ক্রীড়া ডেস্ক
শ্রীলঙ্কার ক্রিকেটে এখন ঘোর দুঃসময়। বিশ্বকাপে ব্যর্থতার কারণে ২০২৫ চ্যাম্পিয়নস ট্রফিতে জায়গা করে নিতে পারেনি ১৯৯৬ বিশ্বকাপজয়ী দলটি। রাজনৈতিক হস্তক্ষেপে আইসিসির সদস্যপদ স্থগিত হয়েছে বোর্ডের। সীমাহীন দুর্নীতি নিয়ে একে অপরকে দুষছেন বোর্ড কর্মকর্তা-ক্রীড়ামন্ত্রী। এর মাঝে রীতিমতো বিবৃতি দিয়ে পরিস্থিতি আরও জটিল করে তুলেছেন লঙ্কান ক্রিকেটের প্রধান নির্বাচক প্রমোদ বিক্রমাসিংহে।
আজ পাঁচ পৃষ্ঠার বিবৃতি দিয়েছেন বিক্রমাসিংহে। তাঁর বিবৃতিতে উঠে এসেছে বেশ কিছু গুরুতর অভিযোগ। বোর্ডের (এসএলসি) ভেতর ক্ষমতার দ্বন্দ্ব, ম্যাচ ফিক্সিং নিয়ে বাজিকরদের আনাগোনা আর জাতীয় দলে খেলোয়াড় নির্বাচনে অনিয়মের মতো স্পর্শকাতর বিষয়গুলো উঠে এসেছে বিক্রমাসিংহের চিঠিতে।
আড়াই বছর ধরে বোর্ড ও কর্মকর্তাদের হেনস্তা করার জন্য সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমকে ব্যবহার করে ষড়যন্ত্র চলেছে বলে দাবি করেছেন বিক্রমাসিংহে। বিবৃতিতে শ্রীলঙ্কার সাবেক এই ক্রিকেটার লিখেছেন, ‘আমার বিশ্বাস, শ্রীলঙ্কা ক্রিকেটের বর্তমান এই দুর্দশা দীর্ঘদিন ধরে বিভিন্ন স্তরে চলা বহু ষড়যন্ত্রের ফল। শ্রীলঙ্কার ক্রিকেটে নিষেধাজ্ঞা এসেছে এসব কারণেই। এসব ষড়যন্ত্রের পেছনে আমি ব্যক্তিগত উচ্চাকাঙ্ক্ষা লক্ষ্য করেছি। যারা এসব করছে তারা খেলা বাঁচানোর ভান করে আবার অপ্রাসঙ্গিক তথ্য দিয়ে মানুষকে বিভ্রান্ত করে।’
সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমকে ষড়যন্ত্র তৈরির ‘আঁতুড়ঘর’ বলে দাবি করেছেন বিক্রমাসিংহে। আর এসব ষড়যন্ত্র শ্রীলঙ্কার ক্রিকেট ধ্বংস করার জন্যই হয়েছে বলে মনে করেন বোর্ডের প্রধান নির্বাচক। তার দাবি, ষড়যন্ত্রকারীরা তাদের পরিকল্পনা সফল করতে সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে বিভিন্ন বিশ্লেষণ এবং মতামত প্রকাশে উল্লেখযোগ্য বিনিয়োগ করেছে। বিক্রমাসিংহে বলেছেন, ‘এসব ষড়যন্ত্রের চূড়ান্ত পরিণতি হলো নির্বাচক কমিটির পেশাদারির প্রতি জনগণের আস্থা নষ্ট করা।’
বিশ্বকাপে দল নির্বাচনে ক্রীড়ামন্ত্রী রোশান রানাসিংহে হস্তক্ষেপ করতেন বলেও দাবি করেছেন বিক্রমাসিংহে। ক্রীড়ামন্ত্রীর কারণেই বিশ্বকাপে ওয়ানিন্দু হাসারাঙ্গাকে দলে নেওয়া যায়নি বলে বিবৃতিতে লিখেছেন বিক্রমাসিংহে। হাসারাঙ্গা ও দুষ্মন্ত চামিরাকে দলে রাখার ব্যাপারে মন্ত্রীর আপত্তি ছিল বলে জানিয়েছেন তিনি। শেষ পর্যন্ত চামিরা বিশ্বকাপে খেললেও হাসারাঙ্গার আর ভারতে যাওয়া হয়নি।
বিক্রমাসিংহে আরও লিখেছেন, ষড়যন্ত্রকারীরা ক্রিকেট নির্বাচক কমিটিকে দুর্বল করার জন্য কর্মকর্তা এবং বাইরের লোকদের নিয়োগ দিয়েছিল। ক্রিকেটীয় মেধার পাশাপাশি খেলোয়াড় নির্বাচনে ধর্মকে প্রাধান্য দেওয়া হয় বলেও জানিয়েছেন তিনি। লিখেছেন, ‘অস্ট্রেলিয়া সফর নিয়ে কুশলা সরোজিনির (সাবেক বিচারপতি) প্রতিবেদনেই উঠে এসেছে, লঙ্কান ক্রিকেট ইতিহাসে প্রথমবারের মতো মেধার পাশাপাশি ধর্মকেও বিবেচনা করা হয়েছিল।’ আর এসব বাহ্যিক চাপে একজন খেলোয়াড় তার সেরাটা দিতে পারে না বলে দাবি বিক্রমাসিংহের।
শ্রীলঙ্কার ক্রিকেটে এখন ঘোর দুঃসময়। বিশ্বকাপে ব্যর্থতার কারণে ২০২৫ চ্যাম্পিয়নস ট্রফিতে জায়গা করে নিতে পারেনি ১৯৯৬ বিশ্বকাপজয়ী দলটি। রাজনৈতিক হস্তক্ষেপে আইসিসির সদস্যপদ স্থগিত হয়েছে বোর্ডের। সীমাহীন দুর্নীতি নিয়ে একে অপরকে দুষছেন বোর্ড কর্মকর্তা-ক্রীড়ামন্ত্রী। এর মাঝে রীতিমতো বিবৃতি দিয়ে পরিস্থিতি আরও জটিল করে তুলেছেন লঙ্কান ক্রিকেটের প্রধান নির্বাচক প্রমোদ বিক্রমাসিংহে।
আজ পাঁচ পৃষ্ঠার বিবৃতি দিয়েছেন বিক্রমাসিংহে। তাঁর বিবৃতিতে উঠে এসেছে বেশ কিছু গুরুতর অভিযোগ। বোর্ডের (এসএলসি) ভেতর ক্ষমতার দ্বন্দ্ব, ম্যাচ ফিক্সিং নিয়ে বাজিকরদের আনাগোনা আর জাতীয় দলে খেলোয়াড় নির্বাচনে অনিয়মের মতো স্পর্শকাতর বিষয়গুলো উঠে এসেছে বিক্রমাসিংহের চিঠিতে।
আড়াই বছর ধরে বোর্ড ও কর্মকর্তাদের হেনস্তা করার জন্য সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমকে ব্যবহার করে ষড়যন্ত্র চলেছে বলে দাবি করেছেন বিক্রমাসিংহে। বিবৃতিতে শ্রীলঙ্কার সাবেক এই ক্রিকেটার লিখেছেন, ‘আমার বিশ্বাস, শ্রীলঙ্কা ক্রিকেটের বর্তমান এই দুর্দশা দীর্ঘদিন ধরে বিভিন্ন স্তরে চলা বহু ষড়যন্ত্রের ফল। শ্রীলঙ্কার ক্রিকেটে নিষেধাজ্ঞা এসেছে এসব কারণেই। এসব ষড়যন্ত্রের পেছনে আমি ব্যক্তিগত উচ্চাকাঙ্ক্ষা লক্ষ্য করেছি। যারা এসব করছে তারা খেলা বাঁচানোর ভান করে আবার অপ্রাসঙ্গিক তথ্য দিয়ে মানুষকে বিভ্রান্ত করে।’
সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমকে ষড়যন্ত্র তৈরির ‘আঁতুড়ঘর’ বলে দাবি করেছেন বিক্রমাসিংহে। আর এসব ষড়যন্ত্র শ্রীলঙ্কার ক্রিকেট ধ্বংস করার জন্যই হয়েছে বলে মনে করেন বোর্ডের প্রধান নির্বাচক। তার দাবি, ষড়যন্ত্রকারীরা তাদের পরিকল্পনা সফল করতে সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে বিভিন্ন বিশ্লেষণ এবং মতামত প্রকাশে উল্লেখযোগ্য বিনিয়োগ করেছে। বিক্রমাসিংহে বলেছেন, ‘এসব ষড়যন্ত্রের চূড়ান্ত পরিণতি হলো নির্বাচক কমিটির পেশাদারির প্রতি জনগণের আস্থা নষ্ট করা।’
বিশ্বকাপে দল নির্বাচনে ক্রীড়ামন্ত্রী রোশান রানাসিংহে হস্তক্ষেপ করতেন বলেও দাবি করেছেন বিক্রমাসিংহে। ক্রীড়ামন্ত্রীর কারণেই বিশ্বকাপে ওয়ানিন্দু হাসারাঙ্গাকে দলে নেওয়া যায়নি বলে বিবৃতিতে লিখেছেন বিক্রমাসিংহে। হাসারাঙ্গা ও দুষ্মন্ত চামিরাকে দলে রাখার ব্যাপারে মন্ত্রীর আপত্তি ছিল বলে জানিয়েছেন তিনি। শেষ পর্যন্ত চামিরা বিশ্বকাপে খেললেও হাসারাঙ্গার আর ভারতে যাওয়া হয়নি।
বিক্রমাসিংহে আরও লিখেছেন, ষড়যন্ত্রকারীরা ক্রিকেট নির্বাচক কমিটিকে দুর্বল করার জন্য কর্মকর্তা এবং বাইরের লোকদের নিয়োগ দিয়েছিল। ক্রিকেটীয় মেধার পাশাপাশি খেলোয়াড় নির্বাচনে ধর্মকে প্রাধান্য দেওয়া হয় বলেও জানিয়েছেন তিনি। লিখেছেন, ‘অস্ট্রেলিয়া সফর নিয়ে কুশলা সরোজিনির (সাবেক বিচারপতি) প্রতিবেদনেই উঠে এসেছে, লঙ্কান ক্রিকেট ইতিহাসে প্রথমবারের মতো মেধার পাশাপাশি ধর্মকেও বিবেচনা করা হয়েছিল।’ আর এসব বাহ্যিক চাপে একজন খেলোয়াড় তার সেরাটা দিতে পারে না বলে দাবি বিক্রমাসিংহের।
আচমকা এক ঘোষণায় গত রাতে ওয়ানডে থেকে অবসর নিয়েছেন মুশফিকুর রহিম। ক্রিকেটের এই সংস্করণে দীর্ঘ ১৯ বছরের ক্যারিয়ারে কত ক্রিকেটারকেই তো সতীর্থ হিসেবে পেয়েছেন তিনি। ওয়ানডেকে মুশফিক বিদায় জানানোর পর সামাজিক...
১৮ মিনিট আগেমুশফিকুর রহিমের আকস্মিক ওয়ানডে অবসরে ধাক্কা খেয়েছেন তাঁর সতীর্থরা। মুশফিকের অবসর ঘোষণার পরই ফেসবুকে পোস্ট দিয়েছেন তাসকিন আহমেদ। বিশেষ ভিডিও বার্তা দিয়েছেন তামিম ইকবাল।
১০ ঘণ্টা আগেচ্যাম্পিয়নস ট্রফিতে ভালো খেলতে না পারায় চারদিকে যেভাবে অবসর-অবসর রব উঠেছিল, মানসিকভাবে বেশি বিপর্যস্ত হয়ে পড়েছিলেন মুশফিকুর রহিম। মুশফিক নিজেও ফেসবুকে অবসর ঘোষণার পোস্টে লিখেছেন, গত কয়েক সপ্তাহ তাঁর জন্য অনেক চ্যালেঞ্জিং ছিল। তাঁর মনে হয়েছে ওয়ানডে ক্রিকেটে যাত্রা এখানেই শেষ।
১০ ঘণ্টা আগেচ্যাম্পিয়নস ট্রফির সেমিফাইনাল খেলে ওয়ানডে থেকে বিদায় নিয়েছেন ৩৫ বছর বয়সী স্টিভ স্মিথ। অস্ট্রেলীয় এই ব্যাটারের বিদায়ের পর দেশের ক্রিকেট মহলের চর্চায় চলে আসে আগেই মধ্য ত্রিশ পেরিয়ে যাওয়া দুই ভায়রা মাহমুদউল্লাহ রিয়াদ ও মুশফিকুর রহিম। সাঁইত্রিশ ও উনচল্লিশ বছর বয়সেও খেলে যাচ্ছেন তাঁরা! এই আলোচনার...
১০ ঘণ্টা আগে