অনলাইন ডেস্ক
কোয়ালকমের এর সঙ্গে একটি আর্কিটেকচারাল লাইসেন্স চুক্তি বাতিল করার সিদ্ধান্ত নিয়েছে এআরএম হোল্ডিংস। এর ফলে চিপ তৈরিতে এআরএমের ডিজাইন বা নকশা ব্যবহার করতে পারবেন না কোয়ালকম। দুই কোম্পানির মধ্যে চলমান আইনগত লড়াইয়ের কারণে এটি ঘটছে। সংশ্লিষ্ট সূত্রের বরাত দিয়ে সংবাদ সংস্থা রয়টার্স এসব তথ্য জানিয়েছে।
এ খবরে গত বুধবার কোয়ালকমের শেয়ার প্রায় ৪ শতাংশ এবং এআরএমের শেয়ার প্রায় ৬ দশমিক ৬ শতাংশ কমেছে।
নাম প্রকাশে অনিচ্ছুক এক ব্যক্তি জানান, চুক্তিটি বাতিল করার জন্য কোয়ালকমকে ৬০ দিনের নোটিশ দিয়েছে এআরএম। এই চুক্তি কোয়ালকমকে এআরএমের কম্পিউটিং আর্কিটেকচারভিত্তিক চিপ ডিজাইন ব্যবহারের অনুমতি দেয়।
বিষয়টি নিয়ে সর্বপ্রথম একটি প্রতিবেদন প্রকাশ করে ব্লুমবার্গ।
যুক্তরাজ্যভিত্তিক এআরএমের বেশির ভাগ শেয়ার জাপানের সফটব্যাংক গ্রুপের অধিকারে। ২০২২ সালে কোয়ালকমের বিরুদ্ধে মামলা করে এআরএম। কারণ আরেক চিপ ডিজাইন কোম্পানি নুভিয়াকে অধিগ্রহণের পর একটি নতুন লাইসেন্স চুক্তি করতে এআরএমের সঙ্গে আলোচনায় ব্যর্থ হয় কোয়ালকম।
এর আগে এআরএম বলে, মাইক্রোসফটের কোপাইলট মডেল ও ল্যাপটপের চিপ ডিজাইনে নুভিয়ার প্রযুক্তি ব্যবহার করে করেছে কোয়ালকম। তাই কোম্পানিটি এআরএমের শর্ত লঙ্ঘন করেছে। আর এসব চিপের লাইসেন্স বাতিল করেছে এআরএম।
এর বিপরীতে কোয়ালকমের মুখপাত্র বলেছে, দীর্ঘকালীন অংশীদারকে দুর্বল করার জন্য, কোম্পানির উন্নত মানের সিপিইউ–এর কার্যক্রমে বিঘ্ন ঘটানোর জন্য এবং আর্কিটেকচারাল লাইসেন্সের অধীনে রাজস্ব হার বৃদ্ধি করার জন্য এসব ভিত্তিহীন হুমকি দিচ্ছে এরআরএম।
তিনি আরও বলেন, আগামী ডিসেম্বরে মামলার শুনানি হবে। তাই সময় ঘনিয়ে আসায় আইনি প্রক্রিয়ায় বিঘ্ন ঘটানোর জন্য এআরএমের মরিয়া পরিকল্পনা বলে মনে হচ্ছে। চুক্তিটি বাতিল করার দাবিটি সম্পূর্ণ ভিত্তিহীন।
কোয়ালকম বলছে, এআরএম যে ব্যবস্থা নিচ্ছে তা অ্যান্টিকম্পেটিটিভ বা প্রতিযোগিতায় অসৎ আচরণ। এই ধরনের আচরণ সহ্য করবে না কোয়ালকম।
আগামী ডিসেম্বরে যুক্তরাষ্ট্রের ডেলাওয়্যারের ফেডারেল আদালতে দুই প্রযুক্তি জায়ান্টের মধ্যে এই আইনি লড়াই শুরু হতে যাচ্ছে। এআরএম মামলায় জয়ী হলে কোয়ালকম এবং মাইক্রোসফটসহ তার প্রায় ২০টি অংশীদার নতুন ল্যাপটপের চালান বন্ধ করতে বাধ্য হবে। সাম্প্রতিক বছরগুলোতে কোয়ালকমের অন্যতম বড় কৌশলগত অধিগ্রহণের চুক্তি শেষ হয়ে যেতে পারে।
এক ইমেইল বিবৃতিতে এআরএম বলেছে, কোয়ালকম বার বার লাইসেন্স চুক্তি লঙ্ঘন করায় অফিশিয়াল পদক্ষেপ নেওয়ার ছাড়া কোনো উপায় ছিল না এর এআরএমের কাছে। কোয়ালকমকে এই ভুল সংশোধন করতে হবে বা চুক্তিটি বাতিলের সম্মুখীন হতে হবে।
কোম্পানিটি আরও বলছে, ডিসেম্বর মাসে মামলার জন্য পুরোপুরি প্রস্তুত এআরএম এবং আদালত এরআরএমের পক্ষে রায় দেবে বলে কোম্পানিটি আত্মবিশ্বাসী।
তবে মামলার রায়ের আগেই কোম্পানি দুটি একটি সমঝোতায় পৌঁছাবে বলে মনে করেন কিছু বিনিয়োগকারী ও প্রযুক্তি বিশ্লেষকেরা।
ব্রিটিশ বিনিয়োগ কোম্পানি ‘এজি বেল’–এর বিনিয়োগ পরিচালক রাস মোল্ডের বলেন, ‘যদি ৬০ দিনের বাতিলের নোটিশ কার্যকর হয়, তবে কোয়ালকম পণ্য বিক্রির ক্ষেত্রে গুরুতরভাবে সীমাবদ্ধ হতে পারে, কারণ তাদের চিপসেটগুলোর জন্য এরআরএমের চিপসেটগুলোর গুরুত্ব অপরিসীম।’
কোয়ালকমের এর সঙ্গে একটি আর্কিটেকচারাল লাইসেন্স চুক্তি বাতিল করার সিদ্ধান্ত নিয়েছে এআরএম হোল্ডিংস। এর ফলে চিপ তৈরিতে এআরএমের ডিজাইন বা নকশা ব্যবহার করতে পারবেন না কোয়ালকম। দুই কোম্পানির মধ্যে চলমান আইনগত লড়াইয়ের কারণে এটি ঘটছে। সংশ্লিষ্ট সূত্রের বরাত দিয়ে সংবাদ সংস্থা রয়টার্স এসব তথ্য জানিয়েছে।
এ খবরে গত বুধবার কোয়ালকমের শেয়ার প্রায় ৪ শতাংশ এবং এআরএমের শেয়ার প্রায় ৬ দশমিক ৬ শতাংশ কমেছে।
নাম প্রকাশে অনিচ্ছুক এক ব্যক্তি জানান, চুক্তিটি বাতিল করার জন্য কোয়ালকমকে ৬০ দিনের নোটিশ দিয়েছে এআরএম। এই চুক্তি কোয়ালকমকে এআরএমের কম্পিউটিং আর্কিটেকচারভিত্তিক চিপ ডিজাইন ব্যবহারের অনুমতি দেয়।
বিষয়টি নিয়ে সর্বপ্রথম একটি প্রতিবেদন প্রকাশ করে ব্লুমবার্গ।
যুক্তরাজ্যভিত্তিক এআরএমের বেশির ভাগ শেয়ার জাপানের সফটব্যাংক গ্রুপের অধিকারে। ২০২২ সালে কোয়ালকমের বিরুদ্ধে মামলা করে এআরএম। কারণ আরেক চিপ ডিজাইন কোম্পানি নুভিয়াকে অধিগ্রহণের পর একটি নতুন লাইসেন্স চুক্তি করতে এআরএমের সঙ্গে আলোচনায় ব্যর্থ হয় কোয়ালকম।
এর আগে এআরএম বলে, মাইক্রোসফটের কোপাইলট মডেল ও ল্যাপটপের চিপ ডিজাইনে নুভিয়ার প্রযুক্তি ব্যবহার করে করেছে কোয়ালকম। তাই কোম্পানিটি এআরএমের শর্ত লঙ্ঘন করেছে। আর এসব চিপের লাইসেন্স বাতিল করেছে এআরএম।
এর বিপরীতে কোয়ালকমের মুখপাত্র বলেছে, দীর্ঘকালীন অংশীদারকে দুর্বল করার জন্য, কোম্পানির উন্নত মানের সিপিইউ–এর কার্যক্রমে বিঘ্ন ঘটানোর জন্য এবং আর্কিটেকচারাল লাইসেন্সের অধীনে রাজস্ব হার বৃদ্ধি করার জন্য এসব ভিত্তিহীন হুমকি দিচ্ছে এরআরএম।
তিনি আরও বলেন, আগামী ডিসেম্বরে মামলার শুনানি হবে। তাই সময় ঘনিয়ে আসায় আইনি প্রক্রিয়ায় বিঘ্ন ঘটানোর জন্য এআরএমের মরিয়া পরিকল্পনা বলে মনে হচ্ছে। চুক্তিটি বাতিল করার দাবিটি সম্পূর্ণ ভিত্তিহীন।
কোয়ালকম বলছে, এআরএম যে ব্যবস্থা নিচ্ছে তা অ্যান্টিকম্পেটিটিভ বা প্রতিযোগিতায় অসৎ আচরণ। এই ধরনের আচরণ সহ্য করবে না কোয়ালকম।
আগামী ডিসেম্বরে যুক্তরাষ্ট্রের ডেলাওয়্যারের ফেডারেল আদালতে দুই প্রযুক্তি জায়ান্টের মধ্যে এই আইনি লড়াই শুরু হতে যাচ্ছে। এআরএম মামলায় জয়ী হলে কোয়ালকম এবং মাইক্রোসফটসহ তার প্রায় ২০টি অংশীদার নতুন ল্যাপটপের চালান বন্ধ করতে বাধ্য হবে। সাম্প্রতিক বছরগুলোতে কোয়ালকমের অন্যতম বড় কৌশলগত অধিগ্রহণের চুক্তি শেষ হয়ে যেতে পারে।
এক ইমেইল বিবৃতিতে এআরএম বলেছে, কোয়ালকম বার বার লাইসেন্স চুক্তি লঙ্ঘন করায় অফিশিয়াল পদক্ষেপ নেওয়ার ছাড়া কোনো উপায় ছিল না এর এআরএমের কাছে। কোয়ালকমকে এই ভুল সংশোধন করতে হবে বা চুক্তিটি বাতিলের সম্মুখীন হতে হবে।
কোম্পানিটি আরও বলছে, ডিসেম্বর মাসে মামলার জন্য পুরোপুরি প্রস্তুত এআরএম এবং আদালত এরআরএমের পক্ষে রায় দেবে বলে কোম্পানিটি আত্মবিশ্বাসী।
তবে মামলার রায়ের আগেই কোম্পানি দুটি একটি সমঝোতায় পৌঁছাবে বলে মনে করেন কিছু বিনিয়োগকারী ও প্রযুক্তি বিশ্লেষকেরা।
ব্রিটিশ বিনিয়োগ কোম্পানি ‘এজি বেল’–এর বিনিয়োগ পরিচালক রাস মোল্ডের বলেন, ‘যদি ৬০ দিনের বাতিলের নোটিশ কার্যকর হয়, তবে কোয়ালকম পণ্য বিক্রির ক্ষেত্রে গুরুতরভাবে সীমাবদ্ধ হতে পারে, কারণ তাদের চিপসেটগুলোর জন্য এরআরএমের চিপসেটগুলোর গুরুত্ব অপরিসীম।’
চীনের সবচেয়ে ধনী ব্যক্তি এখন টিকটকের মালিক প্রতিষ্ঠান বাইটড্যান্সের সহ-প্রতিষ্ঠাতা ঝ্যাং ইয়িমিং। দেশটির ধনী ব্যক্তিদের একটি তালিকা প্রকাশ করেছে হুরুন রিসার্চ ইনস্টিটিউট। এই তালিকায় ৪৯ দশমিক ৩ বিলিয়ন মার্কিন ডলার বা ৪ হাজার ৯৩০ কোটি ডলার সম্পদ নিয়ে প্রথম স্থান অর্জন করেছেন ঝ্যাং। ২০২৩ সালের তুলনায় তা
৭ ঘণ্টা আগেগুগলের নতুন কোডগুলোর প্রায় এক–চতুর্থাংশের বেশি কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তা বা এআই দিয়ে তৈরি। গত মঙ্গলবার কোম্পানিটির ত্রৈমাসিক প্রতিবেদন প্রকাশের সময় এসব তথ্য জানায় সিইও সুন্দর পিচাই।
৯ ঘণ্টা আগেকৃত্রিম বুদ্ধিমত্তা বা এআই সিস্টেমগুলোর জন্য ব্রডকম ও টিএসএমসি–এর সহযোগিতায় নিজস্ব চিপ তৈরি করছে ওপেনএআই। এর পাশাপাশি অবকাঠামোগত চাহিদা পূরণের জন্য এনভিডিয়া ও এএমডি–এর চিপগুলোও ব্যবহার করছে কোম্পানিটি। সংবাদ সংস্থা রয়টার্সের প্রতিবেদনে এসব তথ্য জানা যায়।
১০ ঘণ্টা আগেমেটা, টিকটক ও কোয়াইয় নামের চীনের শর্ট ভিডিও প্ল্যাটফর্মের বিরুদ্ধে দুটি মামলা দায়ের করেছে ব্রাজিলের ভোক্তা অধিকার গ্রুপ কালেকটিভ ডিফেন্স ইনস্টিটিউট। মামলার অভিযোগ বলা হয়, কোম্পানিগুলো অপ্রাপ্তবয়স্কদের নিরাপত্তা নিশ্চিত করতে যথাযথ ব্যবস্থা গ্রহণে ব্যর্থ হয়েছে। তাই মামলায় ৩ বিলিয়ন রেইস বা প্রায় ৫২৫ মি
১২ ঘণ্টা আগে