নিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা
মতিঝিলের শাপলা চত্বর ও আশপাশের এলাকা পুরোপুরি পুলিশের নিয়ন্ত্রণে। রাজধানীর আরামবাগ, করিম চেম্বার ভবন, কালভার্ট রোডের মতো শাপলা চত্বরে ঢোকার যত প্রবেশমুখ রয়েছে, সবগুলোই ব্যারিকেড দিয়ে বন্ধ করে রাখা হয়েছে। ব্যারিকেড পার হয়ে কাউকেই শাপলা চত্বরের দিকে যেতে দিচ্ছে না পুলিশ। দু-একজন ঢুকলেও পড়তে হচ্ছে ব্যাপক পুলিশি জেরায়। সন্দেহ হলেই করা হচ্ছে আটক ও জিজ্ঞাসাবাদ।
সকাল সাড়ে ৭টায় আরামবাগ মোড়ে গিয়ে দেখা যায়, ব্যারিকেড দিয়ে শাপলা চত্বরের প্রবেশমুখ বন্ধ করে রাখা হয়েছে। ব্যারিকেডের একপাশে পুলিশের ব্যাপক উপস্থিতি, অপর পাশে নয়াপল্টনমুখী বিএনপির নেতা-কর্মীরা। তাঁরা এসব ব্যারিকেডের সামনে কিছুক্ষণ দাঁড়িয়ে সরকার ও পুলিশবিরোধী নানা স্লোগান দিচ্ছেন। এমন সময় ব্যারিকেডের ভেতরে সন্দেহজনক চলাফেরার কারণে একজন পথচারীকে আটক করতে দেখা যায়।
আটকের বিষয়টি স্বীকার করে একজন সহকারী পুলিশ কমিশনার পদমর্যাদার কর্মকর্তা বলেন, ‘সন্দেহভাজন আটক। জিজ্ঞাসাবাদ করে কিছু না পেলে ছেড়ে দেওয়া হবে।’
সকাল ৭টায় করিম চেম্বার ভবন এলাকার ব্যারিকেডের কাছে কথা হয় এক পথচারীর সঙ্গে। আব্দুল হালিম নামে ওই ব্যক্তি বলেন, ‘আমি শাপলা চত্বর হয়ে এদিকে আসার সময় ব্যাপক পুলিশি জিজ্ঞাসাবাদের মুখোমুখি পড়ি। আমার টুপি ও দাঁড়ি দেখে তারা আমাকে জিজ্ঞাসাবাদ করেছে।’
৭টা ৫১ মিনিটের দিকে হুট করেই আরামবাগ সৌদিয়া বাস কাউন্টারের সামনে শ খানেক জামায়াত নেতা-কর্মীকে স্লোগান দিতে দেখা যায়। তারা ‘নারায়ে তকবির-আল্লাহু আকবার, বাংলাদেশ জামায়াতে ইসলামি-জিন্দাবাদ, টেকব্যাক বাংলাদেশ, শেখ হাসিনার বিরুদ্ধে ডাইরেক্ট অ্যাকশন।’ এ সময় ব্যারিকেডের এপাশে পুলিশ সদস্যদের সতর্ক অবস্থানে দাঁড়িয়ে থাকতে দেখা গেছে।
তার আগে সকাল ৭টা ১০ মিনিটের দিকে শাপলা চত্বরে গিয়ে দেখা যায়, তিন শতাধিক পুলিশ ও আনসার সদস্য সতর্ক অবস্থানে। একটি রায়ট কার ও জলকামান প্রস্তুত রাখা হয়েছে। নটর ডেম কলেজের সামনের ব্যারিকেডে একজন পুলিশ সদস্যের সঙ্গে এক পথচারীকে বাগ্বিতণ্ডায় জড়াতে দেখা যায়। পথচারী শাপলা চত্বর হয়ে তাঁর কর্মস্থলে যাওয়ার কথা জানালেও পুলিশ তাঁকে সামনে যেতে বাধা দেয়।
সকাল ৮টার দিকে আরামবাগ মোড়ে পল্টনের সমাবেশমুখী বিএনপির কয়েক শ নেতা-কর্মীর সঙ্গে পুলিশের বাগ্বিতণ্ডা হয়। পুলিশের পক্ষ থেকে তাদের বারবার বলা হচ্ছিল, ‘আপনারা যারা বিএনপি করেন, তারা এখানে জটলা করবেন না। আপনারা সমাবেশস্থলে চলে যান। আমরা কিছু বলব না। আপনাদের আড়ালে জামায়াত-শিবিরের লোকজন ঢুকে গেছে। এখানে জামায়াতের কোনো স্থান নেই।’
এ সময় সমবেত নেতা-কর্মীরা পুলিশকে লক্ষ্য করে স্লোগান দিতে থাকেন। ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তাদের সঙ্গে উত্তপ্ত বাক্যবিনিময় হয়। একপর্যায়ে নেতা-কর্মীরা রাস্তায় বসে পড়েন কয়েকবার। পরে পুলিশের পক্ষ থেকে তাঁদের বুঝিয়ে তুলে দেওয়া হয়।
মতিঝিলের শাপলা চত্বর ও আশপাশের এলাকা পুরোপুরি পুলিশের নিয়ন্ত্রণে। রাজধানীর আরামবাগ, করিম চেম্বার ভবন, কালভার্ট রোডের মতো শাপলা চত্বরে ঢোকার যত প্রবেশমুখ রয়েছে, সবগুলোই ব্যারিকেড দিয়ে বন্ধ করে রাখা হয়েছে। ব্যারিকেড পার হয়ে কাউকেই শাপলা চত্বরের দিকে যেতে দিচ্ছে না পুলিশ। দু-একজন ঢুকলেও পড়তে হচ্ছে ব্যাপক পুলিশি জেরায়। সন্দেহ হলেই করা হচ্ছে আটক ও জিজ্ঞাসাবাদ।
সকাল সাড়ে ৭টায় আরামবাগ মোড়ে গিয়ে দেখা যায়, ব্যারিকেড দিয়ে শাপলা চত্বরের প্রবেশমুখ বন্ধ করে রাখা হয়েছে। ব্যারিকেডের একপাশে পুলিশের ব্যাপক উপস্থিতি, অপর পাশে নয়াপল্টনমুখী বিএনপির নেতা-কর্মীরা। তাঁরা এসব ব্যারিকেডের সামনে কিছুক্ষণ দাঁড়িয়ে সরকার ও পুলিশবিরোধী নানা স্লোগান দিচ্ছেন। এমন সময় ব্যারিকেডের ভেতরে সন্দেহজনক চলাফেরার কারণে একজন পথচারীকে আটক করতে দেখা যায়।
আটকের বিষয়টি স্বীকার করে একজন সহকারী পুলিশ কমিশনার পদমর্যাদার কর্মকর্তা বলেন, ‘সন্দেহভাজন আটক। জিজ্ঞাসাবাদ করে কিছু না পেলে ছেড়ে দেওয়া হবে।’
সকাল ৭টায় করিম চেম্বার ভবন এলাকার ব্যারিকেডের কাছে কথা হয় এক পথচারীর সঙ্গে। আব্দুল হালিম নামে ওই ব্যক্তি বলেন, ‘আমি শাপলা চত্বর হয়ে এদিকে আসার সময় ব্যাপক পুলিশি জিজ্ঞাসাবাদের মুখোমুখি পড়ি। আমার টুপি ও দাঁড়ি দেখে তারা আমাকে জিজ্ঞাসাবাদ করেছে।’
৭টা ৫১ মিনিটের দিকে হুট করেই আরামবাগ সৌদিয়া বাস কাউন্টারের সামনে শ খানেক জামায়াত নেতা-কর্মীকে স্লোগান দিতে দেখা যায়। তারা ‘নারায়ে তকবির-আল্লাহু আকবার, বাংলাদেশ জামায়াতে ইসলামি-জিন্দাবাদ, টেকব্যাক বাংলাদেশ, শেখ হাসিনার বিরুদ্ধে ডাইরেক্ট অ্যাকশন।’ এ সময় ব্যারিকেডের এপাশে পুলিশ সদস্যদের সতর্ক অবস্থানে দাঁড়িয়ে থাকতে দেখা গেছে।
তার আগে সকাল ৭টা ১০ মিনিটের দিকে শাপলা চত্বরে গিয়ে দেখা যায়, তিন শতাধিক পুলিশ ও আনসার সদস্য সতর্ক অবস্থানে। একটি রায়ট কার ও জলকামান প্রস্তুত রাখা হয়েছে। নটর ডেম কলেজের সামনের ব্যারিকেডে একজন পুলিশ সদস্যের সঙ্গে এক পথচারীকে বাগ্বিতণ্ডায় জড়াতে দেখা যায়। পথচারী শাপলা চত্বর হয়ে তাঁর কর্মস্থলে যাওয়ার কথা জানালেও পুলিশ তাঁকে সামনে যেতে বাধা দেয়।
সকাল ৮টার দিকে আরামবাগ মোড়ে পল্টনের সমাবেশমুখী বিএনপির কয়েক শ নেতা-কর্মীর সঙ্গে পুলিশের বাগ্বিতণ্ডা হয়। পুলিশের পক্ষ থেকে তাদের বারবার বলা হচ্ছিল, ‘আপনারা যারা বিএনপি করেন, তারা এখানে জটলা করবেন না। আপনারা সমাবেশস্থলে চলে যান। আমরা কিছু বলব না। আপনাদের আড়ালে জামায়াত-শিবিরের লোকজন ঢুকে গেছে। এখানে জামায়াতের কোনো স্থান নেই।’
এ সময় সমবেত নেতা-কর্মীরা পুলিশকে লক্ষ্য করে স্লোগান দিতে থাকেন। ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তাদের সঙ্গে উত্তপ্ত বাক্যবিনিময় হয়। একপর্যায়ে নেতা-কর্মীরা রাস্তায় বসে পড়েন কয়েকবার। পরে পুলিশের পক্ষ থেকে তাঁদের বুঝিয়ে তুলে দেওয়া হয়।
মানবমুক্তির মহান সংগ্রামে জীবনের শেষ দিন পর্যন্ত কমরেড হেনা দাস অবিচল ছিলেন বলে মন্তব্য করেছেন বাংলাদেশের কমিউনিস্ট পার্টির (সিপিবি) সাধারণ সম্পাদক কমরেড রুহিন হোসেন প্রিন্স। তিনি বলেন, ‘বঞ্চিত-নিপীড়িত মানুষের মুক্তির সংগ্রামে কমরেড হেনা দাস ছিলেন অগ্রসৈনিক।’
৬ ঘণ্টা আগেসবার সঙ্গে বন্ধুত্ব, কারও সঙ্গে শত্রুতা নয়—নীতি অনুসরণ করে ভারতসহ প্রতিবেশী সব রাষ্ট্রের সঙ্গে বাংলাদেশ জামায়াতে ইসলামী সুসম্পর্ক বজায় রাখতে চায় বলে জানিয়েছেন দলটির আমির ডা. শফিকুর রহমান। আজ শুক্রবার (২২ নভেম্বর) ভারতের আনন্দবাজার পত্রিকাকে দেওয়া এক সাক্ষাৎকারে তিনি এ কথা বলেন।
৮ ঘণ্টা আগেকঠিন সময়ে দলের প্রতি নেতা–কর্মীদের একাগ্রতা ও ত্যাগ আওয়ামী লীগের সবচেয়ে বড় শক্তি। সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে সক্রিয় থাকুন, আমাদের পেজ থেকে প্রকাশিত প্রতিটি বার্তা ছড়িয়ে দিন। সে জন্য সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে সক্রিয় থাকার নির্দেশনা দেওয়া হয়েছে।
১০ ঘণ্টা আগেসশস্ত্র মুক্তিযুদ্ধে ৯ নম্বর সেক্টরের কমান্ডার, বীর সিপাহসালার মেজর এম এ জলিলকে মুক্তিযুদ্ধে বীরত্বপূর্ণ অবদানের জন্য রাষ্ট্রীয় খেতাব প্রদানের আহ্বান জানিয়েছেন স্বাধীনতার পতাকা উত্তোলক, জেএসডি সভাপতি আ স ম আবদুর রব...
১২ ঘণ্টা আগে