নিজস্ব প্রতিবেদক

ঢাকা: পরিসংখ্যান বলবে, ম্যাচের দখলে ছিল আফগানিস্তান। বলের দখল থেকে শুরু করে আক্রমণ—সবকিছুতেই ছড়ি ঘুরিয়েছে তাঁরাই। যা লেখা থাকবে না তা হলো, ৪২ বছর পর আফগানদের হারানোর দারুণ এক সুযোগ হাতছাড়া করেছে বাংলাদেশ। ৩৬ শতাংশ বলের দখল আর ৪৮ মিনিটে ১–০ গোলে পিছিয়ে পড়েও পেয়েছে জয়ের সমান ১–১ গোলের ড্র।
দোহার জসিম বিন হামাদ স্টেডিয়ামে আজ বিশ্বকাপ বাছাইপর্বে নিজেদের ষষ্ঠ ম্যাচ খেলতে নেমেছিল বাংলাদেশ। প্রতিপক্ষ আফগানিস্তান, যাদের বিপক্ষে ১৯৭৯ সালের পর আর জয় পাওয়া হয়নি। ৪৮ মিনিটে গোল করে সেই রেকর্ডকে আরও দীর্ঘ করেছে আফগানরা। ৮৫ মিনিটে তপু বর্মণের শটে ১-১ গোলে ড্র করে বাংলাদেশ আফগানদের রুখে দিলেও জয়ের একটা আফসোস ঠিকই থেকে গেল। শেষ ১০ মিনিটে যে গতিতে আক্রমণ করে গেছেন জামাল ভূঁইয়ারা, ম্যাচের অর্ধেকও সেই ধারা অব্যাহত থাকলে হয়তো পাল্টে যেত ম্যাচের ফল!
দারুণ ড্র করলেও পাল্টাচ্ছে না পয়েন্ট টেবিলে বাংলাদেশের অবস্থান। ছয় ম্যাচে দুই ড্রয়ে জেমি ডে শিষ্যদের পয়েন্ট দুই। আছে টেবিলের তলানিতে। সমান ম্যাচে পাঁচ পয়েন্ট নিয়ে তিনে আফগানরা।
ম্যাচের শুরুতে জেমি ডের পছন্দের ৪-২-৩-১ ফরমেশনে বাংলাদেশের রক্ষণে সেন্টার ব্যাক হিসেবে ছিলেন তপু বর্মণ ও রিয়াদুল হাসান রাফি। অভিজ্ঞ রাইটব্যাক বিশ্বনাথ ঘোষের জায়গায় অভিষেক হয়েছে ফিনল্যান্ড প্রবাসী তারিক কাজী। লেফটব্যাকে ছিলেন রহমত মিয়া। মাঝমাঠের খানিকটা নিচে অধিনায়ক জামাল ভূঁইয়ার সঙ্গে আরেক ডিফেন্সিভ মিডফিল্ডার মাসুক মিয়া জনি। অ্যাটাকিং মিডফিল্ডে সোহেল রানা, বিপলু আহমেদ ও মতিন মিয়া। দলের একমাত্র ফরোয়ার্ড হিসেবে খেলেছেন রাকিব হোসেন।
বিপরীতে আফগানিস্তানের ফরমেশন ছিল সোজাসাপ্টা, ৪-৩-৩। প্রথম ৪৫ মিনিটে ৭৮ শতাংশ বলের দখল রাখা আফগানদের গোল করতে না দেওয়াই বাংলাদেশের কৃতিত্ব। ২০১৯ সালে দুশানবতে জয়সূচক গোলটি করেছিলেন আফগান অধিনায়ক ফারশাদ নূর। আজও প্রায় বিপদে ফেলে দিয়েছিলেন জামালদের। ২৯ মিনিট ডি-বক্সের বাইরে তাঁর ডান পায়ের উড়িয়ে মারা শট ঠেকিয়ে দেন গোলরক্ষক আনিসুর রহমান জিকো। নইলে প্রথমার্ধেই পিছিয়ে পড়ত বাংলাদেশ।
বিরতির পর আর আটকে রাখা যায়নি আফগানিস্তানকে। ৪৮ মিনিটে প্রায় মাঝমাঠ থেকে ডেভিড নাজিমকে বল বাড়িয়ে দিয়েছিলেন ফরোয়ার্ড মোহাম্মদ শরিফ। নাজিম কাটব্যাক করেন আমির শরিফির পায়ে। ডিফেন্ডার রহমত মিয়া ছিলেন মার্কিংয়ের দায়িত্বে। তাঁকে ছিটকে দিয়ে জায়গায় দাঁড়িয়ে ঠান্ডা মাথায় বল জালে পাঠান আমির শরিফি।
৬১ মিনিটে বাংলাদেশকে আবারও প্রায় বিপদে ফেলে দিয়েছিলেন আমির শরিফি। ডি–বক্সের বাইরে থেকে গোলার বেগে এক শট নিয়েছিলেন। বাংলাদেশের ভাগ্য ভালো, লক্ষ্যে ছিল না সে শট।
গোল পাওয়ার পর অধিনায়ক নূরকে তুলে নেন আফগান কোচ আনুশ দস্তগির। মাঠে নামান একাধিক ডিফেন্ডারকে। ম্যাচে প্রথমবারের আফগানদের মতো রক্ষণাত্মক হওয়ার সুযোগে দুই ফরোয়ার্ডসহ আক্রমণের তিন খেলোয়াড়কে নামান জেমি ডে। তাতেই পাল্টে যায় ম্যাচের মোড়।
ম্যাচের ৭৯ মিনিটে রাকিব হোসেনের বদলি হিসেবে মাঠে নামেন অভিষিক্ত মিডফিল্ডার মো. আবদুল্লাহ। পরের মিনিটেই হাতছাড়া করেছেন সমতায় ফেরার বড় সুযোগ। মানিক মোল্লার বাড়ানো লম্বা শটে আফগান গোলরক্ষককে একা পেয়েছিলেন, কিন্তু বল মেরেছেন গোলরক্ষকের গায়ে।
৫ মিনিট পরই অবশ্য আক্ষেপ মেটান তপু বর্মণ। ডিফেন্ডার হয়েও আন্তর্জাতিক ম্যাচে গোল করার কীর্তি আছে তাঁর। বাংলাদেশকে বাঁচালেন আফগানদের বিপক্ষেও। সেট পিস থেকে রিয়াদুল হাসান রাফির হেড থেকে ডি-বক্সে বল পেয়েছিলেন তপু। তাঁকে ঘিরে ছিলেন আফগানদের তিন খেলোয়াড়। তিনজনকেই দারুণভাবে বোকা বানিয়ে ডান পায়ের শটে বল জালে পাঠিয়ে বাংলাদেশ ড্র এনে দেন অভিজ্ঞ সেন্টারব্যাক।

ঢাকা: পরিসংখ্যান বলবে, ম্যাচের দখলে ছিল আফগানিস্তান। বলের দখল থেকে শুরু করে আক্রমণ—সবকিছুতেই ছড়ি ঘুরিয়েছে তাঁরাই। যা লেখা থাকবে না তা হলো, ৪২ বছর পর আফগানদের হারানোর দারুণ এক সুযোগ হাতছাড়া করেছে বাংলাদেশ। ৩৬ শতাংশ বলের দখল আর ৪৮ মিনিটে ১–০ গোলে পিছিয়ে পড়েও পেয়েছে জয়ের সমান ১–১ গোলের ড্র।
দোহার জসিম বিন হামাদ স্টেডিয়ামে আজ বিশ্বকাপ বাছাইপর্বে নিজেদের ষষ্ঠ ম্যাচ খেলতে নেমেছিল বাংলাদেশ। প্রতিপক্ষ আফগানিস্তান, যাদের বিপক্ষে ১৯৭৯ সালের পর আর জয় পাওয়া হয়নি। ৪৮ মিনিটে গোল করে সেই রেকর্ডকে আরও দীর্ঘ করেছে আফগানরা। ৮৫ মিনিটে তপু বর্মণের শটে ১-১ গোলে ড্র করে বাংলাদেশ আফগানদের রুখে দিলেও জয়ের একটা আফসোস ঠিকই থেকে গেল। শেষ ১০ মিনিটে যে গতিতে আক্রমণ করে গেছেন জামাল ভূঁইয়ারা, ম্যাচের অর্ধেকও সেই ধারা অব্যাহত থাকলে হয়তো পাল্টে যেত ম্যাচের ফল!
দারুণ ড্র করলেও পাল্টাচ্ছে না পয়েন্ট টেবিলে বাংলাদেশের অবস্থান। ছয় ম্যাচে দুই ড্রয়ে জেমি ডে শিষ্যদের পয়েন্ট দুই। আছে টেবিলের তলানিতে। সমান ম্যাচে পাঁচ পয়েন্ট নিয়ে তিনে আফগানরা।
ম্যাচের শুরুতে জেমি ডের পছন্দের ৪-২-৩-১ ফরমেশনে বাংলাদেশের রক্ষণে সেন্টার ব্যাক হিসেবে ছিলেন তপু বর্মণ ও রিয়াদুল হাসান রাফি। অভিজ্ঞ রাইটব্যাক বিশ্বনাথ ঘোষের জায়গায় অভিষেক হয়েছে ফিনল্যান্ড প্রবাসী তারিক কাজী। লেফটব্যাকে ছিলেন রহমত মিয়া। মাঝমাঠের খানিকটা নিচে অধিনায়ক জামাল ভূঁইয়ার সঙ্গে আরেক ডিফেন্সিভ মিডফিল্ডার মাসুক মিয়া জনি। অ্যাটাকিং মিডফিল্ডে সোহেল রানা, বিপলু আহমেদ ও মতিন মিয়া। দলের একমাত্র ফরোয়ার্ড হিসেবে খেলেছেন রাকিব হোসেন।
বিপরীতে আফগানিস্তানের ফরমেশন ছিল সোজাসাপ্টা, ৪-৩-৩। প্রথম ৪৫ মিনিটে ৭৮ শতাংশ বলের দখল রাখা আফগানদের গোল করতে না দেওয়াই বাংলাদেশের কৃতিত্ব। ২০১৯ সালে দুশানবতে জয়সূচক গোলটি করেছিলেন আফগান অধিনায়ক ফারশাদ নূর। আজও প্রায় বিপদে ফেলে দিয়েছিলেন জামালদের। ২৯ মিনিট ডি-বক্সের বাইরে তাঁর ডান পায়ের উড়িয়ে মারা শট ঠেকিয়ে দেন গোলরক্ষক আনিসুর রহমান জিকো। নইলে প্রথমার্ধেই পিছিয়ে পড়ত বাংলাদেশ।
বিরতির পর আর আটকে রাখা যায়নি আফগানিস্তানকে। ৪৮ মিনিটে প্রায় মাঝমাঠ থেকে ডেভিড নাজিমকে বল বাড়িয়ে দিয়েছিলেন ফরোয়ার্ড মোহাম্মদ শরিফ। নাজিম কাটব্যাক করেন আমির শরিফির পায়ে। ডিফেন্ডার রহমত মিয়া ছিলেন মার্কিংয়ের দায়িত্বে। তাঁকে ছিটকে দিয়ে জায়গায় দাঁড়িয়ে ঠান্ডা মাথায় বল জালে পাঠান আমির শরিফি।
৬১ মিনিটে বাংলাদেশকে আবারও প্রায় বিপদে ফেলে দিয়েছিলেন আমির শরিফি। ডি–বক্সের বাইরে থেকে গোলার বেগে এক শট নিয়েছিলেন। বাংলাদেশের ভাগ্য ভালো, লক্ষ্যে ছিল না সে শট।
গোল পাওয়ার পর অধিনায়ক নূরকে তুলে নেন আফগান কোচ আনুশ দস্তগির। মাঠে নামান একাধিক ডিফেন্ডারকে। ম্যাচে প্রথমবারের আফগানদের মতো রক্ষণাত্মক হওয়ার সুযোগে দুই ফরোয়ার্ডসহ আক্রমণের তিন খেলোয়াড়কে নামান জেমি ডে। তাতেই পাল্টে যায় ম্যাচের মোড়।
ম্যাচের ৭৯ মিনিটে রাকিব হোসেনের বদলি হিসেবে মাঠে নামেন অভিষিক্ত মিডফিল্ডার মো. আবদুল্লাহ। পরের মিনিটেই হাতছাড়া করেছেন সমতায় ফেরার বড় সুযোগ। মানিক মোল্লার বাড়ানো লম্বা শটে আফগান গোলরক্ষককে একা পেয়েছিলেন, কিন্তু বল মেরেছেন গোলরক্ষকের গায়ে।
৫ মিনিট পরই অবশ্য আক্ষেপ মেটান তপু বর্মণ। ডিফেন্ডার হয়েও আন্তর্জাতিক ম্যাচে গোল করার কীর্তি আছে তাঁর। বাংলাদেশকে বাঁচালেন আফগানদের বিপক্ষেও। সেট পিস থেকে রিয়াদুল হাসান রাফির হেড থেকে ডি-বক্সে বল পেয়েছিলেন তপু। তাঁকে ঘিরে ছিলেন আফগানদের তিন খেলোয়াড়। তিনজনকেই দারুণভাবে বোকা বানিয়ে ডান পায়ের শটে বল জালে পাঠিয়ে বাংলাদেশ ড্র এনে দেন অভিজ্ঞ সেন্টারব্যাক।

নকআউট পর্বে যেমন প্রত্যাশা ছিল, আজিজুল হাকিম তামিমের বাংলাদেশ সেটা পূরণ করতে পারেনি। দুবাইয়ের দ্য সেভেন্স স্টেডিয়ামে সেমিফাইনালে রীতিমতো মুখ থুবড়ে পড়েছে বাংলাদেশ অনূর্ধ্ব-১৯ দল। তামিম-জাওয়াদ আবরারদের হারিয়ে ফাইনালের টিকিট কেটেছে পাকিস্তান।
১ ঘণ্টা আগে
গ্রুপ পর্বে টানা তিন ম্যাচ জিতে সেমিফাইনালে ওঠা বাংলাদেশকে আজ বড্ড অচেনা লেগেছে। পাকিস্তানের নিয়ন্ত্রিত বোলিংয়ে রীতিমতো মুখ থুবড়ে পড়ল আজিজুল হাকিম তামিমের নেতৃত্বাধীন বাংলাদেশ। বলের লাইন না বুঝে খেলতে গিয়েই বেশির ভাগ উইকেট হারিয়েছে তামিমের দল।
২ ঘণ্টা আগে
মেয়েদের বাংলাদেশ ক্রিকেট লিগে (বিসিএল) আজ তিনটি ফিফটি হয়েছে। অর্ধশতকের দেখা পেয়েছেন দিলারা দোলা, সোবহানা মোস্তারি ও রুবাইয়া হায়দার ঝিলিক। এর মধ্যে বৃথা গেছে ঝিলিকের ফিফটি। তবে ঠিকই জিতেছে দোলা ও মোস্তারির দল। তিন ফিফটি ছাপিয়ে শেষ ওভারের রোমাঞ্চে আলোচনায় এসেছে দুটি ম্যাচ।
২ ঘণ্টা আগে
সেপ্টেম্বরে ইরানে ম্যাচ খেলার কথা ছিল মোহনবাগানের। কিন্তু তিন মাস আগে এশিয়ান চ্যাম্পিয়নস লিগের টুর্নামেন্টের ম্যাচ খেলতে যায়নি ভারতের ঐতিহ্যবাহী ক্লাব। সেই ঘটনার কঠিন শাস্তি পেল মোহনবাগান। নিষেধাজ্ঞার পাশাপাশি মোটা অঙ্কের টাকা জরিমানা গুনতে হবে তাদের।
৩ ঘণ্টা আগেক্রীড়া ডেস্ক

নকআউট পর্বে যেমন প্রত্যাশা ছিল, আজিজুল হাকিম তামিমের বাংলাদেশ সেটা পূরণ করতে পারেনি। দুবাইয়ের দ্য সেভেন্স স্টেডিয়ামে সেমিফাইনালে রীতিমতো মুখ থুবড়ে পড়েছে বাংলাদেশ অনূর্ধ্ব-১৯ দল। তামিম-জাওয়াদ আবরারদের হারিয়ে ফাইনালের টিকিট কেটেছে পাকিস্তান।
২০২৩, ২০২৪ সালে টানা দুইবার অনূর্ধ্ব-১৯ এশিয়া কাপজয়ী বাংলাদেশ এবার নেমেছিল শিরোপা ধরে রাখার মিশনে। গ্রুপ পর্বে তিন ম্যাচ জিতে ফাইনালে উঠেছিল তামিমের দল। তবে বাংলাদেশকে হ্যাটট্রিক ফাইনাল খেলতে দিল না পাকিস্তান। ৮ উইকেটে জিতে চতুর্থবারের মতো অনূর্ধ্ব-১৯ এশিয়া কাপের ফাইনালে উঠল পাকিস্তান।
দুবাইয়ের দ্য সেভেন্স স্টেডিয়ামে আজ নির্ধারিত সময়ের চেয়ে চার ঘণ্টা দেরিতে শুরু হয়েছে বাংলাদেশ-পাকিস্তান অনূর্ধ্ব-১৯ এশিয়া কাপের সেমিফাইনাল। ম্যাচের দৈর্ঘ্য ৫০ ওভার থেকে কমিয়ে ২৭ ওভারে নিয়ে আসা হয়। ২৭ ওভারে ১২২ রানের লক্ষ্যে নেমে পাকিস্তানের উদ্বোধনী জুটি ভেঙে যায় ১ রানেই। ইনিংসের প্রথম ওভারের শেষ বলে ইকবাল হোসেন ইমনের অফস্টাম্পের অনেক বাইরের বল খোঁচা দিতে যান পাকিস্তানি ওপেনার হামজা জহুর। বাংলাদেশের উইকেটরক্ষক মোহাম্মদ আব্দুল্লাহ সহজেই সেটা তালুবন্দী করেছেন। দুই বল খেলেও রানের খাতা খুলতে পারেননি হামজা।
বাংলাদেশ সময় সকাল ১১টায় দ্য সেভেন্স স্টেডিয়ামে শুরু হওয়ার কথা ছিল বাংলাদেশ-পাকিস্তান অনূর্ধ্ব-১৯ দলের সেমিফাইনাল। কিন্তু দুবাইয়ে সাত সকালে বৃষ্টির কারণে সময়মতো শুরু হয়নি। বিকেল ৩টার দিকে শুরু হলে ম্যাচটা ২৭ ওভারে নিয়ে আসা হয়। টস হেরে আগে ব্যাটিং পাওয়া বাংলাদেশ গুটিয়ে গেছে ১২১ রানে। ইনিংস সর্বোচ্চ ৩৩ রান করেন সামিউন বশির রাতুল। ৩৭ বলের ইনিংসে একটি করে চার ও ছক্কা মেরেছেন তিনি।
পাকিস্তানের সুবহান ৬ ওভারে ২০ রানে নিয়েছেন ৪ উইকেট। এক ওভার মেডেন দিয়েছেন তিনি। হুজাইফা আহসান নিয়েছেন ২ উইকেট। একটি করে উইকেট পেয়েছেন মোহাম্মদ সায়েম, আহমেদ হুসেইন ও আলী রাজা। ২৭তম ওভারের তৃতীয় বলে রাতুল রানআউট হওয়াতেই শেষ বাংলাদেশের ইনিংস।

নকআউট পর্বে যেমন প্রত্যাশা ছিল, আজিজুল হাকিম তামিমের বাংলাদেশ সেটা পূরণ করতে পারেনি। দুবাইয়ের দ্য সেভেন্স স্টেডিয়ামে সেমিফাইনালে রীতিমতো মুখ থুবড়ে পড়েছে বাংলাদেশ অনূর্ধ্ব-১৯ দল। তামিম-জাওয়াদ আবরারদের হারিয়ে ফাইনালের টিকিট কেটেছে পাকিস্তান।
২০২৩, ২০২৪ সালে টানা দুইবার অনূর্ধ্ব-১৯ এশিয়া কাপজয়ী বাংলাদেশ এবার নেমেছিল শিরোপা ধরে রাখার মিশনে। গ্রুপ পর্বে তিন ম্যাচ জিতে ফাইনালে উঠেছিল তামিমের দল। তবে বাংলাদেশকে হ্যাটট্রিক ফাইনাল খেলতে দিল না পাকিস্তান। ৮ উইকেটে জিতে চতুর্থবারের মতো অনূর্ধ্ব-১৯ এশিয়া কাপের ফাইনালে উঠল পাকিস্তান।
দুবাইয়ের দ্য সেভেন্স স্টেডিয়ামে আজ নির্ধারিত সময়ের চেয়ে চার ঘণ্টা দেরিতে শুরু হয়েছে বাংলাদেশ-পাকিস্তান অনূর্ধ্ব-১৯ এশিয়া কাপের সেমিফাইনাল। ম্যাচের দৈর্ঘ্য ৫০ ওভার থেকে কমিয়ে ২৭ ওভারে নিয়ে আসা হয়। ২৭ ওভারে ১২২ রানের লক্ষ্যে নেমে পাকিস্তানের উদ্বোধনী জুটি ভেঙে যায় ১ রানেই। ইনিংসের প্রথম ওভারের শেষ বলে ইকবাল হোসেন ইমনের অফস্টাম্পের অনেক বাইরের বল খোঁচা দিতে যান পাকিস্তানি ওপেনার হামজা জহুর। বাংলাদেশের উইকেটরক্ষক মোহাম্মদ আব্দুল্লাহ সহজেই সেটা তালুবন্দী করেছেন। দুই বল খেলেও রানের খাতা খুলতে পারেননি হামজা।
বাংলাদেশ সময় সকাল ১১টায় দ্য সেভেন্স স্টেডিয়ামে শুরু হওয়ার কথা ছিল বাংলাদেশ-পাকিস্তান অনূর্ধ্ব-১৯ দলের সেমিফাইনাল। কিন্তু দুবাইয়ে সাত সকালে বৃষ্টির কারণে সময়মতো শুরু হয়নি। বিকেল ৩টার দিকে শুরু হলে ম্যাচটা ২৭ ওভারে নিয়ে আসা হয়। টস হেরে আগে ব্যাটিং পাওয়া বাংলাদেশ গুটিয়ে গেছে ১২১ রানে। ইনিংস সর্বোচ্চ ৩৩ রান করেন সামিউন বশির রাতুল। ৩৭ বলের ইনিংসে একটি করে চার ও ছক্কা মেরেছেন তিনি।
পাকিস্তানের সুবহান ৬ ওভারে ২০ রানে নিয়েছেন ৪ উইকেট। এক ওভার মেডেন দিয়েছেন তিনি। হুজাইফা আহসান নিয়েছেন ২ উইকেট। একটি করে উইকেট পেয়েছেন মোহাম্মদ সায়েম, আহমেদ হুসেইন ও আলী রাজা। ২৭তম ওভারের তৃতীয় বলে রাতুল রানআউট হওয়াতেই শেষ বাংলাদেশের ইনিংস।

পরিসংখ্যান বলবে, ম্যাচের দখলে ছিল আফগানিস্তান। বলের দখল থেকে শুরু করে আক্রমণ, সবকিছুতে ছড়ি ঘুরিয়েছেন তাঁরাই। যা লেখা থাকবে না তা হলো, ৪২ বছর পর আফগানদের হারানোর দারুণ এক সুযোগ হাতছাড়া করেছে বাংলাদেশ। মাত্র ৩৬ শতাংশ বলের দখল আর ৪৮ মিনিটে পিছিয়ে পড়েও পেয়েছে জয়ের সমান এক ড্র
০৩ জুন ২০২১
গ্রুপ পর্বে টানা তিন ম্যাচ জিতে সেমিফাইনালে ওঠা বাংলাদেশকে আজ বড্ড অচেনা লেগেছে। পাকিস্তানের নিয়ন্ত্রিত বোলিংয়ে রীতিমতো মুখ থুবড়ে পড়ল আজিজুল হাকিম তামিমের নেতৃত্বাধীন বাংলাদেশ। বলের লাইন না বুঝে খেলতে গিয়েই বেশির ভাগ উইকেট হারিয়েছে তামিমের দল।
২ ঘণ্টা আগে
মেয়েদের বাংলাদেশ ক্রিকেট লিগে (বিসিএল) আজ তিনটি ফিফটি হয়েছে। অর্ধশতকের দেখা পেয়েছেন দিলারা দোলা, সোবহানা মোস্তারি ও রুবাইয়া হায়দার ঝিলিক। এর মধ্যে বৃথা গেছে ঝিলিকের ফিফটি। তবে ঠিকই জিতেছে দোলা ও মোস্তারির দল। তিন ফিফটি ছাপিয়ে শেষ ওভারের রোমাঞ্চে আলোচনায় এসেছে দুটি ম্যাচ।
২ ঘণ্টা আগে
সেপ্টেম্বরে ইরানে ম্যাচ খেলার কথা ছিল মোহনবাগানের। কিন্তু তিন মাস আগে এশিয়ান চ্যাম্পিয়নস লিগের টুর্নামেন্টের ম্যাচ খেলতে যায়নি ভারতের ঐতিহ্যবাহী ক্লাব। সেই ঘটনার কঠিন শাস্তি পেল মোহনবাগান। নিষেধাজ্ঞার পাশাপাশি মোটা অঙ্কের টাকা জরিমানা গুনতে হবে তাদের।
৩ ঘণ্টা আগেক্রীড়া ডেস্ক

গ্রুপ পর্বে টানা তিন ম্যাচ জিতে সেমিফাইনালে ওঠা বাংলাদেশকে আজ বড্ড অচেনা লেগেছে। পাকিস্তানের নিয়ন্ত্রিত বোলিংয়ে রীতিমতো মুখ থুবড়ে পড়ল আজিজুল হাকিম তামিমের নেতৃত্বাধীন বাংলাদেশ। বলের লাইন না বুঝে খেলতে গিয়েই বেশির ভাগ উইকেট হারিয়েছে তামিমের দল।
বাংলাদেশ সময় সকাল ১১টায় দুবাইয়ের দ্য সেভেন্স স্টেডিয়ামে শুরু হওয়ার কথা ছিল বাংলাদেশ-পাকিস্তান অনূর্ধ্ব-১৯ দলের সেমিফাইনাল। কিন্তু দুবাইয়ে সাত সকালে বৃষ্টির কারণে সময়মতো শুরু হয়নি। বিকেল ৩টার দিকে যখন ম্যাচ শুরু হয়, তখন দৈর্ঘ্য ২৭ ওভারে নিয়ে আসা হয়। টস হেরে আগে ব্যাটিং পাওয়া বাংলাদেশ গুটিয়ে গেছে ১২১ রানে।
পাকিস্তানের নিয়ন্ত্রিত বোলিংয়ে ৫.১ ওভারে ২ উইকেটে ২৪ রানে পরিণত হয় বাংলাদেশ। দুই ওপেনারই দ্রুত ড্রেসিংরুমের পথ ধরেছেন। রিফাত বেগ ১৬ বলে একটি করে চার ও ছক্কায় করেছেন ১৪ রান। ওপেনিংয়ে তাঁর আরেক সঙ্গী জাওয়াদ আবরার করেছেন ৯ রান। দ্রুত ২ উইকেট হারানোর পর প্রতিরোধ গড়েন অধিনায়ক তামিম ও কালাম সিদ্দিকী। ৪৩ বলে ৩১ রানের জুটি গড়েন তাঁরা (তামিম-কালাম)। ১৩তম ওভারের প্রথম বলে তামিমকে ফিরিয়ে জুটি ভাঙেন আব্দুল সুবহান। ২৬ বলে একটি করে চার ও ছক্কায় ২০ রান করেন বাংলাদেশ অধিনায়ক।
তামিমের বিদায়ের পর নিয়মিত বিরতিতে উইকেট হারাতে থাকে বাংলাদেশ। বড় শট খেলতে গিয়েই আকাশে বল তুলে দেন আবরার-শেখ পারভেজ জীবনরা। পাকিস্তানি ফিল্ডাররা সেই ক্যাচগুলো তালুবন্দী করেছেন। ২৬.৩ ওভারে ১২১ রানে গুটিয়ে গেছে তামিমের বাংলাদেশ। ইনিংস সর্বোচ্চ ৩৩ রান করেন সামিউন বশির রাতুল। ৩৭ বলের ইনিংসে একটি করে চার ও ছক্কা মেরেছেন তিনি।
পাকিস্তানের সুবহান ৬ ওভারে ২০ রানে নিয়েছেন ৪ উইকেট। এক ওভার মেডেন দিয়েছেন তিনি। হুজাইফা নিয়েছেন ২ উইকেট। একটি করে উইকেট পেয়েছেন মোহাম্মদ সায়েম, আহমেদ হুসেইন ও আলী রাজা। ২৭তম ওভারের তৃতীয় বলে রাতুল রানআউট হওয়াতেই শেষ বাংলাদেশের ইনিংস।

গ্রুপ পর্বে টানা তিন ম্যাচ জিতে সেমিফাইনালে ওঠা বাংলাদেশকে আজ বড্ড অচেনা লেগেছে। পাকিস্তানের নিয়ন্ত্রিত বোলিংয়ে রীতিমতো মুখ থুবড়ে পড়ল আজিজুল হাকিম তামিমের নেতৃত্বাধীন বাংলাদেশ। বলের লাইন না বুঝে খেলতে গিয়েই বেশির ভাগ উইকেট হারিয়েছে তামিমের দল।
বাংলাদেশ সময় সকাল ১১টায় দুবাইয়ের দ্য সেভেন্স স্টেডিয়ামে শুরু হওয়ার কথা ছিল বাংলাদেশ-পাকিস্তান অনূর্ধ্ব-১৯ দলের সেমিফাইনাল। কিন্তু দুবাইয়ে সাত সকালে বৃষ্টির কারণে সময়মতো শুরু হয়নি। বিকেল ৩টার দিকে যখন ম্যাচ শুরু হয়, তখন দৈর্ঘ্য ২৭ ওভারে নিয়ে আসা হয়। টস হেরে আগে ব্যাটিং পাওয়া বাংলাদেশ গুটিয়ে গেছে ১২১ রানে।
পাকিস্তানের নিয়ন্ত্রিত বোলিংয়ে ৫.১ ওভারে ২ উইকেটে ২৪ রানে পরিণত হয় বাংলাদেশ। দুই ওপেনারই দ্রুত ড্রেসিংরুমের পথ ধরেছেন। রিফাত বেগ ১৬ বলে একটি করে চার ও ছক্কায় করেছেন ১৪ রান। ওপেনিংয়ে তাঁর আরেক সঙ্গী জাওয়াদ আবরার করেছেন ৯ রান। দ্রুত ২ উইকেট হারানোর পর প্রতিরোধ গড়েন অধিনায়ক তামিম ও কালাম সিদ্দিকী। ৪৩ বলে ৩১ রানের জুটি গড়েন তাঁরা (তামিম-কালাম)। ১৩তম ওভারের প্রথম বলে তামিমকে ফিরিয়ে জুটি ভাঙেন আব্দুল সুবহান। ২৬ বলে একটি করে চার ও ছক্কায় ২০ রান করেন বাংলাদেশ অধিনায়ক।
তামিমের বিদায়ের পর নিয়মিত বিরতিতে উইকেট হারাতে থাকে বাংলাদেশ। বড় শট খেলতে গিয়েই আকাশে বল তুলে দেন আবরার-শেখ পারভেজ জীবনরা। পাকিস্তানি ফিল্ডাররা সেই ক্যাচগুলো তালুবন্দী করেছেন। ২৬.৩ ওভারে ১২১ রানে গুটিয়ে গেছে তামিমের বাংলাদেশ। ইনিংস সর্বোচ্চ ৩৩ রান করেন সামিউন বশির রাতুল। ৩৭ বলের ইনিংসে একটি করে চার ও ছক্কা মেরেছেন তিনি।
পাকিস্তানের সুবহান ৬ ওভারে ২০ রানে নিয়েছেন ৪ উইকেট। এক ওভার মেডেন দিয়েছেন তিনি। হুজাইফা নিয়েছেন ২ উইকেট। একটি করে উইকেট পেয়েছেন মোহাম্মদ সায়েম, আহমেদ হুসেইন ও আলী রাজা। ২৭তম ওভারের তৃতীয় বলে রাতুল রানআউট হওয়াতেই শেষ বাংলাদেশের ইনিংস।

পরিসংখ্যান বলবে, ম্যাচের দখলে ছিল আফগানিস্তান। বলের দখল থেকে শুরু করে আক্রমণ, সবকিছুতে ছড়ি ঘুরিয়েছেন তাঁরাই। যা লেখা থাকবে না তা হলো, ৪২ বছর পর আফগানদের হারানোর দারুণ এক সুযোগ হাতছাড়া করেছে বাংলাদেশ। মাত্র ৩৬ শতাংশ বলের দখল আর ৪৮ মিনিটে পিছিয়ে পড়েও পেয়েছে জয়ের সমান এক ড্র
০৩ জুন ২০২১
নকআউট পর্বে যেমন প্রত্যাশা ছিল, আজিজুল হাকিম তামিমের বাংলাদেশ সেটা পূরণ করতে পারেনি। দুবাইয়ের দ্য সেভেন্স স্টেডিয়ামে সেমিফাইনালে রীতিমতো মুখ থুবড়ে পড়েছে বাংলাদেশ অনূর্ধ্ব-১৯ দল। তামিম-জাওয়াদ আবরারদের হারিয়ে ফাইনালের টিকিট কেটেছে পাকিস্তান।
১ ঘণ্টা আগে
মেয়েদের বাংলাদেশ ক্রিকেট লিগে (বিসিএল) আজ তিনটি ফিফটি হয়েছে। অর্ধশতকের দেখা পেয়েছেন দিলারা দোলা, সোবহানা মোস্তারি ও রুবাইয়া হায়দার ঝিলিক। এর মধ্যে বৃথা গেছে ঝিলিকের ফিফটি। তবে ঠিকই জিতেছে দোলা ও মোস্তারির দল। তিন ফিফটি ছাপিয়ে শেষ ওভারের রোমাঞ্চে আলোচনায় এসেছে দুটি ম্যাচ।
২ ঘণ্টা আগে
সেপ্টেম্বরে ইরানে ম্যাচ খেলার কথা ছিল মোহনবাগানের। কিন্তু তিন মাস আগে এশিয়ান চ্যাম্পিয়নস লিগের টুর্নামেন্টের ম্যাচ খেলতে যায়নি ভারতের ঐতিহ্যবাহী ক্লাব। সেই ঘটনার কঠিন শাস্তি পেল মোহনবাগান। নিষেধাজ্ঞার পাশাপাশি মোটা অঙ্কের টাকা জরিমানা গুনতে হবে তাদের।
৩ ঘণ্টা আগেক্রীড়া ডেস্ক

মেয়েদের বাংলাদেশ ক্রিকেট লিগে (বিসিএল) আজ তিনটি ফিফটি হয়েছে। অর্ধশতকের দেখা পেয়েছেন দিলারা দোলা, সোবহানা মোস্তারি ও রুবাইয়া হায়দার ঝিলিক। এর মধ্যে বৃথা গেছে ঝিলিকের ফিফটি। তবে ঠিকই জিতেছে দোলা ও মোস্তারির দল। তিন ফিফটি ছাপিয়ে শেষ ওভারের রোমাঞ্চে আলোচনায় এসেছে দুটি ম্যাচ।
টানটান উত্তেজনার পর শেষ বলে মীমাংসা হয়েছে সেন্ট্রাল জোন এবং ইস্ট জোনের ম্যাচ। রাজশাহী বিভাগীয় স্টেডিয়ামে ১ রানে জিতেছে সেন্ট্রাল জোন। তাদের করা ১৫৬ রানের জবাবে ১৫৫ রানে থামে ইস্ট জোন। জয়ের জন্য শেষ ওভারে তাদের সামনে ১২ রানের সমীকরণ ছিল। জান্নাতুল ফেরদৌস সুমনার করা সে ওভারে ১০ রানের বেশি নিতে পারেননি ইস্ট জোনের দুই ব্যাটার ফাহিমা খাতুন ও মুরশিদা খাতুন।
প্রথম ৪ বলে সমান রান দেন সুমনা। তাঁর করা পঞ্চম বল থেকে বাউন্ডারি মেরে ম্যাচ জমিয়ে তোলেন ফাহিমা। জেতার জন্য শেষ বলে করতে হতো ৪ রান। এ যাত্রায় ২ রানের বেশি নিতে পারেননি ফাহিমা। জয় নিয়ে মাঠ ছাড়ে সেন্ট্রাল জোন। এর আগে দোলা ও নিগার সুলতানা জ্যোতির ব্যাটে চড়ে এই পুঁজি পায় তারা। ৫৫ বলে ১৩ চারে ৮৫ রান করেন দোলা। জ্যোতির অবদান ৪৬ রান।
একই ভেন্যুতে সাউথ জোনকে ৪ রানে হারিয়েছে নর্থ জোন। মোস্তারির ৬৯ রানের ইনিংসে ভর করে ১৩১ রানের সংগ্রহ পায় তারা। শারমিন সুলতানার অবদান ৩৭ রান। জবাবে নির্ধারিত ২০ ওভারে ১২৭ রানের বেশি তুলতে পারেনি সাউথ জোন। ৬ উইকেট হাতে রেখে শেষ ওভারে তাদের করতে হতো ১৩ রান। উইকেটে লতা মন্ডল ও সুলতানা খাতুনের মতো দুই সেট ব্যাটার থাকায় জেতার স্বপ্ন বুনছিল সাউথ জোন।
সানজিদা আক্তার মেঘলার প্রথম বলে চার মেরে দারুণ শুরু করেন সুলতানা। দ্বিতীয় বলে নেন ২ রান। শেষ ৪ বলে তাদের সামনে সমীকরণ ছিল ৭ রানের। এমন সময়ই ছন্দপতন। তৃতীয় বলে রান আউট হন ১৬ বলে ২৬ রান করা সুলতানা। পরের বলে মারুফা আক্তারকে ফেরান মেঘলা। পঞ্চম বলে ২ রান নেন আয়শা আক্তার। শেষ বলে তাঁকেও আউট করেন মেঘলা। শেষ ওভারে ৮ রান দিয়ে ২ উইকেট নেন মেঘলা। ৪ ওভারে ২২ রান দেন তিনি।

মেয়েদের বাংলাদেশ ক্রিকেট লিগে (বিসিএল) আজ তিনটি ফিফটি হয়েছে। অর্ধশতকের দেখা পেয়েছেন দিলারা দোলা, সোবহানা মোস্তারি ও রুবাইয়া হায়দার ঝিলিক। এর মধ্যে বৃথা গেছে ঝিলিকের ফিফটি। তবে ঠিকই জিতেছে দোলা ও মোস্তারির দল। তিন ফিফটি ছাপিয়ে শেষ ওভারের রোমাঞ্চে আলোচনায় এসেছে দুটি ম্যাচ।
টানটান উত্তেজনার পর শেষ বলে মীমাংসা হয়েছে সেন্ট্রাল জোন এবং ইস্ট জোনের ম্যাচ। রাজশাহী বিভাগীয় স্টেডিয়ামে ১ রানে জিতেছে সেন্ট্রাল জোন। তাদের করা ১৫৬ রানের জবাবে ১৫৫ রানে থামে ইস্ট জোন। জয়ের জন্য শেষ ওভারে তাদের সামনে ১২ রানের সমীকরণ ছিল। জান্নাতুল ফেরদৌস সুমনার করা সে ওভারে ১০ রানের বেশি নিতে পারেননি ইস্ট জোনের দুই ব্যাটার ফাহিমা খাতুন ও মুরশিদা খাতুন।
প্রথম ৪ বলে সমান রান দেন সুমনা। তাঁর করা পঞ্চম বল থেকে বাউন্ডারি মেরে ম্যাচ জমিয়ে তোলেন ফাহিমা। জেতার জন্য শেষ বলে করতে হতো ৪ রান। এ যাত্রায় ২ রানের বেশি নিতে পারেননি ফাহিমা। জয় নিয়ে মাঠ ছাড়ে সেন্ট্রাল জোন। এর আগে দোলা ও নিগার সুলতানা জ্যোতির ব্যাটে চড়ে এই পুঁজি পায় তারা। ৫৫ বলে ১৩ চারে ৮৫ রান করেন দোলা। জ্যোতির অবদান ৪৬ রান।
একই ভেন্যুতে সাউথ জোনকে ৪ রানে হারিয়েছে নর্থ জোন। মোস্তারির ৬৯ রানের ইনিংসে ভর করে ১৩১ রানের সংগ্রহ পায় তারা। শারমিন সুলতানার অবদান ৩৭ রান। জবাবে নির্ধারিত ২০ ওভারে ১২৭ রানের বেশি তুলতে পারেনি সাউথ জোন। ৬ উইকেট হাতে রেখে শেষ ওভারে তাদের করতে হতো ১৩ রান। উইকেটে লতা মন্ডল ও সুলতানা খাতুনের মতো দুই সেট ব্যাটার থাকায় জেতার স্বপ্ন বুনছিল সাউথ জোন।
সানজিদা আক্তার মেঘলার প্রথম বলে চার মেরে দারুণ শুরু করেন সুলতানা। দ্বিতীয় বলে নেন ২ রান। শেষ ৪ বলে তাদের সামনে সমীকরণ ছিল ৭ রানের। এমন সময়ই ছন্দপতন। তৃতীয় বলে রান আউট হন ১৬ বলে ২৬ রান করা সুলতানা। পরের বলে মারুফা আক্তারকে ফেরান মেঘলা। পঞ্চম বলে ২ রান নেন আয়শা আক্তার। শেষ বলে তাঁকেও আউট করেন মেঘলা। শেষ ওভারে ৮ রান দিয়ে ২ উইকেট নেন মেঘলা। ৪ ওভারে ২২ রান দেন তিনি।

পরিসংখ্যান বলবে, ম্যাচের দখলে ছিল আফগানিস্তান। বলের দখল থেকে শুরু করে আক্রমণ, সবকিছুতে ছড়ি ঘুরিয়েছেন তাঁরাই। যা লেখা থাকবে না তা হলো, ৪২ বছর পর আফগানদের হারানোর দারুণ এক সুযোগ হাতছাড়া করেছে বাংলাদেশ। মাত্র ৩৬ শতাংশ বলের দখল আর ৪৮ মিনিটে পিছিয়ে পড়েও পেয়েছে জয়ের সমান এক ড্র
০৩ জুন ২০২১
নকআউট পর্বে যেমন প্রত্যাশা ছিল, আজিজুল হাকিম তামিমের বাংলাদেশ সেটা পূরণ করতে পারেনি। দুবাইয়ের দ্য সেভেন্স স্টেডিয়ামে সেমিফাইনালে রীতিমতো মুখ থুবড়ে পড়েছে বাংলাদেশ অনূর্ধ্ব-১৯ দল। তামিম-জাওয়াদ আবরারদের হারিয়ে ফাইনালের টিকিট কেটেছে পাকিস্তান।
১ ঘণ্টা আগে
গ্রুপ পর্বে টানা তিন ম্যাচ জিতে সেমিফাইনালে ওঠা বাংলাদেশকে আজ বড্ড অচেনা লেগেছে। পাকিস্তানের নিয়ন্ত্রিত বোলিংয়ে রীতিমতো মুখ থুবড়ে পড়ল আজিজুল হাকিম তামিমের নেতৃত্বাধীন বাংলাদেশ। বলের লাইন না বুঝে খেলতে গিয়েই বেশির ভাগ উইকেট হারিয়েছে তামিমের দল।
২ ঘণ্টা আগে
সেপ্টেম্বরে ইরানে ম্যাচ খেলার কথা ছিল মোহনবাগানের। কিন্তু তিন মাস আগে এশিয়ান চ্যাম্পিয়নস লিগের টুর্নামেন্টের ম্যাচ খেলতে যায়নি ভারতের ঐতিহ্যবাহী ক্লাব। সেই ঘটনার কঠিন শাস্তি পেল মোহনবাগান। নিষেধাজ্ঞার পাশাপাশি মোটা অঙ্কের টাকা জরিমানা গুনতে হবে তাদের।
৩ ঘণ্টা আগেক্রীড়া ডেস্ক

সেপ্টেম্বরে ইরানে ম্যাচ খেলার কথা ছিল মোহনবাগানের। কিন্তু তিন মাস আগে এশিয়ান চ্যাম্পিয়নস লিগের টুর্নামেন্টের ম্যাচ খেলতে যায়নি ভারতের ঐতিহ্যবাহী ক্লাব। সেই ঘটনার কঠিন শাস্তি পেল মোহনবাগান। নিষেধাজ্ঞার পাশাপাশি মোটা অঙ্কের টাকা জরিমানা গুনতে হবে তাদের।
এশিয়ান ফুটবল কনফেডারেশনের (এএফসি) শৃঙ্খলা ও নৈতিকতা কমিটি পরশু মোহনবাগানকে কঠিন শাস্তি দিয়েছে। ২০২৭-২৮ মৌসুম পর্যন্ত কোনো এশিয়ান প্রতিযোগিতায় খেলতে পারবে না। একই সঙ্গে তাদের ১ লাখ ৭২৯ ডলার জরিমানা করা হয়েছে। বাংলাদেশি মুদ্রায় সেটা ১ কোটি ২৩ লাখ টাকা। এই ১ লাখ ডলারের মধ্যে ৫০ হাজার ডলারের (৬১ লাখ টাকা) জরিমানার শাস্তিটা মূলত সেপ্টেম্বরে ম্যাচ খেলতে অস্বীকৃতি জানানোর কারণে। এএফসি ও ইরানি ক্লাব সেপাহান এসসি’র যে ক্ষতিপূরণ হয়েছে, সেক্ষেত্রে আরও বেশি ৫০৭২৯ ডলার দিতে হবে বলে এএফসির নির্দেশ। বাংলাদেশি মুদ্রায় সেটা ৬২ লাখ টাকা।
সেপাহানের বিপক্ষে সেপ্টেম্বরে এশিয়ান চ্যাম্পিয়নস লিগের দ্বিতীয় গ্রুপের ম্যাচ খেলতে ইরানে যাওয়ার কথা ছিল মোহনবাগানের। কিন্তু ইরানে নিরাপত্তা নিশ্চয়তা ও চিকিৎসা বিমা কভারেজের সমস্যার কথা উল্লেখ করেছিল মোহনবাগান। এএফসি এরপর তাদের সব ম্যাচ বাতিল করেছে। এএফসির দ্বিতীয় স্তরের এই টুর্নামেন্টে অংশগ্রহণের ব্যাপারে কোনো ধরনের ভর্তুকিও পাবে না ভারতের ঐতিহ্যবাহী এই ক্লাব।
মোহনবাগান ক্রীড়া আদালতে (সিএএস) নিরপেক্ষ ভেন্যুতে সেপাহান এসসির বিপক্ষে খেলতে চেয়েছিল। কিন্তু ভারতের ঐতিহ্যবাহী এই ক্লাবের অনুরোধ খারিজ করে দিয়েছিল সিএএস। গত বছর ইরানের আরেক ক্লাব ট্র্যাকটর এসসির বিপক্ষে খেলেনি মোহনবাগান। ট্র্যাকটর এসসি-মোহনবাগান ম্যাচটি ইরানেই হওয়ার কথা ছিল।

সেপ্টেম্বরে ইরানে ম্যাচ খেলার কথা ছিল মোহনবাগানের। কিন্তু তিন মাস আগে এশিয়ান চ্যাম্পিয়নস লিগের টুর্নামেন্টের ম্যাচ খেলতে যায়নি ভারতের ঐতিহ্যবাহী ক্লাব। সেই ঘটনার কঠিন শাস্তি পেল মোহনবাগান। নিষেধাজ্ঞার পাশাপাশি মোটা অঙ্কের টাকা জরিমানা গুনতে হবে তাদের।
এশিয়ান ফুটবল কনফেডারেশনের (এএফসি) শৃঙ্খলা ও নৈতিকতা কমিটি পরশু মোহনবাগানকে কঠিন শাস্তি দিয়েছে। ২০২৭-২৮ মৌসুম পর্যন্ত কোনো এশিয়ান প্রতিযোগিতায় খেলতে পারবে না। একই সঙ্গে তাদের ১ লাখ ৭২৯ ডলার জরিমানা করা হয়েছে। বাংলাদেশি মুদ্রায় সেটা ১ কোটি ২৩ লাখ টাকা। এই ১ লাখ ডলারের মধ্যে ৫০ হাজার ডলারের (৬১ লাখ টাকা) জরিমানার শাস্তিটা মূলত সেপ্টেম্বরে ম্যাচ খেলতে অস্বীকৃতি জানানোর কারণে। এএফসি ও ইরানি ক্লাব সেপাহান এসসি’র যে ক্ষতিপূরণ হয়েছে, সেক্ষেত্রে আরও বেশি ৫০৭২৯ ডলার দিতে হবে বলে এএফসির নির্দেশ। বাংলাদেশি মুদ্রায় সেটা ৬২ লাখ টাকা।
সেপাহানের বিপক্ষে সেপ্টেম্বরে এশিয়ান চ্যাম্পিয়নস লিগের দ্বিতীয় গ্রুপের ম্যাচ খেলতে ইরানে যাওয়ার কথা ছিল মোহনবাগানের। কিন্তু ইরানে নিরাপত্তা নিশ্চয়তা ও চিকিৎসা বিমা কভারেজের সমস্যার কথা উল্লেখ করেছিল মোহনবাগান। এএফসি এরপর তাদের সব ম্যাচ বাতিল করেছে। এএফসির দ্বিতীয় স্তরের এই টুর্নামেন্টে অংশগ্রহণের ব্যাপারে কোনো ধরনের ভর্তুকিও পাবে না ভারতের ঐতিহ্যবাহী এই ক্লাব।
মোহনবাগান ক্রীড়া আদালতে (সিএএস) নিরপেক্ষ ভেন্যুতে সেপাহান এসসির বিপক্ষে খেলতে চেয়েছিল। কিন্তু ভারতের ঐতিহ্যবাহী এই ক্লাবের অনুরোধ খারিজ করে দিয়েছিল সিএএস। গত বছর ইরানের আরেক ক্লাব ট্র্যাকটর এসসির বিপক্ষে খেলেনি মোহনবাগান। ট্র্যাকটর এসসি-মোহনবাগান ম্যাচটি ইরানেই হওয়ার কথা ছিল।

পরিসংখ্যান বলবে, ম্যাচের দখলে ছিল আফগানিস্তান। বলের দখল থেকে শুরু করে আক্রমণ, সবকিছুতে ছড়ি ঘুরিয়েছেন তাঁরাই। যা লেখা থাকবে না তা হলো, ৪২ বছর পর আফগানদের হারানোর দারুণ এক সুযোগ হাতছাড়া করেছে বাংলাদেশ। মাত্র ৩৬ শতাংশ বলের দখল আর ৪৮ মিনিটে পিছিয়ে পড়েও পেয়েছে জয়ের সমান এক ড্র
০৩ জুন ২০২১
নকআউট পর্বে যেমন প্রত্যাশা ছিল, আজিজুল হাকিম তামিমের বাংলাদেশ সেটা পূরণ করতে পারেনি। দুবাইয়ের দ্য সেভেন্স স্টেডিয়ামে সেমিফাইনালে রীতিমতো মুখ থুবড়ে পড়েছে বাংলাদেশ অনূর্ধ্ব-১৯ দল। তামিম-জাওয়াদ আবরারদের হারিয়ে ফাইনালের টিকিট কেটেছে পাকিস্তান।
১ ঘণ্টা আগে
গ্রুপ পর্বে টানা তিন ম্যাচ জিতে সেমিফাইনালে ওঠা বাংলাদেশকে আজ বড্ড অচেনা লেগেছে। পাকিস্তানের নিয়ন্ত্রিত বোলিংয়ে রীতিমতো মুখ থুবড়ে পড়ল আজিজুল হাকিম তামিমের নেতৃত্বাধীন বাংলাদেশ। বলের লাইন না বুঝে খেলতে গিয়েই বেশির ভাগ উইকেট হারিয়েছে তামিমের দল।
২ ঘণ্টা আগে
মেয়েদের বাংলাদেশ ক্রিকেট লিগে (বিসিএল) আজ তিনটি ফিফটি হয়েছে। অর্ধশতকের দেখা পেয়েছেন দিলারা দোলা, সোবহানা মোস্তারি ও রুবাইয়া হায়দার ঝিলিক। এর মধ্যে বৃথা গেছে ঝিলিকের ফিফটি। তবে ঠিকই জিতেছে দোলা ও মোস্তারির দল। তিন ফিফটি ছাপিয়ে শেষ ওভারের রোমাঞ্চে আলোচনায় এসেছে দুটি ম্যাচ।
২ ঘণ্টা আগে