নিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা
মন্ত্রীদের ‘অতিকথনের’ সমালোচনা করে জাতীয় সমাজতান্ত্রিক দল জাসদ সভাপতি হাসানুল হক ইনু বলেছেন, ‘মানুষের দুঃখ-কষ্ট নিয়ে প্রধানমন্ত্রী সমবেদনা প্রকাশ করছেন। ধৈর্য ধরার আহ্বান করছেন। সেখানে মন্ত্রিসভার কয়েকজন সদস্য দুঃখ কষ্ট নিয়ে সমবেদনার বদলে ঠাট্টা-মশকরা করছেন। এটা মর্মান্তিক ও দুর্ভাগ্যজনক। আমি এর নিন্দা জানাই। দায়িত্ব পালন যারা করতে পারবেন না, তাঁরা দায়িত্ব ছেড়ে দেন। মানুষকে বাঁচান, প্রধানমন্ত্রীকেও বাঁচান।’
আজ মঙ্গলবার জাতীয় সংসদে বৈশ্বিক মহামারি কোভিড-১৯, রাশিয়া-ইউক্রেন যুদ্ধ, দ্রব্যমূল্যের ঊর্ধ্বগতিসহ সাম্প্রতিক সমস্যায় সরকারের নেওয়া পদক্ষেপ জাতিকে জানাতে কার্যপ্রণালী বিধির ১৪৭ বিধির আওতায় আনা সাধারণ প্রস্তাবের আলোচনায় এসব কথা বলেন ইনু। প্রস্তাব উত্থাপন করেন জাতীয় পার্টির সংসদ সদস্য ও দলটির মহাসচিব মুজিবুল হক।
চা-শ্রমিকদের আন্দোলন প্রসঙ্গ টেনে ১৪ দলীয় জোটের এ নেতা বলেন, ‘ওই ঘটন দেখে আমি হতভম্ব হয়ে গেছি। এত দিন ধরে তাঁরা অনশন ধর্মঘট করছেন। কোনো মন্ত্রী তাঁদের সঙ্গে কথা বললেন না। আমার মনে হচ্ছে, প্রধানমন্ত্রীকে অনেকেই অন্ধকারে রাখেন। পরিস্থিতি জটিল হলে তখন ওনাকে (প্রধানমন্ত্রী) হস্তক্ষেপ করতে হয়। তিনি হস্তক্ষেপ করে সমাধান করেন।’
এ সময় দ্রব্যমূল্যের ঊর্ধ্বগতির জন্য দেশবাসীর কাছে মাফ চান ইনু। এই বাম নেতা নিজের ও সরকারের পক্ষে মাফ চান। বলেন, ‘আমরা জানি মানুষ কষ্টে আছে। রাশিয়া-ইউক্রেন যুদ্ধের কারণে বৈশ্বিক সংকটের জন্য এই কষ্ট হঠাৎ শুরু হয়েছে। দ্রব্যমূল্য ঊর্ধ্বগতির জন্য আমি আমার ও সরকারের তরফ থেকে জনগণের কাছে মাফ চাচ্ছি। আমি আপনাদের প্রতি সমবেদনা জ্ঞাপন করছি।’
হাসানুল হক ইনু বলেন, ‘আমরা বাজার সিন্ডিকেটের কারসাজি মোকাবিলা করতে পারছি না। পরিবহনের বিশৃঙ্খলা মোকাবিলা করতে পারছি না। ডলার সংকটের ব্যবস্থাপনা মোকাবিলা করতে পারছি না। প্রশাসনের সমন্বয়হীনতা দেখা দিচ্ছে। উল্টোপাল্টা কথাবার্তা দেখা দিচ্ছে। এর জন্যই অস্বাভাবিক মূল্য বৃদ্ধি হচ্ছে। বাজার অস্থির করে তুলছে। আড়তদার, উৎপাদক, খুচরা বিক্রেতা একেকজন একেক কথা বলে দোষারোপ করছে। ডিমের ক্ষেত্রে তো দেখলাম ভোক্তা অধিকারের হস্তক্ষেপে দাম নেমে এল। তাহলে চালের বাজার কেন নামবে না? এর অর্থ ব্যাপারটা আমাদের হাতেই আছে।’
বিএনপির সমালোচনা করে জাসদ নেতা ইনু বলেন, ‘বিএনপি চোখেও দেখে না, কানেও শোনে না। তারা যখন ক্ষমতায় ছিল তাদের কানে তুলো, চোখে ঠুলি ছিল। তারা জনগণের কষ্ট বোঝেনি। আজকের প্রধানমন্ত্রী চোখে দেখেন-কানে শোনেন। তিনি অতীতের সংকট মোকাবিলা করেছেন। সাময়িক সংকট মোকাবিলার ক্ষমতা আমাদের সরকারের আছে। প্রধানমন্ত্রীর আছে।’
মন্ত্রীদের ‘অতিকথনের’ সমালোচনা করে জাতীয় সমাজতান্ত্রিক দল জাসদ সভাপতি হাসানুল হক ইনু বলেছেন, ‘মানুষের দুঃখ-কষ্ট নিয়ে প্রধানমন্ত্রী সমবেদনা প্রকাশ করছেন। ধৈর্য ধরার আহ্বান করছেন। সেখানে মন্ত্রিসভার কয়েকজন সদস্য দুঃখ কষ্ট নিয়ে সমবেদনার বদলে ঠাট্টা-মশকরা করছেন। এটা মর্মান্তিক ও দুর্ভাগ্যজনক। আমি এর নিন্দা জানাই। দায়িত্ব পালন যারা করতে পারবেন না, তাঁরা দায়িত্ব ছেড়ে দেন। মানুষকে বাঁচান, প্রধানমন্ত্রীকেও বাঁচান।’
আজ মঙ্গলবার জাতীয় সংসদে বৈশ্বিক মহামারি কোভিড-১৯, রাশিয়া-ইউক্রেন যুদ্ধ, দ্রব্যমূল্যের ঊর্ধ্বগতিসহ সাম্প্রতিক সমস্যায় সরকারের নেওয়া পদক্ষেপ জাতিকে জানাতে কার্যপ্রণালী বিধির ১৪৭ বিধির আওতায় আনা সাধারণ প্রস্তাবের আলোচনায় এসব কথা বলেন ইনু। প্রস্তাব উত্থাপন করেন জাতীয় পার্টির সংসদ সদস্য ও দলটির মহাসচিব মুজিবুল হক।
চা-শ্রমিকদের আন্দোলন প্রসঙ্গ টেনে ১৪ দলীয় জোটের এ নেতা বলেন, ‘ওই ঘটন দেখে আমি হতভম্ব হয়ে গেছি। এত দিন ধরে তাঁরা অনশন ধর্মঘট করছেন। কোনো মন্ত্রী তাঁদের সঙ্গে কথা বললেন না। আমার মনে হচ্ছে, প্রধানমন্ত্রীকে অনেকেই অন্ধকারে রাখেন। পরিস্থিতি জটিল হলে তখন ওনাকে (প্রধানমন্ত্রী) হস্তক্ষেপ করতে হয়। তিনি হস্তক্ষেপ করে সমাধান করেন।’
এ সময় দ্রব্যমূল্যের ঊর্ধ্বগতির জন্য দেশবাসীর কাছে মাফ চান ইনু। এই বাম নেতা নিজের ও সরকারের পক্ষে মাফ চান। বলেন, ‘আমরা জানি মানুষ কষ্টে আছে। রাশিয়া-ইউক্রেন যুদ্ধের কারণে বৈশ্বিক সংকটের জন্য এই কষ্ট হঠাৎ শুরু হয়েছে। দ্রব্যমূল্য ঊর্ধ্বগতির জন্য আমি আমার ও সরকারের তরফ থেকে জনগণের কাছে মাফ চাচ্ছি। আমি আপনাদের প্রতি সমবেদনা জ্ঞাপন করছি।’
হাসানুল হক ইনু বলেন, ‘আমরা বাজার সিন্ডিকেটের কারসাজি মোকাবিলা করতে পারছি না। পরিবহনের বিশৃঙ্খলা মোকাবিলা করতে পারছি না। ডলার সংকটের ব্যবস্থাপনা মোকাবিলা করতে পারছি না। প্রশাসনের সমন্বয়হীনতা দেখা দিচ্ছে। উল্টোপাল্টা কথাবার্তা দেখা দিচ্ছে। এর জন্যই অস্বাভাবিক মূল্য বৃদ্ধি হচ্ছে। বাজার অস্থির করে তুলছে। আড়তদার, উৎপাদক, খুচরা বিক্রেতা একেকজন একেক কথা বলে দোষারোপ করছে। ডিমের ক্ষেত্রে তো দেখলাম ভোক্তা অধিকারের হস্তক্ষেপে দাম নেমে এল। তাহলে চালের বাজার কেন নামবে না? এর অর্থ ব্যাপারটা আমাদের হাতেই আছে।’
বিএনপির সমালোচনা করে জাসদ নেতা ইনু বলেন, ‘বিএনপি চোখেও দেখে না, কানেও শোনে না। তারা যখন ক্ষমতায় ছিল তাদের কানে তুলো, চোখে ঠুলি ছিল। তারা জনগণের কষ্ট বোঝেনি। আজকের প্রধানমন্ত্রী চোখে দেখেন-কানে শোনেন। তিনি অতীতের সংকট মোকাবিলা করেছেন। সাময়িক সংকট মোকাবিলার ক্ষমতা আমাদের সরকারের আছে। প্রধানমন্ত্রীর আছে।’
যুক্তরাজ্যের হাউস অব লর্ডসে অনুষ্ঠিত ‘বাংলাদেশ: গণতন্ত্র ও মানবাধিকার সংকট’ সম্মেলনে বাংলাদেশের অন্তর্বর্তীকালীন সরকারের উপদেষ্টা ড. এম সাখাওয়াত হোসেন শেখ হাসিনাকে নিয়ে বিস্ফোরক মন্তব্য করেছেন। তিনি বলেন, ৫ আগস্ট দেশত্যাগ না করলে বিক্ষুব্ধ জনতার সহিংসতার শিকার হতে পারতেন হাসিনা। বিস্তারিত জানুন এই
২ ঘণ্টা আগেদেশে বর্তমানে সরকারি চাকরিজীবীর সংখ্যা সাড়ে ১৫ লাখের মতো। তাদের সবাইকে আগামী ৩০ নভেম্বরের মধ্যে সম্পদের হিসাব বিবরণী জমা দিতে হবে। তবে এরপর প্রতিবছর ৩১ ডিসেম্বরের মধ্যে তা জমা দিতে হবে। জনপ্রশাসন মন্ত্রণালয় থেকে গত ১ সেপ্টেম্বর এমনটাই জানানো হয়েছে।
১১ ঘণ্টা আগেফরিদপুরের মল্লিকপুরে ঢাকা-খুলনা মহাসড়কে খাগড়াছড়ি পরিবহন ও গ্রিন এক্সপ্রেস বাসের মুখোমুখি সংঘর্ষের দুর্ঘটনাস্থলকে ‘ব্ল্যাক স্পট’ বা বারংবার দুর্ঘটনাপ্রবণ স্থান হিসেবে চিহ্নিত করেছে জাতীয় তদন্ত কমিটি। মৃতুফাঁদে পরিণত ওই সড়কটির কাঠামোগত ত্রুটি সারানোসহ একগুচ্ছ সুপারিশ করে জরুরি ভিত্তিতে তা বাস্তবায়নের
১২ ঘণ্টা আগেদেশের সব টিভি চ্যানেল ও ইলেকট্রনিক মিডিয়ায় দিনে কমপক্ষে দুবার প্রচার করতে হবে ‘জুলাই অনির্বাণ’ ভিডিওচিত্র। আজ শুক্রবার (২২ নভেম্বর) এক বিজ্ঞপ্তির মাধ্যমে এ কথা জানায় তথ্য ও সম্প্রচার মন্ত্রণালয়। বিজ্ঞপ্তিতে বলা হয়, বৈষম্যবিরোধী আন্দোলনে শহীদ ও আহতদের আত্মত্যাগ জনগণকে অবহিত করার লক্ষ্যে তথ্য..
১৩ ঘণ্টা আগে