নিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা
মাদক পাচারের অভিযোগে সৌদি আরবে ২০ বছরের কারাদণ্ড হয়েছে আবুল বাশারের। তাঁর স্ত্রী দাবি করেছেন, আবুল বাশারকে ফাঁসানো হয়েছে। আজ মঙ্গলবার বাংলাদেশের প্রবাসী কল্যাণ ভবনের সামনে অবস্থান করে রাবেয়া তাঁর স্বামীকে মুক্ত করতে সহযোগিতা চান। তিনি জানান, বিমানবন্দরের পরিচ্ছন্নতা কর্মী নূর মোহাম্মদের কারসাজিতে আবুল বাশার ফেঁসে গেছেন। বিনা দোষে স্বামীর কারাদণ্ড কোনোভাবেই তিনি মানতে পারছেন না।
রাবেয়ার অভিযোগ, সৌদি আরবে যাওয়ার পথে হজরত শাহজালাল আন্তর্জাতিক বিমানবন্দরে নূর মোহাম্মদ নামের এক ব্যক্তি তাঁর স্বামীর ব্যাগে ইয়াবা ঢুকিয়ে দেন। বিমানবন্দর পরিচ্ছন্নতার দায়িত্ব পাওয়া প্রতিষ্ঠান একে ট্রেডার্সের এসআর সুপারভাইজার হিসেবে ওই সময় কাজ করতেন নূর মোহাম্মদ। সিসি ক্যামেরার ফুটেজে নূর মোহাম্মদকে শনাক্ত করে এয়ারপোর্ট আর্মড পুলিশ গ্রেপ্তারও করেছিল। কিন্তু তিনি গ্রেপ্তারের চার দিন পরই জামিনে মুক্তি পান। সৌদি আরবে বাংলাদেশ দূতাবাসে সবকিছুই জানানো হয়েছিল। কিন্তু তাঁরা কোনো সহযোগিতা করেনি। সে কারণে তাঁর স্বামীকে এখনো কারাভোগ করতে হচ্ছে। হাতে সময় খুব কম। এক মাসের মধ্যে আপিল করতে হবে।
ঠিক কী ঘটেছিল, জানতে চাইলে রাবেয়া বলেন, 'আবুল বাশার গত বছরের ডিসেম্বরে ছুটি কাটাতে দেশে আসেন। ছুটি শেষে ১১ মার্চ দিবাগত রাতে সৌদি আরবে যাওয়ার সময় তিনি ঘটনার শিকার হন।'
বিমানবন্দর থানায় গত ১৫ এপ্রিল দায়ের করা মামলায় রাবেয়া লেখেন, আবুল বাশার বহির্গমন টার্মিনালের ৪ নম্বর গেট দিয়ে ওই দিন বিমানবন্দরে ঢোকেন। মালামাল পরীক্ষা-নিরীক্ষার পর রাত ১২টা ২০ মিনিটের দিকে বোর্ডিং পাস সংগ্রহ ও মালামাল তোলার জন্য তিনি লাইনে দাঁড়িয়ে ছিলেন। মেঝেতে ব্যাগ রাখার পর হঠাৎ নূর মোহাম্মদ নামের এক ব্যক্তি তাঁকে একটি প্যাকেট নিয়ে যাওয়ার জন্য অনুরোধ করেন। তিনি বলেন, 'প্যাকেটের ভেতর আচার ও কিছু খাবার আছে। সৌদি আরবে তাঁর ভাই মো. সাঈদ জেদ্দা বিমানবন্দরে এসে প্যাকেটটি নিয়ে যাবেন।' নূর মোহাম্মদ শেষ পর্যন্ত আবুল বাশারের ব্যাগের চেইন খুলে তাঁর হাতে থাকা প্যাকেটটি সেখানে ঢুকিয়ে দেন। বাশার না নিতে চাইলেও, নূর মোহাম্মদের জোরাজুরিতে শেষমেশ বাধ্য হয়ে প্যাকেটটি নিতে হয়। জেদ্দা বিমানবন্দরে পৌঁছালে পুলিশ তাঁর ব্যাগ পরীক্ষা করে ইয়াবা উদ্ধার করে।
এই ঘটনায় রাবেয়া থানায় সাধারণ ডায়েরি করতে গিয়ে ব্যর্থ হয়েছিলেন। পরে বিমানবন্দর আর্মড পুলিশের কাছে লিখিত অভিযোগ করলে তারাই সিসি ক্যামেরার ফুটেজ দেখে আসামিকে শনাক্ত করে। তাঁকে থানায় মামলা করতেও সহযোগিতা করে।
বিমানবন্দর আর্মড পুলিশের অতিরিক্ত পুলিশ সুপার জিয়াউল হক বলেন, 'পুরো ঘটনা আমরা যথাযথ কর্তৃপক্ষকে জানিয়েছি। প্রবাসীকল্যাণ মন্ত্রণালয় ও সৌদি আরবে বাংলাদেশ দূতাবাসও সবকিছু জানে।'
মাদক পাচারের অভিযোগে সৌদি আরবে ২০ বছরের কারাদণ্ড হয়েছে আবুল বাশারের। তাঁর স্ত্রী দাবি করেছেন, আবুল বাশারকে ফাঁসানো হয়েছে। আজ মঙ্গলবার বাংলাদেশের প্রবাসী কল্যাণ ভবনের সামনে অবস্থান করে রাবেয়া তাঁর স্বামীকে মুক্ত করতে সহযোগিতা চান। তিনি জানান, বিমানবন্দরের পরিচ্ছন্নতা কর্মী নূর মোহাম্মদের কারসাজিতে আবুল বাশার ফেঁসে গেছেন। বিনা দোষে স্বামীর কারাদণ্ড কোনোভাবেই তিনি মানতে পারছেন না।
রাবেয়ার অভিযোগ, সৌদি আরবে যাওয়ার পথে হজরত শাহজালাল আন্তর্জাতিক বিমানবন্দরে নূর মোহাম্মদ নামের এক ব্যক্তি তাঁর স্বামীর ব্যাগে ইয়াবা ঢুকিয়ে দেন। বিমানবন্দর পরিচ্ছন্নতার দায়িত্ব পাওয়া প্রতিষ্ঠান একে ট্রেডার্সের এসআর সুপারভাইজার হিসেবে ওই সময় কাজ করতেন নূর মোহাম্মদ। সিসি ক্যামেরার ফুটেজে নূর মোহাম্মদকে শনাক্ত করে এয়ারপোর্ট আর্মড পুলিশ গ্রেপ্তারও করেছিল। কিন্তু তিনি গ্রেপ্তারের চার দিন পরই জামিনে মুক্তি পান। সৌদি আরবে বাংলাদেশ দূতাবাসে সবকিছুই জানানো হয়েছিল। কিন্তু তাঁরা কোনো সহযোগিতা করেনি। সে কারণে তাঁর স্বামীকে এখনো কারাভোগ করতে হচ্ছে। হাতে সময় খুব কম। এক মাসের মধ্যে আপিল করতে হবে।
ঠিক কী ঘটেছিল, জানতে চাইলে রাবেয়া বলেন, 'আবুল বাশার গত বছরের ডিসেম্বরে ছুটি কাটাতে দেশে আসেন। ছুটি শেষে ১১ মার্চ দিবাগত রাতে সৌদি আরবে যাওয়ার সময় তিনি ঘটনার শিকার হন।'
বিমানবন্দর থানায় গত ১৫ এপ্রিল দায়ের করা মামলায় রাবেয়া লেখেন, আবুল বাশার বহির্গমন টার্মিনালের ৪ নম্বর গেট দিয়ে ওই দিন বিমানবন্দরে ঢোকেন। মালামাল পরীক্ষা-নিরীক্ষার পর রাত ১২টা ২০ মিনিটের দিকে বোর্ডিং পাস সংগ্রহ ও মালামাল তোলার জন্য তিনি লাইনে দাঁড়িয়ে ছিলেন। মেঝেতে ব্যাগ রাখার পর হঠাৎ নূর মোহাম্মদ নামের এক ব্যক্তি তাঁকে একটি প্যাকেট নিয়ে যাওয়ার জন্য অনুরোধ করেন। তিনি বলেন, 'প্যাকেটের ভেতর আচার ও কিছু খাবার আছে। সৌদি আরবে তাঁর ভাই মো. সাঈদ জেদ্দা বিমানবন্দরে এসে প্যাকেটটি নিয়ে যাবেন।' নূর মোহাম্মদ শেষ পর্যন্ত আবুল বাশারের ব্যাগের চেইন খুলে তাঁর হাতে থাকা প্যাকেটটি সেখানে ঢুকিয়ে দেন। বাশার না নিতে চাইলেও, নূর মোহাম্মদের জোরাজুরিতে শেষমেশ বাধ্য হয়ে প্যাকেটটি নিতে হয়। জেদ্দা বিমানবন্দরে পৌঁছালে পুলিশ তাঁর ব্যাগ পরীক্ষা করে ইয়াবা উদ্ধার করে।
এই ঘটনায় রাবেয়া থানায় সাধারণ ডায়েরি করতে গিয়ে ব্যর্থ হয়েছিলেন। পরে বিমানবন্দর আর্মড পুলিশের কাছে লিখিত অভিযোগ করলে তারাই সিসি ক্যামেরার ফুটেজ দেখে আসামিকে শনাক্ত করে। তাঁকে থানায় মামলা করতেও সহযোগিতা করে।
বিমানবন্দর আর্মড পুলিশের অতিরিক্ত পুলিশ সুপার জিয়াউল হক বলেন, 'পুরো ঘটনা আমরা যথাযথ কর্তৃপক্ষকে জানিয়েছি। প্রবাসীকল্যাণ মন্ত্রণালয় ও সৌদি আরবে বাংলাদেশ দূতাবাসও সবকিছু জানে।'
শেখ মইনউদ্দিন এবং ফয়েজ আহমদ তৈয়বকে নিজের বিশেষ সহকারী হিসেবে নিয়োগ দিয়েছেন প্রধান উপদেষ্টা মুহাম্মদ ইউনূস। প্রতিমন্ত্রী পদমর্যাদায় প্রধান উপদেষ্টা তাঁদেরকে নিজের বিশেষ সহকারী নিয়োগ দিয়েছেন জানিয়ে আজ বুধবার প্রজ্ঞাপন জারি করেছে মন্ত্রিপরিষদ বিভাগ। শেখ মইনউদ্দিনকে সড়ক পরিবহন ও সেতু মন্ত্রণালয়...
৫ মিনিট আগেক্ষমতাচ্যুত প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার মেয়ে সায়মা ওয়াজেদ পুতুলের প্রতিষ্ঠিত সূচনা ফাউন্ডেশনের ১৪টি ব্যাংক হিসাব অবরুদ্ধের নির্দেশ দিয়েছে আদালত। ১৪টি ব্যাংক হিসাবে ৪৮ কোটি ৪৫ লাখ টাকা জমা আছে বলে আদালত সূত্রে জানা গেছে।
৩ ঘণ্টা আগেভূমিকম্পে কাঁপল রাজধানী ঢাকাসহ দেশের কয়েকটি এলাকা। আজ বুধবার সকালে ১১টা ৩৬ মিনিটে এ ভূমিকম্প অনুভূত হয়। মার্কিন ভূতাত্ত্বিক জরিপ সংস্থার (ইউএসজিএস) তথ্য অনুযায়ী, ভূমিকম্পটির রিখটার স্কেলে মাত্রা ছিল ৫ দশমিক ৬। এর গভীরতা ছিল ভূ-পৃষ্ঠ থেকে ১০ কিলোমিটার।
৩ ঘণ্টা আগেআনুষ্ঠানিকভাবে অন্তর্বর্তী সরকারের উপদেষ্টা পরিষদে যুক্ত হলেন অধ্যাপক সি আর আবরার। আজ বুধবার বেলা ১১টায় বঙ্গভবনে শপথ নেন উপদেষ্টা পরিষদের এই নতুন সদস্য। রাষ্ট্রপতি মো. সাহাবুদ্দিনের কাছে উপদেষ্টা হিসেবে শপথ নিলেন তিনি।
৩ ঘণ্টা আগে