ক্রীড়া ডেস্ক
জয়ের সংজ্ঞা যেন রয়্যাল চ্যালেঞ্জার্স বেঙ্গালুরু (আরসিবি) ভুলেই গেছে। কলকাতা নাইট রাইডার্সের বিপক্ষে আজ অধরা জয় প্রায় পেয়েই গিয়েছিল আরসিবি। কলকাতার ইডেন গার্ডেনসে শেষ হাসি হেসেছে স্বাগতিক কলকাতাই।
২২৩ রানের লক্ষ্যে নেমে আরসিবির দুই ওপেনার বিরাট কোহলি ও ফাফ ডু প্লেসি ঝোড়ো শুরু করেন। কোনো উইকেট না হারিয়ে আরসিবি করে ফেলে ২৭ রান। তৃতীয় ওভারের প্রথম বলে কোহলিকে কট এন্ড বোল্ড করেন হারশিত রানা। হারশিতের ফুলটস বল নো বল হবে কি না—সে ব্যাপারে কোহলি রিভিউ নেওয়ার আগেই আম্পায়ার রিভিউ নেন। তৃতীয় আম্পায়ারের সিদ্ধান্ত দেখে কোহলিকে আউট ঘোষণা করা হয়। টিভি রিপ্লেতে দেখা যায়, হারশিতের ফুল টস উইকেট ছেড়ে অনেক বাইরে এসে মোকাবিলা করেন কোহলি। নতুন হক-আই বল ট্র্যাকিং প্রযুক্তি অনুযায়ী, বল ভূমির ০.৯২ মিটার ওপর থেকে বেরিয়ে যেত যদি তিনি উইকেটের ভেতরে থাকতেন। ভূমি থেকে কোহলির কোমরের উচ্চতা হিসেব করা হয়েছে ১.০৪ মিটার। তার মানে উইকেটের ভেতরে থাকলে বল কোমরের নিচ দিয়েই চলে যেত।
৭ বলে ১ চার ও ২ ছক্কায় ১৮ রান করে আউট হয়েছেন কোহলি। আউট হয়ে ভারতীয় ব্যাটার তাজ্জব বনে গেছেন। একই সঙ্গে ক্ষোভও ঝারতে দেখা গেছে তাঁকে। ডাগআউটে বসে বারবার সেই আউট নিয়েই যেন কথা বলেছেন তিনি।
রান তাড়া করতে নামা আরসিবি যেমন রান তুলছিল, একই সঙ্গে নিয়মিত বিরতিতে উইকেট হারাচ্ছিল। শেষ দুই ওভারে আরসিবির দরকার ছিল ৩১ রান, হাতে ছিল ৩ উইকেট। ১৯ তম ওভার বোলিংয়ে আসা আন্দ্রে রাসেলকে ছক্কা ও চার মারেন দিনেশ কার্তিক। কার্তিককে ওভারের শেষ বলে আউট করেন রাসেল। শেষ ওভারে স্টার্ক যখন বোলিংয়ে আসেন, তখন আরসিবির দরকার হয় ২১ রান। স্টার্ককে ৩ ছক্কা মেরে ম্যাচের পাল্লা আরসিবির দিকে আনেন কর্ণ শর্মা। কর্ণকে ওভারের পঞ্চম বলে অসাধারণ কট এন্ড বোল্ড করেন স্টার্ক। শেষ বলে যখন ২ রান দরকার, তখন লকি ফার্গুসন ২ রান নিতে গেলে রান আউটের ফাঁদে কাঁটা পড়েন। কলকাতা জেতে ১ রানে।
রুদ্ধশ্বাস ম্যাচ হেরে যাওয়ায় পয়েন্ট টেবিলের তলানি থেকে তাই আর ওপরে ওঠা হলো না আরসিবির। ৮ ম্যাচে ১ জয়ে ২ পয়েন্ট কোহলিদের, নেট রানরেট:-১.০৪৬। কলকাতা ৭ ম্যাচে ৫ জয়ে ১০ পয়েন্ট নিয়ে দুইয়ে। সমান ৭ ম্যাচে সমান ১০ পয়েন্ট পেয়েও নেট রানরেটে পিছিয়ে সানরাইজার্স হায়দরাবাদ। কলকাতা ও হায়দরাবাদের নেট রানরেট +১.২০৬ ও +০.৯১৪।
জয়ের সংজ্ঞা যেন রয়্যাল চ্যালেঞ্জার্স বেঙ্গালুরু (আরসিবি) ভুলেই গেছে। কলকাতা নাইট রাইডার্সের বিপক্ষে আজ অধরা জয় প্রায় পেয়েই গিয়েছিল আরসিবি। কলকাতার ইডেন গার্ডেনসে শেষ হাসি হেসেছে স্বাগতিক কলকাতাই।
২২৩ রানের লক্ষ্যে নেমে আরসিবির দুই ওপেনার বিরাট কোহলি ও ফাফ ডু প্লেসি ঝোড়ো শুরু করেন। কোনো উইকেট না হারিয়ে আরসিবি করে ফেলে ২৭ রান। তৃতীয় ওভারের প্রথম বলে কোহলিকে কট এন্ড বোল্ড করেন হারশিত রানা। হারশিতের ফুলটস বল নো বল হবে কি না—সে ব্যাপারে কোহলি রিভিউ নেওয়ার আগেই আম্পায়ার রিভিউ নেন। তৃতীয় আম্পায়ারের সিদ্ধান্ত দেখে কোহলিকে আউট ঘোষণা করা হয়। টিভি রিপ্লেতে দেখা যায়, হারশিতের ফুল টস উইকেট ছেড়ে অনেক বাইরে এসে মোকাবিলা করেন কোহলি। নতুন হক-আই বল ট্র্যাকিং প্রযুক্তি অনুযায়ী, বল ভূমির ০.৯২ মিটার ওপর থেকে বেরিয়ে যেত যদি তিনি উইকেটের ভেতরে থাকতেন। ভূমি থেকে কোহলির কোমরের উচ্চতা হিসেব করা হয়েছে ১.০৪ মিটার। তার মানে উইকেটের ভেতরে থাকলে বল কোমরের নিচ দিয়েই চলে যেত।
৭ বলে ১ চার ও ২ ছক্কায় ১৮ রান করে আউট হয়েছেন কোহলি। আউট হয়ে ভারতীয় ব্যাটার তাজ্জব বনে গেছেন। একই সঙ্গে ক্ষোভও ঝারতে দেখা গেছে তাঁকে। ডাগআউটে বসে বারবার সেই আউট নিয়েই যেন কথা বলেছেন তিনি।
রান তাড়া করতে নামা আরসিবি যেমন রান তুলছিল, একই সঙ্গে নিয়মিত বিরতিতে উইকেট হারাচ্ছিল। শেষ দুই ওভারে আরসিবির দরকার ছিল ৩১ রান, হাতে ছিল ৩ উইকেট। ১৯ তম ওভার বোলিংয়ে আসা আন্দ্রে রাসেলকে ছক্কা ও চার মারেন দিনেশ কার্তিক। কার্তিককে ওভারের শেষ বলে আউট করেন রাসেল। শেষ ওভারে স্টার্ক যখন বোলিংয়ে আসেন, তখন আরসিবির দরকার হয় ২১ রান। স্টার্ককে ৩ ছক্কা মেরে ম্যাচের পাল্লা আরসিবির দিকে আনেন কর্ণ শর্মা। কর্ণকে ওভারের পঞ্চম বলে অসাধারণ কট এন্ড বোল্ড করেন স্টার্ক। শেষ বলে যখন ২ রান দরকার, তখন লকি ফার্গুসন ২ রান নিতে গেলে রান আউটের ফাঁদে কাঁটা পড়েন। কলকাতা জেতে ১ রানে।
রুদ্ধশ্বাস ম্যাচ হেরে যাওয়ায় পয়েন্ট টেবিলের তলানি থেকে তাই আর ওপরে ওঠা হলো না আরসিবির। ৮ ম্যাচে ১ জয়ে ২ পয়েন্ট কোহলিদের, নেট রানরেট:-১.০৪৬। কলকাতা ৭ ম্যাচে ৫ জয়ে ১০ পয়েন্ট নিয়ে দুইয়ে। সমান ৭ ম্যাচে সমান ১০ পয়েন্ট পেয়েও নেট রানরেটে পিছিয়ে সানরাইজার্স হায়দরাবাদ। কলকাতা ও হায়দরাবাদের নেট রানরেট +১.২০৬ ও +০.৯১৪।
অ্যান্টিগা টেস্টে বাংলাদেশ দলের প্রথম দিন কাটল অম্ল-মধুর। আলোকস্বল্পতার কারণে খেলা হয়েছে ৮৪ ওভার। দিন শেষে ওয়েস্ট ইন্ডিজ তুলেছে ৫ উইকেটে ২৫০ রান।
১ ঘণ্টা আগেহচ্ছে হচ্ছে করে এখনো হয়নি। কবে হবে, বলতে পারছে না বাফুফে। তারা বলছে, আজ-কালও হামজা চৌধুরীকে নিয়ে সবুজ সংকেত দিতে পারে ফিফা। আবার এক মাস পরও এমনটি হতে পারে। তবে সর্বশেষ খবর, এখনো ফিফার টেবিলে পড়ে আছে হামজার ফাইল।
৩ ঘণ্টা আগে