নিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা
রাকিব হোসেন একাদশে থাকলে হয়তো একাদশে জায়গা পেতেন না শেখ মোরসালিন। মদ-কাণ্ডে জাতীয় দলে জায়গা হারিয়েছিলেন, হাভিয়ের কাবরেরার দলে হয়ে পড়েছিলেন ব্রাত্য। অস্ট্রেলিয়া ম্যাচ দিয়ে জাতীয় দলে ফিরলেও মাঠে নেমেছিলেন পরের অর্ধে।
মোরসালিন জাতীয় দলে একাদশে জায়গা ফিরে পেলেন। ফিরে পেয়ে সেটা পাকাপোক্ত করার ব্যবস্থাটাও সেরে ফেললেন। কিংস অ্যারেনায় তাঁর অসাধারণ এক গোলে ৭৯ ধাপ এগিয়ে থাকা লেবাননকে ১-১ গোলে রুখে দিল বাংলাদেশ। বিশ্বকাপ বাছাইয়ে এশিয়া অঞ্চলের ‘আই’ গ্রুপ থেকে মহাগুরুত্বপূর্ণ এক পয়েন্ট পেল লাল-সবুজের দল।
পরিসংখ্যানে ড্র লেখা থাকলেও বোঝানো যাবে না, ম্যাচে কতটা দাপুটে ছিল বাংলাদেশ। আক্রমণে বেশির ভাগ সময়ে জামাল ভূঁইয়াদের দাপট থাকল, সুযোগ ছিল জয়েরও। কিন্তু বদলি গোলরক্ষক মেহেদি হাসান শ্রাবণ ভুল না করলে হয়তো তিন পয়েন্টও পেতে পারত বাংলাদেশ। তবে সব আক্ষেপ মিটিয়ে দিয়েছেন মোরসালিন, তাঁর অসাধারণ গোল সাড়ে ছয় হাজার দর্শক মাঠ ছেড়েছেন তৃপ্তির ঢেকুর তুলে।
ধন্যবাদটা পেতে পারেন কিংস অ্যারেনায় খেলা দেখতে আসা দর্শকেরাও। গ্যালারিতে তিলধারণের জায়গা ছিল না। নিজেদের পয়া মাঠে হাজার দর্শকের সমর্থনে জ্বলে উঠল বাংলাদেশ। কিংস অ্যারেনায় টানা চার ম্যাচে অপরাজিত রইল বাংলাদেশ।
শেখ মোরসালিনকে ফিরিয়ে আগের ম্যাচের থেকে বাংলাদেশ দলের পরিবর্তন ছিল চারটি। দুই হলুদ কার্ডের কারণে লেবানন ম্যাচের দল থেকে বাদ পড়েছেন রাকিব হোসেন ও সাদ উদ্দিন। মোরসালিন দলে জায়গা পেয়েছেন রাকিবের জায়গায়। সাদের জায়গায় খেলেছেন ইসা ফয়সাল। ডিফেন্ডার হাসান মুরাদের জায়গায় খেলেছেন শাকিল হোসেন এবং মিডফিল্ডার মজিবুর রহমান জনির পরিবর্তে একাদশে ফিরেছেন মোহাম্মদ সোহেল রানা।
আক্রমণ-প্রতি আক্রমণের খেলায় শুরুতে এগিয়ে থাকল লেবাননই। প্রথম ১০ মিনিটে ডি-বক্সের বাইরে থেকে লেবাননের দূরপাল্লার কয়েক শট বাংলাদেশের রক্ষণ কাঁপাল। পাল্টা জবাব এল স্বাগতিকদের কাছ থেকেও। বল নিজেদের পায়ে রেখে জামালদের লেবাননকে চাপে রাখার চেষ্টা।
গোলমুখে প্রথম আক্রমণ ২৪ মিনিটে। অধিনায়ক জামালের কর্নার থেকে বিশ্বনাথ ঘোষের হেড গ্লাভসে নেন মোস্তফা মাতার। পরের মিনিটে আরেকটি গোছানো আক্রমণ স্বাগতিকদের। এবার বাঁ প্রান্ত থেকে মোরসালিনের কাট ব্যাক থেকে শট নেওয়ার চেষ্টায় ছিলেন মোহাম্মদ সোহেল রানা। সোহেল শট নিলেন বটে, কিন্তু ঝাঁপিয়ে সেই শট ব্লক করেন লেবাননের ডিফেন্ডার মোহাম্মদ এল হায়েক।
৩৩ মিনিটে আবারও বাংলাদেশের আক্রমণ। এবার ডান প্রান্ত থেকে ফয়সাল আহমেদ ফাহিমের নিচু ক্রস, গোল মুখে দাঁড়িয়ে মোরসালিন। ফাহিমের শট তাঁর পায়ে যাওয়ার আগেই সেই শট ফেরান কাসেম আল জেইন।
প্রথমার্ধের শেষ মিনিটে সেরা সুযোগ নষ্ট হয় বাংলাদেশের। মোহাম্মদ সোহেল রানার পাস থেকে ডান প্রান্ত ধরে ফাহিমের ক্রসে মোরসালিনের ভলি লক্ষ্যে থাকলেই গোলটা পেয়ে যেত লাল-সবুজের দল।
দ্বিতীয়ার্ধে বড় পরিবর্তন বাংলাদেশ দলে। প্রথমার্ধে চোট পাওয়া গোলরক্ষক মিতুল মারমাকে তুলে নেওয়া হয় এই অর্ধের শুরুতে। মিতুলের পরিবর্তে গোলপোস্ট সামলানোর দায়িত্ব পান মেহেদি হাসান শ্রাবণ।
জাতীয় দলের প্রথম ম্যাচ খেলতে নেমে ভুল প্রায় করেই বসেছিলেন শ্রাবণ। ৪৮ মিনিটে হাসান মাতুকের ফ্রি-কিকে এগিয়ে এসে ফিস্ট চেষ্টা ছিল বাংলাদেশ গোলরক্ষকের। ফাঁকা পোস্টে কাসেম আল জেইনের হেডে বল অল্পের জন্য জড়ায়নি জালে।
৫২ মিনিটে মাঠে অনাহূত দর্শকের হানা। বাংলাদেশের পতাকা কাঁধে চাপিয়ে সোহেল রানাকে জড়িয়ে ধরলেন এক দর্শক। পরে নিরাপত্তাকর্মীরা এসে সরান তাঁকে।
এই অর্ধে বাংলাদেশের প্রথম আক্রমণ ৫৯ মিনিটে। প্রতি আক্রমণে লেবাননের বক্সে বিশ্বনাথের জোরের সঙ্গে নেওয়া শট পায়ে গলাতে পারেননি মোরসালিন।
পুরো ম্যাচে দাপুটে খেলা বাংলাদেশের নিয়ন্ত্রণ ছুটে গেল ৬৭ মিনিটে। গোলরক্ষক শ্রাবণের মস্ত ভুলে এগিয়ে গেল লেবানন। বদলি হিসেবে মাঠে এসে চার মিনিটের মধ্যে লেবাননকে এগিয়ে নেন মাজেদ ওসমান। ডান দিক দিয়ে আক্রমণে ওঠা লেবাননের দুটি প্রচেষ্টা রক্ষণে বাধা পেলে শ্রাবণ এগিয়ে এসে বল আয়ত্তে নিতে গিয়েছিলেন। বিশ্বনাথ হেডে বিপদমুক্ত করতে যান, তাই বলটা আয়ত্তে নিতে পারেননি শ্রাবণ। উল্টো তাঁর বুকে লেগে বল চলে যায় ফাঁকায় দাঁড়ানো মাজেদের কাছে। ঠান্ডা মাথায় ফাঁকা পোস্টে বল জমা করেন এই বদলি স্ট্রাইকার।
পিছিয়ে পড়ার পাঁচ মিনিটের মধ্যে অসাধারণ গোলে বাংলাদেশকে সমতায় ফেরান মদ-কাণ্ডে সমালোচিত মোরসালিন। মাঝমাঠ থেকে লেবাননের এক খেলোয়াড়ের ব্যাকপাসে বল পান মোরসালিন। একাই চলে যান বক্সের সামনে। ডি-বক্সে সামনের জায়গাটা মোরসালিনের বেশ পছন্দের, সেখান থেকেই নিলেন ডান পায়ে বুলেট গতির এক শট। বলটা বাঁক খেল, লেবানন গোলরক্ষককে ফাঁকি দিয়ে জড়াল বাঁ পোস্ট দিয়ে জালে। মাত্র ৯ ম্যাচে চতুর্থ আন্তর্জাতিক গোল হয়ে গেল মোরসালিনের। উদ্দাম উদ্যাপনে দেখলেন হলুদ কার্ডও।
৮৯ মিনিটে বাংলাদেশকে প্রায় জিতিয়েই দিয়েছিলেন মোরসালিন। বদলি ফরোয়ার্ড রফিকুল ইসলামের বাড়ানো বলে বল নিজের পায়ে রেখে শট নিয়েছিলেন মোরসালিন, কিন্তু গোলরক্ষককে একা পেয়ে এবার বলকে রাখতে পারেননি পোস্টে। মোরসালিন গোল পেলে ২০১১ সালের পর আবারও লেবাননকে হারানোর স্বাদ পেত বাংলাদেশ।
রাকিব হোসেন একাদশে থাকলে হয়তো একাদশে জায়গা পেতেন না শেখ মোরসালিন। মদ-কাণ্ডে জাতীয় দলে জায়গা হারিয়েছিলেন, হাভিয়ের কাবরেরার দলে হয়ে পড়েছিলেন ব্রাত্য। অস্ট্রেলিয়া ম্যাচ দিয়ে জাতীয় দলে ফিরলেও মাঠে নেমেছিলেন পরের অর্ধে।
মোরসালিন জাতীয় দলে একাদশে জায়গা ফিরে পেলেন। ফিরে পেয়ে সেটা পাকাপোক্ত করার ব্যবস্থাটাও সেরে ফেললেন। কিংস অ্যারেনায় তাঁর অসাধারণ এক গোলে ৭৯ ধাপ এগিয়ে থাকা লেবাননকে ১-১ গোলে রুখে দিল বাংলাদেশ। বিশ্বকাপ বাছাইয়ে এশিয়া অঞ্চলের ‘আই’ গ্রুপ থেকে মহাগুরুত্বপূর্ণ এক পয়েন্ট পেল লাল-সবুজের দল।
পরিসংখ্যানে ড্র লেখা থাকলেও বোঝানো যাবে না, ম্যাচে কতটা দাপুটে ছিল বাংলাদেশ। আক্রমণে বেশির ভাগ সময়ে জামাল ভূঁইয়াদের দাপট থাকল, সুযোগ ছিল জয়েরও। কিন্তু বদলি গোলরক্ষক মেহেদি হাসান শ্রাবণ ভুল না করলে হয়তো তিন পয়েন্টও পেতে পারত বাংলাদেশ। তবে সব আক্ষেপ মিটিয়ে দিয়েছেন মোরসালিন, তাঁর অসাধারণ গোল সাড়ে ছয় হাজার দর্শক মাঠ ছেড়েছেন তৃপ্তির ঢেকুর তুলে।
ধন্যবাদটা পেতে পারেন কিংস অ্যারেনায় খেলা দেখতে আসা দর্শকেরাও। গ্যালারিতে তিলধারণের জায়গা ছিল না। নিজেদের পয়া মাঠে হাজার দর্শকের সমর্থনে জ্বলে উঠল বাংলাদেশ। কিংস অ্যারেনায় টানা চার ম্যাচে অপরাজিত রইল বাংলাদেশ।
শেখ মোরসালিনকে ফিরিয়ে আগের ম্যাচের থেকে বাংলাদেশ দলের পরিবর্তন ছিল চারটি। দুই হলুদ কার্ডের কারণে লেবানন ম্যাচের দল থেকে বাদ পড়েছেন রাকিব হোসেন ও সাদ উদ্দিন। মোরসালিন দলে জায়গা পেয়েছেন রাকিবের জায়গায়। সাদের জায়গায় খেলেছেন ইসা ফয়সাল। ডিফেন্ডার হাসান মুরাদের জায়গায় খেলেছেন শাকিল হোসেন এবং মিডফিল্ডার মজিবুর রহমান জনির পরিবর্তে একাদশে ফিরেছেন মোহাম্মদ সোহেল রানা।
আক্রমণ-প্রতি আক্রমণের খেলায় শুরুতে এগিয়ে থাকল লেবাননই। প্রথম ১০ মিনিটে ডি-বক্সের বাইরে থেকে লেবাননের দূরপাল্লার কয়েক শট বাংলাদেশের রক্ষণ কাঁপাল। পাল্টা জবাব এল স্বাগতিকদের কাছ থেকেও। বল নিজেদের পায়ে রেখে জামালদের লেবাননকে চাপে রাখার চেষ্টা।
গোলমুখে প্রথম আক্রমণ ২৪ মিনিটে। অধিনায়ক জামালের কর্নার থেকে বিশ্বনাথ ঘোষের হেড গ্লাভসে নেন মোস্তফা মাতার। পরের মিনিটে আরেকটি গোছানো আক্রমণ স্বাগতিকদের। এবার বাঁ প্রান্ত থেকে মোরসালিনের কাট ব্যাক থেকে শট নেওয়ার চেষ্টায় ছিলেন মোহাম্মদ সোহেল রানা। সোহেল শট নিলেন বটে, কিন্তু ঝাঁপিয়ে সেই শট ব্লক করেন লেবাননের ডিফেন্ডার মোহাম্মদ এল হায়েক।
৩৩ মিনিটে আবারও বাংলাদেশের আক্রমণ। এবার ডান প্রান্ত থেকে ফয়সাল আহমেদ ফাহিমের নিচু ক্রস, গোল মুখে দাঁড়িয়ে মোরসালিন। ফাহিমের শট তাঁর পায়ে যাওয়ার আগেই সেই শট ফেরান কাসেম আল জেইন।
প্রথমার্ধের শেষ মিনিটে সেরা সুযোগ নষ্ট হয় বাংলাদেশের। মোহাম্মদ সোহেল রানার পাস থেকে ডান প্রান্ত ধরে ফাহিমের ক্রসে মোরসালিনের ভলি লক্ষ্যে থাকলেই গোলটা পেয়ে যেত লাল-সবুজের দল।
দ্বিতীয়ার্ধে বড় পরিবর্তন বাংলাদেশ দলে। প্রথমার্ধে চোট পাওয়া গোলরক্ষক মিতুল মারমাকে তুলে নেওয়া হয় এই অর্ধের শুরুতে। মিতুলের পরিবর্তে গোলপোস্ট সামলানোর দায়িত্ব পান মেহেদি হাসান শ্রাবণ।
জাতীয় দলের প্রথম ম্যাচ খেলতে নেমে ভুল প্রায় করেই বসেছিলেন শ্রাবণ। ৪৮ মিনিটে হাসান মাতুকের ফ্রি-কিকে এগিয়ে এসে ফিস্ট চেষ্টা ছিল বাংলাদেশ গোলরক্ষকের। ফাঁকা পোস্টে কাসেম আল জেইনের হেডে বল অল্পের জন্য জড়ায়নি জালে।
৫২ মিনিটে মাঠে অনাহূত দর্শকের হানা। বাংলাদেশের পতাকা কাঁধে চাপিয়ে সোহেল রানাকে জড়িয়ে ধরলেন এক দর্শক। পরে নিরাপত্তাকর্মীরা এসে সরান তাঁকে।
এই অর্ধে বাংলাদেশের প্রথম আক্রমণ ৫৯ মিনিটে। প্রতি আক্রমণে লেবাননের বক্সে বিশ্বনাথের জোরের সঙ্গে নেওয়া শট পায়ে গলাতে পারেননি মোরসালিন।
পুরো ম্যাচে দাপুটে খেলা বাংলাদেশের নিয়ন্ত্রণ ছুটে গেল ৬৭ মিনিটে। গোলরক্ষক শ্রাবণের মস্ত ভুলে এগিয়ে গেল লেবানন। বদলি হিসেবে মাঠে এসে চার মিনিটের মধ্যে লেবাননকে এগিয়ে নেন মাজেদ ওসমান। ডান দিক দিয়ে আক্রমণে ওঠা লেবাননের দুটি প্রচেষ্টা রক্ষণে বাধা পেলে শ্রাবণ এগিয়ে এসে বল আয়ত্তে নিতে গিয়েছিলেন। বিশ্বনাথ হেডে বিপদমুক্ত করতে যান, তাই বলটা আয়ত্তে নিতে পারেননি শ্রাবণ। উল্টো তাঁর বুকে লেগে বল চলে যায় ফাঁকায় দাঁড়ানো মাজেদের কাছে। ঠান্ডা মাথায় ফাঁকা পোস্টে বল জমা করেন এই বদলি স্ট্রাইকার।
পিছিয়ে পড়ার পাঁচ মিনিটের মধ্যে অসাধারণ গোলে বাংলাদেশকে সমতায় ফেরান মদ-কাণ্ডে সমালোচিত মোরসালিন। মাঝমাঠ থেকে লেবাননের এক খেলোয়াড়ের ব্যাকপাসে বল পান মোরসালিন। একাই চলে যান বক্সের সামনে। ডি-বক্সে সামনের জায়গাটা মোরসালিনের বেশ পছন্দের, সেখান থেকেই নিলেন ডান পায়ে বুলেট গতির এক শট। বলটা বাঁক খেল, লেবানন গোলরক্ষককে ফাঁকি দিয়ে জড়াল বাঁ পোস্ট দিয়ে জালে। মাত্র ৯ ম্যাচে চতুর্থ আন্তর্জাতিক গোল হয়ে গেল মোরসালিনের। উদ্দাম উদ্যাপনে দেখলেন হলুদ কার্ডও।
৮৯ মিনিটে বাংলাদেশকে প্রায় জিতিয়েই দিয়েছিলেন মোরসালিন। বদলি ফরোয়ার্ড রফিকুল ইসলামের বাড়ানো বলে বল নিজের পায়ে রেখে শট নিয়েছিলেন মোরসালিন, কিন্তু গোলরক্ষককে একা পেয়ে এবার বলকে রাখতে পারেননি পোস্টে। মোরসালিন গোল পেলে ২০১১ সালের পর আবারও লেবাননকে হারানোর স্বাদ পেত বাংলাদেশ।
‘আমাদের এই বাস্তবতা মেনে নিতে হবে এবং এখান থেকে বেরোতে হবে’—ভারী কণ্ঠে পেপ গার্দিওলার বলা এই কথায় বলে দিচ্ছিল সবকিছু। এই সাধারণ সত্যটা বলতে হয়তো বুক ফেটে যাচ্ছিল ম্যানচেস্টার সিটি কোচের। একটু আগে যেটি হয়েছে, তার জন্য যে মোটেও প্রস্তুত ছিলেন না তিনি!
১ ঘণ্টা আগেএটাও কি সম্ভব? মাত্র ৭ রানেই গল্প শেষ আইভোরি কোস্টের! ম্যাচ দেখা তো দূরে থাক, এই স্কোরকার্ড সামাজিক মাধ্যমে কারও নজরে পড়লে তাঁর চোখ রীতিমতো কপালে ওঠার মতো অবস্থা হবে।
২ ঘণ্টা আগেসাবলীলভাবে খেলতে খেলতে হঠাৎই খেই হারানোর ঘটনা বাংলাদেশের জন্য নতুন কিছু নয়। অ্যান্টিগায় ওয়েস্ট ইন্ডিজের বিপক্ষে চলমান প্রথম টেস্টে দেখা গেছে একই ঘটনা। কোনোমতে ফলোঅন এড়ালেও স্বাগতিকেরা কতক্ষণ টিকবে প্রথম ইনিংসে, সেটাই এখন দেখার বিষয়।
২ ঘণ্টা আগেবুলাওয়েতে পাকিস্তান ২১ ওভার ব্যাটিং করলেই শুরু হয় বৃষ্টি। তারপর আর ব্যাটিংয়ের সুযোগ পায়নি তারা। ফলে শুরুতেই ব্যাটিং বিপর্যয়ে পড়া পাকিস্তান শেষ লড়াইয়ের সুযোগ পায়নি। ডাকওয়ার্থ লুইস স্টার্ন (ডিএলএস) পদ্ধতিতে সিরিজের প্রথম ওয়ানডেতে ৮০ রানে জিম্বাবুয়ের কাছে হেরেছে তারা। তিন ওয়ানডের সিরিজে ১-০ ব্যবধানে এগ
১৫ ঘণ্টা আগে