প্রযুক্তি ডেস্ক
‘ওয়েলকাম টু স্মার্টভার্স’ স্লোগানকে সামনে রেখে গত ২৩ ফেব্রুয়ারি শুরু হয় বাংলাদেশের এযাবৎকালের সর্ববৃহৎ তথ্যপ্রযুক্তি প্রদর্শনী ‘বেসিস সফটএক্সপো ২০২৩’। সম্পূর্ণ বেসরকারি উদ্যোগে আয়োজিত এবারের প্রদর্শনী রাজধানীর পূর্বাচলে অবস্থিত বঙ্গবন্ধু বাংলাদেশ-চীন মৈত্রী প্রদর্শনী কেন্দ্রে অনুষ্ঠিত হয়েছে। রবিবার (২৬ ফেব্রুয়ারি) শেষ হয় এই প্রদর্শনী।
প্রযুক্তির অগ্রগতির ফলে পরিবেশ দূষণ বাড়ছে— এমন মতামত সচরাচর শোনা গেলেও পরিবেশবান্ধব প্রযুক্তি নিয়েও কাজ করছেন অনেকে। সম্প্রতি অনুষ্ঠিত হওয়া সফটএক্সপোতে ছিল কাগজের ন্যূনতম ব্যবহার। ‘বেসিস সফটএক্সপো ২০২৩’ প্রদর্শনীর চতুর্থ দিন অনুষ্ঠিত হয় ‘আইসিটি ক্যারিয়ার ক্যাম্প অ্যান্ড জব ফেয়ার’। এবারের জব ফেয়ারের আয়োজনটি ছিল সম্পূর্ণ কাগজবিহীন (পেপারলেস)। চাকরিপ্রত্যাশী প্রার্থী যে প্রতিষ্ঠানে আবেদন করবেন, সে প্রতিষ্ঠানের স্টলের কিউআর কোডে স্ক্যান করে ওই প্রতিষ্ঠানের বিস্তারিত পেয়েছেন। ফলে কাগজের কোনো ব্যবহার ছিল না এখানে।
টেকসই উন্নয়নে কাগজের উৎপাদন ও ব্যবহার কমানোর বিকল্প নেই। দীর্ঘদিন ধরেই পরিবেশবাদীরা কাগজের ব্যবহার কমানোর দাবি জানিয়ে আসছেন। মিসৌরির সেন্ট চার্লস কাউন্টির পরিসংখ্যান অনুযায়ী, যুক্তরাষ্ট্রে প্রতি বছর প্রায় ১০০ কোটি গাছের তৈরি কাগজ ফেলে দেওয়া হয়। কাগজের উৎপাদন পরিবেশ দূষণেও সরাসরি বড় অবদান রাখে।
কাগজ তৈরির কারখানা থেকে সালফার অক্সাইড, নাইট্রোজেন অক্সাইড এবং কার্বন-ডাই-অক্সাইড নির্গত হয় এবং বায়ুমণ্ডলে গিয়ে মেশে। ফলে অ্যাসিড বৃষ্টি, গ্রিনহাউস গ্যাস এবং পানি দূষণের কারণ হয় কাগজ উৎপাদন। দ্য ওয়ার্ল্ড কাউন্টের তথ্য অনুযায়ী, কাগজের পচনের ফলে মিথেন গ্যাস তৈরি হয়, যা পরিবেশকে কার্বন ডাই অক্সাইডের চেয়ে ২৫ গুণ বেশি প্রভাবিত করে।
এক্সপো’র বেশির ভাগ স্টলই কাগজের লিফলেটের বদলে ব্যবহার করেছেন ‘কিউআর কোড’। স্টলের কিউআর কোড স্ক্যান করা মাত্রই দর্শনার্থী পেয়ে যাচ্ছেন ওই স্টলের সম্বন্ধে বিস্তারিত তথ্য। এমনই একটি স্টল ‘প্রভা অরোরা’। এটি মূলত পরিবেশবান্ধব প্রযুক্তি নিয়ে কাজ করছে। প্রভা অরোরার মার্কেটিং ক্রিয়েটিভ ইনিশিয়েটিভস অ্যান্ড রিসার্চ বিভাগের সহকারী ব্যবস্থাপক খন্দকার ফারমিনা শাম্মি বলেন, ‘সর্বোচ্চ সুবিধা থাকা সত্ত্বেও পণ্য প্রচারে শুধু পরিবেশবান্ধব সামগ্রী দিয়েই স্টল সাজিয়েছি আমরা। পরিবেশের ওপর যাতে চাপ সৃষ্টি না হয়, এ জন্য কাগজের ব্যবহার না করে আমরা কিউআর কোড প্রযুক্তির মাধ্যমে নিজেদের কার্যক্রম দর্শনার্থীদের সামনে তুলে ধরেছি’।
কাগজের উৎপাদন ও ব্যবহার কমানো গেলে পরিবেশের ক্ষতি কমানো সম্ভব। বিশ্বে ‘পেপারলেস’ শব্দের প্রচলন আর বাস্তবায়ন আরও আগে শুরু হলেও বাংলাদেশে এ চর্চা অনেকটাই নতুন। আশা করা হচ্ছে, বেসিস সফটএক্সপোর মাধ্যমে এ বার্তা পৌঁছাবে দেশের সব প্রযুক্তি প্রতিষ্ঠানসহ অন্যান্য সকল খাতে।
‘ওয়েলকাম টু স্মার্টভার্স’ স্লোগানকে সামনে রেখে গত ২৩ ফেব্রুয়ারি শুরু হয় বাংলাদেশের এযাবৎকালের সর্ববৃহৎ তথ্যপ্রযুক্তি প্রদর্শনী ‘বেসিস সফটএক্সপো ২০২৩’। সম্পূর্ণ বেসরকারি উদ্যোগে আয়োজিত এবারের প্রদর্শনী রাজধানীর পূর্বাচলে অবস্থিত বঙ্গবন্ধু বাংলাদেশ-চীন মৈত্রী প্রদর্শনী কেন্দ্রে অনুষ্ঠিত হয়েছে। রবিবার (২৬ ফেব্রুয়ারি) শেষ হয় এই প্রদর্শনী।
প্রযুক্তির অগ্রগতির ফলে পরিবেশ দূষণ বাড়ছে— এমন মতামত সচরাচর শোনা গেলেও পরিবেশবান্ধব প্রযুক্তি নিয়েও কাজ করছেন অনেকে। সম্প্রতি অনুষ্ঠিত হওয়া সফটএক্সপোতে ছিল কাগজের ন্যূনতম ব্যবহার। ‘বেসিস সফটএক্সপো ২০২৩’ প্রদর্শনীর চতুর্থ দিন অনুষ্ঠিত হয় ‘আইসিটি ক্যারিয়ার ক্যাম্প অ্যান্ড জব ফেয়ার’। এবারের জব ফেয়ারের আয়োজনটি ছিল সম্পূর্ণ কাগজবিহীন (পেপারলেস)। চাকরিপ্রত্যাশী প্রার্থী যে প্রতিষ্ঠানে আবেদন করবেন, সে প্রতিষ্ঠানের স্টলের কিউআর কোডে স্ক্যান করে ওই প্রতিষ্ঠানের বিস্তারিত পেয়েছেন। ফলে কাগজের কোনো ব্যবহার ছিল না এখানে।
টেকসই উন্নয়নে কাগজের উৎপাদন ও ব্যবহার কমানোর বিকল্প নেই। দীর্ঘদিন ধরেই পরিবেশবাদীরা কাগজের ব্যবহার কমানোর দাবি জানিয়ে আসছেন। মিসৌরির সেন্ট চার্লস কাউন্টির পরিসংখ্যান অনুযায়ী, যুক্তরাষ্ট্রে প্রতি বছর প্রায় ১০০ কোটি গাছের তৈরি কাগজ ফেলে দেওয়া হয়। কাগজের উৎপাদন পরিবেশ দূষণেও সরাসরি বড় অবদান রাখে।
কাগজ তৈরির কারখানা থেকে সালফার অক্সাইড, নাইট্রোজেন অক্সাইড এবং কার্বন-ডাই-অক্সাইড নির্গত হয় এবং বায়ুমণ্ডলে গিয়ে মেশে। ফলে অ্যাসিড বৃষ্টি, গ্রিনহাউস গ্যাস এবং পানি দূষণের কারণ হয় কাগজ উৎপাদন। দ্য ওয়ার্ল্ড কাউন্টের তথ্য অনুযায়ী, কাগজের পচনের ফলে মিথেন গ্যাস তৈরি হয়, যা পরিবেশকে কার্বন ডাই অক্সাইডের চেয়ে ২৫ গুণ বেশি প্রভাবিত করে।
এক্সপো’র বেশির ভাগ স্টলই কাগজের লিফলেটের বদলে ব্যবহার করেছেন ‘কিউআর কোড’। স্টলের কিউআর কোড স্ক্যান করা মাত্রই দর্শনার্থী পেয়ে যাচ্ছেন ওই স্টলের সম্বন্ধে বিস্তারিত তথ্য। এমনই একটি স্টল ‘প্রভা অরোরা’। এটি মূলত পরিবেশবান্ধব প্রযুক্তি নিয়ে কাজ করছে। প্রভা অরোরার মার্কেটিং ক্রিয়েটিভ ইনিশিয়েটিভস অ্যান্ড রিসার্চ বিভাগের সহকারী ব্যবস্থাপক খন্দকার ফারমিনা শাম্মি বলেন, ‘সর্বোচ্চ সুবিধা থাকা সত্ত্বেও পণ্য প্রচারে শুধু পরিবেশবান্ধব সামগ্রী দিয়েই স্টল সাজিয়েছি আমরা। পরিবেশের ওপর যাতে চাপ সৃষ্টি না হয়, এ জন্য কাগজের ব্যবহার না করে আমরা কিউআর কোড প্রযুক্তির মাধ্যমে নিজেদের কার্যক্রম দর্শনার্থীদের সামনে তুলে ধরেছি’।
কাগজের উৎপাদন ও ব্যবহার কমানো গেলে পরিবেশের ক্ষতি কমানো সম্ভব। বিশ্বে ‘পেপারলেস’ শব্দের প্রচলন আর বাস্তবায়ন আরও আগে শুরু হলেও বাংলাদেশে এ চর্চা অনেকটাই নতুন। আশা করা হচ্ছে, বেসিস সফটএক্সপোর মাধ্যমে এ বার্তা পৌঁছাবে দেশের সব প্রযুক্তি প্রতিষ্ঠানসহ অন্যান্য সকল খাতে।
টাইপ করার চেয়ে ভয়েস মেসেজ পাঠানো বেশ সহজ। তবে অনেক সময় ভয়েস মেসেজ সবার সামনে শোনা যায় না। সে ক্ষেত্রে মেসেজ না শুনে রিপ্লাই–ও দেওয়া যায়না। এই সমস্যা থেকে মুক্তি দেওয়ার জন্য মেসেজ ট্রান্সক্রাইব ফিচার যুক্ত করল হোয়াটসঅ্যাপ। এই ফিচারের মাধ্যমে ভয়েস মেসেজগুলো সহজে টেক্সটে রূপান্তর করা যাবে।
১ ঘণ্টা আগেনিয়মিত নতুন উদ্ভাবনী ধারণা ও প্রযুক্তি দিয়ে বিশ্বকে চমকে দেওয়ার জন্য পরিচিত জাপান। এবার ‘মানুষ ধোয়ার মেশিন’ তৈরি করে তাক লাগিয়ে দিল দেশটি। এটি মানুষ গোসলের জন্য ব্যবহার করতে পারবে। যন্ত্রটির কার্যকারিতা ও ডিজাইন দেখে একে ‘মানুষ ধোয়ার ওয়াশিং মেশিন’ বলে আখ্যা দিয়েছে অনেকই।
২ ঘণ্টা আগেমার্কিন যুক্তরাষ্ট্রের বাইরে প্রথমবারের মতো পরীক্ষামূলকভাবে মানব মস্তিষ্কে চিপ স্থাপনের অনুমোদন পেল ইলন মাস্কের নিউরো প্রযুক্তিভিত্তিক প্রতিষ্ঠান নিউরালিংক। কানাডায় মানব ট্রায়াল চালানোর জন্য অনুমোদন পেয়েছে প্রতিষ্ঠানটি। এই প্রক্রিয়ার জন্য ‘প্রথম এবং একমাত্র সার্জিক্যাল সাইট’ হবে কানাডার টরন্টো ওয়েস্
৬ ঘণ্টা আগেবিশ্বব্যাপী নতুন সিরিজ ফাইন্ড এক্স ৮ উন্মোচন করল চীনের স্মার্টফোন নির্মাতা অপো। এই সিরিজে অপো ফাইন্ড এক্স ও অপো ফাইন্ড এক্স ৮ প্রো মডেল দুটি অন্তর্ভুক্ত রয়েছে। মডেল দুটিতেই ৫০ মেগাপিক্সেল ক্যামেরা রয়েছে। তবে অপো ফাইন্ড এক্স ৮ প্রো মডেলে আইফোনের মতো ক্যামেরা বাটন যুক্ত করা হয়েছে। সিরিজটিতে মিডিয়াটেক
১ দিন আগে