নিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা
১৫ বছর পর এশিয়া কাপের আয়োজক পাকিস্তান। ২০০৮ সালে সর্বশেষ তারা এই টুর্নামেন্টের আয়োজন করেছিল। এরপর আগামীকালই প্রথম এশিয়া কাপের ম্যাচ মাঠে গড়াবে পাকিস্তানে। মুলতান ক্রিকেট স্টেডিয়ামে বিকেল সাড়ে ৩টায় নেপাল খেলবে বাবর আজমদের বিপক্ষে।
তবে সর্বশেষ যখন এশিয়া কাপ আয়োজন করেছিল পাকিস্তান, ওই টুর্নামেন্টের কোনো ক্রিকেটার পাকিস্তানের এবারের দলে নেই। ২০০৮ এশিয়া কাপে খেলা সরফরাজ আহমেদই শুধু এখন ওয়ানডে ম্যাচ খেলেন। তিনিও এই সংস্করণে সর্বশেষ মাঠে নেমেছিলেন দুই বছর আগে। তাই বলা যায়, বাবর-মোহাম্মদ রিজওয়ানদের নিয়ে শুরু হচ্ছে এশিয়া কাপে নতুন সূচনা।
২০০৮ এশিয়া কাপে চ্যাম্পিয়ন হয়েছিল শ্রীলঙ্কা। মুত্তিয়া মুরালিধরন-সনাৎ জয়সুরিয়াদের বিপক্ষে ফাইনালে রীতিমতো উড়ে গিয়েছিল ভারত। অজন্তা মেন্ডিসের ঘূর্ণিতে নাকাল হয়েছিলেন গৌতম গম্ভীর-মহেন্দ্র সিং ধোনিরা। ফাইনালে মাত্র ১৩ রান দিয়ে ৬ উইকেট নেওয়া মেন্ডিস হয়েছিলেন সিরিজ সেরা। টুর্নামেন্টে সর্বোচ্চ ৩৭৮ রান করেছিলেন জয়সুরিয়া।
সেই হিসেব এখন অতীত। এবার হাইব্রিড মডেলে এশিয়া কাপের ম্যাচ হবে শ্রীলঙ্কায়ও। সব দলই স্কোয়াড ঘোষণা করেছে, শ্রীলঙ্কার অপেক্ষা করতে হলো টুর্নামেন্ট শুরুর একদিন আগ পর্যন্ত। আগামী পরশু পাল্লেকেলে বাংলাদেশের বিপক্ষে প্রথম ম্যাচ খেলবে তারা। পাকিস্তান যখন শেষ আয়োজক ছিল, শ্রীলঙ্কার ওই দলের কোনো ক্রিকেটার এবারের দলে নেই।
ওই টুর্নামেন্টে ভারত, পাকিস্তান, শ্রীলঙ্কা, বাংলাদেশ ছাড়াও খেলেছিল হংকং ও সংযুক্ত আরব আমিরাত। এবার আরব আমিরাত ও হংকং বাছাইপর্ব উতরাতে পারেনি। দুর্দান্ত পারফরম্যান্স করা আফগানিস্তান এমনিতেই জায়গা করে নিয়েছে। বাছাইপর্ব উতরে প্রথমবার নেপাল জায়গা করে নিয়েছে এশিয়া কাপে। আগামীকালই এই টুর্নামেন্টে ঐতিহাসিক সূচনা করবে তারা।
স্বাভাবিকভাবেই আয়োজক পাকিস্তানের সর্বশেষ টুর্নামেন্টে আফগানিস্তান ও নেপালের কোনো ক্রিকেটার ছিলেন না। শুধু ব্যতিক্রম থাকল ভারত ও বাংলাদেশ। কারণ, এই দুই দলের একজন করে ক্রিকেটার ২০০৮ এশিয়া কাপে খেলেছিলেন। তাঁরা হলেন– রোহিত শর্মা ও মুশফিকুর রহিম।
রোহিত ও মুশফিক বর্তমানে খেলা ক্রিকেটারদের মধ্যে এশিয়া কাপের সর্বোচ্চ রান সংগ্রহের তালিকায় আছেন এক ও দুই নম্বরে। ওয়ানডে সংস্করণের এশিয়া কাপে ২১ ইনিংসে ৭৪৫ রান করেছেন রোহিত। ২১ ইনিংসে মুশফিকের ৬৯৯ রান।
২০১৬ ও ২০২২ সালে এশিয়া কাপ হয়েছিল টি-টোয়েন্টি সংস্করণে। ওই দুই টুর্নামেন্টের রান যোগ করলে রোহিতের ১০১৬ এবং মুশফিকের ৭৪৪ রান। শ্রীলঙ্কায় দুজনের পরিসংখ্যানও দুর্দান্ত। দারুণ কিছু করে এবারের এশিয়া কাপও রাঙিয়ে তোলার হাতছানি দুজনের সামনে।
১৫ বছর পর এশিয়া কাপের আয়োজক পাকিস্তান। ২০০৮ সালে সর্বশেষ তারা এই টুর্নামেন্টের আয়োজন করেছিল। এরপর আগামীকালই প্রথম এশিয়া কাপের ম্যাচ মাঠে গড়াবে পাকিস্তানে। মুলতান ক্রিকেট স্টেডিয়ামে বিকেল সাড়ে ৩টায় নেপাল খেলবে বাবর আজমদের বিপক্ষে।
তবে সর্বশেষ যখন এশিয়া কাপ আয়োজন করেছিল পাকিস্তান, ওই টুর্নামেন্টের কোনো ক্রিকেটার পাকিস্তানের এবারের দলে নেই। ২০০৮ এশিয়া কাপে খেলা সরফরাজ আহমেদই শুধু এখন ওয়ানডে ম্যাচ খেলেন। তিনিও এই সংস্করণে সর্বশেষ মাঠে নেমেছিলেন দুই বছর আগে। তাই বলা যায়, বাবর-মোহাম্মদ রিজওয়ানদের নিয়ে শুরু হচ্ছে এশিয়া কাপে নতুন সূচনা।
২০০৮ এশিয়া কাপে চ্যাম্পিয়ন হয়েছিল শ্রীলঙ্কা। মুত্তিয়া মুরালিধরন-সনাৎ জয়সুরিয়াদের বিপক্ষে ফাইনালে রীতিমতো উড়ে গিয়েছিল ভারত। অজন্তা মেন্ডিসের ঘূর্ণিতে নাকাল হয়েছিলেন গৌতম গম্ভীর-মহেন্দ্র সিং ধোনিরা। ফাইনালে মাত্র ১৩ রান দিয়ে ৬ উইকেট নেওয়া মেন্ডিস হয়েছিলেন সিরিজ সেরা। টুর্নামেন্টে সর্বোচ্চ ৩৭৮ রান করেছিলেন জয়সুরিয়া।
সেই হিসেব এখন অতীত। এবার হাইব্রিড মডেলে এশিয়া কাপের ম্যাচ হবে শ্রীলঙ্কায়ও। সব দলই স্কোয়াড ঘোষণা করেছে, শ্রীলঙ্কার অপেক্ষা করতে হলো টুর্নামেন্ট শুরুর একদিন আগ পর্যন্ত। আগামী পরশু পাল্লেকেলে বাংলাদেশের বিপক্ষে প্রথম ম্যাচ খেলবে তারা। পাকিস্তান যখন শেষ আয়োজক ছিল, শ্রীলঙ্কার ওই দলের কোনো ক্রিকেটার এবারের দলে নেই।
ওই টুর্নামেন্টে ভারত, পাকিস্তান, শ্রীলঙ্কা, বাংলাদেশ ছাড়াও খেলেছিল হংকং ও সংযুক্ত আরব আমিরাত। এবার আরব আমিরাত ও হংকং বাছাইপর্ব উতরাতে পারেনি। দুর্দান্ত পারফরম্যান্স করা আফগানিস্তান এমনিতেই জায়গা করে নিয়েছে। বাছাইপর্ব উতরে প্রথমবার নেপাল জায়গা করে নিয়েছে এশিয়া কাপে। আগামীকালই এই টুর্নামেন্টে ঐতিহাসিক সূচনা করবে তারা।
স্বাভাবিকভাবেই আয়োজক পাকিস্তানের সর্বশেষ টুর্নামেন্টে আফগানিস্তান ও নেপালের কোনো ক্রিকেটার ছিলেন না। শুধু ব্যতিক্রম থাকল ভারত ও বাংলাদেশ। কারণ, এই দুই দলের একজন করে ক্রিকেটার ২০০৮ এশিয়া কাপে খেলেছিলেন। তাঁরা হলেন– রোহিত শর্মা ও মুশফিকুর রহিম।
রোহিত ও মুশফিক বর্তমানে খেলা ক্রিকেটারদের মধ্যে এশিয়া কাপের সর্বোচ্চ রান সংগ্রহের তালিকায় আছেন এক ও দুই নম্বরে। ওয়ানডে সংস্করণের এশিয়া কাপে ২১ ইনিংসে ৭৪৫ রান করেছেন রোহিত। ২১ ইনিংসে মুশফিকের ৬৯৯ রান।
২০১৬ ও ২০২২ সালে এশিয়া কাপ হয়েছিল টি-টোয়েন্টি সংস্করণে। ওই দুই টুর্নামেন্টের রান যোগ করলে রোহিতের ১০১৬ এবং মুশফিকের ৭৪৪ রান। শ্রীলঙ্কায় দুজনের পরিসংখ্যানও দুর্দান্ত। দারুণ কিছু করে এবারের এশিয়া কাপও রাঙিয়ে তোলার হাতছানি দুজনের সামনে।
অফ স্টাম্পের কিছুটা বাইরে পিচ করেছিল বল। ভেতরে ঢুকে মুখে লাইনে না গিয়েই খেলতে গেলেন ক্রেইগ ব্র্যাথওয়েট। ব্যাটকে ফাঁকি দিয়ে তাসকিনের সেই বল লাগল ব্যাটারের প্যাডে।
৬ ঘণ্টা আগেপ্রথম সেশন বেশ ভালো কাটল বাংলাদেশের। মধ্যাহ্নভোজের আগে নিয়েছে ২ উইকেট। দুটি উইকেটই নিয়েছেন পেসার তাসকিন আহমেদ।
৮ ঘণ্টা আগেপেপ গার্দিওলাকে প্রধান কোচের দায়িত্ব দিতে চেয়েছিল ইংল্যান্ড। কদিন আগে রোনালদো নাজারিও জানিয়েছিলেন, ব্রাজিল ফুটবল ফেডারেশনের আগামী নির্বাচনে সভাপতি হলে সেলেসাওদের জন্য নিয়ে আসবেন স্প্যানিশ কোচকে। তবে আপাতত কোথাও যাচ্ছেন না গার্দিওলা। থাকছেন ইংলিশ প্রিমিয়ার লিগেই।
৯ ঘণ্টা আগেউয়েফা নেশনস লিগের কোয়ার্টার ফাইনালে নেদারল্যান্ডসকে পেল গতবারের চ্যাম্পিয়ন স্পেন। মুখোমুখি হবে চারবারের দুই বিশ্ব চ্যাম্পিয়ন ইতালি-জার্মানি।
৯ ঘণ্টা আগে