নিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা
‘গণতন্ত্র এখন কফিনে’ বুকে লেখার কারণ জানতে ছাত্র অধিকার পরিষদের দুই নেতাকে হেফাজতে নেওয়ার পর ছেড়ে দিয়েছে ঢাকা মহানগর গোয়েন্দা পুলিশ (ডিবি)।
এই দুই নেতা হলেন কেন্দ্রীয় কমিটির বিজ্ঞান ও প্রযুক্তিবিষয়ক সম্পাদক মোহাম্মদ আখতারুজ্জামান সম্রাট ও সোহরাওয়ার্দী কলেজ শাখার সাংগঠনিক সম্পাদক নাজুমল হুদা। তাঁরা গত শুক্রবার কফিন মিছিলে অংশ নিয়েছিলেন।
তাঁদের হেফাজতে নেওয়ার পর ঢাকা মহানগর গোয়েন্দা পুলিশ (ডিবি) জানায়, ‘গণতন্ত্র এখন কফিনে’ এই লেখার কারণ কী তা জানতে তাঁদের আনা হয়েছে। তাঁদের জিজ্ঞাসাবাদ করে স্বজনদের জিম্মায় ছেড়ে দেওয়া হবে।
আজ শনিবার রাত ১০টার দিকে ডিএমপির গোয়েন্দা বিভাগের (ডিবি) প্রধান মোহাম্মদ হারুন অর রশীদ আজকের পত্রিকাকে জানান, তাঁদের ছেড়ে দেওয়া হয়েছে।
এর আগে গণ অধিকার পরিষদের যুগ্ম আহ্বায়ক ও গণমাধ্যম সমন্বয়ক আবু হানিফ বলেন, ‘শনিবার সন্ধ্যা ৬টা ৪০ মিনিটে গুলিস্তান ফুলবাড়িয়া ফ্লাইওভারের নিচ থেকে দুজনকে ডিবি পরিচয়ে ধরে নিয়ে যায়। তাঁদের ফোনে রিং হলেও কেউ রিসিভ করছে না। তাঁদের কোথায় নিয়ে যাওয়া হয়েছে, তাও জানায়নি কোনো আইনশৃঙ্খলা বাহিনী।’
গতকাল শুক্রবার গণপরিষদ একটি কফিন মিছিল বের করেছিল। ওই মিছিলে খালি গায়ে থাকা সম্রাটের কয়েকটি ছবি সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে ভাইরাল হয়েছিল। তার গায়ে লেখা ছিল ‘গণতন্ত্র এখন কফিনে’ এবং ‘৩০ ডিসেম্বর গণতন্ত্র হত্যা দিবস’। আবু হানিফ বলেন, ‘আমাদের ধারণা, এ কারণেই সম্রাটকে তুলে নিয়ে গেছে।’
ছাত্র অধিকারের দুই নেতাকে হেফাজতের নেওয়ার বিষয়ে জানতে চাইলে ডিএমপির গোয়েন্দা বিভাগের (ডিবি) প্রধান মোহাম্মদ হারুন অর রশীদ আজকের পত্রিকাকে বলেছিলেন, ‘তারা শুক্রবার একটি মিছিলে খালি গায়ে অংশ নিয়েছিল। তারা বুকে লিখেছিল, “গণতন্ত্র এখন কফিনে”, এই লেখার কারণ কী, তা জানতে তাদের জিজ্ঞাসাবাদ করা হচ্ছে। তাদের জিজ্ঞাসাবাদ শেষে স্বজনদের জিম্মায় ছেড়ে দেওয়া হবে।’
রাত ১০টা ৪৫ মিনিটে ডিবি কার্যালয় থেকে তাঁদের ছেড়ে দেওয়া হয় বলে জানান গণ অধিকার পরিষদের যুগ্ম আহ্বায়ক ও গণমাধ্যম সমন্বয়ক আবু হানিফ।
তিনি বলেন, ‘দুই ছাত্রনেতাকে ডিবি অফিস থেকে ছেড়ে দেওয়া হয়েছে। বর্তমানে তাঁরা নিরাপদে আছেন। সরকারের দমন–পীড়নের অংশ হিসেবে ছাত্রনেতাদের আটক করে ভয়ের সংস্কৃতি তৈরি করা হচ্ছে।’
‘গণতন্ত্র এখন কফিনে’ বুকে লেখার কারণ জানতে ছাত্র অধিকার পরিষদের দুই নেতাকে হেফাজতে নেওয়ার পর ছেড়ে দিয়েছে ঢাকা মহানগর গোয়েন্দা পুলিশ (ডিবি)।
এই দুই নেতা হলেন কেন্দ্রীয় কমিটির বিজ্ঞান ও প্রযুক্তিবিষয়ক সম্পাদক মোহাম্মদ আখতারুজ্জামান সম্রাট ও সোহরাওয়ার্দী কলেজ শাখার সাংগঠনিক সম্পাদক নাজুমল হুদা। তাঁরা গত শুক্রবার কফিন মিছিলে অংশ নিয়েছিলেন।
তাঁদের হেফাজতে নেওয়ার পর ঢাকা মহানগর গোয়েন্দা পুলিশ (ডিবি) জানায়, ‘গণতন্ত্র এখন কফিনে’ এই লেখার কারণ কী তা জানতে তাঁদের আনা হয়েছে। তাঁদের জিজ্ঞাসাবাদ করে স্বজনদের জিম্মায় ছেড়ে দেওয়া হবে।
আজ শনিবার রাত ১০টার দিকে ডিএমপির গোয়েন্দা বিভাগের (ডিবি) প্রধান মোহাম্মদ হারুন অর রশীদ আজকের পত্রিকাকে জানান, তাঁদের ছেড়ে দেওয়া হয়েছে।
এর আগে গণ অধিকার পরিষদের যুগ্ম আহ্বায়ক ও গণমাধ্যম সমন্বয়ক আবু হানিফ বলেন, ‘শনিবার সন্ধ্যা ৬টা ৪০ মিনিটে গুলিস্তান ফুলবাড়িয়া ফ্লাইওভারের নিচ থেকে দুজনকে ডিবি পরিচয়ে ধরে নিয়ে যায়। তাঁদের ফোনে রিং হলেও কেউ রিসিভ করছে না। তাঁদের কোথায় নিয়ে যাওয়া হয়েছে, তাও জানায়নি কোনো আইনশৃঙ্খলা বাহিনী।’
গতকাল শুক্রবার গণপরিষদ একটি কফিন মিছিল বের করেছিল। ওই মিছিলে খালি গায়ে থাকা সম্রাটের কয়েকটি ছবি সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে ভাইরাল হয়েছিল। তার গায়ে লেখা ছিল ‘গণতন্ত্র এখন কফিনে’ এবং ‘৩০ ডিসেম্বর গণতন্ত্র হত্যা দিবস’। আবু হানিফ বলেন, ‘আমাদের ধারণা, এ কারণেই সম্রাটকে তুলে নিয়ে গেছে।’
ছাত্র অধিকারের দুই নেতাকে হেফাজতের নেওয়ার বিষয়ে জানতে চাইলে ডিএমপির গোয়েন্দা বিভাগের (ডিবি) প্রধান মোহাম্মদ হারুন অর রশীদ আজকের পত্রিকাকে বলেছিলেন, ‘তারা শুক্রবার একটি মিছিলে খালি গায়ে অংশ নিয়েছিল। তারা বুকে লিখেছিল, “গণতন্ত্র এখন কফিনে”, এই লেখার কারণ কী, তা জানতে তাদের জিজ্ঞাসাবাদ করা হচ্ছে। তাদের জিজ্ঞাসাবাদ শেষে স্বজনদের জিম্মায় ছেড়ে দেওয়া হবে।’
রাত ১০টা ৪৫ মিনিটে ডিবি কার্যালয় থেকে তাঁদের ছেড়ে দেওয়া হয় বলে জানান গণ অধিকার পরিষদের যুগ্ম আহ্বায়ক ও গণমাধ্যম সমন্বয়ক আবু হানিফ।
তিনি বলেন, ‘দুই ছাত্রনেতাকে ডিবি অফিস থেকে ছেড়ে দেওয়া হয়েছে। বর্তমানে তাঁরা নিরাপদে আছেন। সরকারের দমন–পীড়নের অংশ হিসেবে ছাত্রনেতাদের আটক করে ভয়ের সংস্কৃতি তৈরি করা হচ্ছে।’
ড. কামাল হোসেন আর গণফোরামের সঙ্গে যুক্ত নন এবং তিনি রাজনীতি থেকে অবসর নিয়েছেন—বলে জানিয়েছেন নিজেকে গণফোরামের সভাপতি দাবি করা এবং সাবেক সংসদ সদস্য মফিজুল ইসলাম খান কামাল।
১০ ঘণ্টা আগেনতুন রাজনৈতিক বন্দোবস্ত বলতে তারা কী বোঝাচ্ছে? তাদের এই ধারণা স্পষ্ট করা উচিত। আমি জানতে চাই, তাদের নতুন রাজনৈতিক মীমাংসা আসলে কী? আমি এ বিষয়ে কোথাও কিছু লেখা নথিভুক্ত পাইনি। তাদের প্রস্তাব কী, সেটা স্পষ্ট নয়। আমাদের যে ধরনের রাজনীতি আমরা কল্পনা করি, তা আমাদের সংবিধানে স্পষ্টভাবে নথিভুক্ত।
২০ ঘণ্টা আগেছাত্র-জনতার অভ্যুত্থানে দেশে রাজনৈতিক পটপরিবর্তনের প্রেক্ষাপটে ঢাকা সেনানিবাসে সশস্ত্র বাহিনী দিবসের অনুষ্ঠানে উপস্থিত হয়েছিলেন বিএনপির চেয়ারপারসন খালেদা জিয়া। দীর্ঘ এক যুগ পর গুরুত্বপূর্ণ এ দিবসের কর্মসূচিতে তাঁর অংশগ্রহণকে রাজনীতির জন্য ইতিবাচক ঘটনা বলে মনে করছেন বিশ্লেষক ও রাজনৈতিক দলগুলোর নেতারা
১ দিন আগেমানবমুক্তির মহান সংগ্রামে জীবনের শেষ দিন পর্যন্ত কমরেড হেনা দাস অবিচল ছিলেন বলে মন্তব্য করেছেন বাংলাদেশের কমিউনিস্ট পার্টির (সিপিবি) সাধারণ সম্পাদক কমরেড রুহিন হোসেন প্রিন্স। তিনি বলেন, ‘বঞ্চিত-নিপীড়িত মানুষের মুক্তির সংগ্রামে কমরেড হেনা দাস ছিলেন অগ্রসৈনিক।’
১ দিন আগে