অনলাইন ডেস্ক
বাংলাদেশের জনগণের ভোটাধিকার নিশ্চিতে আবারও সব পক্ষকে একযোগে কাজ করার আহ্বান জানিয়েছে জাতিসংঘ। স্থানীয় সময় গতকাল বুধবার জাতিসংঘের সদর দপ্তরে নিয়মিত সংবাদ সম্মেলনে এক প্রশ্নের জবাবে সংস্থাটির মহাসচিবের মুখপাত্র স্টিফেন ডুজারিক এই আহ্বান জানান। পাশাপাশি তিনি জানিয়েছেন, জাতিসংঘ সাধারণত কোনো নির্বাচন পর্যবেক্ষণ করতে প্রতিনিধি দল পাঠায় না।
সংবাদ সম্মেলনে স্টিফেন ডুজারিককে প্রশ্ন করা হয়, মানবাধিকার সংস্থা হিউম্যান রাইটস ওয়াচের প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, বাংলাদেশে নিরাপত্তা বাহিনীগুলো বিরোধী দলের নেতা-কর্মী ও সমালোচকদের ওপর যেভাবে ক্র্যাকডাউন চালাচ্ছে, তাতে একটি অবাধ ও সুষ্ঠু নির্বাচন অসম্ভব হয়ে উঠেছে। ভয়েস অব আমেরিকার এক প্রতিবেদনেও বলা হয়েছে, বাংলাদেশে একটি পক্ষপাতদুষ্ট নির্বাচন অনুষ্ঠিত হতে যাচ্ছে। এই অবস্থায় বাংলাদেশের জনগণের ভোটাধিকার নিশ্চিত করতে জাতিসংঘের মহাসচিবের পক্ষ থেকে কী ধরনের পদক্ষেপ নেওয়া হবে?
জবাবে জাতিসংঘের মহাসচিব আন্তোনিও গুতেরেসের মুখপাত্র স্টিফেন ডুজারিক বলেন, ‘বলা ভালো, আমাদের এ ধরনের উদ্যোগ নেওয়ার...জাতিসংঘ সাধারণত নির্বাচনে পর্যবেক্ষক পাঠায় না। আমরা এমনটা করি না.... করলেও খুব কম ক্ষেত্রে নির্দিষ্ট কোনো অনুমতি সাপেক্ষে আমরা এমনটা করে থাকি।’
স্টিফেন ডুজারিক আরও বলেন, ‘আমরা আবারও বলছি, আমরা হিউম্যান রাইটস ওয়াচ ও অন্যান্য সংগঠনের প্রতিবেদন দেখেছি। তার পরিপ্রেক্ষিতে আমরা সব পক্ষকে এমন একটি পরিস্থিতি তৈরির আহ্বান জানাই, যেখানে জনগণ অবাধে তাদের ভোট দিতে পারে, মত প্রকাশ করতে পারে কোনো ধরনের ভীতি ও হয়রানি ছাড়াই।’
এর আগেও গত ২০ নভেম্বর জাতিসংঘ মহাসচিবের মুখপাত্র বলেছিলেন, ‘শান্তিপূর্ণ, অন্তর্ভুক্তিমূলক ও বিশ্বাসযোগ্য নির্বাচন অনুষ্ঠানে যা যা করা সম্ভব, তা করতে সব অংশীজন, সরকার ও রাজনৈতিক দলগুলোর প্রতি আহ্বান জানানো আমরা অব্যাহত রাখব।’
বাংলাদেশের জনগণের ভোটাধিকার নিশ্চিতে আবারও সব পক্ষকে একযোগে কাজ করার আহ্বান জানিয়েছে জাতিসংঘ। স্থানীয় সময় গতকাল বুধবার জাতিসংঘের সদর দপ্তরে নিয়মিত সংবাদ সম্মেলনে এক প্রশ্নের জবাবে সংস্থাটির মহাসচিবের মুখপাত্র স্টিফেন ডুজারিক এই আহ্বান জানান। পাশাপাশি তিনি জানিয়েছেন, জাতিসংঘ সাধারণত কোনো নির্বাচন পর্যবেক্ষণ করতে প্রতিনিধি দল পাঠায় না।
সংবাদ সম্মেলনে স্টিফেন ডুজারিককে প্রশ্ন করা হয়, মানবাধিকার সংস্থা হিউম্যান রাইটস ওয়াচের প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, বাংলাদেশে নিরাপত্তা বাহিনীগুলো বিরোধী দলের নেতা-কর্মী ও সমালোচকদের ওপর যেভাবে ক্র্যাকডাউন চালাচ্ছে, তাতে একটি অবাধ ও সুষ্ঠু নির্বাচন অসম্ভব হয়ে উঠেছে। ভয়েস অব আমেরিকার এক প্রতিবেদনেও বলা হয়েছে, বাংলাদেশে একটি পক্ষপাতদুষ্ট নির্বাচন অনুষ্ঠিত হতে যাচ্ছে। এই অবস্থায় বাংলাদেশের জনগণের ভোটাধিকার নিশ্চিত করতে জাতিসংঘের মহাসচিবের পক্ষ থেকে কী ধরনের পদক্ষেপ নেওয়া হবে?
জবাবে জাতিসংঘের মহাসচিব আন্তোনিও গুতেরেসের মুখপাত্র স্টিফেন ডুজারিক বলেন, ‘বলা ভালো, আমাদের এ ধরনের উদ্যোগ নেওয়ার...জাতিসংঘ সাধারণত নির্বাচনে পর্যবেক্ষক পাঠায় না। আমরা এমনটা করি না.... করলেও খুব কম ক্ষেত্রে নির্দিষ্ট কোনো অনুমতি সাপেক্ষে আমরা এমনটা করে থাকি।’
স্টিফেন ডুজারিক আরও বলেন, ‘আমরা আবারও বলছি, আমরা হিউম্যান রাইটস ওয়াচ ও অন্যান্য সংগঠনের প্রতিবেদন দেখেছি। তার পরিপ্রেক্ষিতে আমরা সব পক্ষকে এমন একটি পরিস্থিতি তৈরির আহ্বান জানাই, যেখানে জনগণ অবাধে তাদের ভোট দিতে পারে, মত প্রকাশ করতে পারে কোনো ধরনের ভীতি ও হয়রানি ছাড়াই।’
এর আগেও গত ২০ নভেম্বর জাতিসংঘ মহাসচিবের মুখপাত্র বলেছিলেন, ‘শান্তিপূর্ণ, অন্তর্ভুক্তিমূলক ও বিশ্বাসযোগ্য নির্বাচন অনুষ্ঠানে যা যা করা সম্ভব, তা করতে সব অংশীজন, সরকার ও রাজনৈতিক দলগুলোর প্রতি আহ্বান জানানো আমরা অব্যাহত রাখব।’
দেশের আইনশৃঙ্খলা পরিস্থিতি স্বাভাবিক করতে ও নাগরিকদের নিরাপত্তা নিশ্চিতে সরকার কঠোর অবস্থান নিয়েছে। সব বাহিনীকে এ বিষয়ে কড়া নির্দেশ দেওয়া হয়েছে। সেই সঙ্গে সাংবাদিকদেরও কোনো খবর ‘অতিরঞ্জিত’ করে প্রকাশ না করার অনুরোধ জানিয়েছেন স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা লেফটেন্যান্ট জেনারেল (অব.) মো. জাহাঙ্গীর আলম চৌধুরী।
১২ মিনিট আগেবাংলাদেশের ইতিহাসের অন্যতম শোকাবহ এই দিনটিকে স্মরণীয় করে রাখতে অন্তর্বর্তীকালীন সরকার ২৫ ফেব্রুয়ারিকে ‘জাতীয় শহীদ সেনা দিবস’ হিসেবে রাষ্ট্রীয়ভাবে পালনের ঘোষণা দিয়েছে। গত ২৩ ফেব্রুয়ারি মন্ত্রিপরিষদ বিভাগের এক পরিপত্রে দিবসটি পালনের সিদ্ধান্ত জানানো হয়।
৩১ মিনিট আগেআইনশৃঙ্খলা পরিস্থিতির উন্নতির জন্য যৌথ বাহিনীর ‘অপারেশন ডেভিল হান্ট’ চলাকালে বিভিন্ন স্থানে ছিনতাই, ডাকাতি, সড়কে ডাকাতি, গুলি, হামলা, ধর্ষণের ঘটনায় আতঙ্ক ও নিরাপত্তাহীনতায় ভুগছে মানুষ। পুলিশের টহল তেমন না থাকায় সন্ধ্যার পর ঘর থেকে বাইরে বের হতে ভাবতে হচ্ছে মানুষকে। সারা দেশেই আইন-শৃঙ্খলা পরিস্থিতির
৮ ঘণ্টা আগেজাতীয় সংসদের নির্বাচনী এলাকার সীমানা পুনর্নির্ধারণ করতে আইন সংশোধন করতে যাচ্ছে সরকার। জনসংখ্যার পাশাপাশি ভোটার সংখ্যা, ভৌগোলিক ও জাতিগত বৈশিষ্ট্য এবং যোগাযোগ সুবিধা দেখে সীমানা নির্ধারণ করা হবে। তবে ইউনিয়ন এবং সিটি করপোরেশন ও পৌরসভার ওয়ার্ডকে কোনোভাবেই ভাগ করা হবে না।
৮ ঘণ্টা আগে