নিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা
দেশে শান্তি ফিরিয়ে আনতে হলে সবার আগে আমাদের রাজনৈতিক সংস্কৃতির পরিবর্তন করতে হবে বলে মন্তব্য করেছেন জাতীয় পার্টির চেয়ারম্যান ও বিরোধীদলীয় উপনেতা জি এম কাদের।
জি এম কাদের বলেন, ‘আমাদের এমন অবস্থা হয়েছে যে সুষ্ঠু নির্বাচনের কথা বললেই কিছু রাজনৈতিক নেতা মনে করেন তাঁকে গালি দেওয়া হয়েছে। আসলে আমাদের রাজনৈতিক সংস্কৃতি পরিবর্তন করতে হবে। দেশের মানুষ আর যেনতেন নির্বাচন চায় না। দেশের মানুষ চায়, সুষ্ঠু নির্বাচনের মাধ্যমে তাঁদের পছন্দের প্রতিনিধি নির্বাচন করতে।’
আজ শনিবার দুপুরে জাতীয় পার্টির চেয়ারম্যানের বনানী কার্যালয়ে পার্টির প্রেসিডিয়াম সদস্য ও সংসদ সদস্যদের সঙ্গে অনুষ্ঠিত সভায় সভাপতির বক্তব্যে তিনি এসব কথা বলেন।
জাতীয় পার্টির চেয়ারম্যান বলেন, ‘নির্বাচন কমিশনের সঙ্গে অনুষ্ঠিত সভায় শতকরা ৮০ ভাগ রাজনৈতিক দল ইলেকট্রনিক ভোটিং মেশিনের (ইভিএম) বিপক্ষে মত দিয়েছে। নির্বাচন কমিশনের বোঝা উচিত দেশের মানুষ কোনো কারচুপির নির্বাচন গ্রহণ করবে না।’
জি এম কাদের বলেন, ‘পৃথিবীর বিভিন্ন দেশ যখন ইভিএম বর্জন করছে, তখন নির্বাচন কমিশন ইভিএমের গুণগান শুরু করেছে। এতে করে জনমনে বিভ্রান্তি সৃষ্টি হচ্ছে। এখনো দেশের সব ভোটার প্রার্থীর নাম পড়ে ভোট দিতে পারে না, মার্কা দেখে নির্বাচনে ভোট দেয়। এমন বাস্তবতায় ইভিএমে নির্বাচন আয়োজনের চেষ্টা দুরভিসন্ধি বলে মনে করছে সাধারণ মানুষ।’
জি এম কাদের আরও বলেন, ‘১৯৯০ সালে হুসেইন মুহম্মদ এরশাদ রাষ্ট্রক্ষমতা হস্তান্তর করার পর থেকে দেশে অপরাজনীতি শুরু হয়েছে। এরপর থেকে আওয়ামী লীগ ও বিএনপি জনগণের স্বার্থের বিপরীতে প্রতিহিংসার রাজনীতি চালু করেছে। দল দুটি উৎসবের নির্বাচনকে সহিংস করে তুলেছে। এখন নির্বাচন যেন যুদ্ধ। যে দল জাতীয় নির্বাচনে পরাজিত হবে, তাদের নিশ্চিহ্ন হওয়ার আশঙ্কা সৃষ্টি হয়েছে। পরাজিত দলের অস্তিত্ব টিকিয়ে রাখা দুরূহ হয়ে পড়বে। এটা কোনো রাজনৈতিক সংস্কৃতি হতে পারে না। এমন বাস্তবতা থেকে দেশ ও দেশের রাজনীতি নিরাপদ করতেই জাতীয় পার্টির সংগ্রাম।’
এ সময় আরও বক্তব্য দেন জাতীয় পার্টির মহাসচিব মুজিবুল হক চুন্নু, কো-চেয়ারম্যান এ বি এম রুহুল আমিন হাওলাদার, কাজী ফিরোজ রশীদ, সৈয়দ আবু হোসেন বাবলাসহ দলের বিভিন্ন পর্যায়ের নেতারা।
দেশে শান্তি ফিরিয়ে আনতে হলে সবার আগে আমাদের রাজনৈতিক সংস্কৃতির পরিবর্তন করতে হবে বলে মন্তব্য করেছেন জাতীয় পার্টির চেয়ারম্যান ও বিরোধীদলীয় উপনেতা জি এম কাদের।
জি এম কাদের বলেন, ‘আমাদের এমন অবস্থা হয়েছে যে সুষ্ঠু নির্বাচনের কথা বললেই কিছু রাজনৈতিক নেতা মনে করেন তাঁকে গালি দেওয়া হয়েছে। আসলে আমাদের রাজনৈতিক সংস্কৃতি পরিবর্তন করতে হবে। দেশের মানুষ আর যেনতেন নির্বাচন চায় না। দেশের মানুষ চায়, সুষ্ঠু নির্বাচনের মাধ্যমে তাঁদের পছন্দের প্রতিনিধি নির্বাচন করতে।’
আজ শনিবার দুপুরে জাতীয় পার্টির চেয়ারম্যানের বনানী কার্যালয়ে পার্টির প্রেসিডিয়াম সদস্য ও সংসদ সদস্যদের সঙ্গে অনুষ্ঠিত সভায় সভাপতির বক্তব্যে তিনি এসব কথা বলেন।
জাতীয় পার্টির চেয়ারম্যান বলেন, ‘নির্বাচন কমিশনের সঙ্গে অনুষ্ঠিত সভায় শতকরা ৮০ ভাগ রাজনৈতিক দল ইলেকট্রনিক ভোটিং মেশিনের (ইভিএম) বিপক্ষে মত দিয়েছে। নির্বাচন কমিশনের বোঝা উচিত দেশের মানুষ কোনো কারচুপির নির্বাচন গ্রহণ করবে না।’
জি এম কাদের বলেন, ‘পৃথিবীর বিভিন্ন দেশ যখন ইভিএম বর্জন করছে, তখন নির্বাচন কমিশন ইভিএমের গুণগান শুরু করেছে। এতে করে জনমনে বিভ্রান্তি সৃষ্টি হচ্ছে। এখনো দেশের সব ভোটার প্রার্থীর নাম পড়ে ভোট দিতে পারে না, মার্কা দেখে নির্বাচনে ভোট দেয়। এমন বাস্তবতায় ইভিএমে নির্বাচন আয়োজনের চেষ্টা দুরভিসন্ধি বলে মনে করছে সাধারণ মানুষ।’
জি এম কাদের আরও বলেন, ‘১৯৯০ সালে হুসেইন মুহম্মদ এরশাদ রাষ্ট্রক্ষমতা হস্তান্তর করার পর থেকে দেশে অপরাজনীতি শুরু হয়েছে। এরপর থেকে আওয়ামী লীগ ও বিএনপি জনগণের স্বার্থের বিপরীতে প্রতিহিংসার রাজনীতি চালু করেছে। দল দুটি উৎসবের নির্বাচনকে সহিংস করে তুলেছে। এখন নির্বাচন যেন যুদ্ধ। যে দল জাতীয় নির্বাচনে পরাজিত হবে, তাদের নিশ্চিহ্ন হওয়ার আশঙ্কা সৃষ্টি হয়েছে। পরাজিত দলের অস্তিত্ব টিকিয়ে রাখা দুরূহ হয়ে পড়বে। এটা কোনো রাজনৈতিক সংস্কৃতি হতে পারে না। এমন বাস্তবতা থেকে দেশ ও দেশের রাজনীতি নিরাপদ করতেই জাতীয় পার্টির সংগ্রাম।’
এ সময় আরও বক্তব্য দেন জাতীয় পার্টির মহাসচিব মুজিবুল হক চুন্নু, কো-চেয়ারম্যান এ বি এম রুহুল আমিন হাওলাদার, কাজী ফিরোজ রশীদ, সৈয়দ আবু হোসেন বাবলাসহ দলের বিভিন্ন পর্যায়ের নেতারা।
ড. কামাল হোসেন আর গণফোরামের সঙ্গে যুক্ত নন এবং তিনি রাজনীতি থেকে অবসর নিয়েছেন—বলে জানিয়েছেন নিজেকে গণফোরামের সভাপতি দাবি করা এবং সাবেক সংসদ সদস্য মফিজুল ইসলাম খান কামাল।
৩৭ মিনিট আগেনতুন রাজনৈতিক বন্দোবস্ত বলতে তারা কী বোঝাচ্ছে? তাদের এই ধারণা স্পষ্ট করা উচিত। আমি জানতে চাই, তাদের নতুন রাজনৈতিক মীমাংসা আসলে কী? আমি এ বিষয়ে কোথাও কিছু লেখা নথিভুক্ত পাইনি। তাদের প্রস্তাব কী, সেটা স্পষ্ট নয়। আমাদের যে ধরনের রাজনীতি আমরা কল্পনা করি, তা আমাদের সংবিধানে স্পষ্টভাবে নথিভুক্ত।
১০ ঘণ্টা আগেছাত্র-জনতার অভ্যুত্থানে দেশে রাজনৈতিক পটপরিবর্তনের প্রেক্ষাপটে ঢাকা সেনানিবাসে সশস্ত্র বাহিনী দিবসের অনুষ্ঠানে উপস্থিত হয়েছিলেন বিএনপির চেয়ারপারসন খালেদা জিয়া। দীর্ঘ এক যুগ পর গুরুত্বপূর্ণ এ দিবসের কর্মসূচিতে তাঁর অংশগ্রহণকে রাজনীতির জন্য ইতিবাচক ঘটনা বলে মনে করছেন বিশ্লেষক ও রাজনৈতিক দলগুলোর নেতারা
১৪ ঘণ্টা আগেমানবমুক্তির মহান সংগ্রামে জীবনের শেষ দিন পর্যন্ত কমরেড হেনা দাস অবিচল ছিলেন বলে মন্তব্য করেছেন বাংলাদেশের কমিউনিস্ট পার্টির (সিপিবি) সাধারণ সম্পাদক কমরেড রুহিন হোসেন প্রিন্স। তিনি বলেন, ‘বঞ্চিত-নিপীড়িত মানুষের মুক্তির সংগ্রামে কমরেড হেনা দাস ছিলেন অগ্রসৈনিক।’
১ দিন আগে