ক্রীড়া ডেস্ক
আইপিএল মানেই যে টাকার খেলা। অর্থের ঝনঝনানিতে পরিপূর্ণ এই টুর্নামেন্টে বিনিয়োগ করেন অনেক ধনকুবের। বীরেন্দ্র শেবাগ এবার ধনকুবেরদের প্রতি ক্ষোভ ঝেরেছেন। তার মতে, ব্যবসায়ীরা লাভ-ক্ষতির হিসেব নিয়ে পড়ে থাকেন ও খেলোয়াড়দের প্রতি তাঁরা রূঢ় আচরণ করেন।
লক্ষ্ণৌ সুপার জায়ান্টসের মালিক সঞ্জীব গোয়েঙ্কা এক ঘটনায় নিজেকে আলোচনায় এনেছেন। ৮ মে হায়দরাবাদের রাজীব গান্ধী স্টেডিয়ামে ১৬৬ রানের লক্ষ্য সানরাইজার্স হায়দরাবাদ জেতে ৯.৪ ওভারে ১০ উইকেট হাতে রেখে। হায়দরাবাদের কাছে লক্ষ্ণৌর এমনভাবে বিধ্বস্ত হওয়া মাঠে বসে দেখেছেন গোয়েঙ্কা। ম্যাচ শেষে তিনি লক্ষ্ণৌ অধিনায়ক লোকেশ রাহুলকে প্রকাশ্যে বকাঝকা করেন গোয়েঙ্কা। গোয়েঙ্কার এমন কাজ বেশ সমালোচিত হয়েছে সামাজিকমাধ্যমে। রাহুল-গোয়েঙ্কার ঘটনা নিয়ে ক্রিকবাজে শেবাগ বলেন, ‘তারা সবাই ব্যবসায়ী। শুধু লাভ-ক্ষতির দিকটাই শুধু বোঝেন। তবে এখানে তো তাদের ক্ষতি হচ্ছে না। তাহলে এত ঝামেলা কেন করছেন? ৪০০ কোটির বেশি আয় হচ্ছে আপনার। আমি মনে করি, এটা একটা ব্যবসা। যেখানে আপনার করার কিছু নেই। যা-ই হোক না কেন, আপনার তো লাভ হচ্ছে।’
খেলোয়াড়দের প্রতি ফ্র্যাঞ্চাইজি মালিকদের আচরণ আরও ভালো হওয়া উচিত বলে মনে করেন শেবাগ। ভারতীয় তারকা ব্যাটার বলেন, ‘খেলোয়াড়দের সঙ্গে ড্রেসিংরুম অথবা সংবাদ সম্মেলনে দেখা হবে, মালিকের কাজ হবে অনুপ্রেরণা দেওয়া। তবে মালিকদের কেউ কেউ বলেন, এসব কী চলছে? সমস্যা কী? অথবা টিম ম্যানেজমেন্টের কাউকে ডেকে নির্দিষ্ট কোনো খেলোয়াড়কে নিয়ে প্রশ্ন তোলেন। দেখুন, কোচ ও অধিনায়ক দল চালায়। খেলোয়াড়দের ওপর যারা ক্রুব্ধ হন, এমন মালিকের তো দরকার নেই।’
যেকোনো ফ্র্যাঞ্চাইজি টুর্নামেন্টে খেলোয়াড়দের দলবদল খুবই সাধারণ ঘটনা। আইপিএলও সেটার ব্যতিক্রম নয়। শোনা যাচ্ছে, পরের মৌসুমে রাহুলকে লক্ষ্ণৌর জার্সিতে আর নাও দেখা যেতে পারে। শেবাগ বলেন, ‘খেলোয়াড়েরা তো মনে করতেই পারে, আইপিএলে আরও অনেক ফ্র্যাঞ্চাইজি আছে। যদি আমি ছেড়ে দিই, কেউ না কেউ তো নেবেই। যদি আপনি খেলোয়াড় হারান, তাহলে জয়ের সম্ভাবনা হবে শূন্য। যখন আমি পাঞ্জাব ছাড়ি, তখন তারা পঞ্চম হয়। কোনো মৌসুমে এরপর তারা আর পঞ্চম হতে পারেনি।’
আইপিএল মানেই যে টাকার খেলা। অর্থের ঝনঝনানিতে পরিপূর্ণ এই টুর্নামেন্টে বিনিয়োগ করেন অনেক ধনকুবের। বীরেন্দ্র শেবাগ এবার ধনকুবেরদের প্রতি ক্ষোভ ঝেরেছেন। তার মতে, ব্যবসায়ীরা লাভ-ক্ষতির হিসেব নিয়ে পড়ে থাকেন ও খেলোয়াড়দের প্রতি তাঁরা রূঢ় আচরণ করেন।
লক্ষ্ণৌ সুপার জায়ান্টসের মালিক সঞ্জীব গোয়েঙ্কা এক ঘটনায় নিজেকে আলোচনায় এনেছেন। ৮ মে হায়দরাবাদের রাজীব গান্ধী স্টেডিয়ামে ১৬৬ রানের লক্ষ্য সানরাইজার্স হায়দরাবাদ জেতে ৯.৪ ওভারে ১০ উইকেট হাতে রেখে। হায়দরাবাদের কাছে লক্ষ্ণৌর এমনভাবে বিধ্বস্ত হওয়া মাঠে বসে দেখেছেন গোয়েঙ্কা। ম্যাচ শেষে তিনি লক্ষ্ণৌ অধিনায়ক লোকেশ রাহুলকে প্রকাশ্যে বকাঝকা করেন গোয়েঙ্কা। গোয়েঙ্কার এমন কাজ বেশ সমালোচিত হয়েছে সামাজিকমাধ্যমে। রাহুল-গোয়েঙ্কার ঘটনা নিয়ে ক্রিকবাজে শেবাগ বলেন, ‘তারা সবাই ব্যবসায়ী। শুধু লাভ-ক্ষতির দিকটাই শুধু বোঝেন। তবে এখানে তো তাদের ক্ষতি হচ্ছে না। তাহলে এত ঝামেলা কেন করছেন? ৪০০ কোটির বেশি আয় হচ্ছে আপনার। আমি মনে করি, এটা একটা ব্যবসা। যেখানে আপনার করার কিছু নেই। যা-ই হোক না কেন, আপনার তো লাভ হচ্ছে।’
খেলোয়াড়দের প্রতি ফ্র্যাঞ্চাইজি মালিকদের আচরণ আরও ভালো হওয়া উচিত বলে মনে করেন শেবাগ। ভারতীয় তারকা ব্যাটার বলেন, ‘খেলোয়াড়দের সঙ্গে ড্রেসিংরুম অথবা সংবাদ সম্মেলনে দেখা হবে, মালিকের কাজ হবে অনুপ্রেরণা দেওয়া। তবে মালিকদের কেউ কেউ বলেন, এসব কী চলছে? সমস্যা কী? অথবা টিম ম্যানেজমেন্টের কাউকে ডেকে নির্দিষ্ট কোনো খেলোয়াড়কে নিয়ে প্রশ্ন তোলেন। দেখুন, কোচ ও অধিনায়ক দল চালায়। খেলোয়াড়দের ওপর যারা ক্রুব্ধ হন, এমন মালিকের তো দরকার নেই।’
যেকোনো ফ্র্যাঞ্চাইজি টুর্নামেন্টে খেলোয়াড়দের দলবদল খুবই সাধারণ ঘটনা। আইপিএলও সেটার ব্যতিক্রম নয়। শোনা যাচ্ছে, পরের মৌসুমে রাহুলকে লক্ষ্ণৌর জার্সিতে আর নাও দেখা যেতে পারে। শেবাগ বলেন, ‘খেলোয়াড়েরা তো মনে করতেই পারে, আইপিএলে আরও অনেক ফ্র্যাঞ্চাইজি আছে। যদি আমি ছেড়ে দিই, কেউ না কেউ তো নেবেই। যদি আপনি খেলোয়াড় হারান, তাহলে জয়ের সম্ভাবনা হবে শূন্য। যখন আমি পাঞ্জাব ছাড়ি, তখন তারা পঞ্চম হয়। কোনো মৌসুমে এরপর তারা আর পঞ্চম হতে পারেনি।’
দুবাইয়ে গত রাতে প্রথম সেমিফাইনালে অস্ট্রেলিয়াকে ৫ উইকেটে হারিয়ে ফাইনালের টিকিট কেটেছে ভারত। লাহোরে দ্বিতীয় সেমিফাইনালে আজ কে জিতবে তা সময়ই বলবে, তবে লাহোরে দক্ষিণ আফ্রিকার বিপক্ষে মাঠে নামার আগে ফুরফুরে মেজাজে নিউজিল্যান্ড। অধিনায়ক টম ল্যাথাম তো পারলে বলেই ফেলেন—‘গত মাসেই তো ওদের লাহোরে হারালাম।’
৩০ মিনিট আগেচ্যাম্পিয়নস ট্রফির ভারত-অস্ট্রেলিয়া সেমিফাইনালের আগে বারবার ঘুরেফিরে এসেছিল আহমেদাবাদের কথা। কারণ, সবশেষ ওয়ানডেতে এই দুই দল মুখোমুখি হয়েছে ২০২৩ সালের ১৯ নভেম্বর আহমেদাবাদের নরেন্দ্র মোদি স্টেডিয়ামে ফাইনালে। ১ লাখেরও বেশি দর্শককে কাঁদিয়ে ভারতের শিরোপার উৎসব পণ্ড করে দিয়েছিল অস্ট্রেলিয়া।
১২ ঘণ্টা আগেঅস্ট্রেলিয়া সফরে ব্যর্থতার পর বেশ ভালোভাবেই নড়েচড়ে বসে ভারতীয় ক্রিকেট বোর্ড (বিসিসিআই)। জাতীয় দল নিয়ে বেশ কিছু কঠোর নিয়ম আরোপ করে তারা। এর প্রতিফলন ঘটছে আইপিএলেও। সম্প্রতি আইপিএলের সব দলকে একটি ই-মেইল বার্তায় বিষয়টি জানিয়ে দেওয়া হয়েছে।
১২ ঘণ্টা আগেভারতের বিপক্ষে এশিয়ান কাপ বাছাইয়ের ম্যাচ সামনে রেখে ক্যাম্প করার জন্য আগামীকাল সৌদি আরবে যাবে বাংলাদেশ ফুটবল দল। চারদিন বসুন্ধরা কিংস অ্যারেনায় অনুশীলন করেছে তারা। যা নিয়ে বেশ সন্তুষ্ট কোচ হাভিয়ের কাবরেরা।
১৩ ঘণ্টা আগে