নিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা
ভোটকেন্দ্র দখল ও গোপনে সিল মারার অপসংস্কৃতি টিকিয়ে রাখার জন্যই ইভিএমকে ভয় পায় বিএনপি বলে মন্তব্য করেছেন তথ্য ও সম্প্রচারমন্ত্রী এবং আওয়ামী লীগের যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক ড. হাছান মাহমুদ।
আজ বুধবার বিকেলে রাজধানীর একটি হোটেলে বাংলাদেশ কমার্স ব্যাংক লিমিটেডের ইসলামী ব্যাংকিং কার্যক্রম উদ্বোধন শেষে সাংবাদিকদের এক প্রশ্নের জবাবে এসব কথা বলেন এই মন্ত্রী।
মন্ত্রী বলেন, প্রথমত কেউ তো জোর করে ক্ষমতায় থাকতে পারে না, জোর করে কেউ ক্ষমতায় যেতেও পারে না। যারা জনগণের জন্য রাজনীতি করে তারা তো জোর করে ক্ষমতায় যাওয়ার কথা ভাবেও না। যদিওবা বিএনপির প্রতিষ্ঠাতা জিয়াউর রহমান জোর করে ক্ষমতায় গিয়েছিলেন। তিনি বন্দুক উঁচিয়ে ক্ষমতা দখল করেছিলেন। ক্ষমতার উচ্ছিষ্ট বিলিয়ে দল গঠন করেছিলেন এবং জোর করে ক্ষমতায় ছিলেন। আওয়ামী লীগ জনগণের রায় নিয়েই ক্ষমতায় আছে, পরপর তিনটি নির্বাচনে জয়লাভ করেই সরকার গঠন করেছে বলেও জানান হাছান মাহমুদ।
এ সময় সম্প্রচারমন্ত্রী গত নির্বাচনে বিএনপি ডান-বাম, অতিডান-অতিবাম সবাইকে নিয়ে জোট গঠন করেছিল এবং বিএনপি পাঁচটি আসন পেয়েছিল বলে উল্লেখ করেন।
হাছান মাহমুদ বলেন, ‘শুধু ইভিএম নয়, বিএনপি তো সব সময় প্রযুক্তিকে ভয় পায়। বেগম খালেদা জিয়া যখন প্রধানমন্ত্রী ছিলেন তখন বিনা পয়সায় সাবমেরিন কেবল প্রতিষ্ঠার প্রস্তাব দেওয়া হয়েছিল, আর তিনি বলেছিলেন এটি বসালে বাংলাদেশের গোপনীয়তা নষ্ট হবে। এই বলে সেটি প্রত্যাখ্যান করেছিলেন, যে সাবমেরিন কেবল পরবর্তীতে শত শত কোটি টাকা খরচ করে আমাদের বসাতে হয়েছে।’
হাছান মাহমুদ বলেন, ‘দুনিয়ার সমস্ত উন্নত দেশে ইভিএম বা ইলেকট্রনিক ভোটের মেশিনের মাধ্যমে ভোট হচ্ছে যেমন ভারত, যুক্তরাষ্ট্র, জার্মানি, ফ্রান্স, অস্ট্রেলিয়া এমনকি মালয়েশিয়াতেও হয়। দুনিয়ার সব জায়গায় হয় আর আমাদের দেশে যখন আমাদের দল ইভিএমের মাধ্যমে ভোট করার প্রস্তাব দিয়েছে, এটি আমরা না দিয়ে অন্য কেউ দিলে উনারা পছন্দ করতেন, আমার ধারণা। আমরা প্রস্তাব দেওয়ার পর থেকেই এর বিরুদ্ধে কথা বলছেন। তার মানে উনারা চায় যে, ভোট কেন্দ্র দখল, সিলমারা, যেগুলো জিয়াউর রহমান সাহেব চালু করেছিলেন, সেই অপসংস্কৃতিটা থাকুক।’ সেই অপসংস্কৃতিকে যদি বন্ধ করতে হয়, ভোটিং মেশিন বা ইভিএম ছাড়া অন্য কোনো বিকল্প নাই বলেও দাবি করেন তথ্য ও সম্প্রচারমন্ত্রী।
বাংলাদেশ কমার্স ব্যাংক লিমিটেডের পরিচালনা পর্ষদের চেয়ারম্যান ড. ইঞ্জিনিয়ার রশিদ আহমেদ চৌধুরীর সভাপতিত্বে ব্যাংকের ব্যবস্থাপনা পরিচালক ও সিইও মো. তাজুল ইসলামসহ প্রতিষ্ঠানের পরিচালকবৃন্দ অনুষ্ঠানে বক্তব্য রাখেন।
ভোটকেন্দ্র দখল ও গোপনে সিল মারার অপসংস্কৃতি টিকিয়ে রাখার জন্যই ইভিএমকে ভয় পায় বিএনপি বলে মন্তব্য করেছেন তথ্য ও সম্প্রচারমন্ত্রী এবং আওয়ামী লীগের যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক ড. হাছান মাহমুদ।
আজ বুধবার বিকেলে রাজধানীর একটি হোটেলে বাংলাদেশ কমার্স ব্যাংক লিমিটেডের ইসলামী ব্যাংকিং কার্যক্রম উদ্বোধন শেষে সাংবাদিকদের এক প্রশ্নের জবাবে এসব কথা বলেন এই মন্ত্রী।
মন্ত্রী বলেন, প্রথমত কেউ তো জোর করে ক্ষমতায় থাকতে পারে না, জোর করে কেউ ক্ষমতায় যেতেও পারে না। যারা জনগণের জন্য রাজনীতি করে তারা তো জোর করে ক্ষমতায় যাওয়ার কথা ভাবেও না। যদিওবা বিএনপির প্রতিষ্ঠাতা জিয়াউর রহমান জোর করে ক্ষমতায় গিয়েছিলেন। তিনি বন্দুক উঁচিয়ে ক্ষমতা দখল করেছিলেন। ক্ষমতার উচ্ছিষ্ট বিলিয়ে দল গঠন করেছিলেন এবং জোর করে ক্ষমতায় ছিলেন। আওয়ামী লীগ জনগণের রায় নিয়েই ক্ষমতায় আছে, পরপর তিনটি নির্বাচনে জয়লাভ করেই সরকার গঠন করেছে বলেও জানান হাছান মাহমুদ।
এ সময় সম্প্রচারমন্ত্রী গত নির্বাচনে বিএনপি ডান-বাম, অতিডান-অতিবাম সবাইকে নিয়ে জোট গঠন করেছিল এবং বিএনপি পাঁচটি আসন পেয়েছিল বলে উল্লেখ করেন।
হাছান মাহমুদ বলেন, ‘শুধু ইভিএম নয়, বিএনপি তো সব সময় প্রযুক্তিকে ভয় পায়। বেগম খালেদা জিয়া যখন প্রধানমন্ত্রী ছিলেন তখন বিনা পয়সায় সাবমেরিন কেবল প্রতিষ্ঠার প্রস্তাব দেওয়া হয়েছিল, আর তিনি বলেছিলেন এটি বসালে বাংলাদেশের গোপনীয়তা নষ্ট হবে। এই বলে সেটি প্রত্যাখ্যান করেছিলেন, যে সাবমেরিন কেবল পরবর্তীতে শত শত কোটি টাকা খরচ করে আমাদের বসাতে হয়েছে।’
হাছান মাহমুদ বলেন, ‘দুনিয়ার সমস্ত উন্নত দেশে ইভিএম বা ইলেকট্রনিক ভোটের মেশিনের মাধ্যমে ভোট হচ্ছে যেমন ভারত, যুক্তরাষ্ট্র, জার্মানি, ফ্রান্স, অস্ট্রেলিয়া এমনকি মালয়েশিয়াতেও হয়। দুনিয়ার সব জায়গায় হয় আর আমাদের দেশে যখন আমাদের দল ইভিএমের মাধ্যমে ভোট করার প্রস্তাব দিয়েছে, এটি আমরা না দিয়ে অন্য কেউ দিলে উনারা পছন্দ করতেন, আমার ধারণা। আমরা প্রস্তাব দেওয়ার পর থেকেই এর বিরুদ্ধে কথা বলছেন। তার মানে উনারা চায় যে, ভোট কেন্দ্র দখল, সিলমারা, যেগুলো জিয়াউর রহমান সাহেব চালু করেছিলেন, সেই অপসংস্কৃতিটা থাকুক।’ সেই অপসংস্কৃতিকে যদি বন্ধ করতে হয়, ভোটিং মেশিন বা ইভিএম ছাড়া অন্য কোনো বিকল্প নাই বলেও দাবি করেন তথ্য ও সম্প্রচারমন্ত্রী।
বাংলাদেশ কমার্স ব্যাংক লিমিটেডের পরিচালনা পর্ষদের চেয়ারম্যান ড. ইঞ্জিনিয়ার রশিদ আহমেদ চৌধুরীর সভাপতিত্বে ব্যাংকের ব্যবস্থাপনা পরিচালক ও সিইও মো. তাজুল ইসলামসহ প্রতিষ্ঠানের পরিচালকবৃন্দ অনুষ্ঠানে বক্তব্য রাখেন।
ড. কামাল হোসেন আর গণফোরামের সঙ্গে যুক্ত নন এবং তিনি রাজনীতি থেকে অবসর নিয়েছেন—বলে জানিয়েছেন নিজেকে গণফোরামের সভাপতি দাবি করা এবং সাবেক সংসদ সদস্য মফিজুল ইসলাম খান কামাল।
২ ঘণ্টা আগেনতুন রাজনৈতিক বন্দোবস্ত বলতে তারা কী বোঝাচ্ছে? তাদের এই ধারণা স্পষ্ট করা উচিত। আমি জানতে চাই, তাদের নতুন রাজনৈতিক মীমাংসা আসলে কী? আমি এ বিষয়ে কোথাও কিছু লেখা নথিভুক্ত পাইনি। তাদের প্রস্তাব কী, সেটা স্পষ্ট নয়। আমাদের যে ধরনের রাজনীতি আমরা কল্পনা করি, তা আমাদের সংবিধানে স্পষ্টভাবে নথিভুক্ত।
১২ ঘণ্টা আগেছাত্র-জনতার অভ্যুত্থানে দেশে রাজনৈতিক পটপরিবর্তনের প্রেক্ষাপটে ঢাকা সেনানিবাসে সশস্ত্র বাহিনী দিবসের অনুষ্ঠানে উপস্থিত হয়েছিলেন বিএনপির চেয়ারপারসন খালেদা জিয়া। দীর্ঘ এক যুগ পর গুরুত্বপূর্ণ এ দিবসের কর্মসূচিতে তাঁর অংশগ্রহণকে রাজনীতির জন্য ইতিবাচক ঘটনা বলে মনে করছেন বিশ্লেষক ও রাজনৈতিক দলগুলোর নেতারা
১৬ ঘণ্টা আগেমানবমুক্তির মহান সংগ্রামে জীবনের শেষ দিন পর্যন্ত কমরেড হেনা দাস অবিচল ছিলেন বলে মন্তব্য করেছেন বাংলাদেশের কমিউনিস্ট পার্টির (সিপিবি) সাধারণ সম্পাদক কমরেড রুহিন হোসেন প্রিন্স। তিনি বলেন, ‘বঞ্চিত-নিপীড়িত মানুষের মুক্তির সংগ্রামে কমরেড হেনা দাস ছিলেন অগ্রসৈনিক।’
১ দিন আগে