নিজস্ব প্রতিবেদক
ঢাকা: দেশের নদী পথের নাব্যতা বৃদ্ধির জন্য ছোট-বড় নদীগুলো খনন করার জন্য সরকার ড্রেজিং মাস্টার প্ল্যান করেছে। এ জন্য বিআইডব্লিউটিএ ১৭৮টি নদী খনন করে প্রায় ১০ হাজার কিলোমিটার নৌ পথ সৃষ্টি করবে।
আজ সোমবার জাতীয় সংসদের স্পিকার শিরীন শারমিন চৌধুরীর সভাপতিত্বে প্রশ্নোত্তর টেবিলে উত্থাপিত হলে ভোলা-২ আসনের সংসদ সদস্য আলী আজমের প্রশ্নের জবাবে এই তথ্য জানান নৌপরিবহন প্রতিমন্ত্রী খালিদ মাহমুদ চৌধুরী।
নৌ প্রতিমন্ত্রী বলেন, পুরাতন ব্রহ্মপুত্র, ধরলা এবং পুনর্ভবা নদীর নাব্যতা উন্নয়ন ও পুনরুদ্ধার কাজ চলছে। এ ছাড়া চট্টগ্রাম-ঢাকা-আশুগঞ্জ ও সংযুক্ত নৌ-পথ খনন এবং টার্মিনাল নির্মাণ। অভ্যন্তরীণ নৌপথের ৫৩টি রুটের ক্যাপিটাল ড্রেজিং, ঢাকা-লক্ষ্মীপুর নৌ-পথের মেঘনা নদী ড্রেজিং এর মাধ্যমে নাব্যতা উন্নয়নের কাজ চলমান।
আগামী অর্থবছরে চট্টগ্রাম-হাতিয়া হতে ভাসান চরের সঙ্গে নৌ যোগাযোগ উন্নয়নের মহাপরিকল্পনা নেওয়া হবে। জিনাই, ঘাঘট, বংশী ও নাগদা নদীর প্রবাহ পুনরুদ্ধারের জন্য শুষ্ক মৌসুমে নদীর প্রবাহ নিশ্চিত করা।
প্রতিমন্ত্রী জানান ৩৫টি ড্রেজার ও সহায়ক জলযানসহ আনুষঙ্গিক সরঞ্জামাদি সংগ্রহ এবং প্রয়োজনীয় অবকাঠামো নির্মাণ প্রকল্পের আওতায় ৩৫টি ড্রেজারসহ ১৬১টি জলযান সংগ্রহ করা হবে। ড্রেজারের মাধ্যমে দেশের ছোট, বড় এবং মাঝারি নদীগুলো ড্রেজিং করা সম্ভব হবে।
গাইবান্ধা-১ আসনের সংসদ সদস্য শামীম হায়দার পাটোয়ারীর প্রশ্নের জবাবে মন্ত্রী জানান বুড়িগঙ্গা, শীতলক্ষ্যা, তুরাগ ও বালু নদীর তীরভূমিতে ২০১০ থেকে এ পর্যন্ত ২১ হাজার ২৯৩টি অবৈধ স্থাপনা উচ্ছেদে ৭১৫.৮৯ একর তীর ভূমি পুনরুদ্ধার করা সম্ভব হয়। এই কার্যক্রম চলমান রয়েছে।
প্রতিমন্ত্রী জানান,৮৪৮ কোটি ৫৫ লাখ টাকা ব্যয়ে জুলাই ২০১৮ থেকে জুন ২০২২ সময়ে বাস্তবায়নে চার নদীর তীরভূমিতে পিলার স্থাপন, তীররক্ষা, ওয়াকওয়ে ও জেটিসহ আনুষঙ্গিক অবকাঠামো নির্মাণের কার্যক্রমের ৪০ শতাংশ কাজ সমাপ্ত হয়েছে।
ঢাকা: দেশের নদী পথের নাব্যতা বৃদ্ধির জন্য ছোট-বড় নদীগুলো খনন করার জন্য সরকার ড্রেজিং মাস্টার প্ল্যান করেছে। এ জন্য বিআইডব্লিউটিএ ১৭৮টি নদী খনন করে প্রায় ১০ হাজার কিলোমিটার নৌ পথ সৃষ্টি করবে।
আজ সোমবার জাতীয় সংসদের স্পিকার শিরীন শারমিন চৌধুরীর সভাপতিত্বে প্রশ্নোত্তর টেবিলে উত্থাপিত হলে ভোলা-২ আসনের সংসদ সদস্য আলী আজমের প্রশ্নের জবাবে এই তথ্য জানান নৌপরিবহন প্রতিমন্ত্রী খালিদ মাহমুদ চৌধুরী।
নৌ প্রতিমন্ত্রী বলেন, পুরাতন ব্রহ্মপুত্র, ধরলা এবং পুনর্ভবা নদীর নাব্যতা উন্নয়ন ও পুনরুদ্ধার কাজ চলছে। এ ছাড়া চট্টগ্রাম-ঢাকা-আশুগঞ্জ ও সংযুক্ত নৌ-পথ খনন এবং টার্মিনাল নির্মাণ। অভ্যন্তরীণ নৌপথের ৫৩টি রুটের ক্যাপিটাল ড্রেজিং, ঢাকা-লক্ষ্মীপুর নৌ-পথের মেঘনা নদী ড্রেজিং এর মাধ্যমে নাব্যতা উন্নয়নের কাজ চলমান।
আগামী অর্থবছরে চট্টগ্রাম-হাতিয়া হতে ভাসান চরের সঙ্গে নৌ যোগাযোগ উন্নয়নের মহাপরিকল্পনা নেওয়া হবে। জিনাই, ঘাঘট, বংশী ও নাগদা নদীর প্রবাহ পুনরুদ্ধারের জন্য শুষ্ক মৌসুমে নদীর প্রবাহ নিশ্চিত করা।
প্রতিমন্ত্রী জানান ৩৫টি ড্রেজার ও সহায়ক জলযানসহ আনুষঙ্গিক সরঞ্জামাদি সংগ্রহ এবং প্রয়োজনীয় অবকাঠামো নির্মাণ প্রকল্পের আওতায় ৩৫টি ড্রেজারসহ ১৬১টি জলযান সংগ্রহ করা হবে। ড্রেজারের মাধ্যমে দেশের ছোট, বড় এবং মাঝারি নদীগুলো ড্রেজিং করা সম্ভব হবে।
গাইবান্ধা-১ আসনের সংসদ সদস্য শামীম হায়দার পাটোয়ারীর প্রশ্নের জবাবে মন্ত্রী জানান বুড়িগঙ্গা, শীতলক্ষ্যা, তুরাগ ও বালু নদীর তীরভূমিতে ২০১০ থেকে এ পর্যন্ত ২১ হাজার ২৯৩টি অবৈধ স্থাপনা উচ্ছেদে ৭১৫.৮৯ একর তীর ভূমি পুনরুদ্ধার করা সম্ভব হয়। এই কার্যক্রম চলমান রয়েছে।
প্রতিমন্ত্রী জানান,৮৪৮ কোটি ৫৫ লাখ টাকা ব্যয়ে জুলাই ২০১৮ থেকে জুন ২০২২ সময়ে বাস্তবায়নে চার নদীর তীরভূমিতে পিলার স্থাপন, তীররক্ষা, ওয়াকওয়ে ও জেটিসহ আনুষঙ্গিক অবকাঠামো নির্মাণের কার্যক্রমের ৪০ শতাংশ কাজ সমাপ্ত হয়েছে।
গত ৫ আগস্টের পর থেকে পলাতক ১৮৭ জন পুলিশ সদস্যের বেতন বন্ধ করে দিয়েছে পুলিশ সদর দপ্তর। একই সঙ্গে তাঁদের বিরুদ্ধে অন্যান্য আইনি ব্যবস্থা গ্রহণে থানায় মামলা করা হচ্ছে। এমনকি তাঁদের গ্রেপ্তারে আলাদা টিমও গঠন করেছে পুলিশ।
২৩ মিনিট আগেযুক্তরাজ্যের হাউস অব লর্ডসে অনুষ্ঠিত ‘বাংলাদেশ: গণতন্ত্র ও মানবাধিকার সংকট’ সম্মেলনে বাংলাদেশের অন্তর্বর্তীকালীন সরকারের উপদেষ্টা ড. এম সাখাওয়াত হোসেন শেখ হাসিনাকে নিয়ে বিস্ফোরক মন্তব্য করেছেন। তিনি বলেন, ৫ আগস্ট দেশত্যাগ না করলে বিক্ষুব্ধ জনতার সহিংসতার শিকার হতে পারতেন হাসিনা। বিস্তারিত জানুন এই
২ ঘণ্টা আগেদেশে বর্তমানে সরকারি চাকরিজীবীর সংখ্যা সাড়ে ১৫ লাখের মতো। তাদের সবাইকে আগামী ৩০ নভেম্বরের মধ্যে সম্পদের হিসাব বিবরণী জমা দিতে হবে। তবে এরপর প্রতিবছর ৩১ ডিসেম্বরের মধ্যে তা জমা দিতে হবে। জনপ্রশাসন মন্ত্রণালয় থেকে গত ১ সেপ্টেম্বর এমনটাই জানানো হয়েছে।
১২ ঘণ্টা আগেফরিদপুরের মল্লিকপুরে ঢাকা-খুলনা মহাসড়কে খাগড়াছড়ি পরিবহন ও গ্রিন এক্সপ্রেস বাসের মুখোমুখি সংঘর্ষের দুর্ঘটনাস্থলকে ‘ব্ল্যাক স্পট’ বা বারংবার দুর্ঘটনাপ্রবণ স্থান হিসেবে চিহ্নিত করেছে জাতীয় তদন্ত কমিটি। মৃতুফাঁদে পরিণত ওই সড়কটির কাঠামোগত ত্রুটি সারানোসহ একগুচ্ছ সুপারিশ করে জরুরি ভিত্তিতে তা বাস্তবায়নের
১৩ ঘণ্টা আগে