নিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা
দেশের পাঁচটি সিটি করপোরেশন নির্বাচন ও আগামী জাতীয় নির্বাচনে ইভিএম বিষয়ে সিদ্ধান্ত নিতে বৈঠকে বসেছে নির্বাচন কমিশন (ইসি)। আজ সোমবার বেলা ১১টায় প্রধান নির্বাচন কমিশনার কাজী হাবিবুল আউয়ালের নেতৃত্ব কমিশনের ১৭তম সভা অনুষ্ঠিত হয়েছে।
ইসি সূত্র বলছে, এই সভায় গাজীপুর সিটি করপোরেশন নির্বাচনের তফসিল চূড়ান্ত হবে। অন্যগুলোর বিষয়ে আলোচনা হলেও ক্ষণগণনা শুরু হয়ে যাওয়ায় এই সিটি নির্বাচনটি গুরুত্ব পাবে।
গাজীপুর ছাড়া চলতি বছর মে থেকে জুনের মধ্যে যেসব সিটিতে নির্বাচন অনুষ্ঠিত হবে সেগুলো হলো বরিশাল, রাজশাহী, সিলেট ও খুলনা।
সিটি করপোরেশন নির্বাচন আইন অনুযায়ী, নির্বাচিত করপোরেশনের মেয়াদ হলো প্রথম সভার পরবর্তী পাঁচ বছর। আর পরবর্তী নির্বাচন সম্পন্ন করতে হবে মেয়াদ শেষ হওয়ার আগের ১৮০ দিনের মধ্যে।
গাজীপুর সিটি করপোরেশনে সর্বশেষ ভোট হয়েছে ২০১৮ সালের ২৭ জুন। প্রথম সভা অনুষ্ঠিত হয় ২০১৮ সালের ১১ সেপ্টেম্বর। পরের সাধারণ নির্বাচনের সময় গণনা শুরু হয়েছে ২০২৩ সালের ১১ মার্চ থেকে। আর ভোট গ্রহণ করতে হবে আগামী ১০ সেপ্টেম্বরের মধ্যে।
ইসির অতিরিক্ত সচিব অশোক কুমার দেবনাথ জানিয়েছেন, আজ সোমবার অনুষ্ঠিতব্য কমিশন সভায় সিটি নির্বাচন ছাড়া যেসব বিষয় সূচিতে রয়েছে সেগুলো হলো সংসদ নির্বাচনে ইভিএম, নির্বাচনে সংবাদ সংগ্রহে সাংবাদিক ও গণমাধ্যমকর্মীদের জন্য নীতিমালা, বাংলাদেশ মেশিন টুলস ফ্যাক্টরির (বিএমটিএফ) সঙ্গে চুক্তি অনুমোদন এবং বিবিধ।
দ্বাদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনে ইভিএম ব্যবহার নিয়ে সংশয়ে পড়েছে ইসি। সংস্থাটির হাতে থাকা ১ লাখ ১০ হাজার মেশিন মেরামতের জন্য অর্থ মন্ত্রণালয়ের কাছে ১ হাজার ২৬০ কোটি টাকা চেয়েছে। কিন্তু এখন পর্যন্ত সে বিষয়ে অর্থ বিভাগ কোনো সাড়া দেয়নি। ইসি থেকে অর্থের কাছে আবেদন করা ওই চিঠিতে বলা হয়েছে, দুই ধাপে হলেও যেন মেরামত বাবদ সেই টাকা বরাদ্দ করা হয়। গত ২১ মার্চ চিঠি পাঠালেও ইসির কাছে অর্থ মন্ত্রণালয় থেকে কোনো জবাব আসেনি। এ নিয়ে অবশ্য নির্বাচন কমিশনার আনিছুর রহমান মার্চের মাঝামাঝিতে এক সংবাদ সম্মেলনে বলেছেন, ‘যদি অর্থ বিভাগ টাকা সংস্থান করে, তাহলে আমরা ইভিএমের ব্যাপারে সিদ্ধান্তে উপনীত হব। যদি টাকা না পাওয়া যায়, তাতেও আমাদের সিদ্ধান্তে আসতে হবে ব্যালটে কতটা করব বা ইভিএমে আদৌ করব কি না। কাজেই সবটাই নির্ভর করবে অর্থ প্রাপ্তির ওপর।’
এর আগে গত বছর দ্বাদশ সংসদ নির্বাচনের ১৫০ আসনে ব্যবহারের জন্য ৮ হাজার ৭১১ কোটি টাকার ইভিএম প্রকল্প হাতে নেওয়ার সিদ্ধান্ত নেয় ইসি। কয়েক দফা চিঠি চালাচালি করেও সেই প্রকল্পের অর্থ বরাদ্দ পায়নি সংস্থাটি। চলতি বছর জানুয়ারিতে ইসিসচিব জাহাঙ্গীর আলম জানান, আর্থিক সংকটের কারণে প্রকল্পটি আপাতত স্থগিত করা হয়েছে।
দেশের পাঁচটি সিটি করপোরেশন নির্বাচন ও আগামী জাতীয় নির্বাচনে ইভিএম বিষয়ে সিদ্ধান্ত নিতে বৈঠকে বসেছে নির্বাচন কমিশন (ইসি)। আজ সোমবার বেলা ১১টায় প্রধান নির্বাচন কমিশনার কাজী হাবিবুল আউয়ালের নেতৃত্ব কমিশনের ১৭তম সভা অনুষ্ঠিত হয়েছে।
ইসি সূত্র বলছে, এই সভায় গাজীপুর সিটি করপোরেশন নির্বাচনের তফসিল চূড়ান্ত হবে। অন্যগুলোর বিষয়ে আলোচনা হলেও ক্ষণগণনা শুরু হয়ে যাওয়ায় এই সিটি নির্বাচনটি গুরুত্ব পাবে।
গাজীপুর ছাড়া চলতি বছর মে থেকে জুনের মধ্যে যেসব সিটিতে নির্বাচন অনুষ্ঠিত হবে সেগুলো হলো বরিশাল, রাজশাহী, সিলেট ও খুলনা।
সিটি করপোরেশন নির্বাচন আইন অনুযায়ী, নির্বাচিত করপোরেশনের মেয়াদ হলো প্রথম সভার পরবর্তী পাঁচ বছর। আর পরবর্তী নির্বাচন সম্পন্ন করতে হবে মেয়াদ শেষ হওয়ার আগের ১৮০ দিনের মধ্যে।
গাজীপুর সিটি করপোরেশনে সর্বশেষ ভোট হয়েছে ২০১৮ সালের ২৭ জুন। প্রথম সভা অনুষ্ঠিত হয় ২০১৮ সালের ১১ সেপ্টেম্বর। পরের সাধারণ নির্বাচনের সময় গণনা শুরু হয়েছে ২০২৩ সালের ১১ মার্চ থেকে। আর ভোট গ্রহণ করতে হবে আগামী ১০ সেপ্টেম্বরের মধ্যে।
ইসির অতিরিক্ত সচিব অশোক কুমার দেবনাথ জানিয়েছেন, আজ সোমবার অনুষ্ঠিতব্য কমিশন সভায় সিটি নির্বাচন ছাড়া যেসব বিষয় সূচিতে রয়েছে সেগুলো হলো সংসদ নির্বাচনে ইভিএম, নির্বাচনে সংবাদ সংগ্রহে সাংবাদিক ও গণমাধ্যমকর্মীদের জন্য নীতিমালা, বাংলাদেশ মেশিন টুলস ফ্যাক্টরির (বিএমটিএফ) সঙ্গে চুক্তি অনুমোদন এবং বিবিধ।
দ্বাদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনে ইভিএম ব্যবহার নিয়ে সংশয়ে পড়েছে ইসি। সংস্থাটির হাতে থাকা ১ লাখ ১০ হাজার মেশিন মেরামতের জন্য অর্থ মন্ত্রণালয়ের কাছে ১ হাজার ২৬০ কোটি টাকা চেয়েছে। কিন্তু এখন পর্যন্ত সে বিষয়ে অর্থ বিভাগ কোনো সাড়া দেয়নি। ইসি থেকে অর্থের কাছে আবেদন করা ওই চিঠিতে বলা হয়েছে, দুই ধাপে হলেও যেন মেরামত বাবদ সেই টাকা বরাদ্দ করা হয়। গত ২১ মার্চ চিঠি পাঠালেও ইসির কাছে অর্থ মন্ত্রণালয় থেকে কোনো জবাব আসেনি। এ নিয়ে অবশ্য নির্বাচন কমিশনার আনিছুর রহমান মার্চের মাঝামাঝিতে এক সংবাদ সম্মেলনে বলেছেন, ‘যদি অর্থ বিভাগ টাকা সংস্থান করে, তাহলে আমরা ইভিএমের ব্যাপারে সিদ্ধান্তে উপনীত হব। যদি টাকা না পাওয়া যায়, তাতেও আমাদের সিদ্ধান্তে আসতে হবে ব্যালটে কতটা করব বা ইভিএমে আদৌ করব কি না। কাজেই সবটাই নির্ভর করবে অর্থ প্রাপ্তির ওপর।’
এর আগে গত বছর দ্বাদশ সংসদ নির্বাচনের ১৫০ আসনে ব্যবহারের জন্য ৮ হাজার ৭১১ কোটি টাকার ইভিএম প্রকল্প হাতে নেওয়ার সিদ্ধান্ত নেয় ইসি। কয়েক দফা চিঠি চালাচালি করেও সেই প্রকল্পের অর্থ বরাদ্দ পায়নি সংস্থাটি। চলতি বছর জানুয়ারিতে ইসিসচিব জাহাঙ্গীর আলম জানান, আর্থিক সংকটের কারণে প্রকল্পটি আপাতত স্থগিত করা হয়েছে।
অন্তর্বর্তীকালীন সরকারের প্রধান উপদেষ্টা ড. মুহাম্মদ ইউনূসের বিশেষ সহকারী হিসেবে নিয়োগ পেয়েছেন শেখ মঈনুদ্দিন। তিনি প্রধান উপদেষ্টার সড়ক পরিবহন ও সেতু মন্ত্রণালয় বিষয়ক সহকারী হিসেবে কাজ করবেন।
৭ মিনিট আগে‘মানবতাবিরোধী অপরাধের জন্য ক্ষমতাচ্যুত স্বৈরাচারী প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনাকে বিচারের মুখোমুখি হতে হবে। সেই সঙ্গে তাঁর সঙ্গে সংশ্লিষ্ট তাঁর পরিবারের সদস্য, সহযোগী বা দোসরদেরও বিচারের আওতায় আনা হবে।’
২ ঘণ্টা আগেআলোচিত এস আলম গ্রুপের ও এর স্বার্থসংশ্লিষ্ট আরও ১১ ব্যক্তিকে দেশত্যাগে নিষেধাজ্ঞা দেওয়া হয়েছে। আজ বুধবার ঢাকার মহানগর দায়রা জজ ও সিনিয়র বিশেষ জজ আদালতের বিচারক মো. জাকির হোসেন এই নির্দেশ দেন
২ ঘণ্টা আগেশেখ মইনউদ্দিন এবং ফয়েজ আহমদ তৈয়বকে নিজের বিশেষ সহকারী হিসেবে নিয়োগ দিয়েছেন প্রধান উপদেষ্টা মুহাম্মদ ইউনূস। প্রতিমন্ত্রী পদমর্যাদায় প্রধান উপদেষ্টা তাঁদেরকে নিজের বিশেষ সহকারী নিয়োগ দিয়েছেন জানিয়ে আজ বুধবার প্রজ্ঞাপন জারি করেছে মন্ত্রিপরিষদ বিভাগ। শেখ মইনউদ্দিনকে সড়ক পরিবহন ও সেতু মন্ত্রণালয়...
৪ ঘণ্টা আগে