নিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা
রাজধানী ঢাকার গুরুত্বপূর্ণ বিভিন্ন স্থানে ফাইভ-জি নেটওয়ার্ক স্থাপনের উদ্যোগ নিয়েছিল সরকারি সংস্থা টেলিটক। সোয়া ২০০ কোটি টাকার এই প্রকল্পের ৮০ শতাংশ উপকরণ বিদেশ থেকে আমদানি করতে হবে। চলমান সংকটে ডলার সাশ্রয়ে প্রকল্পটি ফেরত দিয়েছে জাতীয় অর্থনৈতিক পরিষদের নির্বাহী কমিটি (একনেক)।
আজ মঙ্গলবার একনেকের সভায় প্রকল্পটি অনুমোদনের জন্য তোলা হলে তা না দিয়ে ফেরত পাঠানো হয়। শেরেবাংলা নগরের এনইসি সম্মেলনকেন্দ্রের একনেক বৈঠকে ভার্চুয়ালি সভাপতিত্ব করেন প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা।
‘ঢাকা মেট্রোপলিটন এলাকায় টেলিটকের নেটওয়ার্কে বাণিজ্যিকভাবে ফাইভ-জি প্রযুক্তি চালুকরণ’ শীর্ষক প্রকল্পটি ডাক ও টেলিযোগাযোগ বিভাগের। এই প্রকল্পের মোট ব্যয় ধরা হয়েছে ২৩৬ কোটি ৫৪ লাখ টাকা। প্রকল্পের আওতায় ঢাকা উত্তর সিটি করপোরেশন এলাকার গণভবনসহ প্রধানমন্ত্রীর কার্যালয়, সরকারি গুরুত্বপূর্ণ স্থাপনা, মোহাম্মদপুর এলাকা, শেরেবাংলা নগর, বনানী, গুলশান, ক্যান্টনমেন্ট ও উত্তরা থানা এলাকায় এবং ঢাকা দক্ষিণ সিটির বঙ্গভবন ও সচিবালয়সহ মতিঝিল, রমনা, শাহবাগ ও ধানমন্ডি থানার সরকারি গুরুত্বপূর্ণ ও বাণিজ্যিক স্থাপনাগুলো বাণিজ্যিকভাবে সুবিধা চালুর কথা ছিল।
ব্যয় সংকোচনের জন্য প্রকল্পটি একনেক সভায় অনুমোদন না দিয়ে ফিরিয়ে দেওয়া হয়েছে। পরিকল্পনামন্ত্রী বলেন, ‘দেশের চলমান পরিস্থিতিতে সরকার কৃচ্ছ্রসাধনের পদক্ষেপ নিয়েছে। টেলিটক প্রকল্পের প্রায় ৮৯ শতাংশ অর্থ বৈদেশিক মুদ্রায় ব্যয় করতে হতো। এতে করে রিজার্ভ থেকে পরিশোধ করতে হতো। তাই প্রকল্পটি আপাতত স্থগিত করা হয়েছে। এটা পরে বাস্তবায়ন করা হবে। এই প্রকল্পের জন্য বিদেশি ঋণ খুঁজতে বলা হয়েছে।’
রাজধানী ঢাকার গুরুত্বপূর্ণ বিভিন্ন স্থানে ফাইভ-জি নেটওয়ার্ক স্থাপনের উদ্যোগ নিয়েছিল সরকারি সংস্থা টেলিটক। সোয়া ২০০ কোটি টাকার এই প্রকল্পের ৮০ শতাংশ উপকরণ বিদেশ থেকে আমদানি করতে হবে। চলমান সংকটে ডলার সাশ্রয়ে প্রকল্পটি ফেরত দিয়েছে জাতীয় অর্থনৈতিক পরিষদের নির্বাহী কমিটি (একনেক)।
আজ মঙ্গলবার একনেকের সভায় প্রকল্পটি অনুমোদনের জন্য তোলা হলে তা না দিয়ে ফেরত পাঠানো হয়। শেরেবাংলা নগরের এনইসি সম্মেলনকেন্দ্রের একনেক বৈঠকে ভার্চুয়ালি সভাপতিত্ব করেন প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা।
‘ঢাকা মেট্রোপলিটন এলাকায় টেলিটকের নেটওয়ার্কে বাণিজ্যিকভাবে ফাইভ-জি প্রযুক্তি চালুকরণ’ শীর্ষক প্রকল্পটি ডাক ও টেলিযোগাযোগ বিভাগের। এই প্রকল্পের মোট ব্যয় ধরা হয়েছে ২৩৬ কোটি ৫৪ লাখ টাকা। প্রকল্পের আওতায় ঢাকা উত্তর সিটি করপোরেশন এলাকার গণভবনসহ প্রধানমন্ত্রীর কার্যালয়, সরকারি গুরুত্বপূর্ণ স্থাপনা, মোহাম্মদপুর এলাকা, শেরেবাংলা নগর, বনানী, গুলশান, ক্যান্টনমেন্ট ও উত্তরা থানা এলাকায় এবং ঢাকা দক্ষিণ সিটির বঙ্গভবন ও সচিবালয়সহ মতিঝিল, রমনা, শাহবাগ ও ধানমন্ডি থানার সরকারি গুরুত্বপূর্ণ ও বাণিজ্যিক স্থাপনাগুলো বাণিজ্যিকভাবে সুবিধা চালুর কথা ছিল।
ব্যয় সংকোচনের জন্য প্রকল্পটি একনেক সভায় অনুমোদন না দিয়ে ফিরিয়ে দেওয়া হয়েছে। পরিকল্পনামন্ত্রী বলেন, ‘দেশের চলমান পরিস্থিতিতে সরকার কৃচ্ছ্রসাধনের পদক্ষেপ নিয়েছে। টেলিটক প্রকল্পের প্রায় ৮৯ শতাংশ অর্থ বৈদেশিক মুদ্রায় ব্যয় করতে হতো। এতে করে রিজার্ভ থেকে পরিশোধ করতে হতো। তাই প্রকল্পটি আপাতত স্থগিত করা হয়েছে। এটা পরে বাস্তবায়ন করা হবে। এই প্রকল্পের জন্য বিদেশি ঋণ খুঁজতে বলা হয়েছে।’
হজরত শাহজালাল আন্তর্জাতিক বিমানবন্দরে পৌঁছানোর পর তাঁদের অভ্যর্থনা জানান পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়, প্রবাসী কল্যাণ ও বৈদেশিক কর্মসংস্থান মন্ত্রণালয়, এবং আইওএমের কর্মকর্তারা। এ সময় পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের পরিচালক মোস্তফা জামিল খান ফেরত আসা বাংলাদেশিদের সঙ্গে কথা বলেন এবং তাঁদের অবস্থা সম্পর্কে খোঁজখবর নেন।
১ ঘণ্টা আগেজাতীয় সংসদ নির্বাচন অনুষ্ঠানের জন্য তত্ত্বাবধায়ক সরকারব্যবস্থা পুনর্বহাল, সংরক্ষিত নারী আসনে সরাসরি ভোট গ্রহণ, প্রবাসীদের ভোট দেওয়ার সুযোগসহ বিভিন্ন সুপারিশ করেছেন সংবাদপত্রের সম্পাদকেরা। গতকাল বৃহস্পতিবার নির্বাচন ব্যবস্থা সংস্কার কমিশনের সঙ্গে বৈঠকে নিজেদের মতামত তুলে ধরেন তাঁরা।
২ ঘণ্টা আগেপরিবর্তিত প্রেক্ষাপটে জন-আকাঙ্ক্ষা পূরণে অবাধ, সুষ্ঠু, নিরপেক্ষ ও অংশগ্রহণমূলক নির্বাচন অনুষ্ঠান এখন সময়ের দাবি। বিএনপিসহ অধিকাংশ রাজনৈতিক দলের চাওয়া দ্রুত নির্বাচন। এ অবস্থায় নতুন নির্বাচন কমিশন (ইসি) গঠনকে ‘ইতিবাচক’ হিসেবে দেখছেন দলগুলোর নেতারা। তাঁরা বলেছেন, নির্বাচন অনুষ্ঠানে কার্যকর পদক্ষেপ নিয়
২ ঘণ্টা আগেনির্বাচন কমিশনে আড়াই মাসের শূন্যতা কাটল অবশেষে। গতকাল বৃহস্পতিবার অবসরপ্রাপ্ত সচিব এ এম এম নাসির উদ্দীনের নেতৃত্বে নতুন নির্বাচন কমিশন গঠন করেছেন রাষ্ট্রপতি মো. সাহাবুদ্দিন। মন্ত্রিপরিষদ বিভাগ প্রধান নির্বাচন কমিশনার (সিইসি) এবং চারজন নির্বাচন কমিশনার নিয়োগ দিয়ে প্রজ্ঞাপন জারি করেছে।
২ ঘণ্টা আগে