রংপুর প্রতিনিধি
বিরোধী দল হচ্ছি কি না, এখন পর্যন্ত কোনো সিগন্যাল পাইনি—এমনটি জানিয়েছেন জাতীয় পার্টির চেয়ারম্যান জি এম কাদের। তিনি বলেন, ৩০ জানুয়ারি সংসদ অধিবেশনে কে হচ্ছে বিরোধী দল, তা স্পিকার জানাবেন।
আজ শনিবার বিকেলে রংপুর নগরীর সেনপাড়ার স্কাই ভিউ বাসভবনে জি এম কাদের সাংবাদিকদের এসব কথা বলেন।
কাদের বলেন, ‘বিরোধী দল হচ্ছি কি না, এখন পর্যন্ত কোনো সিগন্যাল পাইনি। কাল আমাদের সভা হয়েছে। জাতীয় পার্টির সংসদীয় দলের সিদ্ধান্ত হিসেবে আমাকে বিরোধীদলীয় নেতা, আনিসুল ইসলাম মাহমুদকে উপনেতা ও মুজিবুল হক চুন্নুকে বিরোধীদলীয় চিফ হুইপ হিসেবে প্রস্তাব করে রেজল্যুশন করা হয়েছে। যা আমরা স্পিকারের কাছে পেশ করেছি। আগামী ৩০ জানুয়ারি সংসদ অধিবেশনে কে হচ্ছে বিরোধী দল, তা স্পিকার জানাবেন।’
কাদের বলেন, ‘জাতীয় সংসদে দেশ ও জনগণের স্বার্থে সত্যিকার অর্থে বিরোধী দলের ভূমিকা পালন করবে জাতীয় পার্টি। সংখ্যা বড় কথা নয়, আমরা আন্তরিকভাবে আমাদের ভূমিকা পালন করতে চাই। গত সংসদেও আমরা বিরোধী দলের ভূমিকায় ছিলাম। আমরা দেশ ও জাতির কল্যাণে সরকারের গঠনমূলক সমালোচনা করে বিরোধী দলের ভূমিকা পালনের চেষ্টা করেছি।’
পার্টিতে ভাঙনের কোনো শঙ্কা নেই জানিয়ে কাদের বলেন, ‘জনপ্রিয়তার কারণে প্রতিষ্ঠার পর থেকে জাতীয় পার্টির বিরুদ্ধে ষড়যন্ত্র চলে আসছে। এ নির্বাচনের পর দলের নেতাদের ভুল তথ্য দিয়ে বিভ্রান্ত করা হয়েছিল। পরবর্তীকালে তারা তাদের ভুল বুঝতে পেরেছে। আমি যেটা করেছি, তা দলের নেতাদের আগামী রাজনীতিতে বড় ভূমিকা রাখবে। এর চেয়ে বিকল্প ভালো কিছু পদক্ষেপ আমার চোখে পড়েনি। এখন সবাই বিষয়টি উপলব্ধি করতে পেরেছে, তাই জাতীয় পার্টিতে ভাঙনের কোনো শঙ্কা নেই।’
এ সময় উপস্থিত ছিলেন জাতীয় পার্টির কো-চেয়ারম্যান ও রংপুর সিটি করপোরেশনের মেয়র মোস্তাফিজার রহমান মোস্তফা, ভাইস চেয়ারম্যান ও মহানগর জাতীয় পার্টির সাধারণ সম্পাদক এস এম ইয়াসির, সাংগঠনিক সম্পাদক আব্দুর রাজ্জাক, মহানগর জাতীয় পার্টির সহসভাপতি লোকমান হোসেন, জাহিদুল ইসলাম, জাতীয় পার্টির কেন্দ্রীয় নেতা নুর আলম যাদু মিয়া, ছাত্রসমাজ কেন্দ্রীয় কমিটির সভাপতি আল মামুনসহ স্থানীয় নেতারা।
বিরোধী দল হচ্ছি কি না, এখন পর্যন্ত কোনো সিগন্যাল পাইনি—এমনটি জানিয়েছেন জাতীয় পার্টির চেয়ারম্যান জি এম কাদের। তিনি বলেন, ৩০ জানুয়ারি সংসদ অধিবেশনে কে হচ্ছে বিরোধী দল, তা স্পিকার জানাবেন।
আজ শনিবার বিকেলে রংপুর নগরীর সেনপাড়ার স্কাই ভিউ বাসভবনে জি এম কাদের সাংবাদিকদের এসব কথা বলেন।
কাদের বলেন, ‘বিরোধী দল হচ্ছি কি না, এখন পর্যন্ত কোনো সিগন্যাল পাইনি। কাল আমাদের সভা হয়েছে। জাতীয় পার্টির সংসদীয় দলের সিদ্ধান্ত হিসেবে আমাকে বিরোধীদলীয় নেতা, আনিসুল ইসলাম মাহমুদকে উপনেতা ও মুজিবুল হক চুন্নুকে বিরোধীদলীয় চিফ হুইপ হিসেবে প্রস্তাব করে রেজল্যুশন করা হয়েছে। যা আমরা স্পিকারের কাছে পেশ করেছি। আগামী ৩০ জানুয়ারি সংসদ অধিবেশনে কে হচ্ছে বিরোধী দল, তা স্পিকার জানাবেন।’
কাদের বলেন, ‘জাতীয় সংসদে দেশ ও জনগণের স্বার্থে সত্যিকার অর্থে বিরোধী দলের ভূমিকা পালন করবে জাতীয় পার্টি। সংখ্যা বড় কথা নয়, আমরা আন্তরিকভাবে আমাদের ভূমিকা পালন করতে চাই। গত সংসদেও আমরা বিরোধী দলের ভূমিকায় ছিলাম। আমরা দেশ ও জাতির কল্যাণে সরকারের গঠনমূলক সমালোচনা করে বিরোধী দলের ভূমিকা পালনের চেষ্টা করেছি।’
পার্টিতে ভাঙনের কোনো শঙ্কা নেই জানিয়ে কাদের বলেন, ‘জনপ্রিয়তার কারণে প্রতিষ্ঠার পর থেকে জাতীয় পার্টির বিরুদ্ধে ষড়যন্ত্র চলে আসছে। এ নির্বাচনের পর দলের নেতাদের ভুল তথ্য দিয়ে বিভ্রান্ত করা হয়েছিল। পরবর্তীকালে তারা তাদের ভুল বুঝতে পেরেছে। আমি যেটা করেছি, তা দলের নেতাদের আগামী রাজনীতিতে বড় ভূমিকা রাখবে। এর চেয়ে বিকল্প ভালো কিছু পদক্ষেপ আমার চোখে পড়েনি। এখন সবাই বিষয়টি উপলব্ধি করতে পেরেছে, তাই জাতীয় পার্টিতে ভাঙনের কোনো শঙ্কা নেই।’
এ সময় উপস্থিত ছিলেন জাতীয় পার্টির কো-চেয়ারম্যান ও রংপুর সিটি করপোরেশনের মেয়র মোস্তাফিজার রহমান মোস্তফা, ভাইস চেয়ারম্যান ও মহানগর জাতীয় পার্টির সাধারণ সম্পাদক এস এম ইয়াসির, সাংগঠনিক সম্পাদক আব্দুর রাজ্জাক, মহানগর জাতীয় পার্টির সহসভাপতি লোকমান হোসেন, জাহিদুল ইসলাম, জাতীয় পার্টির কেন্দ্রীয় নেতা নুর আলম যাদু মিয়া, ছাত্রসমাজ কেন্দ্রীয় কমিটির সভাপতি আল মামুনসহ স্থানীয় নেতারা।
মানবমুক্তির মহান সংগ্রামে জীবনের শেষ দিন পর্যন্ত কমরেড হেনা দাস অবিচল ছিলেন বলে মন্তব্য করেছেন বাংলাদেশের কমিউনিস্ট পার্টির (সিপিবি) সাধারণ সম্পাদক কমরেড রুহিন হোসেন প্রিন্স। তিনি বলেন, ‘বঞ্চিত-নিপীড়িত মানুষের মুক্তির সংগ্রামে কমরেড হেনা দাস ছিলেন অগ্রসৈনিক।’
১ ঘণ্টা আগেসবার সঙ্গে বন্ধুত্ব, কারও সঙ্গে শত্রুতা নয়—নীতি অনুসরণ করে ভারতসহ প্রতিবেশী সব রাষ্ট্রের সঙ্গে বাংলাদেশ জামায়াতে ইসলামী সুসম্পর্ক বজায় রাখতে চায় বলে জানিয়েছেন দলটির আমির ডা. শফিকুর রহমান। আজ শুক্রবার (২২ নভেম্বর) ভারতের আনন্দবাজার পত্রিকাকে দেওয়া এক সাক্ষাৎকারে তিনি এ কথা বলেন।
৪ ঘণ্টা আগেকঠিন সময়ে দলের প্রতি নেতা–কর্মীদের একাগ্রতা ও ত্যাগ আওয়ামী লীগের সবচেয়ে বড় শক্তি। সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে সক্রিয় থাকুন, আমাদের পেজ থেকে প্রকাশিত প্রতিটি বার্তা ছড়িয়ে দিন। সে জন্য সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে সক্রিয় থাকার নির্দেশনা দেওয়া হয়েছে।
৬ ঘণ্টা আগেসশস্ত্র মুক্তিযুদ্ধে ৯ নম্বর সেক্টরের কমান্ডার, বীর সিপাহসালার মেজর এম এ জলিলকে মুক্তিযুদ্ধে বীরত্বপূর্ণ অবদানের জন্য রাষ্ট্রীয় খেতাব প্রদানের আহ্বান জানিয়েছেন স্বাধীনতার পতাকা উত্তোলক, জেএসডি সভাপতি আ স ম আবদুর রব...
৭ ঘণ্টা আগে