মাহমুদ সোহেল, ঢাকা
অতিবৃষ্টি, সুপার সাইক্লোন, প্রচণ্ড খরা ও তীব্র দাবদাহ বিশ্বজুড়ে আরও বাড়বে বলে আশঙ্কার বার্তা দিয়েছে জলবায়ু পরিবর্তন বিষয়ক জাতিসংঘের ইন্টারগভর্নমেন্টাল প্যানেল অন ক্লাইমেট চেঞ্জ (আইপিসিসি)। এই প্রতিবেদন ভাবিয়ে তুলেছে বাংলাদেশকেও। দুর্যোগ প্রবল এই দেশে ভবিষ্যতে আরও খরা, বন্যা, অতিবৃষ্টি, দাবদাহ ও ঘূর্ণিঝড় হানা দেবে বলে আশঙ্কা করছেন তারা।
প্রতিবেদনে বলা হয়, প্রতি ১ ডিগ্রি তাপমাত্রা বৃদ্ধির কারণে বিশ্বে অতিবৃষ্টির হার বাড়ে ৭ ভাগ। বাড়ে শক্তিশালী সাইক্লোনের হার। পৃথিবীর তাপমাত্রা আর ৩ ডিগ্রি সেলসিয়াস বাড়লে প্রতি শতকে দুই থেকে তিনবার ভয়ংকর অতিবৃষ্টির কবলে পড়বে পৃথিবী। প্রতি দশকে একবার প্রচণ্ড খরায় অধিকাংশ জমি শুকিয়ে যাবে এবং চারবার উর্বরতা হারাবে। হিট ওয়েভ বা তাপপ্রবাহের ঘটনা এরই মধ্যে বেড়েছে ২ দশমিক ৮ গুণ। আর এক ডিগ্রি সেলসিয়াস তাপমাত্রা বাড়লে তা ৯ দশমিক ৪ গুণ বাড়বে এবং তাপমাত্রা বাড়বে ৫ ডিগ্রি সেলসিয়াস।
গত সোমবার আইপিসিসি–এর এই গবেষণা প্রতিবেদনের সারাংশ আনুষ্ঠানিকভাবে তুলে ধরা হয়। বাংলাদেশের বন্যা ও দুর্যোগ বিশেষজ্ঞরা বলছেন প্রকাশিত প্রতিবেদন অনুযায়ী বাংলাদেশে ভবিষ্যতে আরও দুর্যোগ বাড়ার আশঙ্কা রয়েছে। এ নিয়ে এখনই কার্যকরী উদ্যোগ নিতে সরকারের প্রতি পরামর্শ দিয়েছেন তারা। তারা বলছেন, বৈশ্বিক জলবায়ু পরিবর্তনের পেছনে চীন–আমেরিকার মতো উন্নত দেশগুলোই বেশি দায়ী। তারাই বিশ্বে সবচেয়ে বেশি গ্রিনহাউস গ্যাস উৎপন্ন করছে। যা বিশ্ব পরিবেশকে ভাবিয়ে তুলছে।
বিশেষজ্ঞদের মতে, ঝুঁকি কমাতে বাংলাদেশেরও কিছু করার আছে। বিশেষ করে গ্রিনহাউস গ্যাস উৎপন্ন হয় এমন কাজ থেকে দূরে থাকতে হবে। প্রচলিত জ্বালানি থেকে সরে এসে গ্রিন এনার্জির দিকে ঝুঁকতে হবে। তেল, গ্যাস, কয়লার বিকল্প ব্যবহার করতে হবে। এগুলো ব্যাপক হারে গ্রিনহাউস গ্যাস নির্গমন করে। এর পরিবর্তে সৌর বিদ্যুৎ, বাতাসের শক্তি ও সাগরের স্রোতকে কাজে লাগিয়ে শক্তি উৎপন্ন করা যেতে পারে। ব্যাপক বনাঞ্চল সৃষ্টি করতে হবে। এগুলো বাতাসের ক্ষতিকর কার্বন শোষণ করে। প্রচলিত ইট ভাটা বন্ধ করতে হবে। এর পরিবর্তে কংক্রিটের ইটের প্রচলন বাড়াতে হবে।
চট্টগ্রাম বিশ্ববিদ্যালয়ের ভূগোল ও পরিবেশবিদ্যা বিভাগের এক গবেষণা বলছে, ২০১৪ সালে সমুদ্রের ১২২ মিটার গভীর পর্যন্ত সূর্যের আলো পৌঁছালেও ২০২০ সালে এসে তা পৌঁছাচ্ছে মাত্র ৯৮ মিটার পর্যন্ত। শহরের দূষণ নদী হয়ে সাগরে পৌঁছাচ্ছে। ফলে সাগরের ইকোসিস্টেম নষ্ট হচ্ছে। সে কারণে ঝড়ের সংখ্যাও বাড়ছে বঙ্গোপসাগরের উপকূলবর্তী দেশে।
গবেষণাটি আরও বলছে, ১৭৯৭ থেকে ২০২০ পর্যন্ত ২২৩ বছরে বঙ্গোপসাগর উপকূলে আঘাত হেনেছে ৭৮টি ভয়ংকর ঘূর্ণিঝড়। গত ৬০ বছরে বঙ্গোপসাগর উপকূলে সাইক্লোনের সংখ্যা বেড়েছে প্রায় ৪ গুণ। প্রতিটি ঘূর্ণিঝড় ভয়াবহতায় যোগ করছে নতুন নতুন মাত্রা। কোনোটি এগিয়ে থাকছে ব্যাপকত্বে, কোনোটি আবার গতি বা জলোচ্ছ্বাসে।
সবশেষ ঘূর্ণিঝড় ইয়াস ভারতে আঘাত হানলেও জলোচ্ছ্বাসে ব্যাপক ক্ষতি করেছে বাংলাদেশের উপকূলবর্তী জেলাগুলোতে।
প্রাকৃতিক দুর্যোগ গবেষক এবং চট্টগ্রাম বিশ্ববিদ্যালয়ের ভূগোল ও পরিবেশবিদ্যা বিভাগের সহযোগী অধ্যাপক ড. বিশ্বজিৎ নাথ আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘আমরা দেখছি ২ দশমিক ৭ সেন্টি গ্রেড অ্যাভারেজ তাপমাত্রা বৃদ্ধি পেয়েছে বঙ্গোপসাগরে। জাতিসংঘের প্রতিবেদন অনুযায়ী এই মাত্রা আরও বৃদ্ধি পেতে পারে। বাংলাদেশে আগামীতে ঝড়, বন্যা বা প্রাকৃতিক বিপর্যয় আরও বাড়বে সেই আশঙ্কাকে আরও জোরালো করছে জাতিসংঘের এই প্রতিবেদন।’
জলবায়ু বিশেষজ্ঞ, বুয়েটের পানি ও বন্যা ব্যবস্থাপনা ইনস্টিটিউটের অধ্যাপক ড. একেএম সাইফুল ইসলাম আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘গ্রিনহাউস গ্যাস উৎপন্ন করে এমন পদার্থ ব্যবহার কমাতে হবে। এখনই সঠিক পরিকল্পনা না নিলে ভবিষ্যতে এ রকম সুপার সাইক্লোন বাংলাদেশে আরও বাড়বে।’ পরিবেশবিদ ও জলবায়ু গবেষকদের সঙ্গে নিয়ে এখনই কার্যকরী একটি উদ্যোগ নিতে সরকারের প্রতি আহ্বান জানান তিনি।
এ ছাড়া দেশি বিদেশি নানা গবেষণা বলছে, সাগর উপকূলীয় দেশসমূহের মধ্যে বাংলাদেশ অন্যতম ঝুঁকিতে আছে। লন্ডনভিত্তিক গবেষণা সংস্থা ম্যাপলক্রাফট এর বরাত দিয়ে উপকূলীয় গবেষণা প্রতিষ্ঠান লিডার্স বলছে, বিশ্বের ১৭০টি উপকূলীয় দেশের ওপর জরিপ চালিয়ে যে ১৬টি দেশকে সর্বাপেক্ষা ঝুঁকিপূর্ণ দেশ হিসেবে চিহ্নিত হয়েছে, তার মধ্যে শীর্ষে রয়েছে বাংলাদেশ। এখানকার উপকূলীয় এলাকার মানুষ বৈশ্বিক উষ্ণতা ও জলবায়ুর বিরূপ প্রভাবের শিকার। এখানে ৭১৫ কিলোমিটার দীর্ঘ বঙ্গোপসাগরের তটরেখার কিনার জুড়ে বাস করে ৪ কোটি মানুষ। প্রতিনিয়ত পানি ফুলে-ফেঁপে এই জনগোষ্ঠীর সর্বনাশ করছে। ঘন ঘন প্রাকৃতিক দুর্যোগের ফলে দীর্ঘমেয়াদি লবণাক্ততা বাড়ছে লোকালয়ে। সংকটাপন্ন হচ্ছে কৃষি।
সুইডেনের লুন্ড ইউনিভার্সিটির গবেষক গোলাম মাহবুব সারওয়ারের এক গবেষণা বলছে, স্বাধীন বাংলাদেশে উপকূলীয় অঞ্চলেই প্রতি বছর গড়ে সমুদ্রপৃষ্ঠের উচ্চতা বেড়েছে ৪ মিলিমিটার। এ কারণে ইয়াসের মতো ছোট ঝড়েও উপকূল প্লাবিত হচ্ছে।
অতিবৃষ্টি, সুপার সাইক্লোন, প্রচণ্ড খরা ও তীব্র দাবদাহ বিশ্বজুড়ে আরও বাড়বে বলে আশঙ্কার বার্তা দিয়েছে জলবায়ু পরিবর্তন বিষয়ক জাতিসংঘের ইন্টারগভর্নমেন্টাল প্যানেল অন ক্লাইমেট চেঞ্জ (আইপিসিসি)। এই প্রতিবেদন ভাবিয়ে তুলেছে বাংলাদেশকেও। দুর্যোগ প্রবল এই দেশে ভবিষ্যতে আরও খরা, বন্যা, অতিবৃষ্টি, দাবদাহ ও ঘূর্ণিঝড় হানা দেবে বলে আশঙ্কা করছেন তারা।
প্রতিবেদনে বলা হয়, প্রতি ১ ডিগ্রি তাপমাত্রা বৃদ্ধির কারণে বিশ্বে অতিবৃষ্টির হার বাড়ে ৭ ভাগ। বাড়ে শক্তিশালী সাইক্লোনের হার। পৃথিবীর তাপমাত্রা আর ৩ ডিগ্রি সেলসিয়াস বাড়লে প্রতি শতকে দুই থেকে তিনবার ভয়ংকর অতিবৃষ্টির কবলে পড়বে পৃথিবী। প্রতি দশকে একবার প্রচণ্ড খরায় অধিকাংশ জমি শুকিয়ে যাবে এবং চারবার উর্বরতা হারাবে। হিট ওয়েভ বা তাপপ্রবাহের ঘটনা এরই মধ্যে বেড়েছে ২ দশমিক ৮ গুণ। আর এক ডিগ্রি সেলসিয়াস তাপমাত্রা বাড়লে তা ৯ দশমিক ৪ গুণ বাড়বে এবং তাপমাত্রা বাড়বে ৫ ডিগ্রি সেলসিয়াস।
গত সোমবার আইপিসিসি–এর এই গবেষণা প্রতিবেদনের সারাংশ আনুষ্ঠানিকভাবে তুলে ধরা হয়। বাংলাদেশের বন্যা ও দুর্যোগ বিশেষজ্ঞরা বলছেন প্রকাশিত প্রতিবেদন অনুযায়ী বাংলাদেশে ভবিষ্যতে আরও দুর্যোগ বাড়ার আশঙ্কা রয়েছে। এ নিয়ে এখনই কার্যকরী উদ্যোগ নিতে সরকারের প্রতি পরামর্শ দিয়েছেন তারা। তারা বলছেন, বৈশ্বিক জলবায়ু পরিবর্তনের পেছনে চীন–আমেরিকার মতো উন্নত দেশগুলোই বেশি দায়ী। তারাই বিশ্বে সবচেয়ে বেশি গ্রিনহাউস গ্যাস উৎপন্ন করছে। যা বিশ্ব পরিবেশকে ভাবিয়ে তুলছে।
বিশেষজ্ঞদের মতে, ঝুঁকি কমাতে বাংলাদেশেরও কিছু করার আছে। বিশেষ করে গ্রিনহাউস গ্যাস উৎপন্ন হয় এমন কাজ থেকে দূরে থাকতে হবে। প্রচলিত জ্বালানি থেকে সরে এসে গ্রিন এনার্জির দিকে ঝুঁকতে হবে। তেল, গ্যাস, কয়লার বিকল্প ব্যবহার করতে হবে। এগুলো ব্যাপক হারে গ্রিনহাউস গ্যাস নির্গমন করে। এর পরিবর্তে সৌর বিদ্যুৎ, বাতাসের শক্তি ও সাগরের স্রোতকে কাজে লাগিয়ে শক্তি উৎপন্ন করা যেতে পারে। ব্যাপক বনাঞ্চল সৃষ্টি করতে হবে। এগুলো বাতাসের ক্ষতিকর কার্বন শোষণ করে। প্রচলিত ইট ভাটা বন্ধ করতে হবে। এর পরিবর্তে কংক্রিটের ইটের প্রচলন বাড়াতে হবে।
চট্টগ্রাম বিশ্ববিদ্যালয়ের ভূগোল ও পরিবেশবিদ্যা বিভাগের এক গবেষণা বলছে, ২০১৪ সালে সমুদ্রের ১২২ মিটার গভীর পর্যন্ত সূর্যের আলো পৌঁছালেও ২০২০ সালে এসে তা পৌঁছাচ্ছে মাত্র ৯৮ মিটার পর্যন্ত। শহরের দূষণ নদী হয়ে সাগরে পৌঁছাচ্ছে। ফলে সাগরের ইকোসিস্টেম নষ্ট হচ্ছে। সে কারণে ঝড়ের সংখ্যাও বাড়ছে বঙ্গোপসাগরের উপকূলবর্তী দেশে।
গবেষণাটি আরও বলছে, ১৭৯৭ থেকে ২০২০ পর্যন্ত ২২৩ বছরে বঙ্গোপসাগর উপকূলে আঘাত হেনেছে ৭৮টি ভয়ংকর ঘূর্ণিঝড়। গত ৬০ বছরে বঙ্গোপসাগর উপকূলে সাইক্লোনের সংখ্যা বেড়েছে প্রায় ৪ গুণ। প্রতিটি ঘূর্ণিঝড় ভয়াবহতায় যোগ করছে নতুন নতুন মাত্রা। কোনোটি এগিয়ে থাকছে ব্যাপকত্বে, কোনোটি আবার গতি বা জলোচ্ছ্বাসে।
সবশেষ ঘূর্ণিঝড় ইয়াস ভারতে আঘাত হানলেও জলোচ্ছ্বাসে ব্যাপক ক্ষতি করেছে বাংলাদেশের উপকূলবর্তী জেলাগুলোতে।
প্রাকৃতিক দুর্যোগ গবেষক এবং চট্টগ্রাম বিশ্ববিদ্যালয়ের ভূগোল ও পরিবেশবিদ্যা বিভাগের সহযোগী অধ্যাপক ড. বিশ্বজিৎ নাথ আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘আমরা দেখছি ২ দশমিক ৭ সেন্টি গ্রেড অ্যাভারেজ তাপমাত্রা বৃদ্ধি পেয়েছে বঙ্গোপসাগরে। জাতিসংঘের প্রতিবেদন অনুযায়ী এই মাত্রা আরও বৃদ্ধি পেতে পারে। বাংলাদেশে আগামীতে ঝড়, বন্যা বা প্রাকৃতিক বিপর্যয় আরও বাড়বে সেই আশঙ্কাকে আরও জোরালো করছে জাতিসংঘের এই প্রতিবেদন।’
জলবায়ু বিশেষজ্ঞ, বুয়েটের পানি ও বন্যা ব্যবস্থাপনা ইনস্টিটিউটের অধ্যাপক ড. একেএম সাইফুল ইসলাম আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘গ্রিনহাউস গ্যাস উৎপন্ন করে এমন পদার্থ ব্যবহার কমাতে হবে। এখনই সঠিক পরিকল্পনা না নিলে ভবিষ্যতে এ রকম সুপার সাইক্লোন বাংলাদেশে আরও বাড়বে।’ পরিবেশবিদ ও জলবায়ু গবেষকদের সঙ্গে নিয়ে এখনই কার্যকরী একটি উদ্যোগ নিতে সরকারের প্রতি আহ্বান জানান তিনি।
এ ছাড়া দেশি বিদেশি নানা গবেষণা বলছে, সাগর উপকূলীয় দেশসমূহের মধ্যে বাংলাদেশ অন্যতম ঝুঁকিতে আছে। লন্ডনভিত্তিক গবেষণা সংস্থা ম্যাপলক্রাফট এর বরাত দিয়ে উপকূলীয় গবেষণা প্রতিষ্ঠান লিডার্স বলছে, বিশ্বের ১৭০টি উপকূলীয় দেশের ওপর জরিপ চালিয়ে যে ১৬টি দেশকে সর্বাপেক্ষা ঝুঁকিপূর্ণ দেশ হিসেবে চিহ্নিত হয়েছে, তার মধ্যে শীর্ষে রয়েছে বাংলাদেশ। এখানকার উপকূলীয় এলাকার মানুষ বৈশ্বিক উষ্ণতা ও জলবায়ুর বিরূপ প্রভাবের শিকার। এখানে ৭১৫ কিলোমিটার দীর্ঘ বঙ্গোপসাগরের তটরেখার কিনার জুড়ে বাস করে ৪ কোটি মানুষ। প্রতিনিয়ত পানি ফুলে-ফেঁপে এই জনগোষ্ঠীর সর্বনাশ করছে। ঘন ঘন প্রাকৃতিক দুর্যোগের ফলে দীর্ঘমেয়াদি লবণাক্ততা বাড়ছে লোকালয়ে। সংকটাপন্ন হচ্ছে কৃষি।
সুইডেনের লুন্ড ইউনিভার্সিটির গবেষক গোলাম মাহবুব সারওয়ারের এক গবেষণা বলছে, স্বাধীন বাংলাদেশে উপকূলীয় অঞ্চলেই প্রতি বছর গড়ে সমুদ্রপৃষ্ঠের উচ্চতা বেড়েছে ৪ মিলিমিটার। এ কারণে ইয়াসের মতো ছোট ঝড়েও উপকূল প্লাবিত হচ্ছে।
দেশে বর্তমানে সরকারি চাকরিজীবীর সংখ্যা সাড়ে ১৫ লাখের মতো। তাদের সবাইকে আগামী ৩০ নভেম্বরের মধ্যে সম্পদের হিসাব বিবরণী জমা দিতে হবে। তবে এরপর প্রতিবছর ৩১ ডিসেম্বরের মধ্যে তা জমা দিতে হবে। জনপ্রশাসন মন্ত্রণালয় থেকে গত ১ সেপ্টেম্বর এমনটাই জানানো হয়েছে।
৩২ মিনিট আগেফরিদপুরের মল্লিকপুরে ঢাকা-খুলনা মহাসড়কে খাগড়াছড়ি পরিবহন ও গ্রিন এক্সপ্রেস বাসের মুখোমুখি সংঘর্ষের দুর্ঘটনাস্থলকে ‘ব্ল্যাক স্পট’ বা বারংবার দুর্ঘটনাপ্রবণ স্থান হিসেবে চিহ্নিত করেছে জাতীয় তদন্ত কমিটি। মৃতুফাঁদে পরিণত ওই সড়কটির কাঠামোগত ত্রুটি সারানোসহ একগুচ্ছ সুপারিশ করে জরুরি ভিত্তিতে তা বাস্তবায়নের
১ ঘণ্টা আগেদেশের সব টিভি চ্যানেল ও ইলেকট্রনিক মিডিয়ায় দিনে কমপক্ষে দুবার প্রচার করতে হবে ‘জুলাই অনির্বাণ’ ভিডিওচিত্র। আজ শুক্রবার (২২ নভেম্বর) এক বিজ্ঞপ্তির মাধ্যমে এ কথা জানায় তথ্য ও সম্প্রচার মন্ত্রণালয়। বিজ্ঞপ্তিতে বলা হয়, বৈষম্যবিরোধী আন্দোলনে শহীদ ও আহতদের আত্মত্যাগ জনগণকে অবহিত করার লক্ষ্যে তথ্য..
৩ ঘণ্টা আগেনতুন প্রধান নির্বাচন কমিশনার (সিইসি) এ এম এম নাসির উদ্দীন ও অপর চার নির্বাচন কমিশনারের শপথ আগামী রোববার অনুষ্ঠিত হবে। প্রধান বিচারপতি সৈয়দ রেফাত আহমেদ রোববার বেলা দেড়টায় সুপ্রিম কোর্টের জাজেস লাউঞ্জে তাঁদের শপথ পাঠ করাবেন। সুপ্রিম কোর্টের জনসংযোগ কর্মকর্তা শফিকুল ইসলাম আজকের পত্রিকাকে এ কথা জানান।
৩ ঘণ্টা আগে