ক্রীড়া ডেস্ক
টেস্ট ক্রিকেটের মজা তো এটাই। পার্থে প্রথম ইনিংসে ১৫০ রানে অলআউট হওয়া ভারতই কিনা অস্ট্রেলিয়াকে শেষমেশ হারাল হেসেখেলে। জয়ের ব্যবধান ২৯৫ রানের হলেও ভারতের এই জয়কে জাদুকরী বললে বাড়াবাড়ি হবে না। এমন জয়ে ভারত ভেঙে দিল বহু পুরোনো এক রেকর্ড।
রানের হিসেবে টেস্টে অস্ট্রেলিয়ার বিপক্ষে ভারত নিজেদের ইতিহাসে সর্বোচ্চ ৩২০ রানে জিতেছিল। সেটা ছিল ২০০৮ সালে মোহালিতে। ৩২০ রানের সেই রেকর্ড ভারত আজ ভাঙতে পারেনি ঠিকই। তবে ৪৬ বছরের পুরোনো রেকর্ড ভেঙে দিয়েছে এশিয়ার দলটি। অস্ট্রেলিয়ার মাঠে অস্ট্রেলিয়ার বিপক্ষে টেস্টে ভারতের সবচেয়ে বেশি ব্যবধানে জয়ের কীর্তি এটাই। এর আগে ১৯৭৮ সালে মেলবোর্ন ক্রিকেট গ্রাউন্ডে ভারত ২২২ রানে হারিয়েছিল অস্ট্রেলিয়াকে।
সর্বনাশটা যা হওয়ার আগেই হয়েছিল। ৫৩৪ রানের লক্ষ্যে নেমে তৃতীয় দিনেই অস্ট্রেলিয়া ১২ রানে হারিয়েছিল ৩ উইকেট।অলৌকিক কিছু করতে দুই দিনের মতো সময় বাকি ছিল অজিদের। ওভারের হিসেব করলে ১৬০ থেকে ১৮০ ওভার। তবে সেটা শুধু কাগজে-কলমের হিসেব। আজ চতুর্থ দিনে চা পানের বিরতির পরই শেষ অস্ট্রেলিয়া। অজিদের ২৩৮ রানে গুটিয়ে পাঁচ ম্যাচের টেস্ট সিরিজে ১-০ ব্যবধানে এগিয়ে গেল ভারত।
চতুর্থ দিনের খেলা শুরু হতে না হতেই উইকেট হারায় অস্ট্রেলিয়া। ৫.৩ ওভারে অজিদের স্কোর হয়ে যায় ৪ উইকেটে ১৭ রান। ৪ রান করা উসমান খাজাকে ষষ্ঠ ওভারের তৃতীয় বলে ফিরিয়েছেন মোহাম্মদ সিরাজ। ছয় নম্বরে নামা ট্রাভিস হেড ব্যাটিং করতে থাকেন ওয়ানডে মেজাজে। ১০১ বলে ৮ চারে করেন ৮৯ রান। পঞ্চম ও ষষ্ঠ উইকেটে স্টিভ স্মিথ ও মিচেল মার্শের সঙ্গে ৬২ ও ৮২ রানের জুটি দুটি গড়তে অবদান রাখেন হেড। যেখানে ৩৯তম ওভারের পঞ্চম বলে হেডকে ফেরান জসপ্রীত বুমরা। হেড প্রথমে কাভার ড্রাইভ করার প্রস্তুতি নিলেও ভারতীয় পেসারের হঠাৎ লাফিয়ে ওঠা বলে শেষমেশ খোঁচা লাগিয়ে দিয়েছেন। উইকেটরক্ষক ঋষভ পন্ত খুব সহজেই তালুবন্দী করেছেন সেটা।
টেস্ট ক্রিকেটের মজা তো এটাই। পার্থে প্রথম ইনিংসে ১৫০ রানে অলআউট হওয়া ভারতই কিনা অস্ট্রেলিয়াকে শেষমেশ হারাল হেসেখেলে। জয়ের ব্যবধান ২৯৫ রানের হলেও ভারতের এই জয়কে জাদুকরী বললে বাড়াবাড়ি হবে না। এমন জয়ে ভারত ভেঙে দিল বহু পুরোনো এক রেকর্ড।
রানের হিসেবে টেস্টে অস্ট্রেলিয়ার বিপক্ষে ভারত নিজেদের ইতিহাসে সর্বোচ্চ ৩২০ রানে জিতেছিল। সেটা ছিল ২০০৮ সালে মোহালিতে। ৩২০ রানের সেই রেকর্ড ভারত আজ ভাঙতে পারেনি ঠিকই। তবে ৪৬ বছরের পুরোনো রেকর্ড ভেঙে দিয়েছে এশিয়ার দলটি। অস্ট্রেলিয়ার মাঠে অস্ট্রেলিয়ার বিপক্ষে টেস্টে ভারতের সবচেয়ে বেশি ব্যবধানে জয়ের কীর্তি এটাই। এর আগে ১৯৭৮ সালে মেলবোর্ন ক্রিকেট গ্রাউন্ডে ভারত ২২২ রানে হারিয়েছিল অস্ট্রেলিয়াকে।
সর্বনাশটা যা হওয়ার আগেই হয়েছিল। ৫৩৪ রানের লক্ষ্যে নেমে তৃতীয় দিনেই অস্ট্রেলিয়া ১২ রানে হারিয়েছিল ৩ উইকেট।অলৌকিক কিছু করতে দুই দিনের মতো সময় বাকি ছিল অজিদের। ওভারের হিসেব করলে ১৬০ থেকে ১৮০ ওভার। তবে সেটা শুধু কাগজে-কলমের হিসেব। আজ চতুর্থ দিনে চা পানের বিরতির পরই শেষ অস্ট্রেলিয়া। অজিদের ২৩৮ রানে গুটিয়ে পাঁচ ম্যাচের টেস্ট সিরিজে ১-০ ব্যবধানে এগিয়ে গেল ভারত।
চতুর্থ দিনের খেলা শুরু হতে না হতেই উইকেট হারায় অস্ট্রেলিয়া। ৫.৩ ওভারে অজিদের স্কোর হয়ে যায় ৪ উইকেটে ১৭ রান। ৪ রান করা উসমান খাজাকে ষষ্ঠ ওভারের তৃতীয় বলে ফিরিয়েছেন মোহাম্মদ সিরাজ। ছয় নম্বরে নামা ট্রাভিস হেড ব্যাটিং করতে থাকেন ওয়ানডে মেজাজে। ১০১ বলে ৮ চারে করেন ৮৯ রান। পঞ্চম ও ষষ্ঠ উইকেটে স্টিভ স্মিথ ও মিচেল মার্শের সঙ্গে ৬২ ও ৮২ রানের জুটি দুটি গড়তে অবদান রাখেন হেড। যেখানে ৩৯তম ওভারের পঞ্চম বলে হেডকে ফেরান জসপ্রীত বুমরা। হেড প্রথমে কাভার ড্রাইভ করার প্রস্তুতি নিলেও ভারতীয় পেসারের হঠাৎ লাফিয়ে ওঠা বলে শেষমেশ খোঁচা লাগিয়ে দিয়েছেন। উইকেটরক্ষক ঋষভ পন্ত খুব সহজেই তালুবন্দী করেছেন সেটা।
ব্যর্থতার বৃত্তে ঘুরপাক খেতে থাকা ভারত অবশেষে দিশা খুঁজে পেল পার্থে। সিরিজের প্রথম টেস্টে অস্ট্রেলিয়াকে ২৯৫ রানে হারিয়েছে ভারত। বিশাল জয়ে এশিয়ার দলটি ২০২৩-২৫ টেস্ট চ্যাম্পিয়নশিপ চক্রেও ফেরত পেয়েছে হারানো সিংহাসন।
১ ঘণ্টা আগে৫৩৪ রানের লক্ষ্যে নেমে পার্থে তৃতীয় দিন থেকেই ধুঁকছে অস্ট্রেলিয়া। ভারতের দুর্দান্ত বোলিং আক্রমণে আজ চতুর্থ দিনেই ম্যাচ হেরে যাওয়ার শঙ্কায় অস্ট্রেলিয়া। এই প্রতিবেদন লেখা পর্যন্ত অজিরা ৭ উইকেটে ২১২ রান করেছে। অন্যদিকে অ্যান্টিগায় বাংলাদেশ সময় রাত ৮টায় শুরু হবে বাংলাদেশ-ওয়েস্ট ইন্ডিজ প্রথম টেস্টের...
৪ ঘণ্টা আগেচ্যাম্পিয়ন রিয়াল মাদ্রিদকে নিয়ে আগে থেকে উপসংহারে আসা অনেক কঠিন। যে দলটি কদিন আগে ধুঁকছিল লা লিগা, চ্যাম্পিয়নস লিগ সব টুর্নামেন্টে, তারা ঘুরে দাঁড়িয়েছে দারুণভাবে। ‘রয়্যাল মাদ্রিদ’ তকমা পাওয়া দলটি এখন নিশ্বাস ফেলছে চিরপ্রতিদ্বন্দ্বী বার্সেলোনার ঘাড়ে।
৪ ঘণ্টা আগে