মাহিন আলম
বিজ্ঞানীরা স্বপ্ন দেখাচ্ছেন যে বিশেষ ধরনের ব্যাকটেরিয়াসমৃদ্ধ দূষিত পানি থেকেও তৈরি হবে বিদ্যুৎ! আমাদের নদীগুলোর দূষিত পানিতে যদি সেই ব্যাকটেরিয়া পাওয়া যায়, তাহলে সে পানিও যে বিদ্যুৎ তৈরির কাজে ব্যবহৃত হবে, সে কথা বলাই বাহুল্য। দূষিত পানি থেকে বিদ্যুৎ তৈরির কাজটি একটি বিশেষ স্তর পর্যন্ত ল্যাবরেটরিতে পরীক্ষা করা হয়েছে।
সুইস ফেডারেল ইনস্টিটিউট অব টেকনোলজি লাউসেন (ইপিএফএল)-এর বিজ্ঞানীদের একটি দল ব্যাকটেরিয়ার সাহায্যে বিদ্যুৎ উৎপাদনের এক অনন্য উপায় আবিষ্কার করেছেন। এ জন্য তাঁরা প্রচুর পরিমাণে এসচেরিচিয়া কোলি নামের ব্যাকটেরিয়ায় দূষিত পানি ব্যবহার করেছেন।
অধ্যাপক আর্ডেমিস বোঘোসিয়ান ও তাঁর গবেষক দল লুসানের একটি স্থানীয় মদ কারখানা থেকে সংগৃহীত বর্জ্য পানির ওপর সরাসরি পরীক্ষা করেছেন। আর সেই জৈব বর্জ্য প্রক্রিয়াকরণের জন্য বিভিন্ন পরীক্ষা-নিরীক্ষা চালান। এ সময় বিদ্যুৎ উৎপাদন হয়ে যায়। মনে করা হচ্ছে, এসচেরিচিয়া কোলি অনেক ধরনের জায়গায় জন্মাতে পারে। যেমন জমে থাকা বর্জ্যযুক্ত পানি। তবে এ ব্যাকটেরিয়া সবচেয়ে বেশি পাওয়া যায় মদের কারখানা থেকে নির্গত পানিতে।
অধ্যাপক আর্ডেমিস বোঘোসিয়ান মনে করেন, এমন কিছু জীবাণু আছে, যা প্রাকৃতিকভাবে বিদ্যুৎ উৎপাদন করে। তবে পুরোটাই যে প্রাকৃতিকভাবে সম্ভব, তা নয়। সুইস গবেষকেরা যে নতুন ব্যাকটেরিয়াটি আবিষ্কার করেছেন, তা বায়ুমণ্ডলে বিদ্যুৎ উৎপাদন করতে পারে।
তবে বিজ্ঞানীরা এসচেরিচিয়া কোলি নামে যে নতুন ব্যাকটেরিয়া শনাক্ত করেছেন, তা প্রচুর পরিমাণে বিদ্যুৎ উৎপাদন করবে। গবেষকদের মতে, আগে নানা পদ্ধতিতে বিদ্যুৎ উৎপাদনের জন্য নির্দিষ্ট রাসায়নিক পদার্থের প্রয়োজন হতো। কিন্তু এবার আর সেই সব লাগবে না। তৈরি করা এসচেরিচিয়া কোলি বিভিন্ন ধরনের জৈব বস্তু বিপাক করে বিদ্যুৎ উৎপাদন করতে পারবে।
সূত্র: টাইমস অব ইন্ডিয়া
বিজ্ঞানীরা স্বপ্ন দেখাচ্ছেন যে বিশেষ ধরনের ব্যাকটেরিয়াসমৃদ্ধ দূষিত পানি থেকেও তৈরি হবে বিদ্যুৎ! আমাদের নদীগুলোর দূষিত পানিতে যদি সেই ব্যাকটেরিয়া পাওয়া যায়, তাহলে সে পানিও যে বিদ্যুৎ তৈরির কাজে ব্যবহৃত হবে, সে কথা বলাই বাহুল্য। দূষিত পানি থেকে বিদ্যুৎ তৈরির কাজটি একটি বিশেষ স্তর পর্যন্ত ল্যাবরেটরিতে পরীক্ষা করা হয়েছে।
সুইস ফেডারেল ইনস্টিটিউট অব টেকনোলজি লাউসেন (ইপিএফএল)-এর বিজ্ঞানীদের একটি দল ব্যাকটেরিয়ার সাহায্যে বিদ্যুৎ উৎপাদনের এক অনন্য উপায় আবিষ্কার করেছেন। এ জন্য তাঁরা প্রচুর পরিমাণে এসচেরিচিয়া কোলি নামের ব্যাকটেরিয়ায় দূষিত পানি ব্যবহার করেছেন।
অধ্যাপক আর্ডেমিস বোঘোসিয়ান ও তাঁর গবেষক দল লুসানের একটি স্থানীয় মদ কারখানা থেকে সংগৃহীত বর্জ্য পানির ওপর সরাসরি পরীক্ষা করেছেন। আর সেই জৈব বর্জ্য প্রক্রিয়াকরণের জন্য বিভিন্ন পরীক্ষা-নিরীক্ষা চালান। এ সময় বিদ্যুৎ উৎপাদন হয়ে যায়। মনে করা হচ্ছে, এসচেরিচিয়া কোলি অনেক ধরনের জায়গায় জন্মাতে পারে। যেমন জমে থাকা বর্জ্যযুক্ত পানি। তবে এ ব্যাকটেরিয়া সবচেয়ে বেশি পাওয়া যায় মদের কারখানা থেকে নির্গত পানিতে।
অধ্যাপক আর্ডেমিস বোঘোসিয়ান মনে করেন, এমন কিছু জীবাণু আছে, যা প্রাকৃতিকভাবে বিদ্যুৎ উৎপাদন করে। তবে পুরোটাই যে প্রাকৃতিকভাবে সম্ভব, তা নয়। সুইস গবেষকেরা যে নতুন ব্যাকটেরিয়াটি আবিষ্কার করেছেন, তা বায়ুমণ্ডলে বিদ্যুৎ উৎপাদন করতে পারে।
তবে বিজ্ঞানীরা এসচেরিচিয়া কোলি নামে যে নতুন ব্যাকটেরিয়া শনাক্ত করেছেন, তা প্রচুর পরিমাণে বিদ্যুৎ উৎপাদন করবে। গবেষকদের মতে, আগে নানা পদ্ধতিতে বিদ্যুৎ উৎপাদনের জন্য নির্দিষ্ট রাসায়নিক পদার্থের প্রয়োজন হতো। কিন্তু এবার আর সেই সব লাগবে না। তৈরি করা এসচেরিচিয়া কোলি বিভিন্ন ধরনের জৈব বস্তু বিপাক করে বিদ্যুৎ উৎপাদন করতে পারবে।
সূত্র: টাইমস অব ইন্ডিয়া
বেশির ভাগ মেসেজিং অ্যাপ শুধু সাধারণভাবে টেক্সট পাঠানোর সুযোগ দেয়। তবে এ ক্ষেত্রে ব্যতিক্রম হোয়াটসঅ্যাপ। এতে মেসেজে পাঠানোর আগে টেক্সট ফরম্যাট বা নিজের মতো সাজানো যায়। এই প্ল্যাটফর্মে বোল্ড, ইটালিক, স্ট্রাইকথ্রু, এবং মোনোসপেস—এই চারটি টেক্সট ফরম্যাটিং সমর্থন করে। এগুলোর মাধ্যমে লেখার সৌন্দর্য বাড়ানোর
২ ঘণ্টা আগেপবিত্র রমজান মাস প্রায় চলে এল। প্রতিদিনের ব্যস্ততার মধ্যে এই মাসে রোজা রাখার পাশাপাশি অন্যান্য ইবাদতে মনোযোগী হন অনেকে। প্রযুক্তির ব্যবহার আমাদের প্রতিদিনের কাজকর্ম সহজ করেছে। রমজান মাসেও এটি আমাদের আরও সুবিধা দিতে পারে; বিশেষ করে স্মার্ট গ্যাজেটস ও অ্যাপস। প্রার্থনা করার সময়, কোরআন তেলাওয়াত এবং অন্
২ ঘণ্টা আগেইউটিউবের মাধ্যমে অর্থ উপার্জন করা যায় বলে অনেকে একে পেশা হিসেবে নেন। শহর বা গ্রামের বিভিন্ন বয়সের কনটেন্ট ক্রিয়েটরদের এখন বিশ্বজুড়ে দেখা যায়। কিন্তু ভারতের ছত্তিশগড় রাজ্যে এমন এক গ্রাম রয়েছে, যে গ্রামের প্রায় সবাই ইউটিউব কনটেন্ট ক্রিয়েটর। তাঁদের আয়ের মূল উৎস এখন এটিই।
৩ ঘণ্টা আগেভূমিকম্পের মতো প্রাকৃতিক দুর্যোগ থেকে রক্ষা পেতে আধুনিক প্রযুক্তি গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা রাখছে। বিভিন্ন দেশ ভূমিকম্পের পূর্বাভাস ও প্রতিরোধে নতুন নতুন প্রযুক্তি উদ্ভাবন করে চলেছে। এসব প্রযুক্তি মানুষকে সতর্ক করার পাশাপাশি জরুরি ব্যবস্থা নিতে সাহায্য করছে।
৩ ঘণ্টা আগে