নিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা
দেলাওয়ার হোসাইন সাঈদীর মৃত্যুর খবর ছড়িয়ে পড়ার সঙ্গে সঙ্গে জামায়াতের নেতা–কর্মীরা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিব মেডিকেল বিশ্ববিদ্যালয়ের (বিএসএমএমইউ) চারপাশে জড়ো হতে থাকেন। হাজারখানেক নেতা-কর্মী ও সাধারণ ভক্ত ভিড় করেছেন হাসপাতালের ডি ব্লকের গেটের সামনে। হাসপাতালের ভেতর ও বাইরে নানা স্লোগান দিতে থাকেন নেতা–কর্মীরা। এ সময় পরিস্থিতি উত্তপ্ত হয়ে উঠতে থাকে।
পরিস্থিতি সামাল দিতে উত্তেজিত নেতা–কর্মীদের সামনে রাত ১০টা ৩৫ মিনিটে কথা বলেন সাঈদীপুত্র মাসুদ সাঈদী। তিনি সবার উদ্দেশে বলেন, ‘আপনারা সবাই শান্ত হয়ে বসুন, ধৈর্য ধারণ করুন। আপনারা সবাই মাথায় রাখুন এটা একটা হাসপাতাল। এখানে আরও হাজারো রোগী আছে। আমরা কোনো রোগীর ক্ষতির কারণ হতে চাই না। আমরা সুশৃঙ্খলভাবে এখানে বসে থাকব। কেউ কোনো স্লোগান দেবেন না। মনে মনে দোয়া করতে থাকেন। আমরা সবকিছু রেডি করে আপনাদের কাছে আবার ফিরব।’
এর আগে মাসুদ সাঈদী, তাঁর চাচা ও দেলাওয়ার হোসাইন সাঈদীর দুই পুত্রবধূ হাসপাতালে আসেন মৃত্যুর খবর পাওয়ার পরপরই। তাঁরা হাসপাতাল কর্তৃপক্ষের সঙ্গে মরদেহ হস্তান্তরসহ অন্যান্য আনুষ্ঠানিকতা নিয়ে কথা বলছিলেন বলে জানান সাঈদীর আইনজীবী আব্দুর রাজ্জাক।
মরদেহ কখন হস্তান্তর করা হবে এ ব্যাপারে কিছু জানেন কি না— এমন প্রশ্নের উত্তরে এই আইনজীবী বলেন, ‘আমরা কিছুই জানি না। বিস্তারিত জানা যাবে ওনার সন্তান ও পুত্রবধূরা বাইরে এলে। তাঁরাই সবকিছু জানাবেন।’
এ বিষয়ে ঢাকা মহানগর উত্তর জামায়াতের প্রচার সম্পাদক আতাউর রহমান সরকার বলেন, ‘সাঈদীর বড় ছেলে দেশের বাইরে আছেন। তিনি রওনা হয়েছেন। মঙ্গলবার সকালে জানাজার সময় ও স্থান জানানো হবে।’
এদিকে রাত যত বাড়ছে হাসপাতালে উপস্থিত নেতা–কর্মীদের মাঝে উত্তেজনা তত দানা বাঁধছে। কিছুক্ষণ পর পরই তাঁরা নানা স্লোগান দিচ্ছেন। ‘ইসলামি বিপ্লব, সফল হোক’, ‘নারায়ে তাকবির, আল্লাহু আকবার’, ‘খুনিদের বিচার চাই’ ইত্যাদি স্লোগান দিচ্ছেন তাঁরা। পরিস্থিতি বিবেচনায় অতিরিক্ত পুলিশ মোতায়েন করা হয়েছে হাসপাতালের ভেতর ও বাইরে।
দেলাওয়ার হোসাইন সাঈদীর মৃত্যুর খবর ছড়িয়ে পড়ার সঙ্গে সঙ্গে জামায়াতের নেতা–কর্মীরা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিব মেডিকেল বিশ্ববিদ্যালয়ের (বিএসএমএমইউ) চারপাশে জড়ো হতে থাকেন। হাজারখানেক নেতা-কর্মী ও সাধারণ ভক্ত ভিড় করেছেন হাসপাতালের ডি ব্লকের গেটের সামনে। হাসপাতালের ভেতর ও বাইরে নানা স্লোগান দিতে থাকেন নেতা–কর্মীরা। এ সময় পরিস্থিতি উত্তপ্ত হয়ে উঠতে থাকে।
পরিস্থিতি সামাল দিতে উত্তেজিত নেতা–কর্মীদের সামনে রাত ১০টা ৩৫ মিনিটে কথা বলেন সাঈদীপুত্র মাসুদ সাঈদী। তিনি সবার উদ্দেশে বলেন, ‘আপনারা সবাই শান্ত হয়ে বসুন, ধৈর্য ধারণ করুন। আপনারা সবাই মাথায় রাখুন এটা একটা হাসপাতাল। এখানে আরও হাজারো রোগী আছে। আমরা কোনো রোগীর ক্ষতির কারণ হতে চাই না। আমরা সুশৃঙ্খলভাবে এখানে বসে থাকব। কেউ কোনো স্লোগান দেবেন না। মনে মনে দোয়া করতে থাকেন। আমরা সবকিছু রেডি করে আপনাদের কাছে আবার ফিরব।’
এর আগে মাসুদ সাঈদী, তাঁর চাচা ও দেলাওয়ার হোসাইন সাঈদীর দুই পুত্রবধূ হাসপাতালে আসেন মৃত্যুর খবর পাওয়ার পরপরই। তাঁরা হাসপাতাল কর্তৃপক্ষের সঙ্গে মরদেহ হস্তান্তরসহ অন্যান্য আনুষ্ঠানিকতা নিয়ে কথা বলছিলেন বলে জানান সাঈদীর আইনজীবী আব্দুর রাজ্জাক।
মরদেহ কখন হস্তান্তর করা হবে এ ব্যাপারে কিছু জানেন কি না— এমন প্রশ্নের উত্তরে এই আইনজীবী বলেন, ‘আমরা কিছুই জানি না। বিস্তারিত জানা যাবে ওনার সন্তান ও পুত্রবধূরা বাইরে এলে। তাঁরাই সবকিছু জানাবেন।’
এ বিষয়ে ঢাকা মহানগর উত্তর জামায়াতের প্রচার সম্পাদক আতাউর রহমান সরকার বলেন, ‘সাঈদীর বড় ছেলে দেশের বাইরে আছেন। তিনি রওনা হয়েছেন। মঙ্গলবার সকালে জানাজার সময় ও স্থান জানানো হবে।’
এদিকে রাত যত বাড়ছে হাসপাতালে উপস্থিত নেতা–কর্মীদের মাঝে উত্তেজনা তত দানা বাঁধছে। কিছুক্ষণ পর পরই তাঁরা নানা স্লোগান দিচ্ছেন। ‘ইসলামি বিপ্লব, সফল হোক’, ‘নারায়ে তাকবির, আল্লাহু আকবার’, ‘খুনিদের বিচার চাই’ ইত্যাদি স্লোগান দিচ্ছেন তাঁরা। পরিস্থিতি বিবেচনায় অতিরিক্ত পুলিশ মোতায়েন করা হয়েছে হাসপাতালের ভেতর ও বাইরে।
মানবমুক্তির মহান সংগ্রামে জীবনের শেষ দিন পর্যন্ত কমরেড হেনা দাস অবিচল ছিলেন বলে মন্তব্য করেছেন বাংলাদেশের কমিউনিস্ট পার্টির (সিপিবি) সাধারণ সম্পাদক কমরেড রুহিন হোসেন প্রিন্স। তিনি বলেন, ‘বঞ্চিত-নিপীড়িত মানুষের মুক্তির সংগ্রামে কমরেড হেনা দাস ছিলেন অগ্রসৈনিক।’
৫ ঘণ্টা আগেসবার সঙ্গে বন্ধুত্ব, কারও সঙ্গে শত্রুতা নয়—নীতি অনুসরণ করে ভারতসহ প্রতিবেশী সব রাষ্ট্রের সঙ্গে বাংলাদেশ জামায়াতে ইসলামী সুসম্পর্ক বজায় রাখতে চায় বলে জানিয়েছেন দলটির আমির ডা. শফিকুর রহমান। আজ শুক্রবার (২২ নভেম্বর) ভারতের আনন্দবাজার পত্রিকাকে দেওয়া এক সাক্ষাৎকারে তিনি এ কথা বলেন।
৮ ঘণ্টা আগেকঠিন সময়ে দলের প্রতি নেতা–কর্মীদের একাগ্রতা ও ত্যাগ আওয়ামী লীগের সবচেয়ে বড় শক্তি। সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে সক্রিয় থাকুন, আমাদের পেজ থেকে প্রকাশিত প্রতিটি বার্তা ছড়িয়ে দিন। সে জন্য সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে সক্রিয় থাকার নির্দেশনা দেওয়া হয়েছে।
৯ ঘণ্টা আগেসশস্ত্র মুক্তিযুদ্ধে ৯ নম্বর সেক্টরের কমান্ডার, বীর সিপাহসালার মেজর এম এ জলিলকে মুক্তিযুদ্ধে বীরত্বপূর্ণ অবদানের জন্য রাষ্ট্রীয় খেতাব প্রদানের আহ্বান জানিয়েছেন স্বাধীনতার পতাকা উত্তোলক, জেএসডি সভাপতি আ স ম আবদুর রব...
১১ ঘণ্টা আগে