নিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা
১৯৭৫ সালের পর বাংলাদেশের ইতিহাসের সবচেয়ে ভালো নির্বাচন গত ৭ জানুয়ারি অনুষ্ঠিত হয়েছে বলে জানিয়েছেন নৌপরিবহন প্রতিমন্ত্রী খালিদ মাহমুদ চৌধুরী। এবারের মন্ত্রিসভায়ও প্রতিমন্ত্রী হিসেবে দায়িত্ব পালন করবেন তিনি। তিনি জানিয়েছেন, ইশতেহার বাস্তবায়ন ও স্মার্ট বাংলাদেশ বিনির্মাণই আগামীর চ্যালেঞ্জ। স্মার্ট বাংলাদেশ আমরা গড়বই।
আজ বৃহস্পতিবার সকালে খালিদ মাহমুদ চৌধুরী আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘বাংলাদেশে একটা সাকসেসফুল নির্বাচন হয়েছে এবং সাংবিধানিক ধারাবাহিকতায় একটা গণতান্ত্রিক, অবাধ, সুষ্ঠু নির্বাচন যে হতে পারে তা আগামী দিনের জন্য একটা উদাহরণ। এটাকে আমাদের চর্চা করতে হবে। ৭৫ পরবর্তী সবচেয়ে বেষ্ট নির্বাচন ৭ জানুয়ারির নির্বাচন। একজন রাজনৈতিক কর্মী হিসেবে এটাই বড় ভালো লাগার বিষয়।’
আগামী পরিকল্পনা বিষয়ে খালিদ বলেন, ‘আমরা ৩০০ জন নির্বাচন করেছি। ২২২ জন নির্বাচিত হয়েছি। জনগণ আমাদের ইশতেহারে ম্যান্ডেট দিয়েছে। মাননীয় প্রধানমন্ত্রীর নেতৃত্বে এখন ইশতেহার বাস্তবায়নই আমাদের দায়িত্ব। এই দায়িত্ব পালন করার জন্য আমাদের সচেষ্ট থাকতে হবে। চ্যালেঞ্জ একটাই, ইশতেহার বাস্তবায়ন করা। স্মার্ট বাংলাদেশ আমরা গড়বই।’
মন্ত্রিসভায় কাজ করার প্রসঙ্গে খালিদ বলেন, সরকারে কাজ করার একটা অভিজ্ঞতা হয়েছে। সেই অভিজ্ঞতা কাজে লাগানো যাবে। সেই অভিজ্ঞতা আগামীতে সংকট, দুর্বলতা উত্তরণে কাজে লাগবে।
বাংলাদেশের প্রভু হওয়া সম্ভব না জানিয়ে পশ্চিমাদের সমালোচনা করে খালিদ মাহমুদ বলেন, বাংলাদেশের অভ্যন্তরীণ বিষয় নিয়ে কারা কি বলল তা আমাদের বিবেচ্য বিষয় না। আমাদের পররাষ্ট্রনীতিটা হলো, সবার সঙ্গে বন্ধুত্ব, কারও সঙ্গে বৈরিতা নয়। আমরা সেটাই চাই। যেসব দেশের সঙ্গে আমাদের সম্পর্ক আছে তারা সবাই এটা জানে। বাংলাদেশ কারও দানে স্বাধীনতা পায়নি।
খালিদ মাহমুদ চৌধুরী ২০০৮ সালে দিনাজপুর-২ আসন থেকে আওয়ামী লীগের মনোনয়ন নিয়ে সংসদ সদস্য হন। ২০১৪ সালের ৫ জানুয়ারি ১০ম জাতীয় সংসদ নির্বাচনে দ্বিতীয়বার একই আসন হতে তিনি সংসদ সদস্য নির্বাচিত হন। ২০১৮ সালের ৩০ ডিসেম্বর একাদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনে তৃতীয়বার দিনাজপুর-২ আসন থেকে তিনি সংসদ সদস্য নির্বাচিত হয়ে নৌ-পরিবহন মন্ত্রণালয়ে নৌপরিবহন প্রতিমন্ত্রী হিসেবে দায়িত্ব পান।
১৯৭৫ সালের পর বাংলাদেশের ইতিহাসের সবচেয়ে ভালো নির্বাচন গত ৭ জানুয়ারি অনুষ্ঠিত হয়েছে বলে জানিয়েছেন নৌপরিবহন প্রতিমন্ত্রী খালিদ মাহমুদ চৌধুরী। এবারের মন্ত্রিসভায়ও প্রতিমন্ত্রী হিসেবে দায়িত্ব পালন করবেন তিনি। তিনি জানিয়েছেন, ইশতেহার বাস্তবায়ন ও স্মার্ট বাংলাদেশ বিনির্মাণই আগামীর চ্যালেঞ্জ। স্মার্ট বাংলাদেশ আমরা গড়বই।
আজ বৃহস্পতিবার সকালে খালিদ মাহমুদ চৌধুরী আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘বাংলাদেশে একটা সাকসেসফুল নির্বাচন হয়েছে এবং সাংবিধানিক ধারাবাহিকতায় একটা গণতান্ত্রিক, অবাধ, সুষ্ঠু নির্বাচন যে হতে পারে তা আগামী দিনের জন্য একটা উদাহরণ। এটাকে আমাদের চর্চা করতে হবে। ৭৫ পরবর্তী সবচেয়ে বেষ্ট নির্বাচন ৭ জানুয়ারির নির্বাচন। একজন রাজনৈতিক কর্মী হিসেবে এটাই বড় ভালো লাগার বিষয়।’
আগামী পরিকল্পনা বিষয়ে খালিদ বলেন, ‘আমরা ৩০০ জন নির্বাচন করেছি। ২২২ জন নির্বাচিত হয়েছি। জনগণ আমাদের ইশতেহারে ম্যান্ডেট দিয়েছে। মাননীয় প্রধানমন্ত্রীর নেতৃত্বে এখন ইশতেহার বাস্তবায়নই আমাদের দায়িত্ব। এই দায়িত্ব পালন করার জন্য আমাদের সচেষ্ট থাকতে হবে। চ্যালেঞ্জ একটাই, ইশতেহার বাস্তবায়ন করা। স্মার্ট বাংলাদেশ আমরা গড়বই।’
মন্ত্রিসভায় কাজ করার প্রসঙ্গে খালিদ বলেন, সরকারে কাজ করার একটা অভিজ্ঞতা হয়েছে। সেই অভিজ্ঞতা কাজে লাগানো যাবে। সেই অভিজ্ঞতা আগামীতে সংকট, দুর্বলতা উত্তরণে কাজে লাগবে।
বাংলাদেশের প্রভু হওয়া সম্ভব না জানিয়ে পশ্চিমাদের সমালোচনা করে খালিদ মাহমুদ বলেন, বাংলাদেশের অভ্যন্তরীণ বিষয় নিয়ে কারা কি বলল তা আমাদের বিবেচ্য বিষয় না। আমাদের পররাষ্ট্রনীতিটা হলো, সবার সঙ্গে বন্ধুত্ব, কারও সঙ্গে বৈরিতা নয়। আমরা সেটাই চাই। যেসব দেশের সঙ্গে আমাদের সম্পর্ক আছে তারা সবাই এটা জানে। বাংলাদেশ কারও দানে স্বাধীনতা পায়নি।
খালিদ মাহমুদ চৌধুরী ২০০৮ সালে দিনাজপুর-২ আসন থেকে আওয়ামী লীগের মনোনয়ন নিয়ে সংসদ সদস্য হন। ২০১৪ সালের ৫ জানুয়ারি ১০ম জাতীয় সংসদ নির্বাচনে দ্বিতীয়বার একই আসন হতে তিনি সংসদ সদস্য নির্বাচিত হন। ২০১৮ সালের ৩০ ডিসেম্বর একাদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনে তৃতীয়বার দিনাজপুর-২ আসন থেকে তিনি সংসদ সদস্য নির্বাচিত হয়ে নৌ-পরিবহন মন্ত্রণালয়ে নৌপরিবহন প্রতিমন্ত্রী হিসেবে দায়িত্ব পান।
নতুন নির্বাচন কমিশনের দায়িত্ব গ্রহণকে স্বাগত জানিয়েছে বিএনপি। জনগণের প্রত্যাশা পূরণে নতুন কমিশন কাজ করবে বলেও আশা প্রকাশ করেছে দলটি
১১ ঘণ্টা আগেরাষ্ট্রপতি মো. সাহাবুদ্দিনের অপসারণ চেয়ে তাঁর নিয়োগ দেওয়া নতুন নির্বাচন কমিশন (ইসি) প্রত্যাখ্যান করেছে জাতীয় নাগরিক কমিটি। একই সঙ্গে নির্বাচন ব্যবস্থা সংস্কারের প্রাপ্ত প্রস্তাবের আলোকে নতুন আইনের অধীনে নতুন নির্বাচন কমিশন গঠনের দাবি জানিয়েছেন তারা
১৩ ঘণ্টা আগেড. কামাল হোসেন আর গণফোরামের সঙ্গে যুক্ত নন এবং তিনি রাজনীতি থেকে অবসর নিয়েছেন—বলে জানিয়েছেন নিজেকে গণফোরামের সভাপতি দাবি করা এবং সাবেক সংসদ সদস্য মফিজুল ইসলাম খান কামাল।
১ দিন আগেনতুন রাজনৈতিক বন্দোবস্ত বলতে তারা কী বোঝাচ্ছে? তাদের এই ধারণা স্পষ্ট করা উচিত। আমি জানতে চাই, তাদের নতুন রাজনৈতিক মীমাংসা আসলে কী? আমি এ বিষয়ে কোথাও কিছু লেখা নথিভুক্ত পাইনি। তাদের প্রস্তাব কী, সেটা স্পষ্ট নয়। আমাদের যে ধরনের রাজনীতি আমরা কল্পনা করি, তা আমাদের সংবিধানে স্পষ্টভাবে নথিভুক্ত।
২ দিন আগে