ইউক্রেনের মারিউপোলে রাশিয়ার হামলায় চার লাখ মানুষ জিম্মি হয়ে পড়েছে। আজ বুধবার ইউক্রেনের পররাষ্ট্রমন্ত্রী দিমিত্রো কুলেবা এমনটি জানিয়েছেন।
বিশ্ব
মারিউপোলের সিটি কাউন্সিল জানায়, স্থানীয় সময় সকাল ১০টা থেকে রাত ৯টা পর্যন্ত এই যুদ্ধবিরতি কার্যকর থাকবে। মারিউপোলের বেসামরিক মানুষেরা স্থানীয় সময় দুপুর ১২টা থেকে নির্ধারিত মানবিক করিডর ধরে শহর ছেড়ে যেতে পারবেন।
বিশ্ব
ইউক্রেনের দক্ষিণ-পূর্বাঞ্চলীয় শহর মারিউপোলের মানবিক পরিস্থিতি ক্রমশ ‘ভয়াবহ’ হচ্ছে বলে জানিয়েছে ইন্টারন্যাশনাল কমিটি অব দ্য রেডক্রস (আইসিআরসি)। ইউক্রেনে রেডক্রসের যোগাযোগ সমন্বয়ক মিরেলা হোদেইব কাতারভিত্তিক গণমাধ্যম আল জাজিরাকে বলেছেন, এখানকার পরিস্থিতি অত্যন্ত বিপর্যয়কর।
বিশ্ব
ইউক্রেনের দুটি শহরে সাময়িক যুদ্ধবিরতি ঘোষণা করেছে রাশিয়া। তবে যুদ্ধবিরতি সত্ত্বেও মারিউপোল শহরে রুশ হামলা অব্যাহত রয়েছে বলে জানিয়েছে স্থানীয় কর্তৃপক্ষ...
বিশ্ব
ইউক্রেনের মারিউপোল ও ভলনোভাখার শহরে সাময়িক যুদ্ধবিরতি ঘোষণা করেছে রাশিয়া। তবে মারিউপোল শহরে রুশ হামলা অব্যাহত রয়েছে বলে জানিয়েছে স্থানীয় কর্তৃপক্ষ।এরইমধ্যে সেখান থেকে বেসামরিক লোক সরানো স্থগিত করা হয়েছে।
বিশ্ব
যুদ্ধবিরতি সত্ত্বেও ইউক্রেনের মারিউপোলে রুশ হামলা চলছে বলে দাবি করেছেন শহরটির ডেপুটি মেয়র সেরহি অরলভ। ব্রিটিশ সংবাদমাধ্যম বিবিসির প্রতিবেদনে এমনটি বলা হয়েছে।
বিশ্ব
মস্কোর স্থানীয় সময় সকাল ১০টায় ‘মানবিক করিডর’ খুলে দেওয়া হবে বলে জানিয়েছে রাশিয়ার প্রতিরক্ষা মন্ত্রণালয়। কাতারভিত্তিক গণমাধ্যম আল জাজিরার এক প্রতিবেদনে বলা হয়, করিডরটি ইউক্রেনের মারিউপোল ও ভলনোভাখার বাসিন্দাদের জন্য উন্মুক্ত করা হবে। এসময় শহর দুটিতে ‘সাময়িক যুদ্ধবিরতি’ ঘোষণা করেছে রাশিয়া।
বিশ্ব
ব্রিটিশ গণমাধ্যম বিবিসি একটি যাচাইকৃত ভিডিও ফুটেজ প্রকাশ করেছে, যেখানে দেখা যাচ্ছে ইউক্রেনের মারিউপোল শহরের ওপর হেলিকপ্টার থেকে গুলি ছুঁড়ছে রুশ সেনারা। বিবিসির প্রতিবেদনে বলা হয়, গত বৃহস্পতিবার থেকে এই বন্দরনগরী অবরুদ্ধ করে রেখেছে রুশ সেনারা।
বিশ্ব
রুশ হামলায় মারিউপোল শহর ‘বিধ্বস্ত’ হচ্ছে বলে দাবি করেছেন ইউক্রেনের মারিউপোল শহরের মেয়র ভাদিম বোইচেঙ্কো। ইউক্রেনের এক টেলিভিশনের লাইভ সম্প্রচারে অংশ নিয়ে তিনি বলেন, ইউক্রেনের দক্ষিণ-পূর্ব বন্দর নগরী মারিউপোলে অবিরাম গোলাগুলি চলছে। রুশ সেনারা আমাদের সাধারণ মানুষদের মেরে ফেলছে। তাদের গোলার আঘাতে আমাদের
বিশ্ব