আবির আহসান রুদ্র
এগিয়ে আসছে ঈদুল আজহা। এই ঈদে মাংস সংরক্ষণ নিয়ে পড়তে হয় বেশ ভোগান্তিতে। পরিত্রাণের উপায় একমাত্র ফ্রিজ বা রেফ্রিজারেটর। এসব ছাড়া এত পরিমাণ মাংস দীর্ঘদিন সংরক্ষণ করা প্রায় অসম্ভব। সাধ্যের মধ্যে বাজারে বিভিন্ন ধরনের ফ্রিজ বা রেফ্রিজারেটর পাওয়া যায়। সেগুলো খাদ্যের নিরাপত্তা নিশ্চিতের পাশাপাশি গুণগত মানও রক্ষা করে থাকে। কিন্তু ফ্রিজ কিনতে চাইলেই তো হবে না। কেনার আগে দরদাম, সুবিধা-অসুবিধা, ব্র্যান্ড, ফ্রস্ট নাকি নন-ফ্রস্ট ইত্যাদি খুঁটিনাটি জানতে হবে।
কম্প্রেসার
কম্প্রেসার হলো ফ্রিজের প্রাণ। পাঁচ ধরনের কম্প্রেসার পাওয়া যায়। এগুলো মূলত ফ্রিজের আকার ও ধরনের ওপর নির্ভর করে। ভালো ব্র্যান্ডের কম্প্রেসার দেখে নেওয়া উচিত। সাধারণত এগুলোর ওয়ারেন্টি থাকে ১০ বছর বা তার বেশি।
আধুনিক প্রযুক্তির ব্যবহার
সময়ের সঙ্গে তাল মিলিয়ে ফ্রিজেও এসেছে নানান পরিবর্তন। ফ্রিজগুলোতে যুক্ত হয়েছে স্মার্ট প্রযুক্তি। যেমন ইনভার্টার। এর মাধ্যমে ডিপ ফ্রিজকে বদলে সাধারণ ফ্রিজ করে নেওয়া সম্ভব। এ ছাড়া পরিবেশবান্ধব বেশ কিছু ফিচার আছে এখনকার ফ্রিজগুলোতে। পছন্দের ফিচার দেখে কিনুন।
ফ্রস্ট ফ্রিজ
ফ্রস্ট ফ্রিজের বড় সুবিধা হলো এটি ব্যবহারে বিদ্যুৎ সাশ্রয় হয়। অল্প সময়েই ঠান্ডা হয়ে খাবার ভালো রাখে। টানা অনেকক্ষণ বিদ্যুৎ না থাকলেও বরফ জমে থাকার কারণে খাবার নষ্ট হওয়ার ভয় থাকে না। তবে এই ফ্রিজের ডিপে কোনো খাবার রাখলে সেগুলো এতটাই বরফ জমে যে স্বাভাবিক করতে অনেক সময় দরকার হয়।
নন-ফ্রস্ট ফ্রিজ
নন-ফ্রস্ট ফ্রিজে বিদ্যুৎ খরচ তুলনামূলক বেশি হয়। এতে খুব বেশি বরফ জমে না বলে বিদ্যুৎ চলে গেলে খুব কম সময় খাবার ভালো থাকে। খাবারদাবার ফ্রিজ থেকে বের করেই খাওয়া যায়।
তবে কেউ যদি ফ্রস্ট আর নন-ফ্রস্ট ফ্রিজের মাঝামাঝি কোনো ফ্রিজ কিনতে চান, সেটা পাবেন সেমি ফ্রস্ট ফ্রিজে। এ ধরনের ফ্রিজে হালকা বরফ জমে। খাবারও বেশ ভালো থাকে।
এর বাইরেও বর্তমানে নিত্যনতুন প্রযুক্তির ফিচারযুক্ত ফ্রিজ বাজারে আসছে। যেমন কোনো কোনো ফ্রিজ মোবাইল অ্যাপ ব্যবহার করেও খোলা যায়। আবার কোনো কোনোটিতে আছে ডিজিটাল ইনভার্টার, আছে আলাদা আলাদা বক্স, যেগুলোতে সবজি কিংবা মাছ-মাংস রাখলে ব্যাকটেরিয়ামুক্ত ও তরতাজা থাকে।
দরদাম
ওয়ালটনে ১৭ হাজার ৪৯০ থেকে শুরু করে ৫০ হাজার টাকার বেশি দামের বিভিন্ন মডেলের ফ্রিজ পাওয়া যায়। এর মধ্যে ‘ডব্লিউএফসি-থ্রিএফফাইভ-জিডিইএল-এক্সএক্স’ মডেলের ফ্রিজের দাম ৫১ হাজার ৬৯০ টাকা। এ ছাড়া ওয়ালটনের ই-প্লাজায় ১০ শতাংশ ছাড়ে বিভিন্ন ধরনের ফ্রিজার পাওয়া যাচ্ছে। এলজির ২৫১ লিটার চেস্ট ফ্রিজার হোয়াটের দাম ৪৭ হাজার ৪০০ টাকা। সিঙ্গারের ২৬০ লিটারের বটম মাউন্ট রেফ্রিজারেটর ৫ শতাংশ ছাড়ে ৪৬ হাজার ২৪০ টাকায় পাওয়া যাবে তাদের নিজস্ব আউটলেট ও ই-কমার্স সাইটে। ভিশনের ২২২ লিটারের লিলি অরেঞ্জ ফ্রিজ ১০ শতাংশ ছাড়ে বিক্রি হচ্ছে ৩৪ হাজার ৫৬০ টাকায়।
এগুলোর বাইরে ট্রান্সকম ডিজিটাল, বাটারফ্লাই গ্রুপ, মিনিস্টার, ভিশন, স্যামসাং, ওয়ার্লপুল, সিমেনস, প্যানাসনিক, হিটাচি, হায়ারসহ বিভিন্ন ব্র্যান্ডের ফ্রিজ ও ফ্রিজার পাওয়া যাচ্ছে সারা দেশে ছড়িয়ে থাকা নির্দিষ্ট আউটলেটগুলোতে। এসব ফ্রিজের আকার-আকৃতিতেও রয়েছে ভিন্নতা। ১০০ থেকে শুরু করে ৫৫৮ লিটার ধারণক্ষমতা পর্যন্ত ফ্রিজ পাওয়া যায় বিভিন্ন দামে।
এগিয়ে আসছে ঈদুল আজহা। এই ঈদে মাংস সংরক্ষণ নিয়ে পড়তে হয় বেশ ভোগান্তিতে। পরিত্রাণের উপায় একমাত্র ফ্রিজ বা রেফ্রিজারেটর। এসব ছাড়া এত পরিমাণ মাংস দীর্ঘদিন সংরক্ষণ করা প্রায় অসম্ভব। সাধ্যের মধ্যে বাজারে বিভিন্ন ধরনের ফ্রিজ বা রেফ্রিজারেটর পাওয়া যায়। সেগুলো খাদ্যের নিরাপত্তা নিশ্চিতের পাশাপাশি গুণগত মানও রক্ষা করে থাকে। কিন্তু ফ্রিজ কিনতে চাইলেই তো হবে না। কেনার আগে দরদাম, সুবিধা-অসুবিধা, ব্র্যান্ড, ফ্রস্ট নাকি নন-ফ্রস্ট ইত্যাদি খুঁটিনাটি জানতে হবে।
কম্প্রেসার
কম্প্রেসার হলো ফ্রিজের প্রাণ। পাঁচ ধরনের কম্প্রেসার পাওয়া যায়। এগুলো মূলত ফ্রিজের আকার ও ধরনের ওপর নির্ভর করে। ভালো ব্র্যান্ডের কম্প্রেসার দেখে নেওয়া উচিত। সাধারণত এগুলোর ওয়ারেন্টি থাকে ১০ বছর বা তার বেশি।
আধুনিক প্রযুক্তির ব্যবহার
সময়ের সঙ্গে তাল মিলিয়ে ফ্রিজেও এসেছে নানান পরিবর্তন। ফ্রিজগুলোতে যুক্ত হয়েছে স্মার্ট প্রযুক্তি। যেমন ইনভার্টার। এর মাধ্যমে ডিপ ফ্রিজকে বদলে সাধারণ ফ্রিজ করে নেওয়া সম্ভব। এ ছাড়া পরিবেশবান্ধব বেশ কিছু ফিচার আছে এখনকার ফ্রিজগুলোতে। পছন্দের ফিচার দেখে কিনুন।
ফ্রস্ট ফ্রিজ
ফ্রস্ট ফ্রিজের বড় সুবিধা হলো এটি ব্যবহারে বিদ্যুৎ সাশ্রয় হয়। অল্প সময়েই ঠান্ডা হয়ে খাবার ভালো রাখে। টানা অনেকক্ষণ বিদ্যুৎ না থাকলেও বরফ জমে থাকার কারণে খাবার নষ্ট হওয়ার ভয় থাকে না। তবে এই ফ্রিজের ডিপে কোনো খাবার রাখলে সেগুলো এতটাই বরফ জমে যে স্বাভাবিক করতে অনেক সময় দরকার হয়।
নন-ফ্রস্ট ফ্রিজ
নন-ফ্রস্ট ফ্রিজে বিদ্যুৎ খরচ তুলনামূলক বেশি হয়। এতে খুব বেশি বরফ জমে না বলে বিদ্যুৎ চলে গেলে খুব কম সময় খাবার ভালো থাকে। খাবারদাবার ফ্রিজ থেকে বের করেই খাওয়া যায়।
তবে কেউ যদি ফ্রস্ট আর নন-ফ্রস্ট ফ্রিজের মাঝামাঝি কোনো ফ্রিজ কিনতে চান, সেটা পাবেন সেমি ফ্রস্ট ফ্রিজে। এ ধরনের ফ্রিজে হালকা বরফ জমে। খাবারও বেশ ভালো থাকে।
এর বাইরেও বর্তমানে নিত্যনতুন প্রযুক্তির ফিচারযুক্ত ফ্রিজ বাজারে আসছে। যেমন কোনো কোনো ফ্রিজ মোবাইল অ্যাপ ব্যবহার করেও খোলা যায়। আবার কোনো কোনোটিতে আছে ডিজিটাল ইনভার্টার, আছে আলাদা আলাদা বক্স, যেগুলোতে সবজি কিংবা মাছ-মাংস রাখলে ব্যাকটেরিয়ামুক্ত ও তরতাজা থাকে।
দরদাম
ওয়ালটনে ১৭ হাজার ৪৯০ থেকে শুরু করে ৫০ হাজার টাকার বেশি দামের বিভিন্ন মডেলের ফ্রিজ পাওয়া যায়। এর মধ্যে ‘ডব্লিউএফসি-থ্রিএফফাইভ-জিডিইএল-এক্সএক্স’ মডেলের ফ্রিজের দাম ৫১ হাজার ৬৯০ টাকা। এ ছাড়া ওয়ালটনের ই-প্লাজায় ১০ শতাংশ ছাড়ে বিভিন্ন ধরনের ফ্রিজার পাওয়া যাচ্ছে। এলজির ২৫১ লিটার চেস্ট ফ্রিজার হোয়াটের দাম ৪৭ হাজার ৪০০ টাকা। সিঙ্গারের ২৬০ লিটারের বটম মাউন্ট রেফ্রিজারেটর ৫ শতাংশ ছাড়ে ৪৬ হাজার ২৪০ টাকায় পাওয়া যাবে তাদের নিজস্ব আউটলেট ও ই-কমার্স সাইটে। ভিশনের ২২২ লিটারের লিলি অরেঞ্জ ফ্রিজ ১০ শতাংশ ছাড়ে বিক্রি হচ্ছে ৩৪ হাজার ৫৬০ টাকায়।
এগুলোর বাইরে ট্রান্সকম ডিজিটাল, বাটারফ্লাই গ্রুপ, মিনিস্টার, ভিশন, স্যামসাং, ওয়ার্লপুল, সিমেনস, প্যানাসনিক, হিটাচি, হায়ারসহ বিভিন্ন ব্র্যান্ডের ফ্রিজ ও ফ্রিজার পাওয়া যাচ্ছে সারা দেশে ছড়িয়ে থাকা নির্দিষ্ট আউটলেটগুলোতে। এসব ফ্রিজের আকার-আকৃতিতেও রয়েছে ভিন্নতা। ১০০ থেকে শুরু করে ৫৫৮ লিটার ধারণক্ষমতা পর্যন্ত ফ্রিজ পাওয়া যায় বিভিন্ন দামে।
ইলন মাস্কের মাইক্রোব্লগিং প্ল্যাটফর্ম এক্স–এর মতো কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তা বা এআইভিত্তিক ফিচার নিয়ে পরীক্ষা নিয়ে করছে মেটার থ্রেডস। ফিচারটি এআই ব্যবহার করে ট্রেন্ডিং বিষয়গুলো সারসংক্ষেপ তৈরি করে দেবে।
২৬ মিনিট আগেওপেনএআই-এর প্রতিদ্বন্দ্বী অ্যানথ্রোপিক–এ আরও ৪ বিলিয়ন বা ৪০০ কোটি ডলার বিনিয়োগ করেছে যুক্তরাষ্ট্রের বহুজাতিক কোম্পানি আমাজন। বড় প্রযুক্তি প্রতিদ্বন্দ্বীদের সঙ্গে জেনারেটিভ আর্টিফিশিয়াল ইন্টেলিজেন্স (জেনএআই) প্রযুক্তি ব্যবহার করার প্রতিযোগিতায় লিপ্ত হওয়ার কারণে ই-কমার্স জায়ান্টটি এই বিনিয়োগ করেছে। সং
২ ঘণ্টা আগেএক্সের (সাবেক টুইটার) প্রতিদ্বন্দ্বী মাইক্রোব্লগিং প্ল্যাটফর্ম থ্রেডসের অ্যালগরিদম পরিবর্তন করল মেটা। এর ফলে যেসব অ্যাকাউন্ট ব্যবহারকারীরা ফলো করেন সেগুলোর কনটেন্টই বেশি দেখানো হবে। গত বৃহস্পতিবার থেকে ফিচারটি চালু হয়।
১৯ ঘণ্টা আগেযুক্তরাষ্ট্রের প্রভাবশালী পত্রিকা টাইম ম্যাগাজিন–এর কভারে ধনকুবের ইলন মাস্কের ‘টু ডু লিস্ট’ বা দিনের কাজের তালিকা প্রকাশ করেছে। তবে এটি মাস্কের ব্যক্তিগত চেকলিস্ট নয় বলে স্পষ্টভাবে জানিয়েছেন মাস্ক।
১৯ ঘণ্টা আগে