আহমেদ রিয়াদ, সিলেট থেকে
সিলেটের প্রথম ম্যাচটা খেলা হয়নি তাঁর। তবে দ্বিতীয় ম্যাচেই চিনিয়েছেন নিজেকে। পরশু রংপুর রাইডার্সের বিপক্ষে দ্বিতীয় ম্যাচে দলকে জেতাতে না পারলেও ১৯ বলে ২০০.০০ স্ট্রাইকরেটে করেছেন অপরাজিত ৩৮। এমন মারকুটে ব্যাটিং দিয়েই গত টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপ শুরু করেছিলেন তিনি। সে টুর্নামেন্টের সূচনা ম্যাচে কানাডার ১৯৪ রান চেজ করতে ব্যাট হাতে যুক্তরাষ্ট্র দলকে নেতৃত্ব দিয়েছিলেন তিনিই। ২৩৫.০০ স্ট্রাইকরেটে করেছিলেন অপরাজিত ৯৪, হয়েছিলেন ম্যাচসেরা। পাওয়ার শট খেলায় পারদর্শী জোন্স কি এবারের বিপিএলে নিজেকে মেলে ধরতে পারবেন!
উত্তরটা সময়ের হাতেই। তবে আশাবাদী জোন্স। বিপিএলে মাঠে নামার ম্যাচেই দারুণ কিছু শট করে তৃপ্ত আমেরিকান এই ক্রিকেটার বললেন, ‘প্রথম ম্যাচ দল জিততে পারেনি। দলের অংশ হওয়ায় আমার কাছে এটা হতাশার। তবে নিজের খেলাটা আমি উপভোগ করেছি।’ এরপরই বললেন আসল কথাটা, ‘সামনে আরও ভালো খেলতে চাই।’
বাংলাদেশে এসে ভালোই লাগছে জোন্সের। মানুষ যে এত ক্রিকেট পাগল হতে পারে, বাংলাদেশে না এলে তাঁর দেখাই হতো না! সিলেটের মাঠ এবং এই মাঠে ক্রিকেটপ্রেমীদের উচ্ছ্বাস মুগ্ধ করেছে ৩০ বছর বয়সী এই ব্যাটারকে, ‘বাংলাদেশের ক্রিকেট-ভক্তরা খুবই উৎসাহী। তারা আন্তরিকভাবেই আমাদের সমর্থন করে এবং ভালো খেলায় অনুপ্রাণিত করে। তাদের সামনে খেলা সত্যিই এক বিশেষ ব্যাপার।’
সিলেট স্ট্রাইকার্সের ড্রেসিংরুমও তিনি উপভোগ করছেন বলে জানালেন জোন্স, ‘সিলেট স্ট্রাইকার্সে খেলা দারুণ ব্যাপার। সিলেট দল যেন একটা পরিবার। খেলোয়াড়বান্ধব ম্যানেজমেন্ট। সবকিছু উপভোগ করছি।’
তবে উপভোগটা আরও ভালো হতো, দল যদি থাকত জয়ের ধারায়। প্রথম দুই ম্যাচের দুটিতেই হেরেছে সিলেট। পরের ম্যাচগুলোয় সিলেট ভালো করবে বলেও আশাবাদী জোন্স।
পরশু ১৯ বলের ৩৮ রানের ক্যামিওতে ৪টি ছক্কা হাঁকিয়েছিলেন তিনি। ছক্কা মারতে পেশিশক্তির ব্যবহার করেন তিনি। গত টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপে যুক্তরাষ্ট্রের হয়ে সর্বোচ্চ ১৪ ছক্কা মেরেছিলেন তিনি। ওই প্রতিযোগিতায় ৬ ম্যাচ শেষ সবচেয়ে বেশি ছক্কা ছিল তাঁরই। এত সহজভাবে কীভাবে বড় বড় ছক্কা হাঁকান তিনি? জোন্সের উত্তর, ‘ছক্কা মারাটা আমি বেশ উপভোগ করি। বড় শট খেলাটা আমার খেলার ধরনেরই অংশ বলতে পারেন।’
যে বিশ্বকাপ ক্রিকেট বিশ্বে তাঁকে পরিচিতি এনে দিয়েছে, সেই টুর্নামেন্টের স্মৃতি সময় পেলেই রোমন্থন করেন জোন্স। বললেন, ‘বিশ্বকাপে খেলা শুধু একটি সুযোগ নয়, বরং বিশ্বের সেরা খেলোয়াড়দের সঙ্গে প্রতিদ্বন্দ্বিতা করার বিশেষ এক উপলক্ষও। নিজেকে মেলে ধরতে আমি সুযোগটা কাজে লাগিয়েছি।’ মনে রেখেছেন প্রথম ম্যাচের ইনিংসটাও, ‘৯০ মতো রান (৯৪) করেছিলাম। সেই পারফরম্যান্স আমাকে দ্রুত পরিচিতি এনে দেয় এবং আরও বড় সুযোগের দিকে নিয়ে যায়।’ টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপের সুপার এইটে ওঠাটাও যুক্তরাষ্ট্র ক্রিকেটের জন্য বড় অর্জন বলেও জানান তিনি।
বিশ্বকাপের মতো বড় মঞ্চে নিজেকে মেলে ধরেছেন, বিপিএলের মঞ্চেও তাই নিজেকে মেলে ধরতে পারবেন—এমনটাই বিশ্বাস জোন্সের। বললেন, ‘আমি আরও বেশি বেশি ছক্কা মারতে চাই এবং সিলেট স্ট্রাইকার্সকে জেতাতে চাই।’তাঁর এই চাওয়াটা সিলেট স্ট্রাইকার্সেরও চাওয়া।
সিলেটের প্রথম ম্যাচটা খেলা হয়নি তাঁর। তবে দ্বিতীয় ম্যাচেই চিনিয়েছেন নিজেকে। পরশু রংপুর রাইডার্সের বিপক্ষে দ্বিতীয় ম্যাচে দলকে জেতাতে না পারলেও ১৯ বলে ২০০.০০ স্ট্রাইকরেটে করেছেন অপরাজিত ৩৮। এমন মারকুটে ব্যাটিং দিয়েই গত টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপ শুরু করেছিলেন তিনি। সে টুর্নামেন্টের সূচনা ম্যাচে কানাডার ১৯৪ রান চেজ করতে ব্যাট হাতে যুক্তরাষ্ট্র দলকে নেতৃত্ব দিয়েছিলেন তিনিই। ২৩৫.০০ স্ট্রাইকরেটে করেছিলেন অপরাজিত ৯৪, হয়েছিলেন ম্যাচসেরা। পাওয়ার শট খেলায় পারদর্শী জোন্স কি এবারের বিপিএলে নিজেকে মেলে ধরতে পারবেন!
উত্তরটা সময়ের হাতেই। তবে আশাবাদী জোন্স। বিপিএলে মাঠে নামার ম্যাচেই দারুণ কিছু শট করে তৃপ্ত আমেরিকান এই ক্রিকেটার বললেন, ‘প্রথম ম্যাচ দল জিততে পারেনি। দলের অংশ হওয়ায় আমার কাছে এটা হতাশার। তবে নিজের খেলাটা আমি উপভোগ করেছি।’ এরপরই বললেন আসল কথাটা, ‘সামনে আরও ভালো খেলতে চাই।’
বাংলাদেশে এসে ভালোই লাগছে জোন্সের। মানুষ যে এত ক্রিকেট পাগল হতে পারে, বাংলাদেশে না এলে তাঁর দেখাই হতো না! সিলেটের মাঠ এবং এই মাঠে ক্রিকেটপ্রেমীদের উচ্ছ্বাস মুগ্ধ করেছে ৩০ বছর বয়সী এই ব্যাটারকে, ‘বাংলাদেশের ক্রিকেট-ভক্তরা খুবই উৎসাহী। তারা আন্তরিকভাবেই আমাদের সমর্থন করে এবং ভালো খেলায় অনুপ্রাণিত করে। তাদের সামনে খেলা সত্যিই এক বিশেষ ব্যাপার।’
সিলেট স্ট্রাইকার্সের ড্রেসিংরুমও তিনি উপভোগ করছেন বলে জানালেন জোন্স, ‘সিলেট স্ট্রাইকার্সে খেলা দারুণ ব্যাপার। সিলেট দল যেন একটা পরিবার। খেলোয়াড়বান্ধব ম্যানেজমেন্ট। সবকিছু উপভোগ করছি।’
তবে উপভোগটা আরও ভালো হতো, দল যদি থাকত জয়ের ধারায়। প্রথম দুই ম্যাচের দুটিতেই হেরেছে সিলেট। পরের ম্যাচগুলোয় সিলেট ভালো করবে বলেও আশাবাদী জোন্স।
পরশু ১৯ বলের ৩৮ রানের ক্যামিওতে ৪টি ছক্কা হাঁকিয়েছিলেন তিনি। ছক্কা মারতে পেশিশক্তির ব্যবহার করেন তিনি। গত টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপে যুক্তরাষ্ট্রের হয়ে সর্বোচ্চ ১৪ ছক্কা মেরেছিলেন তিনি। ওই প্রতিযোগিতায় ৬ ম্যাচ শেষ সবচেয়ে বেশি ছক্কা ছিল তাঁরই। এত সহজভাবে কীভাবে বড় বড় ছক্কা হাঁকান তিনি? জোন্সের উত্তর, ‘ছক্কা মারাটা আমি বেশ উপভোগ করি। বড় শট খেলাটা আমার খেলার ধরনেরই অংশ বলতে পারেন।’
যে বিশ্বকাপ ক্রিকেট বিশ্বে তাঁকে পরিচিতি এনে দিয়েছে, সেই টুর্নামেন্টের স্মৃতি সময় পেলেই রোমন্থন করেন জোন্স। বললেন, ‘বিশ্বকাপে খেলা শুধু একটি সুযোগ নয়, বরং বিশ্বের সেরা খেলোয়াড়দের সঙ্গে প্রতিদ্বন্দ্বিতা করার বিশেষ এক উপলক্ষও। নিজেকে মেলে ধরতে আমি সুযোগটা কাজে লাগিয়েছি।’ মনে রেখেছেন প্রথম ম্যাচের ইনিংসটাও, ‘৯০ মতো রান (৯৪) করেছিলাম। সেই পারফরম্যান্স আমাকে দ্রুত পরিচিতি এনে দেয় এবং আরও বড় সুযোগের দিকে নিয়ে যায়।’ টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপের সুপার এইটে ওঠাটাও যুক্তরাষ্ট্র ক্রিকেটের জন্য বড় অর্জন বলেও জানান তিনি।
বিশ্বকাপের মতো বড় মঞ্চে নিজেকে মেলে ধরেছেন, বিপিএলের মঞ্চেও তাই নিজেকে মেলে ধরতে পারবেন—এমনটাই বিশ্বাস জোন্সের। বললেন, ‘আমি আরও বেশি বেশি ছক্কা মারতে চাই এবং সিলেট স্ট্রাইকার্সকে জেতাতে চাই।’তাঁর এই চাওয়াটা সিলেট স্ট্রাইকার্সেরও চাওয়া।
শহীদ আফ্রিদি কোথাও গেলে ক্যামেরার লেন্সের ফোকাস আপনাআপনি চলে যায় সেদিকে। শুধু কি তাই? ভক্ত-সমর্থকদের সেলফির আবদারও পূরণ করতে হয় তাঁকে। এবারের বাংলাদেশ প্রিমিয়ার লিগেও (বিপিএল) সেটার ব্যতিক্রম হয়নি।
৬ ঘণ্টা আগেপ্যাট কামিন্সের নেতৃত্বে ১০ বছর পর বোর্ডার-গাভাস্কার ট্রফি পুনরুদ্ধার করল অস্ট্রেলিয়া। ভারতের বিপক্ষে পাঁচ ম্যাচের টেস্ট সিরিজ অজিরা জিতেছে ৩-১ ব্যবধানে। সিরিজের পাঁচ টেস্টের পিচের অবস্থা আজ মূল্যায়ন করেছে আন্তর্জাতিক ক্রিকেট সংস্থা (আইসিসি।
৬ ঘণ্টা আগেব্যাটিংয়ে এত বাজে সময় কবে গেছে, সেটা ভাবতে বিরাট কোহলির এখন ঘাঁটতে হবে অতীত ইতিহাস। কারণ,সদ্য শেষ হওয়া বোর্ডার-গাভাস্কার ট্রফিতে ২০০ রানও করতে পারেননি তিনি। হতশ্রী ব্যাটিংয়ের পর আন্তর্জাতিক ক্রিকেট সংস্থার (আইসিসি) থেকে দুঃসংবাদ পেলেন ভারতীয় এই তারকা ব্যাটার। যে বাজে অবস্থা গত ১২ বছরে কখনোই হয়নি তাঁ
৮ ঘণ্টা আগে