কূটনৈতিক প্রতিবেদক, ঢাকা
দ্বাদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচন নিয়ে সরকার কী পরিকল্পনা করেছে তা জানতে চেয়েছে যুক্তরাষ্ট্র। দেশটির পররাষ্ট্র দপ্তরের রাজনৈতিক সামরিক বিভাগের উপসহকারী পররাষ্ট্রমন্ত্রী মিরা রেজনিক ঢাকায় সরকারি কর্মকর্তাদের সঙ্গে দুটি বৈঠকে এ বিষয়ে জানতে চান।
আজ মঙ্গলবার রাজধানীর ফরেন সার্ভিস একাডেমিতে দুই দেশের মধ্যে নবম নিরাপত্তা সংলাপে মার্কিন প্রতিনিধিদলের নেতৃত্ব দেন মিরা রেজনিক। সংলাপের পর তিনি পররাষ্ট্রসচিব মাসুদ বিন মোমেনের সঙ্গে সৌজন্য সাক্ষাৎ করেন।
পররাষ্ট্রসচিব সাংবাদিকদের বলেন, নির্বাচনের ব্যাপারে তারা (যুক্তরাষ্ট্র) জানতে চেয়েছে। আগ্রহ প্রকাশ করেছে। তাদের জানানো হয়েছে, সরকার অবাধ ও সুষ্ঠু নির্বাচন করতে বদ্ধপরিকর।
নির্বাচন কমিশনের সক্ষমতা বাড়ানোর দরকার হলে যুক্তরাষ্ট্র সহযোগিতা করতে রাজি আছে বলে মিরা রেজনিক পররাষ্ট্রসচিবকে জানান।
সাক্ষাতে মানবাধিকার প্রসঙ্গেও কথা হয়েছে বলে জানান পররাষ্ট্রসচিব। তিনি বলেন, সামগ্রিক নিরাপত্তা নিয়ে কথা বলতে গেলে মানবাধিকার এসেই যায়। সে ক্ষেত্রে জাতীয় ও আন্তর্জাতিকভাবে যেসব বাধ্যবাধকতা রয়েছে, তা পূরণ করা হচ্ছে।
র্যাপিড অ্যাকশন ব্যাটালিয়নের (র্যাব) ওপর আরোপিত মার্কিন নিষেধাজ্ঞা প্রত্যাহারে বাংলাদেশের অনুরোধের বিষয়টি সংলাপে আবারও তোলা হয়েছে বলে মোমেন জানান। তিনি বলেন, যুক্তরাষ্ট্রকে জানানো হয়েছে, প্রতিটি বাহিনী নিজস্ব নিয়মে চলে। সেখানে অপরাধের দায়মুক্তির সুযোগ নেই। আর ব্যক্তি বিশেষ কোনো ঘটনায় জড়িত থাকলে, সে ক্ষেত্রে সরকার জড়িত, এটা বলা যায় না।
নিরাপত্তা সংলাপে বাংলাদেশ প্রতিনিধিদলের নেতৃত্ব দেন পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের উত্তর আমেরিকা অনুবিভাগের মহাপরিচালক খন্দকার মাসুদুল আলম।
পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয় এক প্রেস বিজ্ঞপ্তিতে জানায়, সংলাপে আগামী জাতীয় নির্বাচন, নিরাপত্তার বিভিন্ন দিক, ভারত-মহাসাগর অঞ্চল নিয়ে দুই দেশের দৃষ্টিভঙ্গি, প্রতিরক্ষা বাণিজ্য ও সহযোগিতা, সন্ত্রাসবাদ, আন্তর্দেশীয় অপরাধ, সামরিক ও বেসামরিক খাতে নিরাপত্তা সহযোগিতা ও জ্বালানি সহযোগিতা নিয়ে কথা হয়েছে।
এতে বলা হয়, বাংলাদেশ সমুদ্রে নিরাপত্তার বিভিন্ন দিক নিয়ে একসঙ্গে কাজ করার আগ্রহ প্রকাশ করলে যুক্তরাষ্ট্র সম্মতি জানায়।
বাংলাদেশে আশ্রিত মিয়ানমারের নাগরিক রোহিঙ্গাদের থেকে দেশটিতে প্রত্যাবাসনে যুক্তরাষ্ট্রের সহযোগিতা চায় বাংলাদেশ। যুক্তরাষ্ট্র এ বিষয়ে বাংলাদেশের পাশে থাকবে বলে জানায়। দুই দেশের বিভিন্ন মন্ত্রণালয় ও বিভাগের কর্মকর্তারা নিজ নিজ প্রতিনিধিদলে বৈঠকে অংশ নেন। দশম নিরাপত্তা সংলাপ ওয়াশিংটনে অনুষ্ঠিত হওয়ার কথা রয়েছে।
দ্বাদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচন নিয়ে সরকার কী পরিকল্পনা করেছে তা জানতে চেয়েছে যুক্তরাষ্ট্র। দেশটির পররাষ্ট্র দপ্তরের রাজনৈতিক সামরিক বিভাগের উপসহকারী পররাষ্ট্রমন্ত্রী মিরা রেজনিক ঢাকায় সরকারি কর্মকর্তাদের সঙ্গে দুটি বৈঠকে এ বিষয়ে জানতে চান।
আজ মঙ্গলবার রাজধানীর ফরেন সার্ভিস একাডেমিতে দুই দেশের মধ্যে নবম নিরাপত্তা সংলাপে মার্কিন প্রতিনিধিদলের নেতৃত্ব দেন মিরা রেজনিক। সংলাপের পর তিনি পররাষ্ট্রসচিব মাসুদ বিন মোমেনের সঙ্গে সৌজন্য সাক্ষাৎ করেন।
পররাষ্ট্রসচিব সাংবাদিকদের বলেন, নির্বাচনের ব্যাপারে তারা (যুক্তরাষ্ট্র) জানতে চেয়েছে। আগ্রহ প্রকাশ করেছে। তাদের জানানো হয়েছে, সরকার অবাধ ও সুষ্ঠু নির্বাচন করতে বদ্ধপরিকর।
নির্বাচন কমিশনের সক্ষমতা বাড়ানোর দরকার হলে যুক্তরাষ্ট্র সহযোগিতা করতে রাজি আছে বলে মিরা রেজনিক পররাষ্ট্রসচিবকে জানান।
সাক্ষাতে মানবাধিকার প্রসঙ্গেও কথা হয়েছে বলে জানান পররাষ্ট্রসচিব। তিনি বলেন, সামগ্রিক নিরাপত্তা নিয়ে কথা বলতে গেলে মানবাধিকার এসেই যায়। সে ক্ষেত্রে জাতীয় ও আন্তর্জাতিকভাবে যেসব বাধ্যবাধকতা রয়েছে, তা পূরণ করা হচ্ছে।
র্যাপিড অ্যাকশন ব্যাটালিয়নের (র্যাব) ওপর আরোপিত মার্কিন নিষেধাজ্ঞা প্রত্যাহারে বাংলাদেশের অনুরোধের বিষয়টি সংলাপে আবারও তোলা হয়েছে বলে মোমেন জানান। তিনি বলেন, যুক্তরাষ্ট্রকে জানানো হয়েছে, প্রতিটি বাহিনী নিজস্ব নিয়মে চলে। সেখানে অপরাধের দায়মুক্তির সুযোগ নেই। আর ব্যক্তি বিশেষ কোনো ঘটনায় জড়িত থাকলে, সে ক্ষেত্রে সরকার জড়িত, এটা বলা যায় না।
নিরাপত্তা সংলাপে বাংলাদেশ প্রতিনিধিদলের নেতৃত্ব দেন পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের উত্তর আমেরিকা অনুবিভাগের মহাপরিচালক খন্দকার মাসুদুল আলম।
পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয় এক প্রেস বিজ্ঞপ্তিতে জানায়, সংলাপে আগামী জাতীয় নির্বাচন, নিরাপত্তার বিভিন্ন দিক, ভারত-মহাসাগর অঞ্চল নিয়ে দুই দেশের দৃষ্টিভঙ্গি, প্রতিরক্ষা বাণিজ্য ও সহযোগিতা, সন্ত্রাসবাদ, আন্তর্দেশীয় অপরাধ, সামরিক ও বেসামরিক খাতে নিরাপত্তা সহযোগিতা ও জ্বালানি সহযোগিতা নিয়ে কথা হয়েছে।
এতে বলা হয়, বাংলাদেশ সমুদ্রে নিরাপত্তার বিভিন্ন দিক নিয়ে একসঙ্গে কাজ করার আগ্রহ প্রকাশ করলে যুক্তরাষ্ট্র সম্মতি জানায়।
বাংলাদেশে আশ্রিত মিয়ানমারের নাগরিক রোহিঙ্গাদের থেকে দেশটিতে প্রত্যাবাসনে যুক্তরাষ্ট্রের সহযোগিতা চায় বাংলাদেশ। যুক্তরাষ্ট্র এ বিষয়ে বাংলাদেশের পাশে থাকবে বলে জানায়। দুই দেশের বিভিন্ন মন্ত্রণালয় ও বিভাগের কর্মকর্তারা নিজ নিজ প্রতিনিধিদলে বৈঠকে অংশ নেন। দশম নিরাপত্তা সংলাপ ওয়াশিংটনে অনুষ্ঠিত হওয়ার কথা রয়েছে।
অন্তর্বর্তী সরকার গঠিত বিচার বিভাগ সংস্কার কমিশন (জেআরসি) বিচার বিভাগের প্রয়োজনীয় সংস্কার আনতে অংশীজনদের মতামত গ্রহণের জন্য একটি ওয়েবসাইট চালু করেছে। ২৩ নভেম্বর এক বিজ্ঞপ্তিতে জানানো হয়, আগামী ৭ ডিসেম্বরের মধ্যে সাধারণ জনগণসহ বিচারক, আইনজীবী ও আদালত সংশ্লিষ্ট সহায়ক কর্মচারীদের কাছে মতামত চেয়েছে কমি
৭ ঘণ্টা আগেফৌজদারি মামলায় কোনো আসামি আদালত থেকে অব্যাহতি পেলেও তিনি পুরোপুরি বিপদমুক্ত হন না। তার বিপদ কিছুটা থেকেই যায়। তবে ফৌজদারি মামলায় চার্জ গঠনের পর খালাস পেলে আসামি বিপদমুক্ত হন। একটি ফৌজদারি মামলা সংক্রান্ত সকল বিচারিক কার্যক্রম সম্পন্ন করেন ম্যাজিস্ট্রেট আদালত কিংবা ম্যাজিস্ট্রেট ও দায়রা আদালত।
৯ ঘণ্টা আগেঢাকা-দিল্লি পররাষ্ট্রসচিব পর্যায়ের বৈঠকে দ্বিপক্ষীয় সম্পর্ক ও শেখ হাসিনার প্রত্যর্পণ নিয়ে আলোচনা হতে পারে। ভারত ও বাংলাদেশের কূটনৈতিক সিদ্ধান্ত আঞ্চলিক রাজনীতি ও মানবাধিকারের ওপর প্রভাব ফেলবে।
৯ ঘণ্টা আগেনবনিযুক্ত মহাপরিদর্শক বাহারুল আলম বলেছেন, ৫ আগস্ট পরবর্তী সময়ে দায়ের করা মামলাগুলো যথাযথভাবে তদন্ত করতে হবে। কোনো নিরীহ মানুষকে হয়রানি করা যাবে না। নিরীহ কারও নামে মামলা হলেও যথাযথ আইনি প্রক্রিয়ার মাধ্যমে তা প্রত্যাহারের ব্যবস্থা গ্রহণ করতে হবে।
১০ ঘণ্টা আগে