নিজস্ব প্রতিবেদক
ঢাকা: বর্তমানে আওয়ামী লীগ সরকার করোনাভাইরাস ও সাম্প্রদায়িকতা নাামক দুটি চ্যালেঞ্জ মোকাবিলা করছে বলে জানিয়েছেন আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক ওবায়দুল কাদের। আজ শনিবার মুজিবনগর সরকার দিবস উপলক্ষে ধানমণ্ডির ৩২ নম্বর সড়কে বঙ্গবন্ধুর প্রতিকৃতিতে ফুল দিয়ে শ্রদ্ধা নিবেদন শেষে তিনি এসব বলেন।
ওবায়দুল কাদের বলেন, আমাদের সামনে দুটি চ্যালেঞ্জ রয়েছে। একটি হচ্ছে, দ্বিতীয় তরঙ্গরূপে প্রাণঘাতী করোনাভাইরাস দেশে যে আঘাত হেনেছে, সেটাকে প্রতিরোধ ও পরাজিত করা। শেখ হাসিনার নেতৃত্বে আমরা এই চ্যালেঞ্জের মুখোমুখি আছি। তা মোকাবিলায় আমাদের ঐক্যবদ্ধ হতে হবে। শক্তিকে সংহত করতে হবে।
দ্বিতীয়ত চ্যালেঞ্জ উল্লেখ করে মন্ত্রী বলেন, মুজিবনগর সরকার তথা স্বাধীনতার চেতনার শত্রু সাম্প্রদায়িকতাকে রুখতে, প্রতিহত ও পরাজিত করতে হবে। মূলত এই দুটি চ্যালেঞ্জ আমাদের সামনে। আমরা শেখ হাসিনার নেতৃত্বে করোনাকে প্রতিহত করবো এবং সাম্প্রদায়িক অপশক্তিকেও পরাজিত করবো।
করোনা মোকাবিলায় সরকারের আন্তরিকতার ঘাটতি নেই উল্লেখ করে তিনি বলেন, সরকারের আন্তরিকতা, চেষ্টা বা সদিচ্ছার কোন ঘাটতি নেই। সব ধরণের ঘাটতি সরকার পূরণ করার চেষ্টা করছে। করোনা নিয়ে দুনিয়াব্যাপী যে সংকট, তা বাংলাদেশে নতুন কিছু নয়। তবে তুলনামূলকভাবে বাংলাদেশ অনেক দেশের তুলনায় ভালো আছে। আমাদের প্রতিবেশি ভারতে প্রতিদিন প্রায় আড়াই লাখের মতো করোনা সংক্রমণ শনাক্ত হচ্ছে। যা খুবই দুরূহ ও কঠিন চ্যালেঞ্জ। শেখ হাসিনার মতো সাহসী কাণ্ডারি আমাদের সঙ্গে আছেন। প্রথম তরঙ্গ মোকাবিলায় তিনি বিচক্ষণতার পরিচয় দিয়েছেন। জীবনের সঙ্গে জীবিকার সমন্বয় করে তিনি পরিস্থিতি মোকাবিলা করেছেন। আজও নেত্রীর উপর আমাদের ও দেশের জনগণের আস্থা রয়েছে।
ওবায়দুল কাদের বলেন, আজকে মুজিবনগর সরকারেরও ৫০ বছর পূর্তি। যদিও করোনার দ্বিতীয় তরঙ্গের কারণে আমরা এই দিনটি সেভাবে উৎসবমুখর পরিবেশে উদযাপন করতে পারছি না। মুজিবনগরেও আমাদের একটা টিম শ্রদ্ধা জানাবেন।
এসময় আওয়ামী লীগের নেতাদের মধ্যে উপস্থিত ছিলেন সভাপতিমণ্ডলীর সদস্য মতিয়া চৌধুরী, যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক হাছান মাহমুদ, আ ফ ম বাহাউদ্দিন নাছিম, সাংগঠনিক সম্পাদক আহমদ হোসেন, বিএম মোজাম্মেল হক, মির্জা আজম, আফজাল হোসেন, দপ্তর সম্পাদক বিপ্লব বড়ুয়া, উপ-দপ্তর সম্পাদক সায়েম খান প্রমুখ।
আওয়ামী লীগের শ্রদ্ধা জানানোর পরে ঢাকা মহানগর উত্তর ও দক্ষিণ আওয়ামী লীগ, যুবলীগ, মহিলা আওয়ামী লীগ, যুব মহিলা লীগ, কৃষক লীগ, স্বেচ্ছাসেবক লীগ ও ছাত্রলীগের পক্ষ থেকে ফুল দিয়ে শ্রদ্ধা জানানো হয়। করোনা পরিস্থিতির কারণে সংগঠনগুলোর সীমিত সংখ্যক নেতা সেখানে উপস্থিত ছিলেন।
ঢাকা: বর্তমানে আওয়ামী লীগ সরকার করোনাভাইরাস ও সাম্প্রদায়িকতা নাামক দুটি চ্যালেঞ্জ মোকাবিলা করছে বলে জানিয়েছেন আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক ওবায়দুল কাদের। আজ শনিবার মুজিবনগর সরকার দিবস উপলক্ষে ধানমণ্ডির ৩২ নম্বর সড়কে বঙ্গবন্ধুর প্রতিকৃতিতে ফুল দিয়ে শ্রদ্ধা নিবেদন শেষে তিনি এসব বলেন।
ওবায়দুল কাদের বলেন, আমাদের সামনে দুটি চ্যালেঞ্জ রয়েছে। একটি হচ্ছে, দ্বিতীয় তরঙ্গরূপে প্রাণঘাতী করোনাভাইরাস দেশে যে আঘাত হেনেছে, সেটাকে প্রতিরোধ ও পরাজিত করা। শেখ হাসিনার নেতৃত্বে আমরা এই চ্যালেঞ্জের মুখোমুখি আছি। তা মোকাবিলায় আমাদের ঐক্যবদ্ধ হতে হবে। শক্তিকে সংহত করতে হবে।
দ্বিতীয়ত চ্যালেঞ্জ উল্লেখ করে মন্ত্রী বলেন, মুজিবনগর সরকার তথা স্বাধীনতার চেতনার শত্রু সাম্প্রদায়িকতাকে রুখতে, প্রতিহত ও পরাজিত করতে হবে। মূলত এই দুটি চ্যালেঞ্জ আমাদের সামনে। আমরা শেখ হাসিনার নেতৃত্বে করোনাকে প্রতিহত করবো এবং সাম্প্রদায়িক অপশক্তিকেও পরাজিত করবো।
করোনা মোকাবিলায় সরকারের আন্তরিকতার ঘাটতি নেই উল্লেখ করে তিনি বলেন, সরকারের আন্তরিকতা, চেষ্টা বা সদিচ্ছার কোন ঘাটতি নেই। সব ধরণের ঘাটতি সরকার পূরণ করার চেষ্টা করছে। করোনা নিয়ে দুনিয়াব্যাপী যে সংকট, তা বাংলাদেশে নতুন কিছু নয়। তবে তুলনামূলকভাবে বাংলাদেশ অনেক দেশের তুলনায় ভালো আছে। আমাদের প্রতিবেশি ভারতে প্রতিদিন প্রায় আড়াই লাখের মতো করোনা সংক্রমণ শনাক্ত হচ্ছে। যা খুবই দুরূহ ও কঠিন চ্যালেঞ্জ। শেখ হাসিনার মতো সাহসী কাণ্ডারি আমাদের সঙ্গে আছেন। প্রথম তরঙ্গ মোকাবিলায় তিনি বিচক্ষণতার পরিচয় দিয়েছেন। জীবনের সঙ্গে জীবিকার সমন্বয় করে তিনি পরিস্থিতি মোকাবিলা করেছেন। আজও নেত্রীর উপর আমাদের ও দেশের জনগণের আস্থা রয়েছে।
ওবায়দুল কাদের বলেন, আজকে মুজিবনগর সরকারেরও ৫০ বছর পূর্তি। যদিও করোনার দ্বিতীয় তরঙ্গের কারণে আমরা এই দিনটি সেভাবে উৎসবমুখর পরিবেশে উদযাপন করতে পারছি না। মুজিবনগরেও আমাদের একটা টিম শ্রদ্ধা জানাবেন।
এসময় আওয়ামী লীগের নেতাদের মধ্যে উপস্থিত ছিলেন সভাপতিমণ্ডলীর সদস্য মতিয়া চৌধুরী, যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক হাছান মাহমুদ, আ ফ ম বাহাউদ্দিন নাছিম, সাংগঠনিক সম্পাদক আহমদ হোসেন, বিএম মোজাম্মেল হক, মির্জা আজম, আফজাল হোসেন, দপ্তর সম্পাদক বিপ্লব বড়ুয়া, উপ-দপ্তর সম্পাদক সায়েম খান প্রমুখ।
আওয়ামী লীগের শ্রদ্ধা জানানোর পরে ঢাকা মহানগর উত্তর ও দক্ষিণ আওয়ামী লীগ, যুবলীগ, মহিলা আওয়ামী লীগ, যুব মহিলা লীগ, কৃষক লীগ, স্বেচ্ছাসেবক লীগ ও ছাত্রলীগের পক্ষ থেকে ফুল দিয়ে শ্রদ্ধা জানানো হয়। করোনা পরিস্থিতির কারণে সংগঠনগুলোর সীমিত সংখ্যক নেতা সেখানে উপস্থিত ছিলেন।
মানবমুক্তির মহান সংগ্রামে জীবনের শেষ দিন পর্যন্ত কমরেড হেনা দাস অবিচল ছিলেন বলে মন্তব্য করেছেন বাংলাদেশের কমিউনিস্ট পার্টির (সিপিবি) সাধারণ সম্পাদক কমরেড রুহিন হোসেন প্রিন্স। তিনি বলেন, ‘বঞ্চিত-নিপীড়িত মানুষের মুক্তির সংগ্রামে কমরেড হেনা দাস ছিলেন অগ্রসৈনিক।’
৬ ঘণ্টা আগেসবার সঙ্গে বন্ধুত্ব, কারও সঙ্গে শত্রুতা নয়—নীতি অনুসরণ করে ভারতসহ প্রতিবেশী সব রাষ্ট্রের সঙ্গে বাংলাদেশ জামায়াতে ইসলামী সুসম্পর্ক বজায় রাখতে চায় বলে জানিয়েছেন দলটির আমির ডা. শফিকুর রহমান। আজ শুক্রবার (২২ নভেম্বর) ভারতের আনন্দবাজার পত্রিকাকে দেওয়া এক সাক্ষাৎকারে তিনি এ কথা বলেন।
৯ ঘণ্টা আগেকঠিন সময়ে দলের প্রতি নেতা–কর্মীদের একাগ্রতা ও ত্যাগ আওয়ামী লীগের সবচেয়ে বড় শক্তি। সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে সক্রিয় থাকুন, আমাদের পেজ থেকে প্রকাশিত প্রতিটি বার্তা ছড়িয়ে দিন। সে জন্য সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে সক্রিয় থাকার নির্দেশনা দেওয়া হয়েছে।
১১ ঘণ্টা আগেসশস্ত্র মুক্তিযুদ্ধে ৯ নম্বর সেক্টরের কমান্ডার, বীর সিপাহসালার মেজর এম এ জলিলকে মুক্তিযুদ্ধে বীরত্বপূর্ণ অবদানের জন্য রাষ্ট্রীয় খেতাব প্রদানের আহ্বান জানিয়েছেন স্বাধীনতার পতাকা উত্তোলক, জেএসডি সভাপতি আ স ম আবদুর রব...
১২ ঘণ্টা আগে