অনলাইন ডেস্ক
গত ৯ অক্টোবর ক্ষমতাসীন আওয়ামী লীগ আয়োজিত ‘শান্তি ও উন্নয়ন শোভাযাত্রায়’ এক সরকারি কর্মকর্তা (ওবায়দুল কাদের) রাশিয়া থেকে আমদানি করা ইউরেনিয়াম নিয়ে সমালোচনা করা বিরোধী নেতাদের মাথায় ইউরেনিয়াম ঢালার হুমকি দেন। এমন বক্তব্য সহিংসতা উসকে দিতে পারে বলে মনে করছে আন্তর্জাতিক মানবাধিকার সংস্থা হিউম্যান রাইটস ওয়াচ।
আজ বৃহস্পতিবার সংস্থাটি তাঁদের ওয়েবসাইটে এ উদ্বেগের কথা জানিয়েছে।
হিউম্যান রাইটস ওয়াচের ওয়েবসাইটে প্রকাশিত ওই প্রতিবেদনে বলা হয়, ক্ষমতাসীন আওয়ামী লীগ আয়োজিত সেদিনের সমাবেশে ওই নেতা বলেন, ‘আমরা মারধর করে তাঁদের শান্ত করব না। আমরা শান্ত করার জন্য মাথায় ইউরেনিয়াম ঢেলে দেব।’
বাংলাদেশে রাজনৈতিক নেতারা সহিংসতার হুমকি দিয়ে এমন বক্তব্য প্রায়শই দিয়ে থাকেন। তাঁরা অনেক সময় হামলার প্ররোচনা দেন। সাম্প্রতিক সমাবেশে ক্ষমতাসীন দলের এক মন্ত্রী বলেন, ‘কেউ হুমকি দিলে কী করতে হবে তা আওয়ামী লীগ জানে।’ সমালোচকদের ও বিরোধী সদস্যদের বিচারের ক্ষেত্রে কর্তৃপক্ষ কালক্ষেপণ না করলেও ক্ষমতাসীন দলের নেতাদের সহিংসতা উসকে দেওয়া বক্তব্যের বিচার হয় না বলে হিউম্যান রাইটস ওয়াচের প্রতিবেদনে বলা হয়।
হিউম্যান রাইটস ওয়াচের প্রতিবেদনে বলা হয়, এমনকি প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনাও সহিংসতার হুমকি দিয়ে বক্তব্য দিয়েছেন। গত বছর প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা বিরোধী নেতার উদ্দেশে বলেন, ‘পদ্মা সেতুতে নিয়ে তাঁকে নদীতে ফেলে দেওয়া উচিত।’ এছাড়া ২০২২ সালের ডিসেম্বরে বিরোধীদের আন্দোলনের সময় দলের নেতা-কর্মীদের উদ্দেশে তিনি বলেন, ‘আমাদের বিরুদ্ধে যে হাত তোলা হবে তা ভেঙে ফেলতে হবে।’
প্রধান বিরোধী নেত্রী খালেদা জিয়ার বিদেশে চিকিৎসা বিষয়ে সম্প্রতি প্রধানমন্ত্রী বলেন, ‘তাঁর বয়স ৮০ পেরিয়ে গেছে। এটাতো মৃত্যুর সময়।’
হিউম্যান রাইটস ওয়াচ বলছে, ২০২৪ সালের জানুয়ারির নির্বাচন দ্রুত ঘনিয়ে আসছে সেই সময়ে এই ধরনের বিবৃতিগুলো বাক্স্বাধীনতাকে সংকুচিত করছে। যে দেশে নির্বাচনী সহিংসতার বেশির ভাগই দলীয় কর্মীদের দ্বারা সংঘটিত হয় সেখানে দলের নেতাদের এমন বক্তব্য হামলা উসকে দিতে পারে। বাংলাদেশে নির্বাচনী সহিংসতায় শতাধিক মানুষ নিহত হয়েছেন বলেও প্রতিবেদনে বলা হয়।
হিউম্যান রাইটস ওয়াচের প্রতিবেদনে উল্লেখ করা হয়, শান্তিপূর্ণ নির্বাচনের বিষয়ে বারবার দেওয়া প্রতিশ্রুতিতে সরকার যদি আন্তরিক হয় তাহলে দলীয় নেতাদের উচিত সহিংসতার হুমকি কমিয়ে শান্তিপূর্ণ অংশগ্রহণের আহ্বান জানানো।
গত ৯ অক্টোবর ক্ষমতাসীন আওয়ামী লীগ আয়োজিত ‘শান্তি ও উন্নয়ন শোভাযাত্রায়’ এক সরকারি কর্মকর্তা (ওবায়দুল কাদের) রাশিয়া থেকে আমদানি করা ইউরেনিয়াম নিয়ে সমালোচনা করা বিরোধী নেতাদের মাথায় ইউরেনিয়াম ঢালার হুমকি দেন। এমন বক্তব্য সহিংসতা উসকে দিতে পারে বলে মনে করছে আন্তর্জাতিক মানবাধিকার সংস্থা হিউম্যান রাইটস ওয়াচ।
আজ বৃহস্পতিবার সংস্থাটি তাঁদের ওয়েবসাইটে এ উদ্বেগের কথা জানিয়েছে।
হিউম্যান রাইটস ওয়াচের ওয়েবসাইটে প্রকাশিত ওই প্রতিবেদনে বলা হয়, ক্ষমতাসীন আওয়ামী লীগ আয়োজিত সেদিনের সমাবেশে ওই নেতা বলেন, ‘আমরা মারধর করে তাঁদের শান্ত করব না। আমরা শান্ত করার জন্য মাথায় ইউরেনিয়াম ঢেলে দেব।’
বাংলাদেশে রাজনৈতিক নেতারা সহিংসতার হুমকি দিয়ে এমন বক্তব্য প্রায়শই দিয়ে থাকেন। তাঁরা অনেক সময় হামলার প্ররোচনা দেন। সাম্প্রতিক সমাবেশে ক্ষমতাসীন দলের এক মন্ত্রী বলেন, ‘কেউ হুমকি দিলে কী করতে হবে তা আওয়ামী লীগ জানে।’ সমালোচকদের ও বিরোধী সদস্যদের বিচারের ক্ষেত্রে কর্তৃপক্ষ কালক্ষেপণ না করলেও ক্ষমতাসীন দলের নেতাদের সহিংসতা উসকে দেওয়া বক্তব্যের বিচার হয় না বলে হিউম্যান রাইটস ওয়াচের প্রতিবেদনে বলা হয়।
হিউম্যান রাইটস ওয়াচের প্রতিবেদনে বলা হয়, এমনকি প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনাও সহিংসতার হুমকি দিয়ে বক্তব্য দিয়েছেন। গত বছর প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা বিরোধী নেতার উদ্দেশে বলেন, ‘পদ্মা সেতুতে নিয়ে তাঁকে নদীতে ফেলে দেওয়া উচিত।’ এছাড়া ২০২২ সালের ডিসেম্বরে বিরোধীদের আন্দোলনের সময় দলের নেতা-কর্মীদের উদ্দেশে তিনি বলেন, ‘আমাদের বিরুদ্ধে যে হাত তোলা হবে তা ভেঙে ফেলতে হবে।’
প্রধান বিরোধী নেত্রী খালেদা জিয়ার বিদেশে চিকিৎসা বিষয়ে সম্প্রতি প্রধানমন্ত্রী বলেন, ‘তাঁর বয়স ৮০ পেরিয়ে গেছে। এটাতো মৃত্যুর সময়।’
হিউম্যান রাইটস ওয়াচ বলছে, ২০২৪ সালের জানুয়ারির নির্বাচন দ্রুত ঘনিয়ে আসছে সেই সময়ে এই ধরনের বিবৃতিগুলো বাক্স্বাধীনতাকে সংকুচিত করছে। যে দেশে নির্বাচনী সহিংসতার বেশির ভাগই দলীয় কর্মীদের দ্বারা সংঘটিত হয় সেখানে দলের নেতাদের এমন বক্তব্য হামলা উসকে দিতে পারে। বাংলাদেশে নির্বাচনী সহিংসতায় শতাধিক মানুষ নিহত হয়েছেন বলেও প্রতিবেদনে বলা হয়।
হিউম্যান রাইটস ওয়াচের প্রতিবেদনে উল্লেখ করা হয়, শান্তিপূর্ণ নির্বাচনের বিষয়ে বারবার দেওয়া প্রতিশ্রুতিতে সরকার যদি আন্তরিক হয় তাহলে দলীয় নেতাদের উচিত সহিংসতার হুমকি কমিয়ে শান্তিপূর্ণ অংশগ্রহণের আহ্বান জানানো।
সাবেক মন্ত্রী, বীর মুক্তিযোদ্ধা আবদুল্লাহ আল নোমানের মৃত্যুতে শোক জানিয়েছেন অন্তর্বর্তী সরকারের প্রধান উপদেষ্টা প্রফেসর মুহাম্মদ ইউনূস। আজ মঙ্গলবার এক শোকবার্তায় তিনি বলেন, ‘আমি তাঁর আত্মার মাগফিরাত কামনা করি ও শোকসন্তপ্ত পরিবারের সদস্যদের প্রতি গভীর সমবেদনা জানাই।’
১৯ মিনিট আগেগণ–অভ্যুত্থানের পরিপ্রেক্ষিতে জন আকাঙ্ক্ষা বাস্তবায়নে অন্তর্বর্তী সরকারে দায়িত্ব নেওয়াটা যৌক্তিক মনে করেছিলেন তিন ছাত্র সমন্বয়ক। এখন আবার নতুন রাজনৈতিক দলের উত্থানের প্রয়োজনে নিজেকে ছাত্র–জনতার কাতারে রাখার প্রয়োজন মনে করছেন নাহিদ ইসলাম।
২ ঘণ্টা আগেঅন্তর্বর্তী সরকারের উপদেষ্টা পরিষদ থেকে পদত্যাগ করেছেন ডাক, টেলিযোগাযোগ ও তথ্যপ্রযুক্তি মন্ত্রণালয় এবং তথ্য ও সম্প্রচার মন্ত্রণালয়ের উপদেষ্টা নাহিদ ইসলাম। আজ মঙ্গলবার দুপুরে প্রধান উপদেষ্টার কার্যালয় থেকে এ তথ্য জানানো হয়।
২ ঘণ্টা আগেজনপ্রশাসনে রদবদলে মন্ত্রণালয়, বিভাগসহ নয়টি দপ্তরে নতুন সচিব নিয়োগ দিয়েছে সরকার। জনপ্রশাসন মন্ত্রণালয় আজ মঙ্গলবার পৃথক দুটি প্রজ্ঞাপনে নতুন সচিব নিয়োগ দিয়েছে। এর মধ্যে সাতজন অতিরিক্ত সচিবকে সচিব পদে পদোন্নতি দেওয়া হয়েছে...
২ ঘণ্টা আগে