নিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা
ঢাকা এলিভেটেড এক্সপ্রেসওয়ে উদ্বোধন করেছেন প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা। আজ শনিবার বিকেল ৩টা ৩৫ মিনিটে তিনি ঢাকা এলিভেটেড এক্সপ্রেসওয়ে উদ্বোধন করেন। এর মধ্য দিয়ে এলিভেটেড এক্সপ্রেসওয়ের যুগে প্রবেশ করল রাজধানীবাসী। আশা করা হচ্ছে, যানজটে গতিহীন রাজধানী ঢাকার রাস্তা গতিময় করতে বেশ কার্যকর হবে এই মেগা প্রকল্প।
পদ্মা সেতু ও মেট্রোরেলের পরে প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার হাতে আরেকটি মেগা প্রকল্প উদ্বোধন হলো। উদ্বোধন ফলক উন্মোচন শেষে সেতুসচিব মনজুর হোসেন প্রধানমন্ত্রীকে প্রকল্প সম্পর্কে বিস্তারিত তুলে ধরেন। এ সময় প্রধানমন্ত্রীর পাশে তাঁর ছোট বোন শেখ রেহানা ও আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক ওবায়দুল কাদের উপস্থিত ছিলেন। এলিভেটেড এক্সপ্রেসওয়ে উদ্বোধনের পর প্রধানমন্ত্রীর গাড়িবহর বঙ্গবন্ধু আন্তর্জাতিক সম্মেলন কেন্দ্রের পাশের মাঠে সুধী সমাবেশের দিকে রওনা হয়েছে।
২০১১ সালের ১৯ জানুয়ারি প্রথম চুক্তি স্বাক্ষরের এক যুগ পরে নানা চড়াই-উতরাই পেরিয়ে আলোর মুখ দেখছে ঢাকা এলিভেটেড এক্সপ্রেসওয়ের একাংশ। কাওলা থেকে কুতুবখালী পর্যন্ত উদ্বোধন হতে অপেক্ষা করতে হবে ২০২৪ সালের জুন পর্যন্ত। এই পর্যায়ে ফার্মগেট পর্যন্ত যান চলাচল করতে পারবে।
ঢাকা এলিভেটেড এক্সপ্রেসওয়ে উদ্বোধনের সময় ঢাকা উত্তর সিটি করপোরেশনের মেয়র আতিকুল ইসলাম, সেতুসচিব মো. মনজুর হোসেন, প্রকল্প পরিচালক এ এইচ এম এস আকতারসহ প্রকল্পসংশ্লিষ্ট অন্যরাও উপস্থিত ছিলেন। আজ উদ্বোধন হলেও আগামীকাল রোববার (২ সেপ্টেম্বর) ভোর ৬টা থেকে যান চলাচল শুরু হবে।
প্রকল্পসংশ্লিষ্টরা বলছেন, বিমানবন্দরের কাওলা থেকে ১০ কিলোমিটার পথ পাড়ি দিয়ে ফার্মগেটে আসতে সময় লাগবে ১০ মিনিট। এক্সপ্রেসওয়েতে গাড়ির সর্বোচ্চ গতিসীমা থাকবে ঘণ্টায় ৬০ কিলোমিটার। ফলে এই পথ পাড়ি দিতে দেড় থেকে দুই ঘণ্টা সময় নষ্ট হবে না কর্মব্যস্ত নগরবাসীর।
তবে উত্তরার কাওলা থেকে ফার্মগেট পর্যন্ত ১৫টি সংযোগ সড়ক থাকলেও দুটির কাজ শেষ না হওয়ায় ১৩টি সংযোগ সড়ক দিয়ে যান চলাচল করবে।
তবে শুরু থেকে পরিকল্পনাবিদেরা বলছেন, একদিকে যেমন তাড়াতাড়ি এয়ারপোর্ট থেকে ঢাকায় আসা যাবে, তেমনি ঢাকায় নামার পর এই গাড়িগুলো যানজটে পড়বে। আবার এয়ারপোর্ট থেকে তাড়াতাড়ি বনানী, তেজগাঁও, মহাখালী বা ফার্মগেটে চলে আসা যাবে।
যা চলবে না এক্সপ্রেসওয়েতে
এক্সপ্রেসওয়ের ওপর দিয়ে থ্রি-হুইলার, মোটরবাইক, বাইসাইকেল, পথচারী চলাচল করতে পারবে না। কোথাও থেমে ছবি তোলা যাবে না।
এক্সপ্রেসওয়েতে কেবল চলতে পারবে চার চাকা কিংবা এর অধিক চাকার বাস, ট্রাক ও প্রাইভেট কার।
বিভিন্ন বাহনের টোলের হার
চার ক্যাটাগরিতে (শ্রেণি) টোল আদায় হবে। ক্যাটাগরি-১-এ কার, ট্যাক্সি, জিপ, স্পোর্টস ইউটিলিটি ভেহিক্যাল, মাইক্রোবাস (১৬ সিটের কম) এবং হালকা ট্রাক (৩ টনের কম) ৮০ টাকা, ক্যাটাগরি-২-এ মাঝারি ট্রাক (৬ চাকা পর্যন্ত) ৩২০ টাকা, ক্যাটাগরি-৩-এ ট্রাক (৬ চাকার বেশি) ৪০০ টাকা, ক্যাটাগরি-৪-এ সব ধরনের বাস (১৬ সিট বা তার বেশি) ১৬০ টাকা নির্ধারণ করা হয়েছে।
কোথায় থেকে উঠতে বা নামতে হবে
১৩টি র্যাম্প যান চলাচলের জন্য উন্মুক্ত করা হবে। উত্তর থেকে দক্ষিণ অভিমুখী যানবাহন উঠবে হজরত শাহজালাল আন্তর্জাতিক বিমানবন্দরের দক্ষিণে কাওলা; প্রগতি সরণি এবং বিমানবন্দর সড়কের আর্মি গলফ ক্লাব থেকে আর নামবে বনানী কামাল আতাতুর্ক অ্যাভিনিউ; মহাখালী বাস টার্মিনালের সামনে; ফার্মগেট প্রান্তে ইন্দিরা রোডের পার্শ্বে। দক্ষিণ থেকে উত্তর অভিমুখী যানবাহন উঠবে বিজয় সরণি ওভারপাসের উত্তর এবং দক্ষিণ লেন; বনানী রেল স্টেশনের সামনে। আর নামবে মহাখালী বাস টার্মিনালের সামনে; বনানী কামাল আতাতুর্ক অ্যাভিনিউর সামনে বিমানবন্দর সড়ক, কুড়িল বিশ্বরোড এবং বিমানবন্দর তৃতীয় টার্মিনালের সামনে। তবে মহাখালীতে একটি ওঠার র্যাম্প ও বনানীতে সড়ক ভবনের পাশের ওঠার র্যাম্প আপাতত বন্ধ থাকছে।
যে সুবিধা আনছে এই প্রকল্প
প্রকল্পটি নির্মাণের সুবিধার্থে তিনটি ভাগে ভাগ করা হয়েছে। এয়ারপোর্ট-বনানী রেলস্টেশন পর্যন্ত। বনানী রেলস্টেশন-মগবাজার পর্যন্ত। মগবাজার-চিটাগাং রোডের কুতুবখালী পর্যন্ত। উত্তরাঞ্চল থেকে আসা যানবাহনগুলো ঢাকাকে পাশ কাটিয়ে দক্ষিণ ও দক্ষিণ-পশ্চিমাঞ্চলে যেতে পদ্মা সেতুগামী বঙ্গবন্ধু এক্সপ্রেসওয়েতে সরাসরি উঠে যাবে। অন্য রুটে দিয়ে যাবে চট্টগ্রাম ও সিলেটে।
প্রকল্পের সর্বশেষ অগ্রগতি
প্রকল্প পরিচালক এ এইচ এম এস আকতার বলেন, যে অংশটুকু উদ্বোধন হবে, সেখানে সব ধরনের কাজ সম্পূর্ণ হয়েছে। উদ্বোধনের পরদিন অর্থাৎ ৩ তারিখ ভোর ৬টা থেকে যানবাহনের জন্য খুলে দেওয়া হবে।
তিনি বলেন, একই সঙ্গে বাকি অংশের কাজও চলছে। সব মিলিয়ে ৬৫ শতাংশের ওপরে কাজ হয়েছে। ঢাকা শহরের মধ্য দিয়ে এমন প্রকল্প বাস্তবায়নে বিভিন্ন ধরনের সমস্যা থাকে। তবে সেসব সমস্যা কাটিয়ে তুলে কাজ হচ্ছে।
প্রসঙ্গত, ২০১১ সালের ১৯ জানুয়ারি এই প্রকল্পের প্রথম চুক্তি স্বাক্ষর করা হয়। এই প্রকল্পের মেয়াদ ধরা হয়েছে ২০১১ সালের জুলাই থেকে ২০২৪ সালের জুন পর্যন্ত। প্রকল্পের মূল দৈর্ঘ্য ১৯ দশমিক ৭৬ কিলোমিটার। র্যাম্পসহ মোট দৈর্ঘ্য ৪৬ দশমিক ৭৩ কিলোমিটার।
প্রকল্পের মোট ব্যয় ৮ হাজার ৯৪০ কোটি টাকা, যার ২৭ শতাংশ বাংলাদেশ সরকার ভিজিএফ হিসেবে বিনিয়োগকারী প্রতিষ্ঠানকে প্রদান করবে। তবে ভূমি অধিগ্রহণ, নকশা বদল, অর্থসংস্থানের জটিলতায় চার বার সময় বড়ানোর ফলে ব্যয় বেড়ে দাঁড়িয়েছে ১৩ হাজার ৮৫৮ কোটি টাকা।
ঢাকা এলিভেটেড এক্সপ্রেসওয়ে উদ্বোধন করেছেন প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা। আজ শনিবার বিকেল ৩টা ৩৫ মিনিটে তিনি ঢাকা এলিভেটেড এক্সপ্রেসওয়ে উদ্বোধন করেন। এর মধ্য দিয়ে এলিভেটেড এক্সপ্রেসওয়ের যুগে প্রবেশ করল রাজধানীবাসী। আশা করা হচ্ছে, যানজটে গতিহীন রাজধানী ঢাকার রাস্তা গতিময় করতে বেশ কার্যকর হবে এই মেগা প্রকল্প।
পদ্মা সেতু ও মেট্রোরেলের পরে প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার হাতে আরেকটি মেগা প্রকল্প উদ্বোধন হলো। উদ্বোধন ফলক উন্মোচন শেষে সেতুসচিব মনজুর হোসেন প্রধানমন্ত্রীকে প্রকল্প সম্পর্কে বিস্তারিত তুলে ধরেন। এ সময় প্রধানমন্ত্রীর পাশে তাঁর ছোট বোন শেখ রেহানা ও আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক ওবায়দুল কাদের উপস্থিত ছিলেন। এলিভেটেড এক্সপ্রেসওয়ে উদ্বোধনের পর প্রধানমন্ত্রীর গাড়িবহর বঙ্গবন্ধু আন্তর্জাতিক সম্মেলন কেন্দ্রের পাশের মাঠে সুধী সমাবেশের দিকে রওনা হয়েছে।
২০১১ সালের ১৯ জানুয়ারি প্রথম চুক্তি স্বাক্ষরের এক যুগ পরে নানা চড়াই-উতরাই পেরিয়ে আলোর মুখ দেখছে ঢাকা এলিভেটেড এক্সপ্রেসওয়ের একাংশ। কাওলা থেকে কুতুবখালী পর্যন্ত উদ্বোধন হতে অপেক্ষা করতে হবে ২০২৪ সালের জুন পর্যন্ত। এই পর্যায়ে ফার্মগেট পর্যন্ত যান চলাচল করতে পারবে।
ঢাকা এলিভেটেড এক্সপ্রেসওয়ে উদ্বোধনের সময় ঢাকা উত্তর সিটি করপোরেশনের মেয়র আতিকুল ইসলাম, সেতুসচিব মো. মনজুর হোসেন, প্রকল্প পরিচালক এ এইচ এম এস আকতারসহ প্রকল্পসংশ্লিষ্ট অন্যরাও উপস্থিত ছিলেন। আজ উদ্বোধন হলেও আগামীকাল রোববার (২ সেপ্টেম্বর) ভোর ৬টা থেকে যান চলাচল শুরু হবে।
প্রকল্পসংশ্লিষ্টরা বলছেন, বিমানবন্দরের কাওলা থেকে ১০ কিলোমিটার পথ পাড়ি দিয়ে ফার্মগেটে আসতে সময় লাগবে ১০ মিনিট। এক্সপ্রেসওয়েতে গাড়ির সর্বোচ্চ গতিসীমা থাকবে ঘণ্টায় ৬০ কিলোমিটার। ফলে এই পথ পাড়ি দিতে দেড় থেকে দুই ঘণ্টা সময় নষ্ট হবে না কর্মব্যস্ত নগরবাসীর।
তবে উত্তরার কাওলা থেকে ফার্মগেট পর্যন্ত ১৫টি সংযোগ সড়ক থাকলেও দুটির কাজ শেষ না হওয়ায় ১৩টি সংযোগ সড়ক দিয়ে যান চলাচল করবে।
তবে শুরু থেকে পরিকল্পনাবিদেরা বলছেন, একদিকে যেমন তাড়াতাড়ি এয়ারপোর্ট থেকে ঢাকায় আসা যাবে, তেমনি ঢাকায় নামার পর এই গাড়িগুলো যানজটে পড়বে। আবার এয়ারপোর্ট থেকে তাড়াতাড়ি বনানী, তেজগাঁও, মহাখালী বা ফার্মগেটে চলে আসা যাবে।
যা চলবে না এক্সপ্রেসওয়েতে
এক্সপ্রেসওয়ের ওপর দিয়ে থ্রি-হুইলার, মোটরবাইক, বাইসাইকেল, পথচারী চলাচল করতে পারবে না। কোথাও থেমে ছবি তোলা যাবে না।
এক্সপ্রেসওয়েতে কেবল চলতে পারবে চার চাকা কিংবা এর অধিক চাকার বাস, ট্রাক ও প্রাইভেট কার।
বিভিন্ন বাহনের টোলের হার
চার ক্যাটাগরিতে (শ্রেণি) টোল আদায় হবে। ক্যাটাগরি-১-এ কার, ট্যাক্সি, জিপ, স্পোর্টস ইউটিলিটি ভেহিক্যাল, মাইক্রোবাস (১৬ সিটের কম) এবং হালকা ট্রাক (৩ টনের কম) ৮০ টাকা, ক্যাটাগরি-২-এ মাঝারি ট্রাক (৬ চাকা পর্যন্ত) ৩২০ টাকা, ক্যাটাগরি-৩-এ ট্রাক (৬ চাকার বেশি) ৪০০ টাকা, ক্যাটাগরি-৪-এ সব ধরনের বাস (১৬ সিট বা তার বেশি) ১৬০ টাকা নির্ধারণ করা হয়েছে।
কোথায় থেকে উঠতে বা নামতে হবে
১৩টি র্যাম্প যান চলাচলের জন্য উন্মুক্ত করা হবে। উত্তর থেকে দক্ষিণ অভিমুখী যানবাহন উঠবে হজরত শাহজালাল আন্তর্জাতিক বিমানবন্দরের দক্ষিণে কাওলা; প্রগতি সরণি এবং বিমানবন্দর সড়কের আর্মি গলফ ক্লাব থেকে আর নামবে বনানী কামাল আতাতুর্ক অ্যাভিনিউ; মহাখালী বাস টার্মিনালের সামনে; ফার্মগেট প্রান্তে ইন্দিরা রোডের পার্শ্বে। দক্ষিণ থেকে উত্তর অভিমুখী যানবাহন উঠবে বিজয় সরণি ওভারপাসের উত্তর এবং দক্ষিণ লেন; বনানী রেল স্টেশনের সামনে। আর নামবে মহাখালী বাস টার্মিনালের সামনে; বনানী কামাল আতাতুর্ক অ্যাভিনিউর সামনে বিমানবন্দর সড়ক, কুড়িল বিশ্বরোড এবং বিমানবন্দর তৃতীয় টার্মিনালের সামনে। তবে মহাখালীতে একটি ওঠার র্যাম্প ও বনানীতে সড়ক ভবনের পাশের ওঠার র্যাম্প আপাতত বন্ধ থাকছে।
যে সুবিধা আনছে এই প্রকল্প
প্রকল্পটি নির্মাণের সুবিধার্থে তিনটি ভাগে ভাগ করা হয়েছে। এয়ারপোর্ট-বনানী রেলস্টেশন পর্যন্ত। বনানী রেলস্টেশন-মগবাজার পর্যন্ত। মগবাজার-চিটাগাং রোডের কুতুবখালী পর্যন্ত। উত্তরাঞ্চল থেকে আসা যানবাহনগুলো ঢাকাকে পাশ কাটিয়ে দক্ষিণ ও দক্ষিণ-পশ্চিমাঞ্চলে যেতে পদ্মা সেতুগামী বঙ্গবন্ধু এক্সপ্রেসওয়েতে সরাসরি উঠে যাবে। অন্য রুটে দিয়ে যাবে চট্টগ্রাম ও সিলেটে।
প্রকল্পের সর্বশেষ অগ্রগতি
প্রকল্প পরিচালক এ এইচ এম এস আকতার বলেন, যে অংশটুকু উদ্বোধন হবে, সেখানে সব ধরনের কাজ সম্পূর্ণ হয়েছে। উদ্বোধনের পরদিন অর্থাৎ ৩ তারিখ ভোর ৬টা থেকে যানবাহনের জন্য খুলে দেওয়া হবে।
তিনি বলেন, একই সঙ্গে বাকি অংশের কাজও চলছে। সব মিলিয়ে ৬৫ শতাংশের ওপরে কাজ হয়েছে। ঢাকা শহরের মধ্য দিয়ে এমন প্রকল্প বাস্তবায়নে বিভিন্ন ধরনের সমস্যা থাকে। তবে সেসব সমস্যা কাটিয়ে তুলে কাজ হচ্ছে।
প্রসঙ্গত, ২০১১ সালের ১৯ জানুয়ারি এই প্রকল্পের প্রথম চুক্তি স্বাক্ষর করা হয়। এই প্রকল্পের মেয়াদ ধরা হয়েছে ২০১১ সালের জুলাই থেকে ২০২৪ সালের জুন পর্যন্ত। প্রকল্পের মূল দৈর্ঘ্য ১৯ দশমিক ৭৬ কিলোমিটার। র্যাম্পসহ মোট দৈর্ঘ্য ৪৬ দশমিক ৭৩ কিলোমিটার।
প্রকল্পের মোট ব্যয় ৮ হাজার ৯৪০ কোটি টাকা, যার ২৭ শতাংশ বাংলাদেশ সরকার ভিজিএফ হিসেবে বিনিয়োগকারী প্রতিষ্ঠানকে প্রদান করবে। তবে ভূমি অধিগ্রহণ, নকশা বদল, অর্থসংস্থানের জটিলতায় চার বার সময় বড়ানোর ফলে ব্যয় বেড়ে দাঁড়িয়েছে ১৩ হাজার ৮৫৮ কোটি টাকা।
দেশের সব টিভি চ্যানেল ও ইলেকট্রনিক মিডিয়ায় দিনে কমপক্ষে দুবার প্রচার করতে হবে ‘জুলাই অনির্বাণ’ ভিডিওচিত্র। আজ শুক্রবার (২২ নভেম্বর) এক বিজ্ঞপ্তির মাধ্যমে এ কথা জানায় তথ্য ও সম্প্রচার মন্ত্রণালয়। বিজ্ঞপ্তিতে বলা হয়, বৈষম্যবিরোধী আন্দোলনে শহীদ ও আহতদের আত্মত্যাগ জনগণকে অবহিত করার লক্ষ্যে তথ্য..
১ ঘণ্টা আগেনতুন প্রধান নির্বাচন কমিশনার (সিইসি) এ এম এম নাসির উদ্দীন ও অপর চার নির্বাচন কমিশনারের শপথ আগামী রোববার অনুষ্ঠিত হবে। প্রধান বিচারপতি সৈয়দ রেফাত আহমেদ রোববার বেলা দেড়টায় সুপ্রিম কোর্টের জাজেস লাউঞ্জে তাঁদের শপথ পাঠ করাবেন। সুপ্রিম কোর্টের জনসংযোগ কর্মকর্তা শফিকুল ইসলাম আজকের পত্রিকাকে এ কথা জানান।
১ ঘণ্টা আগেনির্বাচনের দিকে ধাপে ধাপে এগিয়ে যাবে সরকার বলে জানিয়েছেন ভূমি, পর্যটন ও বেসামরিক বিমান উপদেষ্টা এ এফ হাসান আরিফ। আজ শুক্রবার রাজধানীর শেরেবাংলা নগরে বিআইসিসিতে এশিয়ান আন্তর্জাতিক বাণিজ্য মেলা-২০২৪ পরিদর্শন শেষে প্রেস ব্রিফিংয়ে তিনি এ কথা জানান।
২ ঘণ্টা আগেঢাকাস্থ মার্কিন দূতাবাস ভিসা আবেদনকারীদের জন্য নতুন ঘোষণা দিয়েছে। সহজ হয়েছে সাক্ষাৎকারবিহীন ভিসা আবেদন প্রক্রিয়া। বিস্তারিত জানুন।
২ ঘণ্টা আগে