নিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা
প্রবাসীদের যে কোনো আন্দোলনে পাশে থাকার ঘোষণা দিয়েছেন গণস্বাস্থ্য কেন্দ্রের প্রতিষ্ঠাতা ডা. জাফরুল্লাহ চৌধুরী। ঢাকা রিপোর্টার্স ইউনিটি (ডিআরইউ) মিলনায়তনে আজ শনিবার বাংলাদেশ প্রবাসী অধিকার পরিষদ আয়োজিত এক আলোচনা সভায় এই ঘোষণা দেন তিনি।
জাফরুল্লাহ চৌধুরী বলেন, ‘প্রবাসীরা না থাকলে আমাদের খাবার জুটবে না। বিশ্বের অন্যান্য দেশে প্রবাসীদের ভিআইপি মর্যাদা দেওয়া হয়। আমাদের এখানেও সেটা দিতে হবে। আমরা দেশ স্বাধীনের মুক্তিযোদ্ধা আর প্রবাসীরা দেশ গড়ার মুক্তিযোদ্ধা।’
গণ অধিকার পরিষদের আহ্বায়ক ড. রেজা কিবরিয়া বলেন, ‘বাংলাদেশের অর্থনীতি হাসছে প্রবাসীদের টাকায়। রিজার্ভের দুই–তৃতীয়াংশ প্রবাসীদের থেকে আসে। এখন প্রবাসীদের টাকা চুরি করার একটা সুন্দর পদ্ধতি বের করা হয়েছে। বাজেটের টাকা খরচ না করে রিজার্ভের টাকা খরচ করছে। এটা অন্যায়। অথচ প্রবাসীদের সম্মান করা হয় না। বিমানবন্দরে তাদের সঙ্গে দুর্ব্যবহার করা হয়। প্রতিবাদ করার শক্তিও তাদের নেই।’
গণ অধিকার পরিষদ ক্ষমতায় গেলে প্রবাসীদের দাবি মূল্যায়ন করা হবে এবং উন্নত দেশের মতো প্রবাসীদের সম্মান দেওয়া হবে বলে জানান তিনি।
গণ অধিকার পরিষদের সদস্যসচিব ও ডাকসুর সাবেক ভিপি নুরুল হক নুর বলেন, ‘এই সরকার ক্ষমতায় আসার পর শ্রমবাজার সম্প্রসারণ নয়, সংকুচিত হয়েছে। প্রবাসীদের হয়রানি বন্ধ করতে হবে। অল্প খরচে এবং সহজে যাতে তারা প্রবাসে যেতে পারে সে জন্য সরকারকে ব্যয়সীমা বেঁধে দিতে হবে।’
নুরুল হক বলেন, ‘আজকে সবাই বলছে ভবিষ্যতে সুষ্ঠু নির্বাচন না হলে বাংলাদেশ একটি সংকটের মধ্যে পড়বে। তাই সবাইকেই ভাবতে হবে সংকট কীভাবে এড়ানো যায়। অচিরেই দেশে আইনের শাসন প্রতিষ্ঠিত হবে। আজকে যারা ক্ষমতার অপব্যবহার করছে তাদের বিচারের মুখোমুখি হতে হবে। তাই এখন অন্তত সঠিক পথে আসেন। নইলে পরিণতি ভালো হবে না বলে।
এ সময় বক্তব্য দেন কল্যাণ পার্টির চেয়ারম্যান মেজর জেনারেল (অব.) সৈয়দ মুহাম্মদ ইবরাহিম, জাহাঙ্গীরনগর বিশ্ববিদ্যালয়ের সাবেক অধ্যাপক ও রাজনৈতিক বিশ্লেষক ড. দিলারা চৌধুরী, গণ অধিকার পরিষদের মুহাম্মদ রাশেদ খান প্রমুখ।
এ ছাড়া আলোচনা সভায় প্রবাসী অধিকার পরিষদ ১০ দফা দাবি তুলে ধরে। এর মধ্যে রয়েছে–প্রবাসে মারা যাওয়া সকল বাংলাদেশি নাগরিকের মৃতদেহ রাষ্ট্রীয় খরচে দেশে আনা, প্রবাসীদের জাতীয় পরিচয়পত্র ও ভোটাধিকার দেওয়া, বিমানবন্দরে হয়রানি বন্ধ করা, প্রবাসীদের দ্বৈত নাগরিকত্ব ও পেনশন সুবিধা দেওয়া, দালালমুক্ত পাসপোর্ট ও দূতাবাস, প্রবাসী সুরক্ষা আইন প্রণয়ন ও বাস্তবায়ন, জাতীয় বাজেটে প্রবাসীদের জন্য বিশেষ বরাদ্দ দেওয়া।
বিদেশে কাগজপত্রবিহীন প্রবাসীদের বৈধকরণে সরকারের সহযোগিতা, প্রবাসীদের জন্য পর্যাপ্ত বাংলাদেশি দূতাবাস ও শ্রম কল্যাণ উইং, অভিবাসন ব্যয় ১ লাখ টাকার মধ্যে সীমাবদ্ধ রাখা এবং বিদেশ ফেরতদের কর্মসংস্থান, সুদমুক্ত পর্যাপ্ত ঋণ দেওয়ার দাবি জানায় সংগঠনটি।
প্রবাসীদের যে কোনো আন্দোলনে পাশে থাকার ঘোষণা দিয়েছেন গণস্বাস্থ্য কেন্দ্রের প্রতিষ্ঠাতা ডা. জাফরুল্লাহ চৌধুরী। ঢাকা রিপোর্টার্স ইউনিটি (ডিআরইউ) মিলনায়তনে আজ শনিবার বাংলাদেশ প্রবাসী অধিকার পরিষদ আয়োজিত এক আলোচনা সভায় এই ঘোষণা দেন তিনি।
জাফরুল্লাহ চৌধুরী বলেন, ‘প্রবাসীরা না থাকলে আমাদের খাবার জুটবে না। বিশ্বের অন্যান্য দেশে প্রবাসীদের ভিআইপি মর্যাদা দেওয়া হয়। আমাদের এখানেও সেটা দিতে হবে। আমরা দেশ স্বাধীনের মুক্তিযোদ্ধা আর প্রবাসীরা দেশ গড়ার মুক্তিযোদ্ধা।’
গণ অধিকার পরিষদের আহ্বায়ক ড. রেজা কিবরিয়া বলেন, ‘বাংলাদেশের অর্থনীতি হাসছে প্রবাসীদের টাকায়। রিজার্ভের দুই–তৃতীয়াংশ প্রবাসীদের থেকে আসে। এখন প্রবাসীদের টাকা চুরি করার একটা সুন্দর পদ্ধতি বের করা হয়েছে। বাজেটের টাকা খরচ না করে রিজার্ভের টাকা খরচ করছে। এটা অন্যায়। অথচ প্রবাসীদের সম্মান করা হয় না। বিমানবন্দরে তাদের সঙ্গে দুর্ব্যবহার করা হয়। প্রতিবাদ করার শক্তিও তাদের নেই।’
গণ অধিকার পরিষদ ক্ষমতায় গেলে প্রবাসীদের দাবি মূল্যায়ন করা হবে এবং উন্নত দেশের মতো প্রবাসীদের সম্মান দেওয়া হবে বলে জানান তিনি।
গণ অধিকার পরিষদের সদস্যসচিব ও ডাকসুর সাবেক ভিপি নুরুল হক নুর বলেন, ‘এই সরকার ক্ষমতায় আসার পর শ্রমবাজার সম্প্রসারণ নয়, সংকুচিত হয়েছে। প্রবাসীদের হয়রানি বন্ধ করতে হবে। অল্প খরচে এবং সহজে যাতে তারা প্রবাসে যেতে পারে সে জন্য সরকারকে ব্যয়সীমা বেঁধে দিতে হবে।’
নুরুল হক বলেন, ‘আজকে সবাই বলছে ভবিষ্যতে সুষ্ঠু নির্বাচন না হলে বাংলাদেশ একটি সংকটের মধ্যে পড়বে। তাই সবাইকেই ভাবতে হবে সংকট কীভাবে এড়ানো যায়। অচিরেই দেশে আইনের শাসন প্রতিষ্ঠিত হবে। আজকে যারা ক্ষমতার অপব্যবহার করছে তাদের বিচারের মুখোমুখি হতে হবে। তাই এখন অন্তত সঠিক পথে আসেন। নইলে পরিণতি ভালো হবে না বলে।
এ সময় বক্তব্য দেন কল্যাণ পার্টির চেয়ারম্যান মেজর জেনারেল (অব.) সৈয়দ মুহাম্মদ ইবরাহিম, জাহাঙ্গীরনগর বিশ্ববিদ্যালয়ের সাবেক অধ্যাপক ও রাজনৈতিক বিশ্লেষক ড. দিলারা চৌধুরী, গণ অধিকার পরিষদের মুহাম্মদ রাশেদ খান প্রমুখ।
এ ছাড়া আলোচনা সভায় প্রবাসী অধিকার পরিষদ ১০ দফা দাবি তুলে ধরে। এর মধ্যে রয়েছে–প্রবাসে মারা যাওয়া সকল বাংলাদেশি নাগরিকের মৃতদেহ রাষ্ট্রীয় খরচে দেশে আনা, প্রবাসীদের জাতীয় পরিচয়পত্র ও ভোটাধিকার দেওয়া, বিমানবন্দরে হয়রানি বন্ধ করা, প্রবাসীদের দ্বৈত নাগরিকত্ব ও পেনশন সুবিধা দেওয়া, দালালমুক্ত পাসপোর্ট ও দূতাবাস, প্রবাসী সুরক্ষা আইন প্রণয়ন ও বাস্তবায়ন, জাতীয় বাজেটে প্রবাসীদের জন্য বিশেষ বরাদ্দ দেওয়া।
বিদেশে কাগজপত্রবিহীন প্রবাসীদের বৈধকরণে সরকারের সহযোগিতা, প্রবাসীদের জন্য পর্যাপ্ত বাংলাদেশি দূতাবাস ও শ্রম কল্যাণ উইং, অভিবাসন ব্যয় ১ লাখ টাকার মধ্যে সীমাবদ্ধ রাখা এবং বিদেশ ফেরতদের কর্মসংস্থান, সুদমুক্ত পর্যাপ্ত ঋণ দেওয়ার দাবি জানায় সংগঠনটি।
মানবমুক্তির মহান সংগ্রামে জীবনের শেষ দিন পর্যন্ত কমরেড হেনা দাস অবিচল ছিলেন বলে মন্তব্য করেছেন বাংলাদেশের কমিউনিস্ট পার্টির (সিপিবি) সাধারণ সম্পাদক কমরেড রুহিন হোসেন প্রিন্স। তিনি বলেন, ‘বঞ্চিত-নিপীড়িত মানুষের মুক্তির সংগ্রামে কমরেড হেনা দাস ছিলেন অগ্রসৈনিক।’
১ ঘণ্টা আগেসবার সঙ্গে বন্ধুত্ব, কারও সঙ্গে শত্রুতা নয়—নীতি অনুসরণ করে ভারতসহ প্রতিবেশী সব রাষ্ট্রের সঙ্গে বাংলাদেশ জামায়াতে ইসলামী সুসম্পর্ক বজায় রাখতে চায় বলে জানিয়েছেন দলটির আমির ডা. শফিকুর রহমান। আজ শুক্রবার (২২ নভেম্বর) ভারতের আনন্দবাজার পত্রিকাকে দেওয়া এক সাক্ষাৎকারে তিনি এ কথা বলেন।
৩ ঘণ্টা আগেকঠিন সময়ে দলের প্রতি নেতা–কর্মীদের একাগ্রতা ও ত্যাগ আওয়ামী লীগের সবচেয়ে বড় শক্তি। সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে সক্রিয় থাকুন, আমাদের পেজ থেকে প্রকাশিত প্রতিটি বার্তা ছড়িয়ে দিন। সে জন্য সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে সক্রিয় থাকার নির্দেশনা দেওয়া হয়েছে।
৫ ঘণ্টা আগেসশস্ত্র মুক্তিযুদ্ধে ৯ নম্বর সেক্টরের কমান্ডার, বীর সিপাহসালার মেজর এম এ জলিলকে মুক্তিযুদ্ধে বীরত্বপূর্ণ অবদানের জন্য রাষ্ট্রীয় খেতাব প্রদানের আহ্বান জানিয়েছেন স্বাধীনতার পতাকা উত্তোলক, জেএসডি সভাপতি আ স ম আবদুর রব...
৭ ঘণ্টা আগে