নিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা
দেশের সাংবিধানিক ধারাবাহিকতা রক্ষা করতে ও গণতান্ত্রিক প্রক্রিয়া অব্যাহত রাখতে ১৪ দলীয় মহাজোটের সঙ্গে একযোগে কাজ করার প্রত্যয় ব্যক্ত করেছে সম্মিলিত জাতীয় জোট ৫৮ দলীয় (ইউএনএ)।
বৃহস্পতিবার ১৪ দলীয় জোটের মুখপাত্র ও সমন্বয়ক এবং আওয়ামী লীগের উপদেষ্টা পরিষদের সদস্য আমির হোসেন আমুর সঙ্গে অনুষ্ঠিত বৈঠকে এ কথা জানায় জোটটি। আওয়ামী লীগের দপ্তর সম্পাদক বিপ্লব বড়ুয়া স্বাক্ষরিত সংবাদ বিজ্ঞপ্তিতে এ তথ্য জানানো হয়।
‘দ্বাদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচন এবং চলমান রাজনীতিতে দল ও জোটসমূহের ভূমিকা ও করণীয়’ শীর্ষক এক বৈঠক ১৪ দলীয় জোটের মুখপাত্র আমির হোসেন আমুর সভাপতিত্বে অনুষ্ঠিত হয়। অন্যদিকে সম্মিলিত জাতীয় জোট ৫৮ দলীয় (ইউএনএ)-এর মহাসচিব খন্দকার ইমদাদুল হক সেলিমের নেতৃত্বে জোটের শরিক দলসমূহের ১০ সদস্যের প্রতিনিধি দল বৈঠকে অংশগ্রহণ করেন।
বৈঠকে দেশের স্থিতিশীলতা ও উন্নয়নের ধারাবাহিকতা রক্ষার ব্যাপারে প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার নেতৃত্বে ঐক্যবদ্ধভাবে কাজ করে যাওয়ার সিদ্ধান্ত গৃহীত হয়। সম্মিলিত জাতীয় জোট নেতারা দেশের চলমান সাংবিধানিক ধারাবাহিকতা রক্ষা করতে ও গণতান্ত্রিক প্রক্রিয়া অব্যাহত রাখতে ১৪ দলীয় মহাজোটের সঙ্গে একযোগে কাজ করার দৃঢ় প্রত্যয় ব্যক্ত করেন।
আমির হোসেন আমু আওয়ামী লীগ সভাপতি ও প্রধানমন্ত্রীর পক্ষ থেকে জোটকে ধন্যবাদ ও কৃতজ্ঞতা জানান। এ ছাড়া সাংবিধানিক ও দেশের উন্নয়নের স্বার্থে ৫৮ দলীয় জোটের সিদ্ধান্তকে স্বাগত জানান আমু।
সভায় জোটের নেতাদের মধ্যে উপস্থিত ছিলেন সম্মিলিত জাতীয় জোটের মুখপাত্র মাওলানা আলতাফ হোসাইন মোল্লা, সম্মিলিত জাতীয় জোটের প্রধান সমন্বয়কারী শাহ ওয়ালিউল্লাহ ফরহাদ, ডেমোক্রেটিক পিপলস পার্টি চেয়ারম্যান সিদ্দিকুর রহমান, জাতীয় জনতা পার্টির চেয়ারম্যান মজিবুর রহমান, জাতীয় ওলামা মাশায়েখ পার্টির চেয়ারম্যান মাওলানা শরিফ হাজারী, বাংলাদেশ ইসলামিক জনতা পার্টি চেয়ারম্যান মাওলানা আজহারুল ইসলাম, গ্রামীণ কল্যাণ পার্টির চেয়ারম্যান মোহাম্মদ হায়দার আলী, বাংলাদেশ মুক্তিযোদ্ধা পার্টির চেয়ারম্যান আবু সালেহ্ মো. ড. ফিরোজ মল্লিক, ইসলামিক সমাজতান্ত্রিক পার্টির চেয়ারম্যান মাওলানা মুফতি কমরেড তালিবুল ইসলাম প্রমুখ।
একাদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনকে সামনে রেখে ২০১৭ সালে জাতীয় পার্টির চেয়ারম্যান প্রয়াত হুসেইন মুহম্মদ এরশাদের নেতৃত্ব ৫৮ দলীয় জোট গঠন হয়েছিল। সে নির্বাচনে এ জোটের কর্মকাণ্ড তেমন চোখে পড়েনি। এরশাদের মৃত্যুর পরে জাতীয় পার্টি এ জোটে তেমন কার্যক্রম চোখে পড়েনি। জাতীয় নির্বাচনে সামনে রেখে জোটটি আবারও সক্রিয় হয়েছে। বছরখানেক ধরেই প্রেসক্লাবসহ বিভিন্ন জায়গায় সভা-সেমিনার করছে। তাদের কর্মসূচির ব্যানারে হুসেইন মুহম্মদ এরশাদের ছবি থাকলেও দলটির নেতাদের দেখা যায়নি। বছরের শুরুতে একটি কর্মসূচি দলটির প্রধান পৃষ্ঠপোষক ও বিরোধী দলীয় নেত্রী রওশন এরশাদ পন্থী কাজী মামুনুর রশীদকে উপস্থিত থাকতে দেখা গেছে।
দেশের সাংবিধানিক ধারাবাহিকতা রক্ষা করতে ও গণতান্ত্রিক প্রক্রিয়া অব্যাহত রাখতে ১৪ দলীয় মহাজোটের সঙ্গে একযোগে কাজ করার প্রত্যয় ব্যক্ত করেছে সম্মিলিত জাতীয় জোট ৫৮ দলীয় (ইউএনএ)।
বৃহস্পতিবার ১৪ দলীয় জোটের মুখপাত্র ও সমন্বয়ক এবং আওয়ামী লীগের উপদেষ্টা পরিষদের সদস্য আমির হোসেন আমুর সঙ্গে অনুষ্ঠিত বৈঠকে এ কথা জানায় জোটটি। আওয়ামী লীগের দপ্তর সম্পাদক বিপ্লব বড়ুয়া স্বাক্ষরিত সংবাদ বিজ্ঞপ্তিতে এ তথ্য জানানো হয়।
‘দ্বাদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচন এবং চলমান রাজনীতিতে দল ও জোটসমূহের ভূমিকা ও করণীয়’ শীর্ষক এক বৈঠক ১৪ দলীয় জোটের মুখপাত্র আমির হোসেন আমুর সভাপতিত্বে অনুষ্ঠিত হয়। অন্যদিকে সম্মিলিত জাতীয় জোট ৫৮ দলীয় (ইউএনএ)-এর মহাসচিব খন্দকার ইমদাদুল হক সেলিমের নেতৃত্বে জোটের শরিক দলসমূহের ১০ সদস্যের প্রতিনিধি দল বৈঠকে অংশগ্রহণ করেন।
বৈঠকে দেশের স্থিতিশীলতা ও উন্নয়নের ধারাবাহিকতা রক্ষার ব্যাপারে প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার নেতৃত্বে ঐক্যবদ্ধভাবে কাজ করে যাওয়ার সিদ্ধান্ত গৃহীত হয়। সম্মিলিত জাতীয় জোট নেতারা দেশের চলমান সাংবিধানিক ধারাবাহিকতা রক্ষা করতে ও গণতান্ত্রিক প্রক্রিয়া অব্যাহত রাখতে ১৪ দলীয় মহাজোটের সঙ্গে একযোগে কাজ করার দৃঢ় প্রত্যয় ব্যক্ত করেন।
আমির হোসেন আমু আওয়ামী লীগ সভাপতি ও প্রধানমন্ত্রীর পক্ষ থেকে জোটকে ধন্যবাদ ও কৃতজ্ঞতা জানান। এ ছাড়া সাংবিধানিক ও দেশের উন্নয়নের স্বার্থে ৫৮ দলীয় জোটের সিদ্ধান্তকে স্বাগত জানান আমু।
সভায় জোটের নেতাদের মধ্যে উপস্থিত ছিলেন সম্মিলিত জাতীয় জোটের মুখপাত্র মাওলানা আলতাফ হোসাইন মোল্লা, সম্মিলিত জাতীয় জোটের প্রধান সমন্বয়কারী শাহ ওয়ালিউল্লাহ ফরহাদ, ডেমোক্রেটিক পিপলস পার্টি চেয়ারম্যান সিদ্দিকুর রহমান, জাতীয় জনতা পার্টির চেয়ারম্যান মজিবুর রহমান, জাতীয় ওলামা মাশায়েখ পার্টির চেয়ারম্যান মাওলানা শরিফ হাজারী, বাংলাদেশ ইসলামিক জনতা পার্টি চেয়ারম্যান মাওলানা আজহারুল ইসলাম, গ্রামীণ কল্যাণ পার্টির চেয়ারম্যান মোহাম্মদ হায়দার আলী, বাংলাদেশ মুক্তিযোদ্ধা পার্টির চেয়ারম্যান আবু সালেহ্ মো. ড. ফিরোজ মল্লিক, ইসলামিক সমাজতান্ত্রিক পার্টির চেয়ারম্যান মাওলানা মুফতি কমরেড তালিবুল ইসলাম প্রমুখ।
একাদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনকে সামনে রেখে ২০১৭ সালে জাতীয় পার্টির চেয়ারম্যান প্রয়াত হুসেইন মুহম্মদ এরশাদের নেতৃত্ব ৫৮ দলীয় জোট গঠন হয়েছিল। সে নির্বাচনে এ জোটের কর্মকাণ্ড তেমন চোখে পড়েনি। এরশাদের মৃত্যুর পরে জাতীয় পার্টি এ জোটে তেমন কার্যক্রম চোখে পড়েনি। জাতীয় নির্বাচনে সামনে রেখে জোটটি আবারও সক্রিয় হয়েছে। বছরখানেক ধরেই প্রেসক্লাবসহ বিভিন্ন জায়গায় সভা-সেমিনার করছে। তাদের কর্মসূচির ব্যানারে হুসেইন মুহম্মদ এরশাদের ছবি থাকলেও দলটির নেতাদের দেখা যায়নি। বছরের শুরুতে একটি কর্মসূচি দলটির প্রধান পৃষ্ঠপোষক ও বিরোধী দলীয় নেত্রী রওশন এরশাদ পন্থী কাজী মামুনুর রশীদকে উপস্থিত থাকতে দেখা গেছে।
সংস্কারও চলবে, নির্বাচন হবে এবং যে সরকার আসবে, তারা সংস্কারগুলোকে এগিয়ে নিয়ে যাবে। আমরা আমাদের দলের পক্ষ থেকে পরিষ্কার করে বলতে পারি- আমরা প্রয়োজনীয় সংস্কার এগিয়ে নিয়ে যাব...
৪ ঘণ্টা আগেবাংলাদেশের সব শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানে ‘আন্ডারগ্রাউন্ড রাজনীতি’ নিষিদ্ধের দাবি জানিয়েছে বাংলাদেশ জাতীয়তাবাদী ছাত্রদল। আজ শনিবার (১৮ জানুয়ারি) বিকেলে রাজধানীর ইঞ্জিনিয়ার্স ইনস্টিটিউশনের সামনে এক কর্মসূচিতে এ দাবি জানিয়েছে দলটি। এ সময় দলটির নেতারা বলেন, যদি শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানগুলোতে এখনো এই রাজনীতি করা হয়, তাহল
২০ ঘণ্টা আগেক্ষুদ্র নৃগোষ্ঠীর নেতাদের সঙ্গে মতবিনিময় করেছে বিএনপি। আজ শনিবার দুপুরে রাজধানীর গুলশানে দলের চেয়ারপারসন কার্যালয়ে মতবিনময় সভা অনুষ্ঠিত হয়।
১ দিন আগেঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের (ঢাবি) কেন্দ্রীয় লাইব্রেরির পাশের দেয়ালে থাকা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান ও সর্বহারা পার্টির নেতা সিরাজ সিকদারের গ্ৰাফিতি মুছে ফেলেছে একদল শিক্ষার্থী। গতকাল শুক্রবার মধ্যরাতে বিভিন্ন হল থেকে বিক্ষোভ মিছিল নিয়ে রাজু ভাস্কর্যের পাদদেশে সমাবেশের পর তাঁরা ঘটনাস্থলে যায়। পরে গ্রা
১ দিন আগে