ঢাবি প্রতিনিধি
ছাত্রলীগের দায়িত্ব নিয়েই শেখ হাসিনার নেতৃত্বে ‘স্মার্ট বাংলাদেশ’ বিনির্মাণে কর্মীদের ১০ নির্দেশনা দিয়েছেন নবনির্বাচিত সভাপতি সাদ্দাম হোসেন ও সাধারণ সম্পাদক শেখ ওয়ালি আসিফ ইনান।
আজ রোববার রাতে সাদ্দাম হোসেন ও শেখ ওয়ালি আসিফ ইনান স্বাক্ষরিত এক বিজ্ঞপ্তির মাধ্যমে এ সাংগঠনিক নির্দেশনা ঘোষণা করা হয়।
১০ সাংগঠনিক নির্দেশনা হলো—
১ /সংগঠনের ব্যানার, পোস্টার ও অন্যান্য ক্ষেত্রে জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান, মাননীয় প্রধানমন্ত্রী দেশরত্ন শেখ হাসিনা ব্যতীত অন্য কোনো ছবি ব্যবহারের ক্ষেত্রে সাংগঠনিক নির্দেশনা মেনে চলতে হবে।
২ /জেলা, মহানগর, বিশ্ববিদ্যালয় শাখা সম্মেলন ব্যতীত তাঁদের অধীনস্থ কোনো ইউনিটের কমিটি গঠন করবে না। যে সকল ইউনিটের কমিটি পূর্ণাঙ্গ হয়নি দ্রুততম সময়ের মধ্যে তাদের কেন্দ্র/সংশ্লিষ্ট ইউনিটে পূর্ণাঙ্গ কমিটি জমাদানের নির্দেশ দেওয়া হচ্ছে। গঠনতন্ত্রে উল্লেখিত সংখ্যার অধিক সদস্য নিয়ে কোনো ইউনিটের পূর্ণাঙ্গ কমিটি গঠিত হবে না।
৩ /গঠনতন্ত্র উল্লেখিত সময়ে প্রতিটি ইউনিটকে অবশ্যই নিয়মিত নির্বাহী সভা আয়োজন করতে হবে।
৪ /সংশ্লিষ্ট ইউনিটের নেতৃবৃন্দকে অবশ্যই নিজ নিজ ইউনিটে সার্বক্ষণিক উপস্থিত থাকতে হবে এবং সাংগঠনিক কর্মকাণ্ডে উত্তরোত্তর গতিশীলতা বৃদ্ধি করতে নানামুখী উদ্যোগ গ্রহণ করতে হবে।
৫ /সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমে প্রতিটি সাংগঠনিক ইউনিটের নামে একটি পেজ খুলতে হবে; যার মাধ্যমে নিয়মিত কর্মকাণ্ড, প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা সরকারের উন্নয়নমূলক কর্মকাণ্ড প্রচার ও দেশবিরোধী সকল অপচেষ্টা ও গুজব-প্রোপাগান্ডার জবাব দিতে হবে। পাশাপাশি নেতা-কর্মীদের সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমে ব্যক্তিগত অ্যাকাউন্ট থেকেও এসব প্রচারণা চালাতে হবে।
৬ /বিশ্ববিদ্যালয়, কলেজ, স্কুল, মাদ্রাসা প্রতিটি শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানের একাডেমিক পরিবেশ বজায় রেখে সাংগঠনিক কর্মসূচি পরিচালনা করতে হবে। শিক্ষার্থীদের স্বার্থ সংশ্লিষ্ট প্রতিটি বিষয়ের প্রতি দায়িত্বশীল ভূমিকা পালন করতে হবে।
৭ /স্মার্ট বাংলাদেশ বিনির্মাণের জন্য প্রতিটি শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানকে’ স্মার্ট ক্যাম্পাস’-এ রূপদান করতে ও শিক্ষার্থীদের যুগোপযোগী উপায়ে দক্ষতা বৃদ্ধিতে সহায়ক কর্মসূচি হাতে নিতে হবে ও তা বাস্তবায়ন করতে হবে।
৮ /স্বাধীনতা বিরোধী অপশক্তি, মৌলবাদ-জঙ্গিবাদে সংশ্লিষ্টরা যেন নামে-বেনামে শিক্ষার্থী ও তরুণ প্রজন্মকে বিভ্রান্ত করতে না পারে সে লক্ষ্যে উপযুক্ত সামাজিক, সাংস্কৃতিক, ক্রীড়া ও সাহিত্য কর্মকাণ্ড পরিচালনা করতে হবে।
৯ /শিক্ষার্থী ও তরুণ প্রজন্মকে তথ্যপ্রযুক্তিতে দক্ষ করতে নানামুখী উৎসব, প্রতিযোগিতা, সেমিনার, কর্মশালা, প্রশিক্ষণ কর্মসূচির উদ্যোগ নিতে হবে।
১০ /জলবায়ু পরিবর্তন জনিত সংকট মোকাবিলায় বৃক্ষরোপণ, বায়ু-পানি-মাটি-পরিবেশ-শব্দ দূষণ রোধে ভূমিকা রাখা, পতিত জমিতে চাষাবাদ, জ্বালানি সাশ্রয়ে বিদ্যুৎ-পানি-গ্যাস-তেলের ব্যবহারে যত্নশীল হওয়া, বৈশ্বিক অর্থনৈতিক সংকট মোকাবিলায় সাংগঠনিক ও ব্যক্তিগত পর্যায়ে মিতব্যয়ী হওয়া ইত্যাদি বিষয়ে প্রতিটি ইউনিট শিক্ষার্থী ও তরুণ প্রজন্মকে উৎসাহিত করবে।
উল্লেখ্য, গত বৃহস্পতিবার (২০ ডিসেম্বর) রাতে শেখ হাসিনার প্রতিনিধি হিসেবে আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক ওবায়দুল কাদের গণভবনের গেটে ছাত্রলীগের সভাপতি সাদ্দাম হোসেন ও সাধারণ সম্পাদক শেখ ওয়ালি আসিফ ইনানের নাম ঘোষণা করেন। একইদিনে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়, ঢাকা মহানগর উত্তর ও দক্ষিণ ছাত্রলীগের সভাপতি ও সাধারণ সম্পাদকেরও নাম ঘোষণা করা হয়।
ছাত্রলীগের দায়িত্ব নিয়েই শেখ হাসিনার নেতৃত্বে ‘স্মার্ট বাংলাদেশ’ বিনির্মাণে কর্মীদের ১০ নির্দেশনা দিয়েছেন নবনির্বাচিত সভাপতি সাদ্দাম হোসেন ও সাধারণ সম্পাদক শেখ ওয়ালি আসিফ ইনান।
আজ রোববার রাতে সাদ্দাম হোসেন ও শেখ ওয়ালি আসিফ ইনান স্বাক্ষরিত এক বিজ্ঞপ্তির মাধ্যমে এ সাংগঠনিক নির্দেশনা ঘোষণা করা হয়।
১০ সাংগঠনিক নির্দেশনা হলো—
১ /সংগঠনের ব্যানার, পোস্টার ও অন্যান্য ক্ষেত্রে জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান, মাননীয় প্রধানমন্ত্রী দেশরত্ন শেখ হাসিনা ব্যতীত অন্য কোনো ছবি ব্যবহারের ক্ষেত্রে সাংগঠনিক নির্দেশনা মেনে চলতে হবে।
২ /জেলা, মহানগর, বিশ্ববিদ্যালয় শাখা সম্মেলন ব্যতীত তাঁদের অধীনস্থ কোনো ইউনিটের কমিটি গঠন করবে না। যে সকল ইউনিটের কমিটি পূর্ণাঙ্গ হয়নি দ্রুততম সময়ের মধ্যে তাদের কেন্দ্র/সংশ্লিষ্ট ইউনিটে পূর্ণাঙ্গ কমিটি জমাদানের নির্দেশ দেওয়া হচ্ছে। গঠনতন্ত্রে উল্লেখিত সংখ্যার অধিক সদস্য নিয়ে কোনো ইউনিটের পূর্ণাঙ্গ কমিটি গঠিত হবে না।
৩ /গঠনতন্ত্র উল্লেখিত সময়ে প্রতিটি ইউনিটকে অবশ্যই নিয়মিত নির্বাহী সভা আয়োজন করতে হবে।
৪ /সংশ্লিষ্ট ইউনিটের নেতৃবৃন্দকে অবশ্যই নিজ নিজ ইউনিটে সার্বক্ষণিক উপস্থিত থাকতে হবে এবং সাংগঠনিক কর্মকাণ্ডে উত্তরোত্তর গতিশীলতা বৃদ্ধি করতে নানামুখী উদ্যোগ গ্রহণ করতে হবে।
৫ /সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমে প্রতিটি সাংগঠনিক ইউনিটের নামে একটি পেজ খুলতে হবে; যার মাধ্যমে নিয়মিত কর্মকাণ্ড, প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা সরকারের উন্নয়নমূলক কর্মকাণ্ড প্রচার ও দেশবিরোধী সকল অপচেষ্টা ও গুজব-প্রোপাগান্ডার জবাব দিতে হবে। পাশাপাশি নেতা-কর্মীদের সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমে ব্যক্তিগত অ্যাকাউন্ট থেকেও এসব প্রচারণা চালাতে হবে।
৬ /বিশ্ববিদ্যালয়, কলেজ, স্কুল, মাদ্রাসা প্রতিটি শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানের একাডেমিক পরিবেশ বজায় রেখে সাংগঠনিক কর্মসূচি পরিচালনা করতে হবে। শিক্ষার্থীদের স্বার্থ সংশ্লিষ্ট প্রতিটি বিষয়ের প্রতি দায়িত্বশীল ভূমিকা পালন করতে হবে।
৭ /স্মার্ট বাংলাদেশ বিনির্মাণের জন্য প্রতিটি শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানকে’ স্মার্ট ক্যাম্পাস’-এ রূপদান করতে ও শিক্ষার্থীদের যুগোপযোগী উপায়ে দক্ষতা বৃদ্ধিতে সহায়ক কর্মসূচি হাতে নিতে হবে ও তা বাস্তবায়ন করতে হবে।
৮ /স্বাধীনতা বিরোধী অপশক্তি, মৌলবাদ-জঙ্গিবাদে সংশ্লিষ্টরা যেন নামে-বেনামে শিক্ষার্থী ও তরুণ প্রজন্মকে বিভ্রান্ত করতে না পারে সে লক্ষ্যে উপযুক্ত সামাজিক, সাংস্কৃতিক, ক্রীড়া ও সাহিত্য কর্মকাণ্ড পরিচালনা করতে হবে।
৯ /শিক্ষার্থী ও তরুণ প্রজন্মকে তথ্যপ্রযুক্তিতে দক্ষ করতে নানামুখী উৎসব, প্রতিযোগিতা, সেমিনার, কর্মশালা, প্রশিক্ষণ কর্মসূচির উদ্যোগ নিতে হবে।
১০ /জলবায়ু পরিবর্তন জনিত সংকট মোকাবিলায় বৃক্ষরোপণ, বায়ু-পানি-মাটি-পরিবেশ-শব্দ দূষণ রোধে ভূমিকা রাখা, পতিত জমিতে চাষাবাদ, জ্বালানি সাশ্রয়ে বিদ্যুৎ-পানি-গ্যাস-তেলের ব্যবহারে যত্নশীল হওয়া, বৈশ্বিক অর্থনৈতিক সংকট মোকাবিলায় সাংগঠনিক ও ব্যক্তিগত পর্যায়ে মিতব্যয়ী হওয়া ইত্যাদি বিষয়ে প্রতিটি ইউনিট শিক্ষার্থী ও তরুণ প্রজন্মকে উৎসাহিত করবে।
উল্লেখ্য, গত বৃহস্পতিবার (২০ ডিসেম্বর) রাতে শেখ হাসিনার প্রতিনিধি হিসেবে আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক ওবায়দুল কাদের গণভবনের গেটে ছাত্রলীগের সভাপতি সাদ্দাম হোসেন ও সাধারণ সম্পাদক শেখ ওয়ালি আসিফ ইনানের নাম ঘোষণা করেন। একইদিনে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়, ঢাকা মহানগর উত্তর ও দক্ষিণ ছাত্রলীগের সভাপতি ও সাধারণ সম্পাদকেরও নাম ঘোষণা করা হয়।
মানবমুক্তির মহান সংগ্রামে জীবনের শেষ দিন পর্যন্ত কমরেড হেনা দাস অবিচল ছিলেন বলে মন্তব্য করেছেন বাংলাদেশের কমিউনিস্ট পার্টির (সিপিবি) সাধারণ সম্পাদক কমরেড রুহিন হোসেন প্রিন্স। তিনি বলেন, ‘বঞ্চিত-নিপীড়িত মানুষের মুক্তির সংগ্রামে কমরেড হেনা দাস ছিলেন অগ্রসৈনিক।’
৬ ঘণ্টা আগেসবার সঙ্গে বন্ধুত্ব, কারও সঙ্গে শত্রুতা নয়—নীতি অনুসরণ করে ভারতসহ প্রতিবেশী সব রাষ্ট্রের সঙ্গে বাংলাদেশ জামায়াতে ইসলামী সুসম্পর্ক বজায় রাখতে চায় বলে জানিয়েছেন দলটির আমির ডা. শফিকুর রহমান। আজ শুক্রবার (২২ নভেম্বর) ভারতের আনন্দবাজার পত্রিকাকে দেওয়া এক সাক্ষাৎকারে তিনি এ কথা বলেন।
৯ ঘণ্টা আগেকঠিন সময়ে দলের প্রতি নেতা–কর্মীদের একাগ্রতা ও ত্যাগ আওয়ামী লীগের সবচেয়ে বড় শক্তি। সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে সক্রিয় থাকুন, আমাদের পেজ থেকে প্রকাশিত প্রতিটি বার্তা ছড়িয়ে দিন। সে জন্য সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে সক্রিয় থাকার নির্দেশনা দেওয়া হয়েছে।
১০ ঘণ্টা আগেসশস্ত্র মুক্তিযুদ্ধে ৯ নম্বর সেক্টরের কমান্ডার, বীর সিপাহসালার মেজর এম এ জলিলকে মুক্তিযুদ্ধে বীরত্বপূর্ণ অবদানের জন্য রাষ্ট্রীয় খেতাব প্রদানের আহ্বান জানিয়েছেন স্বাধীনতার পতাকা উত্তোলক, জেএসডি সভাপতি আ স ম আবদুর রব...
১২ ঘণ্টা আগে