নিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা
জাতীয় পার্টির চেয়ারম্যান ও বিরোধীদলীয় উপনেতা গোলাম মোহাম্মদ কাদের বলেছেন, স্বাধীনতার পঞ্চাশ বছরেও আমরা বৈষম্যের ঊর্ধ্বে উঠতে পারিনি, শোষণমুক্ত সমাজ গড়তে পারিনি। এখন বাঙালি-বাঙালি বৈষম্য সৃষ্টি করেছে। সরকারি দল ও সরকারি দলের বাইরে বৈষম্য সৃষ্টি হয়েছে। এখনো আমাদের সম্পদ বিদেশে পাচার হচ্ছে। বিদেশি গণমাধ্যমে আমরা জানতে পারি, দেশ থেকে বিলিয়ন-বিলিয়ন ডলার বিদেশে চলে যাচ্ছে। তাই মহান মুক্তিযুদ্ধে লাখো শহীদের আত্মত্যাগ ও মা-বোনদের সম্ভ্রমের বিনিময় এবং শহীদ বুদ্ধিজীবীদের সর্বোচ্চ ত্যাগের যে উদ্দেশ্য, তা এখনো সফল হয়নি।
আজ মঙ্গলবার সকালে শহীদ বুদ্ধিজীবী স্মৃতিসৌধে পুষ্পস্তবক অর্পণ এবং বীর শহীদদের মাগফিরাত কামনা করে সাংবাদিকদের প্রশ্নের জবাবে জাতীয় পার্টির চেয়ারম্যান এ কথা বলেন।
জাতীয় পার্টির চেয়ারম্যান শহীদ বুদ্ধিজীবীদের আত্মার শান্তি কামনা ও স্বজনহারাদের প্রতি সহানুভূতি জানিয়ে বলেন, যে স্বপ্ন নিয়ে মহান মুক্তিযুদ্ধ সংঘটিত হয়েছে, যে উদ্দেশ্যে বীর শহীদেরা জীবন দিয়েছে। মুক্তিযুদ্ধের সেই স্বপ্ন এখনো বাস্তবায়িত হয়নি। তাই মুক্তিযুদ্ধের চেতনা বাস্তবায়নের সংগ্রাম এখনো শেষ হয়নি। মহান মুক্তিযুদ্ধের স্বপ্ন বাস্তবায়নে আমাদের রাজনীতি চলবে। আমরা বৈষম্য ও শোষণমুক্ত একটি নতুন বাংলাদেশ গড়তে এগিয়ে যাব। আমরা তেমন বাংলাদেশ গড়তে চাই, যেমন বাংলাদেশ গড়তে বীর শহীদেরা জীবন উৎসর্গ করেছেন।
জিএম কাদের আরও বলেন, বাংলাদেশ যখন স্বাধীনতার দ্বারপ্রান্তে, তখন পাকিস্তানি হানাদার বাহিনী বাঙালি জাতিকে মেধাশূন্য করতেই দেশের বুদ্ধিজীবীদের নির্মমভাবে হত্যা করে। এটা ছিল গভীর ষড়যন্ত্রের অংশ। বৈষম্য ও শোষণ থেকে মুক্তির লক্ষ্যেই আমাদের মহান মুক্তিযুদ্ধ সংঘটিত হয়েছে।
এ সময় উপস্থিত ছিলেন জাতীয় পার্টির মহাসচিব মো. মুজিবুল হক চুন্নু, প্রেসিডিয়াম সদস্য মীর আব্দুস সবুর আসুদ, শফিকুল ইসলাম সেন্টু, উপদেষ্টা হেনা খান পন্নিসহ আরও অনেকেই।
জাতীয় পার্টির চেয়ারম্যান ও বিরোধীদলীয় উপনেতা গোলাম মোহাম্মদ কাদের বলেছেন, স্বাধীনতার পঞ্চাশ বছরেও আমরা বৈষম্যের ঊর্ধ্বে উঠতে পারিনি, শোষণমুক্ত সমাজ গড়তে পারিনি। এখন বাঙালি-বাঙালি বৈষম্য সৃষ্টি করেছে। সরকারি দল ও সরকারি দলের বাইরে বৈষম্য সৃষ্টি হয়েছে। এখনো আমাদের সম্পদ বিদেশে পাচার হচ্ছে। বিদেশি গণমাধ্যমে আমরা জানতে পারি, দেশ থেকে বিলিয়ন-বিলিয়ন ডলার বিদেশে চলে যাচ্ছে। তাই মহান মুক্তিযুদ্ধে লাখো শহীদের আত্মত্যাগ ও মা-বোনদের সম্ভ্রমের বিনিময় এবং শহীদ বুদ্ধিজীবীদের সর্বোচ্চ ত্যাগের যে উদ্দেশ্য, তা এখনো সফল হয়নি।
আজ মঙ্গলবার সকালে শহীদ বুদ্ধিজীবী স্মৃতিসৌধে পুষ্পস্তবক অর্পণ এবং বীর শহীদদের মাগফিরাত কামনা করে সাংবাদিকদের প্রশ্নের জবাবে জাতীয় পার্টির চেয়ারম্যান এ কথা বলেন।
জাতীয় পার্টির চেয়ারম্যান শহীদ বুদ্ধিজীবীদের আত্মার শান্তি কামনা ও স্বজনহারাদের প্রতি সহানুভূতি জানিয়ে বলেন, যে স্বপ্ন নিয়ে মহান মুক্তিযুদ্ধ সংঘটিত হয়েছে, যে উদ্দেশ্যে বীর শহীদেরা জীবন দিয়েছে। মুক্তিযুদ্ধের সেই স্বপ্ন এখনো বাস্তবায়িত হয়নি। তাই মুক্তিযুদ্ধের চেতনা বাস্তবায়নের সংগ্রাম এখনো শেষ হয়নি। মহান মুক্তিযুদ্ধের স্বপ্ন বাস্তবায়নে আমাদের রাজনীতি চলবে। আমরা বৈষম্য ও শোষণমুক্ত একটি নতুন বাংলাদেশ গড়তে এগিয়ে যাব। আমরা তেমন বাংলাদেশ গড়তে চাই, যেমন বাংলাদেশ গড়তে বীর শহীদেরা জীবন উৎসর্গ করেছেন।
জিএম কাদের আরও বলেন, বাংলাদেশ যখন স্বাধীনতার দ্বারপ্রান্তে, তখন পাকিস্তানি হানাদার বাহিনী বাঙালি জাতিকে মেধাশূন্য করতেই দেশের বুদ্ধিজীবীদের নির্মমভাবে হত্যা করে। এটা ছিল গভীর ষড়যন্ত্রের অংশ। বৈষম্য ও শোষণ থেকে মুক্তির লক্ষ্যেই আমাদের মহান মুক্তিযুদ্ধ সংঘটিত হয়েছে।
এ সময় উপস্থিত ছিলেন জাতীয় পার্টির মহাসচিব মো. মুজিবুল হক চুন্নু, প্রেসিডিয়াম সদস্য মীর আব্দুস সবুর আসুদ, শফিকুল ইসলাম সেন্টু, উপদেষ্টা হেনা খান পন্নিসহ আরও অনেকেই।
ছাত্র-জনতার অভ্যুত্থানে দেশে রাজনৈতিক পটপরিবর্তনের প্রেক্ষাপটে ঢাকা সেনানিবাসে সশস্ত্র বাহিনী দিবসের অনুষ্ঠানে উপস্থিত হয়েছিলেন বিএনপির চেয়ারপারসন খালেদা জিয়া। দীর্ঘ এক যুগ পর গুরুত্বপূর্ণ এ দিবসের কর্মসূচিতে তাঁর অংশগ্রহণকে রাজনীতির জন্য ইতিবাচক ঘটনা বলে মনে করছেন বিশ্লেষক ও রাজনৈতিক দলগুলোর নেতারা
১৯ মিনিট আগেমানবমুক্তির মহান সংগ্রামে জীবনের শেষ দিন পর্যন্ত কমরেড হেনা দাস অবিচল ছিলেন বলে মন্তব্য করেছেন বাংলাদেশের কমিউনিস্ট পার্টির (সিপিবি) সাধারণ সম্পাদক কমরেড রুহিন হোসেন প্রিন্স। তিনি বলেন, ‘বঞ্চিত-নিপীড়িত মানুষের মুক্তির সংগ্রামে কমরেড হেনা দাস ছিলেন অগ্রসৈনিক।’
১২ ঘণ্টা আগেসবার সঙ্গে বন্ধুত্ব, কারও সঙ্গে শত্রুতা নয়—নীতি অনুসরণ করে ভারতসহ প্রতিবেশী সব রাষ্ট্রের সঙ্গে বাংলাদেশ জামায়াতে ইসলামী সুসম্পর্ক বজায় রাখতে চায় বলে জানিয়েছেন দলটির আমির ডা. শফিকুর রহমান। আজ শুক্রবার (২২ নভেম্বর) ভারতের আনন্দবাজার পত্রিকাকে দেওয়া এক সাক্ষাৎকারে তিনি এ কথা বলেন।
১৪ ঘণ্টা আগেকঠিন সময়ে দলের প্রতি নেতা–কর্মীদের একাগ্রতা ও ত্যাগ আওয়ামী লীগের সবচেয়ে বড় শক্তি। সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে সক্রিয় থাকুন, আমাদের পেজ থেকে প্রকাশিত প্রতিটি বার্তা ছড়িয়ে দিন। সে জন্য সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে সক্রিয় থাকার নির্দেশনা দেওয়া হয়েছে।
১৬ ঘণ্টা আগে