কূটনৈতিক প্রতিবেদক, ঢাকা
বিভিন্ন দেশে একশ্রেণির লোক ধর্মীয় বিদ্বেষ ছড়িয়েই চলেছে। এমন বিদ্বেষ উসকে দিতে পোড়াচ্ছে কোরআনসহ বিভিন্ন ধর্মগ্রন্থ। ধর্মীয় বিদ্বেষ ছড়ানোর এমন ঘটনার বিরুদ্ধে জাতিসংঘকে সক্রিয় হওয়ার তাগিদ দিয়েছে বাংলাদেশসহ ওআইসিভুক্ত পাঁচ সদস্য রাষ্ট্র।
নিউইয়র্কে জাতিসংঘ সদর দপ্তরে বাংলাদেশের স্থায়ী প্রতিনিধি ও রাষ্ট্রদূত মোহাম্মদ আব্দুল মুহিতের নেতৃত্বে ওআইসির পক্ষ থেকে পাঁচটি রাষ্ট্রের মিশন প্রধানেরা সংস্থার মহাসচিব আন্তোনিও গুতেরেসের সঙ্গে গতকাল বৃহস্পতিবার সাক্ষাৎ করে এ তাগিদ দেন।
মিশর, সৌদি আরব, মৌরিতানিয়া ও পাকিস্তানের রাষ্ট্রদূত পর্যায়ের প্রতিনিধিরা মহাসচিবের সঙ্গে অনুষ্ঠিত ওই বৈঠকে উপস্থিত ছিলেন বলে জাতিসংঘ সদর দপ্তরে বাংলাদেশ মিশন এক প্রেস বিজ্ঞপ্তিতে জানিয়েছে।
রাষ্ট্রদূত মুহিত জাতিসংঘের মহাসচিবকে বলেন, পবিত্র কোরআন পোড়ানোর এই ঘৃণ্য কাজটি শুধু বিশ্বব্যাপী মুসলমানদের ধর্মীয় অনুভূতিকেই গভীরভাবে আঘাত করেনি, বরং এটি মত প্রকাশের স্বাধীনতা, ধর্মীয় সহনশীলতা এবং ব্যক্তি বিশ্বাসের নীতিরও পরিপন্থী।
মুহিত বলেন, এই ধরনের ধর্মীয় বিদ্বেষের বিরুদ্ধে নিষ্ক্রিয়তা সহিংসতার জন্ম দিতে পারে। বিভিন্ন দেশে শান্তি ও নিরাপত্তাকে অস্থিতিশীল করতে পারে।
এই প্রেক্ষাপটে রাষ্ট্রদূত মুহিত মিয়ানমারের রোহিঙ্গা মুসলিমদের কথা তুলে ধরেন যারা ধর্মীয় ও জাতিগত বিদ্বেষের শিকার হয়ে মিয়ানমার থেকে বাংলাদেশে আশ্রয় নিয়েছেন।
রাষ্ট্রদূত মুহিত জাতিসংঘের মহাসচিবকে ইসলামফোবিয়া, বিদ্বেষপূর্ণ বক্তব্য এবং পবিত্র কোরআন ও অন্যান্য ধর্মীয় প্রতীক অবমাননাসহ সব ধরনের ধর্মীয় অসহিষ্ণুতা মোকাবিলায় জাতীয় পর্যায়ে প্রয়োজনীয় আইন প্রণয়ন ও বাস্তবায়নের ব্যবস্থা গ্রহণের জন্য জাতিসংঘের সব সদস্য রাষ্ট্রকে অনুরোধ করার আহ্বান জানান।
মহাসচিব আন্তোনিও গুতেরেস ওআইসি সদস্যদের সঙ্গে সংহতি প্রকাশ করেন এবং ধর্মীয় বিদ্বেষমূলক এই জঘন্য ঘটনায় তীব্র নিন্দা জ্ঞাপন করেন।
গুতেরেস ওআইসি প্রতিনিধিদের আশ্বস্ত করেন বলেন, ভবিষ্যতে এই ধরনের ধর্মবিরোধী ঘটনার পুনরাবৃত্তি রোধে বিশ্বব্যাপী চলমান প্রচেষ্টাকে জোরালোভাবে সমর্থন করার জন্য তিনি তাঁর অবস্থান থেকে যথাসাধ্য চেষ্টা চালিয়ে যাবেন।
এর আগে রাষ্ট্রদূত মুহিতের নেতৃত্বে ওআইসির প্রতিনিধিরা ১৪ জুলাই সাধারণ পরিষদের সভাপতি সাবা কোরোসি ও গত বৃহস্পতিবার নিরাপত্তা পরিষদের প্রেসিডেন্ট রাষ্ট্রদূত ডেম বারবারা উডওয়ার্ডের সঙ্গে দেখা করেন। ওই দুই বৈঠকেও তাঁরা একই ধরনের উদ্বেগ প্রকাশ করেন।
বিভিন্ন দেশে একশ্রেণির লোক ধর্মীয় বিদ্বেষ ছড়িয়েই চলেছে। এমন বিদ্বেষ উসকে দিতে পোড়াচ্ছে কোরআনসহ বিভিন্ন ধর্মগ্রন্থ। ধর্মীয় বিদ্বেষ ছড়ানোর এমন ঘটনার বিরুদ্ধে জাতিসংঘকে সক্রিয় হওয়ার তাগিদ দিয়েছে বাংলাদেশসহ ওআইসিভুক্ত পাঁচ সদস্য রাষ্ট্র।
নিউইয়র্কে জাতিসংঘ সদর দপ্তরে বাংলাদেশের স্থায়ী প্রতিনিধি ও রাষ্ট্রদূত মোহাম্মদ আব্দুল মুহিতের নেতৃত্বে ওআইসির পক্ষ থেকে পাঁচটি রাষ্ট্রের মিশন প্রধানেরা সংস্থার মহাসচিব আন্তোনিও গুতেরেসের সঙ্গে গতকাল বৃহস্পতিবার সাক্ষাৎ করে এ তাগিদ দেন।
মিশর, সৌদি আরব, মৌরিতানিয়া ও পাকিস্তানের রাষ্ট্রদূত পর্যায়ের প্রতিনিধিরা মহাসচিবের সঙ্গে অনুষ্ঠিত ওই বৈঠকে উপস্থিত ছিলেন বলে জাতিসংঘ সদর দপ্তরে বাংলাদেশ মিশন এক প্রেস বিজ্ঞপ্তিতে জানিয়েছে।
রাষ্ট্রদূত মুহিত জাতিসংঘের মহাসচিবকে বলেন, পবিত্র কোরআন পোড়ানোর এই ঘৃণ্য কাজটি শুধু বিশ্বব্যাপী মুসলমানদের ধর্মীয় অনুভূতিকেই গভীরভাবে আঘাত করেনি, বরং এটি মত প্রকাশের স্বাধীনতা, ধর্মীয় সহনশীলতা এবং ব্যক্তি বিশ্বাসের নীতিরও পরিপন্থী।
মুহিত বলেন, এই ধরনের ধর্মীয় বিদ্বেষের বিরুদ্ধে নিষ্ক্রিয়তা সহিংসতার জন্ম দিতে পারে। বিভিন্ন দেশে শান্তি ও নিরাপত্তাকে অস্থিতিশীল করতে পারে।
এই প্রেক্ষাপটে রাষ্ট্রদূত মুহিত মিয়ানমারের রোহিঙ্গা মুসলিমদের কথা তুলে ধরেন যারা ধর্মীয় ও জাতিগত বিদ্বেষের শিকার হয়ে মিয়ানমার থেকে বাংলাদেশে আশ্রয় নিয়েছেন।
রাষ্ট্রদূত মুহিত জাতিসংঘের মহাসচিবকে ইসলামফোবিয়া, বিদ্বেষপূর্ণ বক্তব্য এবং পবিত্র কোরআন ও অন্যান্য ধর্মীয় প্রতীক অবমাননাসহ সব ধরনের ধর্মীয় অসহিষ্ণুতা মোকাবিলায় জাতীয় পর্যায়ে প্রয়োজনীয় আইন প্রণয়ন ও বাস্তবায়নের ব্যবস্থা গ্রহণের জন্য জাতিসংঘের সব সদস্য রাষ্ট্রকে অনুরোধ করার আহ্বান জানান।
মহাসচিব আন্তোনিও গুতেরেস ওআইসি সদস্যদের সঙ্গে সংহতি প্রকাশ করেন এবং ধর্মীয় বিদ্বেষমূলক এই জঘন্য ঘটনায় তীব্র নিন্দা জ্ঞাপন করেন।
গুতেরেস ওআইসি প্রতিনিধিদের আশ্বস্ত করেন বলেন, ভবিষ্যতে এই ধরনের ধর্মবিরোধী ঘটনার পুনরাবৃত্তি রোধে বিশ্বব্যাপী চলমান প্রচেষ্টাকে জোরালোভাবে সমর্থন করার জন্য তিনি তাঁর অবস্থান থেকে যথাসাধ্য চেষ্টা চালিয়ে যাবেন।
এর আগে রাষ্ট্রদূত মুহিতের নেতৃত্বে ওআইসির প্রতিনিধিরা ১৪ জুলাই সাধারণ পরিষদের সভাপতি সাবা কোরোসি ও গত বৃহস্পতিবার নিরাপত্তা পরিষদের প্রেসিডেন্ট রাষ্ট্রদূত ডেম বারবারা উডওয়ার্ডের সঙ্গে দেখা করেন। ওই দুই বৈঠকেও তাঁরা একই ধরনের উদ্বেগ প্রকাশ করেন।
অন্তর্বর্তী সরকার গঠিত বিচার বিভাগ সংস্কার কমিশন (জেআরসি) বিচার বিভাগের প্রয়োজনীয় সংস্কার আনতে অংশীজনদের মতামত গ্রহণের জন্য একটি ওয়েবসাইট চালু করেছে। ২৩ নভেম্বর এক বিজ্ঞপ্তিতে জানানো হয়, আগামী ৭ ডিসেম্বরের মধ্যে সাধারণ জনগণসহ বিচারক, আইনজীবী ও আদালত সংশ্লিষ্ট সহায়ক কর্মচারীদের কাছে মতামত চেয়েছে কমি
৬ ঘণ্টা আগেফৌজদারি মামলায় কোনো আসামি আদালত থেকে অব্যাহতি পেলেও তিনি পুরোপুরি বিপদমুক্ত হন না। তার বিপদ কিছুটা থেকেই যায়। তবে ফৌজদারি মামলায় চার্জ গঠনের পর খালাস পেলে আসামি বিপদমুক্ত হন। একটি ফৌজদারি মামলা সংক্রান্ত সকল বিচারিক কার্যক্রম সম্পন্ন করেন ম্যাজিস্ট্রেট আদালত কিংবা ম্যাজিস্ট্রেট ও দায়রা আদালত।
৮ ঘণ্টা আগেঢাকা-দিল্লি পররাষ্ট্রসচিব পর্যায়ের বৈঠকে দ্বিপক্ষীয় সম্পর্ক ও শেখ হাসিনার প্রত্যর্পণ নিয়ে আলোচনা হতে পারে। ভারত ও বাংলাদেশের কূটনৈতিক সিদ্ধান্ত আঞ্চলিক রাজনীতি ও মানবাধিকারের ওপর প্রভাব ফেলবে।
৮ ঘণ্টা আগেনবনিযুক্ত মহাপরিদর্শক বাহারুল আলম বলেছেন, ৫ আগস্ট পরবর্তী সময়ে দায়ের করা মামলাগুলো যথাযথভাবে তদন্ত করতে হবে। কোনো নিরীহ মানুষকে হয়রানি করা যাবে না। নিরীহ কারও নামে মামলা হলেও যথাযথ আইনি প্রক্রিয়ার মাধ্যমে তা প্রত্যাহারের ব্যবস্থা গ্রহণ করতে হবে।
৯ ঘণ্টা আগে