংখ্যা ৩১ হাজার ৫৭৮ রিপোর্ট আকারে প্রকাশিত হওয়ায় বাংলাদেশের সড়ক নিরাপত্তা সম্পর্কে একটি ভুল বার্তা বিশ্বব্যাপী ছড়িয়ে পড়েছে।
২০২৩ সালে বিআরটিএর রিপোর্ট অনুযায়ী ৫৪৯৫টি সড়ক দুর্ঘটনায় ৫০২৪ জন, বাংলাদেশ পুলিশের রিপোর্ট অনুযায়ী ৫০৯৩টি সড়ক দুর্ঘটনায় ৪৪৭৫ জন, রোড সেফটি ফাউন্ডেশনের রিপোর্ট অনুযায়ী ৬৯১১টি সড়ক দুর্ঘটনায় ৬৫২৪ জন এবং বাংলাদেশ যাত্রী কল্যাণ সমিতির রিপোর্ট অনুযায়ী ৬২৬১টি সড়ক দুর্ঘটনায় ৭৯০২ জন নিহত হয়েছে। বিআরটিএর তুলনায় যাত্রী কল্যাণ সমিতির পরিসংখ্যানে ২৮৭৮ জনের মৃত্যুর তথ্য বেশি দেওয়া হয়েছে।
সংবাদ সম্মেলনে বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থার পরিসংখ্যানের বিষয়ে জানানো হয়, রিগ্রেশন মডেল ব্যবহার করে এস্টিমেটেড তথ্য প্রকাশ করে যার সঙ্গে বাস্তব অবস্থার মিল পাওয়া যায় না। পাশাপাশি এই মডেল সব দেশের জন্য এক নয়। ডব্লিউএইচও বিশ্বের সকল দেশকে চারটি বিস্তৃত ক্যাটাগরিতে বিভক্ত করে পৃথক রিগ্রেশন মডেল ব্যবহার করে। যেসব দেশে সড়ক দুর্ঘটনার তথ্য সংগ্রহ ও সংরক্ষণ করার জন্য উন্নত দেশগুলোর মতো সিস্টেম নেই তাদের ক্যাটাগরি-৪-এ রাখা হয়। ক্যাটাগরি-৪ একটি খুবই বিস্তৃত ক্যাটাগরি। এই ক্যাটাগরিতে অনেকগুলো দেশ রয়েছে। এ ক্যাটাগরির সকল দেশের দুর্ঘটনার মৃত্যুর সংখ্যা অনুমানের জন্য ডব্লিউএইচও একটি মাত্র কম্পিউটারনির্ভর রিগ্রেশন মডেল ব্যবহার করেছে যার মাধ্যমে এতগুলো দেশের সড়ক দুর্ঘটনার বাস্তব চিত্র উঠে আসে না। এ ছাড়া এ পদ্ধতিতে ইন্ডিকেটর হিসেবে দেশের আইন, নীতিমালা, সড়ক ব্যবস্থার বিভিন্ন তথ্য ব্যবহার করা হয়েছে, যার কারণে এস্টিমেটেড সংখ্যা কমবেশি হয়। অর্থাৎ দুটি দেশের সড়ক দুর্ঘটনায় মৃত্যুর সংখ্যা এক হলেও নির্দিষ্ট কিছু নিয়ম, আইন ও ব্যবস্থা না থাকলে এস্টিমেটেড সংখ্যার ব্যাপক পার্থক্য হয়। আমাদের দেশের জনসংখ্যা অত্যন্ত বেশি হওয়ায় তাদের ক্যালকুলেশনে আমাদের দেশের দুর্ঘটনায় মৃত্যুর সংখ্যা স্বাভাবিকের চেয়ে কয়েক গুণ বেশি দেখায়।
সড়ক দুর্ঘটনায় মৃত্যু নিয়ে বাংলাদেশ যাত্রী কল্যাণ সমিতির পরিসংখ্যানকে অতিরঞ্জিত বলে মন্তব্য করেছেন বাংলাদেশ সড়ক পরিবহন কর্তৃপক্ষের (বিআরটিএ) চেয়ারম্যান নুর মোহাম্মদ মজুমদার। এ ছাড়া এ বিষয়ে বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থার (ডব্লিউএইচও) তথ্যও অবাস্তব বলে জানিয়েছেন তিনি।
আজ মঙ্গলবার দুপুরে রাজধানীর বনানীর বিআরটিএ ভবনের সভাকক্ষে ‘সড়ক দুর্ঘটনার তথ্য প্রকাশ’ বিষয়ক সংবাদ সম্মেলনে তিনি এ কথা বলেন।
বিআরটিএর চেয়ারম্যান নুর মোহাম্মদ মজুমদার বলেন, সরকারি ও বিভিন্ন বেসরকারি প্রতিষ্ঠানের তুলনায় বাংলাদেশ যাত্রী কল্যাণ সমিতির রিপোর্ট অতিরঞ্জিত। এতে তাদের প্রকাশিত সড়ক দুর্ঘটনার পরিসংখ্যান নিয়ে জনমনে বিভ্রান্তি সৃষ্টি হয়েছে।
বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থার বিষয়ে তিনি বলেন, সড়ক দুর্ঘটনা নিয়ে বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থার এস্টিমেটেড মৃত্যুর সংখ্যা ৩১ হাজার ৫৭৮ রিপোর্ট আকারে প্রকাশিত হওয়ায় বাংলাদেশের সড়ক নিরাপত্তা সম্পর্কে একটি ভুল বার্তা বিশ্বব্যাপী ছড়িয়ে পড়েছে।
২০২৩ সালে বিআরটিএর রিপোর্ট অনুযায়ী ৫৪৯৫টি সড়ক দুর্ঘটনায় ৫০২৪ জন, বাংলাদেশ পুলিশের রিপোর্ট অনুযায়ী ৫০৯৩টি সড়ক দুর্ঘটনায় ৪৪৭৫ জন, রোড সেফটি ফাউন্ডেশনের রিপোর্ট অনুযায়ী ৬৯১১টি সড়ক দুর্ঘটনায় ৬৫২৪ জন এবং বাংলাদেশ যাত্রী কল্যাণ সমিতির রিপোর্ট অনুযায়ী ৬২৬১টি সড়ক দুর্ঘটনায় ৭৯০২ জন নিহত হয়েছে। বিআরটিএর তুলনায় যাত্রী কল্যাণ সমিতির পরিসংখ্যানে ২৮৭৮ জনের মৃত্যুর তথ্য বেশি দেওয়া হয়েছে।
সংবাদ সম্মেলনে বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থার পরিসংখ্যানের বিষয়ে জানানো হয়, রিগ্রেশন মডেল ব্যবহার করে এস্টিমেটেড তথ্য প্রকাশ করে যার সঙ্গে বাস্তব অবস্থার মিল পাওয়া যায় না। পাশাপাশি এই মডেল সব দেশের জন্য এক নয়। ডব্লিউএইচও বিশ্বের সকল দেশকে চারটি বিস্তৃত ক্যাটাগরিতে বিভক্ত করে পৃথক রিগ্রেশন মডেল ব্যবহার করে। যেসব দেশে সড়ক দুর্ঘটনার তথ্য সংগ্রহ ও সংরক্ষণ করার জন্য উন্নত দেশগুলোর মতো সিস্টেম নেই তাদের ক্যাটাগরি-৪-এ রাখা হয়। ক্যাটাগরি-৪ একটি খুবই বিস্তৃত ক্যাটাগরি। এই ক্যাটাগরিতে অনেকগুলো দেশ রয়েছে। এ ক্যাটাগরির সকল দেশের দুর্ঘটনার মৃত্যুর সংখ্যা অনুমানের জন্য ডব্লিউএইচও একটি মাত্র কম্পিউটারনির্ভর রিগ্রেশন মডেল ব্যবহার করেছে যার মাধ্যমে এতগুলো দেশের সড়ক দুর্ঘটনার বাস্তব চিত্র উঠে আসে না। এ ছাড়া এ পদ্ধতিতে ইন্ডিকেটর হিসেবে দেশের আইন, নীতিমালা, সড়ক ব্যবস্থার বিভিন্ন তথ্য ব্যবহার করা হয়েছে, যার কারণে এস্টিমেটেড সংখ্যা কমবেশি হয়। অর্থাৎ দুটি দেশের সড়ক দুর্ঘটনায় মৃত্যুর সংখ্যা এক হলেও নির্দিষ্ট কিছু নিয়ম, আইন ও ব্যবস্থা না থাকলে এস্টিমেটেড সংখ্যার ব্যাপক পার্থক্য হয়। আমাদের দেশের জনসংখ্যা অত্যন্ত বেশি হওয়ায় তাদের ক্যালকুলেশনে আমাদের দেশের দুর্ঘটনায় মৃত্যুর সংখ্যা স্বাভাবিকের চেয়ে কয়েক গুণ বেশি দেখায়।
বাংলাদেশের বর্তমান রাজনৈতিক ও অর্থনৈতিক সংকটে মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রের সঙ্গে ব্যবসায়িক অংশীদারিত্বের উপর জোর দিয়েছেন অন্তর্বর্তীকালীন সরকারের প্রধান উপদেষ্টা ড. মুহাম্মদ ইউনূস। মার্কিন সাময়িকী টাইমকে দেওয়া এক সাক্ষাৎকারে তিনি বলেছে, তিনি ব্যবসায়িক অংশীদার হিসেবে ডোনাল্ড ট্রাম্পের সঙ্গে সম্পর্ক নির্ম
২ ঘণ্টা আগে‘আওয়ামী লীগও অন্য যে কোনো দলের মতো নির্বাচনে অংশ নিতে পারবে। আমরা তাঁদের রাজনৈতিক ময়দানে প্রতিযোগিতার জন্য প্রস্তুত। তবে এর আগে তাদের আচরণ এবং অতীতে সংঘটিত অপরাধের জন্য দায় মেনে নিতে হবে। একবার তাঁরা আইনি বাধাগুলো কাটিয়ে উঠলে নির্বাচনে তাদের স্বাগত জানানো হবে।’
৪ ঘণ্টা আগেমাধ্যমিক শিক্ষার্থীদের ক্লাসের অ্যাসাইনমেন্ট হিসেবে তথ্য অধিকার আইন অনুযায়ী তথ্যপ্রাপ্তির আবেদন করতে দিলে এই আইন সম্পর্কে ধারণা ও বাস্তবায়ন বাড়বে বলে মন্তব্য করেছেন জাতীয় শিক্ষাক্রম ও পাঠ্যপুস্তক বোর্ড (এনসিটিবি)-এর চেয়ারম্যান অধ্যাপক এ কে এম রিয়াজুল হাসান।
৪ ঘণ্টা আগেপুলিশ বাহিনীর বিভিন্ন ইউনিটে ৫৪ জন কর্মকর্তাকে বদলি ও নতুন কর্মস্থলে পদায়ন করা হয়েছে। এই কর্মকর্তাদের মধ্যে ৩১ জন অতিরিক্ত পুলিশ সুপার এবং ২৩ জন সহকারী পুলিশ সুপার রয়েছেন। গতকাল বুধবার (২০ নভেম্বর) প্রজ্ঞাপনে স্বাক্ষর করেছেন বিদায়ী পুলিশ মহাপরিদর্শক (আইজিপি) মো. ময়নুল ইসলাম।
৬ ঘণ্টা আগে