নিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা
দ্বাদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচন সামনে রেখে নির্বাচনের পরিবেশ ভালো রয়েছে দাবি করে নির্বাচন কমিশনার ব্রিগেডিয়ার জেনারেল মো. আহসান হাবিব খান (অব.) জানিয়েছেন, সম্মানিত কমিশনার মহোদয় ওনার কথা বলেছেন। আমার কথা হচ্ছে, আমাদের মধ্যে সমন্বয়হীনতা নাই।
আজ মঙ্গলবার আগারগাঁওয়ের নির্বাচন ভবনে সাংবাদিকদের এক প্রশ্নের জবাবে আহসান হাবিব খান এ কথা বলেন।
গণমাধ্যমের সম্পাদকদের সঙ্গে ২৬ অক্টোবর একটি কর্মশালা করবে কমিশন। সেই কর্মশালার আমন্ত্রণপত্রের সঙ্গে নির্বাচনের পরিবেশ-পরিস্থিতি নিয়ে ‘ধারণাপত্র’ পাঠানো হয়। ওই ধারণাপত্র সম্পর্কে কিছু জানেন না বলে জানিয়েছেন দুজন নির্বাচন কমিশনার (নির্বাচন কমিশনার মো. আলমগীর ও মো. আনিছুর রহমান)।
দেশে নির্বাচনের পরিবেশ আছে কি না—সাংবাদিকেরা জানতে চাইলে আহসান হাবিব খান বলেন, ‘অবশ্যই আছে। ভোটের পরিবেশ থাকবে না কেন আমি বুঝতে পারছি না।’
সিইসির ধারণাপত্র নিয়ে প্রশ্ন করা হলে আহসান হাবিব খান বলেন, ‘যখন সিইসি মহোদয় গেলেন, তখন কি আপনারা ওনাকে প্রশ্ন করেছেন? ওনার কাছে এ বিষয়ে জিজ্ঞাসা করেছেন?’ তখন উপস্থিত গণমাধ্যমকর্মীরা জানান, সিইসি এ বিষয়ে কোনো কথা বলেননি।
ধারণাপত্র প্রসঙ্গে এই নির্বাচন কমিশনার বলেন, ‘ধারণাপত্রটি পুরোটা আপনারা পড়েন। পড়ে বলেন যে ওখানে কোনো অসত্য লেখা আছে কি না। এটি ফাইলে অনুমোদনের কথা ছিল। এরপর কী হয়েছে আমি বলতে পারব না। ধারণাপত্র নিয়ে সিইসি মহোদয় বলতে পারবেন। আর যে নির্বাচন কমিশনার মহোদয় এ বিষয়ে কথা বলেছেন, তিনি বলতে পারবেন।’
ধারণাপত্র প্রসঙ্গে ইসি আহসান হাবিব বলেন, ‘আপনারা সঠিক মতো করে ধারণাপত্রটি পড়েন। তাহলেই বুঝতে পারবেন। ধারণাপত্রে বলা হয়েছে, অনুকূল পরিবেশ প্রত্যাশা করা হয়েছিল। সেটা এখনো হয়ে ওঠেনি। সব সময় কি একই রকম পরিবেশ থাকে? অতীতে যে ভোটগুলো হয়েছে, আপনি কি দেখেছেন পরিবেশ হান্ড্রেড পার্সেন্ট অনুকূলে ছিল?’
ধারণাপত্রে বলা হচ্ছে অনুকূল পরিবেশ নেই। আবার একজন নির্বাচন কমিশনার (মো. আনিছুর রহমান) বলছেন পরিবেশ আছে। বিষয়টি নজরে আনলে তিনি সাংবাদিকদের বলেন, ‘আপনারা কিন্তু একজন কমিশনারকে আরেকজন কমিশনারের সামনে মুখোমুখি করিয়ে দিচ্ছেন। অবশ্যই তাঁরা যুক্তিসংগতভাবে বলেছেন বলে আমি মনে করি। আর আমি যেটা বলি, প্রত্যাশিত যে পরিবেশ, তা এখনো সৃষ্টি হয় নাই। এটা কিন্তু এখন না, প্রতি ইলেকশনে কিন্তু এ রকম ঘটনা ঘটে, কেউ বলার মতো সাহস রাখে নাই। সবার এমন সাহস থাকে না।’
ইসি সূত্রে জানা যায়, গণমাধ্যমের সম্পাদকদের কাছে আমন্ত্রণ জানানোর বিষয়সংক্রান্ত নথিতে সিইসিসহ সব নির্বাচন কমিশনারের স্বাক্ষর রয়েছে। তবে ধারণাপত্রটি নথি অনুমোদনের আগে নাকি পড়ে যুক্ত করা হয়েছে, তা নিয়ে জটিলতা তৈরি হয়েছে।
দ্বাদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচন সামনে রেখে নির্বাচনের পরিবেশ ভালো রয়েছে দাবি করে নির্বাচন কমিশনার ব্রিগেডিয়ার জেনারেল মো. আহসান হাবিব খান (অব.) জানিয়েছেন, সম্মানিত কমিশনার মহোদয় ওনার কথা বলেছেন। আমার কথা হচ্ছে, আমাদের মধ্যে সমন্বয়হীনতা নাই।
আজ মঙ্গলবার আগারগাঁওয়ের নির্বাচন ভবনে সাংবাদিকদের এক প্রশ্নের জবাবে আহসান হাবিব খান এ কথা বলেন।
গণমাধ্যমের সম্পাদকদের সঙ্গে ২৬ অক্টোবর একটি কর্মশালা করবে কমিশন। সেই কর্মশালার আমন্ত্রণপত্রের সঙ্গে নির্বাচনের পরিবেশ-পরিস্থিতি নিয়ে ‘ধারণাপত্র’ পাঠানো হয়। ওই ধারণাপত্র সম্পর্কে কিছু জানেন না বলে জানিয়েছেন দুজন নির্বাচন কমিশনার (নির্বাচন কমিশনার মো. আলমগীর ও মো. আনিছুর রহমান)।
দেশে নির্বাচনের পরিবেশ আছে কি না—সাংবাদিকেরা জানতে চাইলে আহসান হাবিব খান বলেন, ‘অবশ্যই আছে। ভোটের পরিবেশ থাকবে না কেন আমি বুঝতে পারছি না।’
সিইসির ধারণাপত্র নিয়ে প্রশ্ন করা হলে আহসান হাবিব খান বলেন, ‘যখন সিইসি মহোদয় গেলেন, তখন কি আপনারা ওনাকে প্রশ্ন করেছেন? ওনার কাছে এ বিষয়ে জিজ্ঞাসা করেছেন?’ তখন উপস্থিত গণমাধ্যমকর্মীরা জানান, সিইসি এ বিষয়ে কোনো কথা বলেননি।
ধারণাপত্র প্রসঙ্গে এই নির্বাচন কমিশনার বলেন, ‘ধারণাপত্রটি পুরোটা আপনারা পড়েন। পড়ে বলেন যে ওখানে কোনো অসত্য লেখা আছে কি না। এটি ফাইলে অনুমোদনের কথা ছিল। এরপর কী হয়েছে আমি বলতে পারব না। ধারণাপত্র নিয়ে সিইসি মহোদয় বলতে পারবেন। আর যে নির্বাচন কমিশনার মহোদয় এ বিষয়ে কথা বলেছেন, তিনি বলতে পারবেন।’
ধারণাপত্র প্রসঙ্গে ইসি আহসান হাবিব বলেন, ‘আপনারা সঠিক মতো করে ধারণাপত্রটি পড়েন। তাহলেই বুঝতে পারবেন। ধারণাপত্রে বলা হয়েছে, অনুকূল পরিবেশ প্রত্যাশা করা হয়েছিল। সেটা এখনো হয়ে ওঠেনি। সব সময় কি একই রকম পরিবেশ থাকে? অতীতে যে ভোটগুলো হয়েছে, আপনি কি দেখেছেন পরিবেশ হান্ড্রেড পার্সেন্ট অনুকূলে ছিল?’
ধারণাপত্রে বলা হচ্ছে অনুকূল পরিবেশ নেই। আবার একজন নির্বাচন কমিশনার (মো. আনিছুর রহমান) বলছেন পরিবেশ আছে। বিষয়টি নজরে আনলে তিনি সাংবাদিকদের বলেন, ‘আপনারা কিন্তু একজন কমিশনারকে আরেকজন কমিশনারের সামনে মুখোমুখি করিয়ে দিচ্ছেন। অবশ্যই তাঁরা যুক্তিসংগতভাবে বলেছেন বলে আমি মনে করি। আর আমি যেটা বলি, প্রত্যাশিত যে পরিবেশ, তা এখনো সৃষ্টি হয় নাই। এটা কিন্তু এখন না, প্রতি ইলেকশনে কিন্তু এ রকম ঘটনা ঘটে, কেউ বলার মতো সাহস রাখে নাই। সবার এমন সাহস থাকে না।’
ইসি সূত্রে জানা যায়, গণমাধ্যমের সম্পাদকদের কাছে আমন্ত্রণ জানানোর বিষয়সংক্রান্ত নথিতে সিইসিসহ সব নির্বাচন কমিশনারের স্বাক্ষর রয়েছে। তবে ধারণাপত্রটি নথি অনুমোদনের আগে নাকি পড়ে যুক্ত করা হয়েছে, তা নিয়ে জটিলতা তৈরি হয়েছে।
গত ৫ আগস্টের পর থেকে পলাতক ১৮৭ জন পুলিশ সদস্যের বেতন বন্ধ করে দিয়েছে পুলিশ সদর দপ্তর। একই সঙ্গে তাঁদের বিরুদ্ধে অন্যান্য আইনি ব্যবস্থা গ্রহণে থানায় মামলা করা হচ্ছে। এমনকি তাঁদের গ্রেপ্তারে আলাদা টিমও গঠন করেছে পুলিশ।
৩৭ মিনিট আগেযুক্তরাজ্যের হাউস অব লর্ডসে অনুষ্ঠিত ‘বাংলাদেশ: গণতন্ত্র ও মানবাধিকার সংকট’ সম্মেলনে বাংলাদেশের অন্তর্বর্তীকালীন সরকারের উপদেষ্টা ড. এম সাখাওয়াত হোসেন শেখ হাসিনাকে নিয়ে বিস্ফোরক মন্তব্য করেছেন। তিনি বলেন, ৫ আগস্ট দেশত্যাগ না করলে বিক্ষুব্ধ জনতার সহিংসতার শিকার হতে পারতেন হাসিনা। বিস্তারিত জানুন এই
৩ ঘণ্টা আগেদেশে বর্তমানে সরকারি চাকরিজীবীর সংখ্যা সাড়ে ১৫ লাখের মতো। তাদের সবাইকে আগামী ৩০ নভেম্বরের মধ্যে সম্পদের হিসাব বিবরণী জমা দিতে হবে। তবে এরপর প্রতিবছর ৩১ ডিসেম্বরের মধ্যে তা জমা দিতে হবে। জনপ্রশাসন মন্ত্রণালয় থেকে গত ১ সেপ্টেম্বর এমনটাই জানানো হয়েছে।
১২ ঘণ্টা আগেফরিদপুরের মল্লিকপুরে ঢাকা-খুলনা মহাসড়কে খাগড়াছড়ি পরিবহন ও গ্রিন এক্সপ্রেস বাসের মুখোমুখি সংঘর্ষের দুর্ঘটনাস্থলকে ‘ব্ল্যাক স্পট’ বা বারংবার দুর্ঘটনাপ্রবণ স্থান হিসেবে চিহ্নিত করেছে জাতীয় তদন্ত কমিটি। মৃতুফাঁদে পরিণত ওই সড়কটির কাঠামোগত ত্রুটি সারানোসহ একগুচ্ছ সুপারিশ করে জরুরি ভিত্তিতে তা বাস্তবায়নের
১৩ ঘণ্টা আগে