নিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা
বিএনপির চেয়ারপারসন খালেদা জিয়া অপারেশন ক্লিনহার্ট করে ভুল করেছিলেন বলে মন্তব্য করেছেন গণস্বাস্থ্য কেন্দ্রের প্রতিষ্ঠাতা ট্রাস্টি ডা. জাফরুল্লাহ চৌধুরী। আজ শুক্রবার রাজধানীর গণস্বাস্থ্য নগর হাসপাতালে ‘কাশ্মীর ও দক্ষিণ এশিয়ার রাজনীতি’ শীর্ষক আলোচনা সভায় এ মন্তব্য করেন তিনি। এ সময় নির্বাচন কমিশন গঠনে সার্চ কমিটির কাছে আসা নাম রাষ্ট্রপতির কাছে পাঠানোর আগে তা প্রকাশের দাবি জানান তিনি।
আলোচনা সভায় দেওয়া বক্তব্যে খালেদা জিয়ার দুই ভুলের কথা তুলে ধরেন জাফরুল্লাহ। তিনি বলেন, ‘ক্লিনহার্ট অপারেশন করে তিনি ভুল করেছিলেন। আরেকটা ভুল করেছিলেন, সালমানের (এফ রহমান) কথা শুনে ওষুধের দাম উঠিয়ে।’
ডিজিটাল সিকিউরিটি আইনের ভয়ে কেউ মুখ খোলে না উল্লেখ করে জাফরুল্লাহ বলেন, ‘ডিজিটাল আইনকে ধ্বংস করতে হবে। বিএনপি যদি ক্ষমতায় আসতে চায়, তাহলে সবাইকে নিয়ে আন্দোলনে যেতে হবে। পরিষ্কারভাবে বলতে হবে যে ডিজিটাল সিকিউরিটি আইন কবরে পাঠানো হবে। পরিষ্কারভাবে বলতে হবে যে র্যাবকে বিলোপ করা হবে।’
সার্চ কমিটির কাছে জমা পড়া নামের তালিকা প্রকাশের দাবি তোলেন জাফরুল্লাহ। তিনি বলেন, ‘সার্চ কমিটির কাছে আমি আটজনের নাম বলেছিলাম। আমি কাউকে জিজ্ঞেস করে নাম দেই নাই। হঠাৎ হানিফ আবিষ্কার করলেন, এটা বিএনপির দেওয়া নাম। এই মিথ্যাচার কেন করলেন, এই ভুল তথ্য কেন দিলেন, এটা আমি জানি না। আমার সঙ্গে বিএনপির শীর্ষ পর্যায়ের কারও গত তিন মাসে কথাও হয়নি, আলাপ দূরের কথা। হানিফ আরেকটা ভুল কথা বলেছেন। বলেছেন, আমি খালেদা জিয়ার উপদেষ্টা। আমি কোনো দিন বিএনপির সদস্য ছিলাম না, উপদেষ্টাও ছিলাম না।’
সভায় বিশেষ অতিথি ব্যারিস্টার সারোয়ার হোসেন বলেন, ‘কাশ্মীর সমস্যার দুটি মাত্র সমাধান। একটা যুদ্ধ; এটা নেতিবাচক। আরেকটা হলো গণভোট; এটা ইতিবাচক একটা সমাধান। কিন্তু ভারত কখনো সেটা হতে দেবে না। ভারতের র বাংলাদেশ ছাড়া পৃথিবীর কোথাও আর সফল হয় নাই। আর বাংলাদেশে গুম হয়ে যাওয়ার ভয়ে কেউ র নিয়ে কথা বলে না।’
সাগর-রুনি হত্যাকাণ্ড প্রসঙ্গে ব্যারিস্টার সারোয়ার বলেন, ‘সমস্যাটা হলো রাজনৈতিক দুর্বৃত্তায়ন। এ জন্যই ৮৪ বার এর তারিখ পেছায়।’ বিভিন্ন ঘটনার সঙ্গে এবং সাব্বির ও মুনিয়া হত্যাকাণ্ডের প্রসঙ্গ তুলে ব্যবসায়ীগোষ্ঠী বসুন্ধরা গ্রুপ সম্পর্কে তিনি বলেন, ‘তাদের সব কেস ধামাচাপা পড়ে যায়। আনভির বিদেশে যায়, খেলাধুলা দেখতে যায়। পুলিশ তাকে ধরে না। আমি মুনিয়া মামলার আইনজীবী দেখে আমার নামে প্রোপাগান্ডা ছড়ানো হচ্ছে। আমি এ জন্য বাংলাদেশ প্রতিদিনের সম্পাদক নইম নিজামসহ আরও কয়েকজনের নামে মামলা করেছি।’
পাকিস্তানে নিয়োজিত সাবেক উপরাষ্ট্রদূত সাকিব আলী বলেন, ‘কাশ্মীর একটা অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ জায়গা। রাজনৈতিকভাবেও এটা গুরুত্বপূর্ণ। ১৯৪৭ থেকেই এটা নিয়ে ভারত ও পাকিস্তানের মধ্যে বেশ কিছু যুদ্ধ হয়েছে। ১৯৮৯ সাল থেকে এই জায়গার সশস্ত্রীকরণ করা হয়। লস্কর-ই-তাইয়েবাসহ বেশ কিছু সশস্ত্র সংগঠন গড়ে উঠেছে। কাশ্মীরের মধ্যে যে শয়তানি অশুভত্ব আছে, সেটা নানা জায়গায়ই আছে। এক সম্প্রদায়কে আরেক সম্প্রদায়ের পেছনে লাগিয়ে দিয়ে নিজেদের আখের গোছানো হচ্ছে। যেমন—আমরা যদি বলি, “ওরা হিন্দু, ওরা হিন্দু”, তাহলে ওরাও তো বলবে, “ওরা মুসলিম, ওরা মুসলিম, ওদের মেরে ফেলো”। পাকিস্তান আর্মি আইএসআই যে কত মানুষকে গুম করে দিয়েছে, তার কোনো হিসাব নাই। পাকিস্তান আর্মি হলো পাকিস্তানেরই সবচেয়ে বড় শত্রু।’
দেশের রাজনীতি সম্পর্কে সাকিব আলী বলেন, ‘আমাদের মধ্যে একধরনের নির্লিপ্ততা তৈরি হয়েছে। সেটা আমাদের বিবেককে ধ্বংস করে দিয়েছে। গুন্ডামির ট্র্যাডিশন শুরু হয়েছে। কিছুদিন আগে আমাদের ওপর আন্তর্জাতিক নিষেধাজ্ঞা এসেছে। আর এটা নিয়ে ইউটিউবে ও বিদেশে অনেকে বলতে শুরু করেছে নিষেধাজ্ঞা আসছে। সরকার এবার পড়ে যাবে। এটা নিয়ে উল্লসিত হওয়ার কিছু নেই।’ তিনি আরও বলেন, ‘আমাদের এখানে বুদ্ধিজীবীদের ব্যর্থতা রয়েছে। বুদ্ধিজীবীরা যদি চিন্তা দিতে না পারেন, তাহলে রাজনীতিবিদেরা কাজ করতে পারবেন না। আজ বলা হচ্ছে, আমাদের কোটি কোটি টাকা লোপাট হচ্ছে। এটা নিয়ে অর্থনীতিবিদেরাও কিছু বলছেন না। কারণ, তাঁরা ভয় পান।’
দক্ষিণ এশিয়ার রাজনীতি নিয়ে ভাসানী অনুসারী পরিষদের মহাসচিব শেখ রফিকুল ইসলাম বাবলু বলেন, ‘শ্রীলঙ্কায় আমরা দেখছি দুই ভাইয়ের শাসন। জনগণের ভোটেই তারা ক্ষমতায় এসেছিল। কিন্তু তারপর হয়ে গেছে অটোক্র্যাট। কখনো ভারতের সঙ্গে আপস করছে, কখনো চীনের সঙ্গে আপস করছে ৷ নেপাল, ভুটানসহ দক্ষিণ এশিয়ার প্রায় সব দেশ একইভাবে চলছে। দক্ষিণ এশিয়ার এই অবস্থা থেকে মুক্তি পেতে প্রেসিডেন্ট জিয়াউর রহমানের প্রতিষ্ঠিত সার্ককে কার্যকর করা উচিত। যেন দক্ষিণ এশিয়ার সবাই নিজেদের সমস্যা নিয়ে একসঙ্গে বসে কথা বলতে পারে।’ তিনি বলেন, ‘আজ বাংলাদেশের বিরুদ্ধে নিষেধাজ্ঞা এলে অনেকে উল্লসিত হন। কিন্তু এতে উল্লসিত হওয়ার কিছু নাই। নিষেধাজ্ঞা শুভ কিছু নয়। আরও নিষেধাজ্ঞা আসতে থাকলে আমাদের গার্মেন্টস শিল্প, আমাদের শান্তি মিশনে কর্মরত বাহিনীর কী অবস্থা হবে?’
‘দেশ বাঁচাও মানুষ বাঁচাও আন্দোলন’ আয়োজিত এ সভায় উপস্থিত ছিলেন মুসলিম লীগের সাধারণ সম্পাদক আসাদুজ্জামান রানা, ভাসানী পরিষদের নেতা শেখ রফিকুল ইসলাম বাবলু প্রমুখ।
বিএনপির চেয়ারপারসন খালেদা জিয়া অপারেশন ক্লিনহার্ট করে ভুল করেছিলেন বলে মন্তব্য করেছেন গণস্বাস্থ্য কেন্দ্রের প্রতিষ্ঠাতা ট্রাস্টি ডা. জাফরুল্লাহ চৌধুরী। আজ শুক্রবার রাজধানীর গণস্বাস্থ্য নগর হাসপাতালে ‘কাশ্মীর ও দক্ষিণ এশিয়ার রাজনীতি’ শীর্ষক আলোচনা সভায় এ মন্তব্য করেন তিনি। এ সময় নির্বাচন কমিশন গঠনে সার্চ কমিটির কাছে আসা নাম রাষ্ট্রপতির কাছে পাঠানোর আগে তা প্রকাশের দাবি জানান তিনি।
আলোচনা সভায় দেওয়া বক্তব্যে খালেদা জিয়ার দুই ভুলের কথা তুলে ধরেন জাফরুল্লাহ। তিনি বলেন, ‘ক্লিনহার্ট অপারেশন করে তিনি ভুল করেছিলেন। আরেকটা ভুল করেছিলেন, সালমানের (এফ রহমান) কথা শুনে ওষুধের দাম উঠিয়ে।’
ডিজিটাল সিকিউরিটি আইনের ভয়ে কেউ মুখ খোলে না উল্লেখ করে জাফরুল্লাহ বলেন, ‘ডিজিটাল আইনকে ধ্বংস করতে হবে। বিএনপি যদি ক্ষমতায় আসতে চায়, তাহলে সবাইকে নিয়ে আন্দোলনে যেতে হবে। পরিষ্কারভাবে বলতে হবে যে ডিজিটাল সিকিউরিটি আইন কবরে পাঠানো হবে। পরিষ্কারভাবে বলতে হবে যে র্যাবকে বিলোপ করা হবে।’
সার্চ কমিটির কাছে জমা পড়া নামের তালিকা প্রকাশের দাবি তোলেন জাফরুল্লাহ। তিনি বলেন, ‘সার্চ কমিটির কাছে আমি আটজনের নাম বলেছিলাম। আমি কাউকে জিজ্ঞেস করে নাম দেই নাই। হঠাৎ হানিফ আবিষ্কার করলেন, এটা বিএনপির দেওয়া নাম। এই মিথ্যাচার কেন করলেন, এই ভুল তথ্য কেন দিলেন, এটা আমি জানি না। আমার সঙ্গে বিএনপির শীর্ষ পর্যায়ের কারও গত তিন মাসে কথাও হয়নি, আলাপ দূরের কথা। হানিফ আরেকটা ভুল কথা বলেছেন। বলেছেন, আমি খালেদা জিয়ার উপদেষ্টা। আমি কোনো দিন বিএনপির সদস্য ছিলাম না, উপদেষ্টাও ছিলাম না।’
সভায় বিশেষ অতিথি ব্যারিস্টার সারোয়ার হোসেন বলেন, ‘কাশ্মীর সমস্যার দুটি মাত্র সমাধান। একটা যুদ্ধ; এটা নেতিবাচক। আরেকটা হলো গণভোট; এটা ইতিবাচক একটা সমাধান। কিন্তু ভারত কখনো সেটা হতে দেবে না। ভারতের র বাংলাদেশ ছাড়া পৃথিবীর কোথাও আর সফল হয় নাই। আর বাংলাদেশে গুম হয়ে যাওয়ার ভয়ে কেউ র নিয়ে কথা বলে না।’
সাগর-রুনি হত্যাকাণ্ড প্রসঙ্গে ব্যারিস্টার সারোয়ার বলেন, ‘সমস্যাটা হলো রাজনৈতিক দুর্বৃত্তায়ন। এ জন্যই ৮৪ বার এর তারিখ পেছায়।’ বিভিন্ন ঘটনার সঙ্গে এবং সাব্বির ও মুনিয়া হত্যাকাণ্ডের প্রসঙ্গ তুলে ব্যবসায়ীগোষ্ঠী বসুন্ধরা গ্রুপ সম্পর্কে তিনি বলেন, ‘তাদের সব কেস ধামাচাপা পড়ে যায়। আনভির বিদেশে যায়, খেলাধুলা দেখতে যায়। পুলিশ তাকে ধরে না। আমি মুনিয়া মামলার আইনজীবী দেখে আমার নামে প্রোপাগান্ডা ছড়ানো হচ্ছে। আমি এ জন্য বাংলাদেশ প্রতিদিনের সম্পাদক নইম নিজামসহ আরও কয়েকজনের নামে মামলা করেছি।’
পাকিস্তানে নিয়োজিত সাবেক উপরাষ্ট্রদূত সাকিব আলী বলেন, ‘কাশ্মীর একটা অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ জায়গা। রাজনৈতিকভাবেও এটা গুরুত্বপূর্ণ। ১৯৪৭ থেকেই এটা নিয়ে ভারত ও পাকিস্তানের মধ্যে বেশ কিছু যুদ্ধ হয়েছে। ১৯৮৯ সাল থেকে এই জায়গার সশস্ত্রীকরণ করা হয়। লস্কর-ই-তাইয়েবাসহ বেশ কিছু সশস্ত্র সংগঠন গড়ে উঠেছে। কাশ্মীরের মধ্যে যে শয়তানি অশুভত্ব আছে, সেটা নানা জায়গায়ই আছে। এক সম্প্রদায়কে আরেক সম্প্রদায়ের পেছনে লাগিয়ে দিয়ে নিজেদের আখের গোছানো হচ্ছে। যেমন—আমরা যদি বলি, “ওরা হিন্দু, ওরা হিন্দু”, তাহলে ওরাও তো বলবে, “ওরা মুসলিম, ওরা মুসলিম, ওদের মেরে ফেলো”। পাকিস্তান আর্মি আইএসআই যে কত মানুষকে গুম করে দিয়েছে, তার কোনো হিসাব নাই। পাকিস্তান আর্মি হলো পাকিস্তানেরই সবচেয়ে বড় শত্রু।’
দেশের রাজনীতি সম্পর্কে সাকিব আলী বলেন, ‘আমাদের মধ্যে একধরনের নির্লিপ্ততা তৈরি হয়েছে। সেটা আমাদের বিবেককে ধ্বংস করে দিয়েছে। গুন্ডামির ট্র্যাডিশন শুরু হয়েছে। কিছুদিন আগে আমাদের ওপর আন্তর্জাতিক নিষেধাজ্ঞা এসেছে। আর এটা নিয়ে ইউটিউবে ও বিদেশে অনেকে বলতে শুরু করেছে নিষেধাজ্ঞা আসছে। সরকার এবার পড়ে যাবে। এটা নিয়ে উল্লসিত হওয়ার কিছু নেই।’ তিনি আরও বলেন, ‘আমাদের এখানে বুদ্ধিজীবীদের ব্যর্থতা রয়েছে। বুদ্ধিজীবীরা যদি চিন্তা দিতে না পারেন, তাহলে রাজনীতিবিদেরা কাজ করতে পারবেন না। আজ বলা হচ্ছে, আমাদের কোটি কোটি টাকা লোপাট হচ্ছে। এটা নিয়ে অর্থনীতিবিদেরাও কিছু বলছেন না। কারণ, তাঁরা ভয় পান।’
দক্ষিণ এশিয়ার রাজনীতি নিয়ে ভাসানী অনুসারী পরিষদের মহাসচিব শেখ রফিকুল ইসলাম বাবলু বলেন, ‘শ্রীলঙ্কায় আমরা দেখছি দুই ভাইয়ের শাসন। জনগণের ভোটেই তারা ক্ষমতায় এসেছিল। কিন্তু তারপর হয়ে গেছে অটোক্র্যাট। কখনো ভারতের সঙ্গে আপস করছে, কখনো চীনের সঙ্গে আপস করছে ৷ নেপাল, ভুটানসহ দক্ষিণ এশিয়ার প্রায় সব দেশ একইভাবে চলছে। দক্ষিণ এশিয়ার এই অবস্থা থেকে মুক্তি পেতে প্রেসিডেন্ট জিয়াউর রহমানের প্রতিষ্ঠিত সার্ককে কার্যকর করা উচিত। যেন দক্ষিণ এশিয়ার সবাই নিজেদের সমস্যা নিয়ে একসঙ্গে বসে কথা বলতে পারে।’ তিনি বলেন, ‘আজ বাংলাদেশের বিরুদ্ধে নিষেধাজ্ঞা এলে অনেকে উল্লসিত হন। কিন্তু এতে উল্লসিত হওয়ার কিছু নাই। নিষেধাজ্ঞা শুভ কিছু নয়। আরও নিষেধাজ্ঞা আসতে থাকলে আমাদের গার্মেন্টস শিল্প, আমাদের শান্তি মিশনে কর্মরত বাহিনীর কী অবস্থা হবে?’
‘দেশ বাঁচাও মানুষ বাঁচাও আন্দোলন’ আয়োজিত এ সভায় উপস্থিত ছিলেন মুসলিম লীগের সাধারণ সম্পাদক আসাদুজ্জামান রানা, ভাসানী পরিষদের নেতা শেখ রফিকুল ইসলাম বাবলু প্রমুখ।
ছাত্র-জনতার অভ্যুত্থানে দেশে রাজনৈতিক পটপরিবর্তনের প্রেক্ষাপটে ঢাকা সেনানিবাসে সশস্ত্র বাহিনী দিবসের অনুষ্ঠানে উপস্থিত হয়েছিলেন বিএনপির চেয়ারপারসন খালেদা জিয়া। দীর্ঘ এক যুগ পর গুরুত্বপূর্ণ এ দিবসের কর্মসূচিতে তাঁর অংশগ্রহণকে রাজনীতির জন্য ইতিবাচক ঘটনা বলে মনে করছেন বিশ্লেষক ও রাজনৈতিক দলগুলোর নেতারা
৩৪ মিনিট আগেমানবমুক্তির মহান সংগ্রামে জীবনের শেষ দিন পর্যন্ত কমরেড হেনা দাস অবিচল ছিলেন বলে মন্তব্য করেছেন বাংলাদেশের কমিউনিস্ট পার্টির (সিপিবি) সাধারণ সম্পাদক কমরেড রুহিন হোসেন প্রিন্স। তিনি বলেন, ‘বঞ্চিত-নিপীড়িত মানুষের মুক্তির সংগ্রামে কমরেড হেনা দাস ছিলেন অগ্রসৈনিক।’
১২ ঘণ্টা আগেসবার সঙ্গে বন্ধুত্ব, কারও সঙ্গে শত্রুতা নয়—নীতি অনুসরণ করে ভারতসহ প্রতিবেশী সব রাষ্ট্রের সঙ্গে বাংলাদেশ জামায়াতে ইসলামী সুসম্পর্ক বজায় রাখতে চায় বলে জানিয়েছেন দলটির আমির ডা. শফিকুর রহমান। আজ শুক্রবার (২২ নভেম্বর) ভারতের আনন্দবাজার পত্রিকাকে দেওয়া এক সাক্ষাৎকারে তিনি এ কথা বলেন।
১৪ ঘণ্টা আগেকঠিন সময়ে দলের প্রতি নেতা–কর্মীদের একাগ্রতা ও ত্যাগ আওয়ামী লীগের সবচেয়ে বড় শক্তি। সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে সক্রিয় থাকুন, আমাদের পেজ থেকে প্রকাশিত প্রতিটি বার্তা ছড়িয়ে দিন। সে জন্য সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে সক্রিয় থাকার নির্দেশনা দেওয়া হয়েছে।
১৬ ঘণ্টা আগে