নিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা
আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক ওবায়দুল কাদের বলেছেন, আন্দোলনে ব্যর্থ হয়ে বিএনপি গুলিস্তান, চট্টগ্রামের সীতাকুণ্ড, কক্সবাজারের রোহিঙ্গা ক্যাম্পের অগ্নিসংযোগের ঘটনা ঘটিয়েছে কিনা সেটি খতিয়ে দেখছে সরকার। প্রধানমন্ত্রীর নির্দেশে এগুলো গভীরভাবে খতিয়ে দেখা হচ্ছে।
আজ বুধবার বঙ্গবন্ধু অ্যাভিনিউর আওয়ামী লীগের কেন্দ্রীয় কার্যালয়ে দলটির কেন্দ্রীয় নেতাদের সঙ্গে মহানগর, সহযোগী ও ভ্রাতৃপ্রতীম সংগঠনের নেতাদের এক যৌথ সভায় তিনি এসব কথা বলেন।
ওবায়দুল কাদের বলেন, প্রধানমন্ত্রী যখন দেশের কাজে বাইরে ঠিক সেই সময়ে দেশে কয়েকটি অনভিপ্রেত ঘটনা ঘটে গেছে। এটা স্বাভাবিক দুর্ঘটনা নাকি নাশকতা, সেটা প্রধানমন্ত্রীর নির্দেশে সরকারের পক্ষ থেকে গভীরভাবে খতিয়ে দেখা হচ্ছে। এই নিয়ে কারও মাথাব্যথার প্রয়োজন নেই।
বিএনপি মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীরের বিবৃতির বিষয়ে তিনি বলেন, ‘মির্জা ফখরুল হুট করে একটা বিবৃতি দিয়েছেন। তাঁর বিবৃতিতে এই ধরনের একের পর এক ঘটনাকে রহস্যজনক বলা হয়েছে। আমরা তাঁর সঙ্গে একমত। এই সময়ে দেশে এই ধরনের ঘটনা রহস্যজনক। এই রহস্যের ভেতরের বিষয়টি কী সেটা আমাদের খতিয়ে দেখতে হবে।’
আওয়ামী লীগ সাধারণ সম্পাদক বলেন, ‘যারা আন্দোলনে ব্যর্থ হয়েছে, তারা নাশকতার পথ খুঁজছে কিনা, নাশকতার পথে হাঁটছে কিনা সেটাও আমাদের খতিয়ে দেখতে হবে। এসব রহস্যজনক ঘটনার পেছনে কোনো ব্যক্তি বা সংস্থা বা দলের সংশ্লিষ্টতা আছে কিনা তদন্ত করে দেখা হচ্ছে। স্বরাষ্ট্রমন্ত্রীও বলেছেন, বিষয়টি তারা সিরিয়াসলি খতিয়ে দেখছে।’
ঢাকার সিদ্দিক বাজার, চট্টগ্রামে সীতাকুণ্ড, কক্সবাজারের রোহিঙ্গা ক্যাম্পে অগ্নিসংযোগের ঘটনায় মৃত্যুতে গভীর শোক প্রকাশ করে তিনি বলেন, ‘বিএনপি আন্দোলনে ব্যর্থ হলে আগুন সন্ত্রাসে লিপ্ত হয়। এই ব্যাপারে আমরা সতর্ক আছি।’
আওয়ামী লীগের কর্মসূচি অব্যাহত থাকবে
আওয়ামী লীগের চলমান কর্মসূচি অব্যাহত থাকবে জানিয়ে কাদের বলেন, ‘বিরোধী দল বলছে আমরা পাল্টাপাল্টি কর্মসূচি দিচ্ছি। কিন্তু আমরা তা করছি না, আমরা শান্তি সমাবেশ করছি। বিএনপির অশান্তির আশঙ্কায় এ সমাবেশ করছি। তারা অশান্তি সৃষ্টি করতে পারে। সে জন্য ক্ষমতা থাকায় জনগণের জানমালের নিরাপত্তার দায়িত্ব আমাদের। আমরা জনগণের পাশে আছি।’
তিনি বলেন, ‘২০১৩-১৪ সালে দেখেছি বিএনপি যখন আন্দোলনে ব্যর্থ হয় তারা আগুন সন্ত্রাসে মেতে ওঠে। সে সময় তারা ভাঙচুর অগ্নি সন্ত্রাস করেছে। পুড়িয়ে মানুষ মেরেছে। এ ব্যাপারে নিজেরা সতর্ক আছি, দেশবাসী এবং জনগণকে আমরা সতর্ক করছি।’
রাদওয়ান মুজিব সিদ্দিক ববির শ্রদ্ধা নিবেদনের বিষয়ে আওয়ামী লীগ সাধারণ সম্পাদক বলেন, ‘প্রধানমন্ত্রী বঙ্গবন্ধুর কন্যা দেশে নেই। ঐতিহাসিক ৭ মার্চ আমাদের ইতিহাসে একটা গুরুত্বপূর্ণ দিবস। প্রধানমন্ত্রীর পক্ষ থেকে এদিন পরিবারের পক্ষ থেকে রাদওয়ান মুজিব সিদ্দিক ববি ফুল দিয়েছেন। প্রধানমন্ত্রী দেশে ছিলেন না, কিন্তু দিনটা কতটা গুরুত্ব দেন এটা তারই প্রমাণ। এর সঙ্গে রাজনৈতিক সক্রিয়তার কোনো বিষয় আছে বলে আমার জানা নেই।’
যৌথসভায় আওয়ামী লীগের সভাপতিমণ্ডলীর সদস্য কাজী জাফর উল্লাহ, আব্দুর রহমান, কামরুল ইসলাম, যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক মাহবুব উল আলম হানিফ, আ ফ ম বাহাউদ্দিন নাছিম, সাংগঠনিক সম্পাদক আহমদ হোসেন, মির্জা আজম, আফজাল হোসেন, প্রচার ও প্রকাশনা বিষয়ক আব্দুস সোবহান গোলাপ, দপ্তর সম্পাদক বিপ্লব বড়ুয়া, তথ্য ও গবেষণা বিষয়ক সম্পাদক সেলিম মাহমুদ, উপ দপ্তর সম্পাদক সায়েম খান উপস্থিত ছিলেন।
আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক ওবায়দুল কাদের বলেছেন, আন্দোলনে ব্যর্থ হয়ে বিএনপি গুলিস্তান, চট্টগ্রামের সীতাকুণ্ড, কক্সবাজারের রোহিঙ্গা ক্যাম্পের অগ্নিসংযোগের ঘটনা ঘটিয়েছে কিনা সেটি খতিয়ে দেখছে সরকার। প্রধানমন্ত্রীর নির্দেশে এগুলো গভীরভাবে খতিয়ে দেখা হচ্ছে।
আজ বুধবার বঙ্গবন্ধু অ্যাভিনিউর আওয়ামী লীগের কেন্দ্রীয় কার্যালয়ে দলটির কেন্দ্রীয় নেতাদের সঙ্গে মহানগর, সহযোগী ও ভ্রাতৃপ্রতীম সংগঠনের নেতাদের এক যৌথ সভায় তিনি এসব কথা বলেন।
ওবায়দুল কাদের বলেন, প্রধানমন্ত্রী যখন দেশের কাজে বাইরে ঠিক সেই সময়ে দেশে কয়েকটি অনভিপ্রেত ঘটনা ঘটে গেছে। এটা স্বাভাবিক দুর্ঘটনা নাকি নাশকতা, সেটা প্রধানমন্ত্রীর নির্দেশে সরকারের পক্ষ থেকে গভীরভাবে খতিয়ে দেখা হচ্ছে। এই নিয়ে কারও মাথাব্যথার প্রয়োজন নেই।
বিএনপি মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীরের বিবৃতির বিষয়ে তিনি বলেন, ‘মির্জা ফখরুল হুট করে একটা বিবৃতি দিয়েছেন। তাঁর বিবৃতিতে এই ধরনের একের পর এক ঘটনাকে রহস্যজনক বলা হয়েছে। আমরা তাঁর সঙ্গে একমত। এই সময়ে দেশে এই ধরনের ঘটনা রহস্যজনক। এই রহস্যের ভেতরের বিষয়টি কী সেটা আমাদের খতিয়ে দেখতে হবে।’
আওয়ামী লীগ সাধারণ সম্পাদক বলেন, ‘যারা আন্দোলনে ব্যর্থ হয়েছে, তারা নাশকতার পথ খুঁজছে কিনা, নাশকতার পথে হাঁটছে কিনা সেটাও আমাদের খতিয়ে দেখতে হবে। এসব রহস্যজনক ঘটনার পেছনে কোনো ব্যক্তি বা সংস্থা বা দলের সংশ্লিষ্টতা আছে কিনা তদন্ত করে দেখা হচ্ছে। স্বরাষ্ট্রমন্ত্রীও বলেছেন, বিষয়টি তারা সিরিয়াসলি খতিয়ে দেখছে।’
ঢাকার সিদ্দিক বাজার, চট্টগ্রামে সীতাকুণ্ড, কক্সবাজারের রোহিঙ্গা ক্যাম্পে অগ্নিসংযোগের ঘটনায় মৃত্যুতে গভীর শোক প্রকাশ করে তিনি বলেন, ‘বিএনপি আন্দোলনে ব্যর্থ হলে আগুন সন্ত্রাসে লিপ্ত হয়। এই ব্যাপারে আমরা সতর্ক আছি।’
আওয়ামী লীগের কর্মসূচি অব্যাহত থাকবে
আওয়ামী লীগের চলমান কর্মসূচি অব্যাহত থাকবে জানিয়ে কাদের বলেন, ‘বিরোধী দল বলছে আমরা পাল্টাপাল্টি কর্মসূচি দিচ্ছি। কিন্তু আমরা তা করছি না, আমরা শান্তি সমাবেশ করছি। বিএনপির অশান্তির আশঙ্কায় এ সমাবেশ করছি। তারা অশান্তি সৃষ্টি করতে পারে। সে জন্য ক্ষমতা থাকায় জনগণের জানমালের নিরাপত্তার দায়িত্ব আমাদের। আমরা জনগণের পাশে আছি।’
তিনি বলেন, ‘২০১৩-১৪ সালে দেখেছি বিএনপি যখন আন্দোলনে ব্যর্থ হয় তারা আগুন সন্ত্রাসে মেতে ওঠে। সে সময় তারা ভাঙচুর অগ্নি সন্ত্রাস করেছে। পুড়িয়ে মানুষ মেরেছে। এ ব্যাপারে নিজেরা সতর্ক আছি, দেশবাসী এবং জনগণকে আমরা সতর্ক করছি।’
রাদওয়ান মুজিব সিদ্দিক ববির শ্রদ্ধা নিবেদনের বিষয়ে আওয়ামী লীগ সাধারণ সম্পাদক বলেন, ‘প্রধানমন্ত্রী বঙ্গবন্ধুর কন্যা দেশে নেই। ঐতিহাসিক ৭ মার্চ আমাদের ইতিহাসে একটা গুরুত্বপূর্ণ দিবস। প্রধানমন্ত্রীর পক্ষ থেকে এদিন পরিবারের পক্ষ থেকে রাদওয়ান মুজিব সিদ্দিক ববি ফুল দিয়েছেন। প্রধানমন্ত্রী দেশে ছিলেন না, কিন্তু দিনটা কতটা গুরুত্ব দেন এটা তারই প্রমাণ। এর সঙ্গে রাজনৈতিক সক্রিয়তার কোনো বিষয় আছে বলে আমার জানা নেই।’
যৌথসভায় আওয়ামী লীগের সভাপতিমণ্ডলীর সদস্য কাজী জাফর উল্লাহ, আব্দুর রহমান, কামরুল ইসলাম, যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক মাহবুব উল আলম হানিফ, আ ফ ম বাহাউদ্দিন নাছিম, সাংগঠনিক সম্পাদক আহমদ হোসেন, মির্জা আজম, আফজাল হোসেন, প্রচার ও প্রকাশনা বিষয়ক আব্দুস সোবহান গোলাপ, দপ্তর সম্পাদক বিপ্লব বড়ুয়া, তথ্য ও গবেষণা বিষয়ক সম্পাদক সেলিম মাহমুদ, উপ দপ্তর সম্পাদক সায়েম খান উপস্থিত ছিলেন।
মানবমুক্তির মহান সংগ্রামে জীবনের শেষ দিন পর্যন্ত কমরেড হেনা দাস অবিচল ছিলেন বলে মন্তব্য করেছেন বাংলাদেশের কমিউনিস্ট পার্টির (সিপিবি) সাধারণ সম্পাদক কমরেড রুহিন হোসেন প্রিন্স। তিনি বলেন, ‘বঞ্চিত-নিপীড়িত মানুষের মুক্তির সংগ্রামে কমরেড হেনা দাস ছিলেন অগ্রসৈনিক।’
৬ ঘণ্টা আগেসবার সঙ্গে বন্ধুত্ব, কারও সঙ্গে শত্রুতা নয়—নীতি অনুসরণ করে ভারতসহ প্রতিবেশী সব রাষ্ট্রের সঙ্গে বাংলাদেশ জামায়াতে ইসলামী সুসম্পর্ক বজায় রাখতে চায় বলে জানিয়েছেন দলটির আমির ডা. শফিকুর রহমান। আজ শুক্রবার (২২ নভেম্বর) ভারতের আনন্দবাজার পত্রিকাকে দেওয়া এক সাক্ষাৎকারে তিনি এ কথা বলেন।
৯ ঘণ্টা আগেকঠিন সময়ে দলের প্রতি নেতা–কর্মীদের একাগ্রতা ও ত্যাগ আওয়ামী লীগের সবচেয়ে বড় শক্তি। সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে সক্রিয় থাকুন, আমাদের পেজ থেকে প্রকাশিত প্রতিটি বার্তা ছড়িয়ে দিন। সে জন্য সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে সক্রিয় থাকার নির্দেশনা দেওয়া হয়েছে।
১০ ঘণ্টা আগেসশস্ত্র মুক্তিযুদ্ধে ৯ নম্বর সেক্টরের কমান্ডার, বীর সিপাহসালার মেজর এম এ জলিলকে মুক্তিযুদ্ধে বীরত্বপূর্ণ অবদানের জন্য রাষ্ট্রীয় খেতাব প্রদানের আহ্বান জানিয়েছেন স্বাধীনতার পতাকা উত্তোলক, জেএসডি সভাপতি আ স ম আবদুর রব...
১২ ঘণ্টা আগে