নিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা
ভারতে গিয়ে ঝিনাইদহ-৪ (কালীগঞ্জ) আসনের আওয়ামী লীগের সংসদ সদস্য আনোয়ারুল আজিম আনারের নিখোঁজ হওয়ার বিষয়টি গতকাল সোমবার ভারতকে কূটনৈতিকভাবে জানিয়েছে বাংলাদেশ। তাঁর খোঁজ পেতে পরিবার ও ঢাকা মহানগর পুলিশ (ডিএমপি) তাকিয়ে আছে ভারতের পুলিশের দিকে।
এমপি আনোয়ারুল আজিমের ভাতিজা সাইমন ইতিমধ্যে ভারতে গেছেন। জানা গেছে, এমপির বড় মেয়ে মুমতারিন ফেরদৌস ডরিন ও ব্যক্তিগত সহকারী (পিএস) গতকাল ভিসার জন্য ভারতীয় দূতাবাসে আবেদন করেছেন। আনোয়ারুল আজিমের নিখোঁজের খবর জানাজানি হওয়ার পর তাঁর ব্যবহৃত দুটি মোবাইল নম্বর আর খোলা হয়নি।
ডিএমপির একজন শীর্ষ কর্মকর্তা আজকের পত্রিকাকে বলেন, আনোয়ারুল আজিম ১৫ মে কলকাতার একটি আবাসিক হোটেল থেকে বের হয়ে গাড়িতে উঠেছিলেন।
এরপর থেকে তাঁর সন্ধান পাওয়া যাচ্ছে না। গাড়িটি শনাক্তের চেষ্টা করছে কলকাতার পুলিশ। গাড়িটির সন্ধান মিললে তাঁকেও হয়তো
পাওয়া যাবে। তাঁদের ধারণা, এমপি কোনো ফাঁদে পড়েছেন। তিনি বলেন, ভারতে নির্বাচন চলায় পুলিশ তা নিয়ে বেশি ব্যস্ত। তারপরও তাঁরা চেষ্টা করছেন। আপডেট জানাচ্ছেন।
গতকাল সন্ধ্যায় স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী আসাদুজ্জামান খানের নেতৃত্বে বিভিন্ন বাহিনীর প্রধানদের সঙ্গে একটি বৈঠক হয়েছে। বৈঠকে স্বরাষ্ট্র ও পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের কর্মকর্তা, আইজিপি, ডিএমপির কমিশনারসহ ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তারা ছিলেন। স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী এ বিষয়ে পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের সহযোগিতা নেওয়ার নির্দেশনা দেন। বৈঠকে উপস্থিত একজন পুলিশ কর্মকর্তা আজকের পত্রিকাকে বলেন, বিষয়টি কূটনৈতিকভাবে সমাধানের চেষ্টা করা হচ্ছে। পাশাপাশি দুই দেশের পুলিশ তথ্য আদান-প্রদান করবে।
ঝিনাইদহ-৪ আসনের টানা তিনবারের এমপি আনোয়ারুল আজিম চিকিৎসা করাতে ও বন্ধুর মেয়ের বিয়েতে যোগ দিতে ১২ মে দর্শনা স্থলবন্দর দিয়ে কলকাতায় যান। ১৫ মে থেকে তাঁর সঙ্গে পরিবারের যোগাযোগ বিচ্ছিন্ন হয়। বিষয়টি তাঁর মেয়ে ডরিন ভারতে এমপির বন্ধু গোপাল বিশ্বাসকে জানান। গোপাল এ বিষয়ে কলকাতার বরাহনগর থানায় সাধারণ ডায়েরি করেছেন। ইতিমধ্যে কলকাতা পুলিশ তদন্ত শুরু করেছে।
গতকাল দুপুরে মুমতারিন ফেরদৌস ডরিন বলেন, ‘আমরা পুলিশকে বিষয়টি জানিয়েছি। যা করার দুই দেশের পুলিশ করবে। তবে পুলিশকে রোববার বিষয়টি জানানোর পর বাবার মোবাইল আর একবারের জন্যও খোলা পাওয়া যায়নি। বারবার চেষ্টা করছি। আমরা উদ্বিগ্ন।’
এ বিষয়ে ডিএমপি কমিশনার হাবিবুর রহমান আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘আমরা কলকাতার পুলিশের সঙ্গে সার্বক্ষণিক যোগাযোগ করছি। কূটনৈতিকভাবেও চেষ্টা করা হচ্ছে। তবে এখনো কোনো তথ্য পাওয়া যায়নি। তাঁর ব্যবহৃত দুটি মোবাইল ফোনই বন্ধ। তাঁকে উদ্ধারে সর্বোচ্চ অগ্রাধিকার দেওয়া হচ্ছে।
ভারতে গিয়ে ঝিনাইদহ-৪ (কালীগঞ্জ) আসনের আওয়ামী লীগের সংসদ সদস্য আনোয়ারুল আজিম আনারের নিখোঁজ হওয়ার বিষয়টি গতকাল সোমবার ভারতকে কূটনৈতিকভাবে জানিয়েছে বাংলাদেশ। তাঁর খোঁজ পেতে পরিবার ও ঢাকা মহানগর পুলিশ (ডিএমপি) তাকিয়ে আছে ভারতের পুলিশের দিকে।
এমপি আনোয়ারুল আজিমের ভাতিজা সাইমন ইতিমধ্যে ভারতে গেছেন। জানা গেছে, এমপির বড় মেয়ে মুমতারিন ফেরদৌস ডরিন ও ব্যক্তিগত সহকারী (পিএস) গতকাল ভিসার জন্য ভারতীয় দূতাবাসে আবেদন করেছেন। আনোয়ারুল আজিমের নিখোঁজের খবর জানাজানি হওয়ার পর তাঁর ব্যবহৃত দুটি মোবাইল নম্বর আর খোলা হয়নি।
ডিএমপির একজন শীর্ষ কর্মকর্তা আজকের পত্রিকাকে বলেন, আনোয়ারুল আজিম ১৫ মে কলকাতার একটি আবাসিক হোটেল থেকে বের হয়ে গাড়িতে উঠেছিলেন।
এরপর থেকে তাঁর সন্ধান পাওয়া যাচ্ছে না। গাড়িটি শনাক্তের চেষ্টা করছে কলকাতার পুলিশ। গাড়িটির সন্ধান মিললে তাঁকেও হয়তো
পাওয়া যাবে। তাঁদের ধারণা, এমপি কোনো ফাঁদে পড়েছেন। তিনি বলেন, ভারতে নির্বাচন চলায় পুলিশ তা নিয়ে বেশি ব্যস্ত। তারপরও তাঁরা চেষ্টা করছেন। আপডেট জানাচ্ছেন।
গতকাল সন্ধ্যায় স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী আসাদুজ্জামান খানের নেতৃত্বে বিভিন্ন বাহিনীর প্রধানদের সঙ্গে একটি বৈঠক হয়েছে। বৈঠকে স্বরাষ্ট্র ও পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের কর্মকর্তা, আইজিপি, ডিএমপির কমিশনারসহ ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তারা ছিলেন। স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী এ বিষয়ে পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের সহযোগিতা নেওয়ার নির্দেশনা দেন। বৈঠকে উপস্থিত একজন পুলিশ কর্মকর্তা আজকের পত্রিকাকে বলেন, বিষয়টি কূটনৈতিকভাবে সমাধানের চেষ্টা করা হচ্ছে। পাশাপাশি দুই দেশের পুলিশ তথ্য আদান-প্রদান করবে।
ঝিনাইদহ-৪ আসনের টানা তিনবারের এমপি আনোয়ারুল আজিম চিকিৎসা করাতে ও বন্ধুর মেয়ের বিয়েতে যোগ দিতে ১২ মে দর্শনা স্থলবন্দর দিয়ে কলকাতায় যান। ১৫ মে থেকে তাঁর সঙ্গে পরিবারের যোগাযোগ বিচ্ছিন্ন হয়। বিষয়টি তাঁর মেয়ে ডরিন ভারতে এমপির বন্ধু গোপাল বিশ্বাসকে জানান। গোপাল এ বিষয়ে কলকাতার বরাহনগর থানায় সাধারণ ডায়েরি করেছেন। ইতিমধ্যে কলকাতা পুলিশ তদন্ত শুরু করেছে।
গতকাল দুপুরে মুমতারিন ফেরদৌস ডরিন বলেন, ‘আমরা পুলিশকে বিষয়টি জানিয়েছি। যা করার দুই দেশের পুলিশ করবে। তবে পুলিশকে রোববার বিষয়টি জানানোর পর বাবার মোবাইল আর একবারের জন্যও খোলা পাওয়া যায়নি। বারবার চেষ্টা করছি। আমরা উদ্বিগ্ন।’
এ বিষয়ে ডিএমপি কমিশনার হাবিবুর রহমান আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘আমরা কলকাতার পুলিশের সঙ্গে সার্বক্ষণিক যোগাযোগ করছি। কূটনৈতিকভাবেও চেষ্টা করা হচ্ছে। তবে এখনো কোনো তথ্য পাওয়া যায়নি। তাঁর ব্যবহৃত দুটি মোবাইল ফোনই বন্ধ। তাঁকে উদ্ধারে সর্বোচ্চ অগ্রাধিকার দেওয়া হচ্ছে।
অন্তর্বর্তীকালীন সরকারের প্রধান উপদেষ্টা ড. মুহাম্মদ ইউনূসের বিশেষ সহকারী হিসেবে নিয়োগ পেয়েছেন শেখ মঈনুদ্দিন। তিনি প্রধান উপদেষ্টার সড়ক পরিবহন ও সেতু মন্ত্রণালয় বিষয়ক সহকারী হিসেবে কাজ করবেন।
১৩ মিনিট আগে‘মানবতাবিরোধী অপরাধের জন্য ক্ষমতাচ্যুত স্বৈরাচারী প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনাকে বিচারের মুখোমুখি হতে হবে। সেই সঙ্গে তাঁর সঙ্গে সংশ্লিষ্ট তাঁর পরিবারের সদস্য, সহযোগী বা দোসরদেরও বিচারের আওতায় আনা হবে।’
২ ঘণ্টা আগেআলোচিত এস আলম গ্রুপের ও এর স্বার্থসংশ্লিষ্ট আরও ১১ ব্যক্তিকে দেশত্যাগে নিষেধাজ্ঞা দেওয়া হয়েছে। আজ বুধবার ঢাকার মহানগর দায়রা জজ ও সিনিয়র বিশেষ জজ আদালতের বিচারক মো. জাকির হোসেন এই নির্দেশ দেন
২ ঘণ্টা আগেশেখ মইনউদ্দিন এবং ফয়েজ আহমদ তৈয়বকে নিজের বিশেষ সহকারী হিসেবে নিয়োগ দিয়েছেন প্রধান উপদেষ্টা মুহাম্মদ ইউনূস। প্রতিমন্ত্রী পদমর্যাদায় প্রধান উপদেষ্টা তাঁদেরকে নিজের বিশেষ সহকারী নিয়োগ দিয়েছেন জানিয়ে আজ বুধবার প্রজ্ঞাপন জারি করেছে মন্ত্রিপরিষদ বিভাগ। শেখ মইনউদ্দিনকে সড়ক পরিবহন ও সেতু মন্ত্রণালয়...
৪ ঘণ্টা আগে