ব্রিটিশ এক ভদ্রলোক আবিষ্কার করেন, প্রতিদিন রাতে তাঁর কাজের জায়গা বা শেডটি কে যেন পরিষ্কার করে গুছিয়ে রাখে। রহস্যময় বন্ধুটির পরিচয় জানতে ক্যামেরা বসালেন তিনি। আর এতে যা জানতে পারলেন, তাতে চোখ কপালে উঠল তাঁর।
অবসরপ্রাপ্ত পোস্টম্যন রডনি হলব্রুক শখের আলোকচিত্রী। ভালোবাসেন বন্যপ্রাণীর ছবি তুলতে। ভদ্রলোক প্রতিদিন সকালে ঘুম থেকে উঠে দেখতে পেতেন কে যেন রাতে তাঁর কাজের এলোমেলো জায়গাটি পরিষ্কার করে গুছিয়ে রেখেছে। ক্যামেরা পেতে রাখতেই জানা গেল, সাহায্যকারী আর কেউ নয়, ছোট্ট এক ইঁদুর। কাজের জায়গায় বেঞ্চের মধ্যে এলোমেলোভাবে পড়ে থাকা নানান খুদে জিনিস একটি বাক্সে পুরে রাখছে ছোট্ট প্রাণীটি। এসব তথ্য জানা যায় মার্কিন সংবাদমাধ্যম সিএনএনের এক প্রতিবেদনে।
রডনি হলব্রুক লক্ষ করছিলেন, তিনি যে জিনিসগুলো কাজ করার সময় এলোমেলোভাবে রেখে দেন, সেগুলো রহস্যজনকভাবে রাতারাতি যেখানে ছিল সেখানে গুছিয়ে রেখে দিচ্ছে কেউ। পওয়েস কাউন্টির বুইলথ ওয়েলস শহরের বাসিন্দা হলব্রুক কী ঘটছে তা খুঁজে বের করার জন্য তাঁর ওয়ার্কবেঞ্চে নাইট ভিশন ক্যামেরা বসালেন। ফলাফল যা হলো, তাঁর সঙ্গে ২০০৭ সালের অ্যানিমেটেড চলচ্চিত্র রেতাতুইয়ের মিল খুঁজে পাওয়া যায়। চলচ্চিত্রটিতে একটি ইঁদুরকে গোপনে একটি রেস্তোরাঁয় রান্না করতে দেখা যায়। পার্থক্য হলো, রডনির বাড়ির ইঁদুরটি রান্নার বদলে গোছগাছের কাজ করে।
রডনি হলব্রুক জানান, প্রায় দুই মাস ধরে প্রতি রাতে ইঁদুরটি এভাবে তাঁর কাজের জায়গাটি পরিষ্কার করে রাখছিল।
‘প্রথমে আমি লক্ষ করি, পাখিদের জন্য রাখা কিছু খাবার শেডের মধ্যকার কিছু পুরোনো জুতোয় রেখে দিচ্ছে কেউ। তাই আমি একটি ক্যামেরা সেট করি, কী হচ্ছে তা দেখার জন্য।’ বলেন রাজধানী কার্ডিফ থেকে প্রায় ৬০ মাইল উত্তরে অবস্থিত মধ্য ওয়েলসের ছোট্ট শহর বুইলথ ওয়েলসের বাসিন্দা হলব্রুক।
সেই ক্যামেরার ছবিটিতে ইঁদুরটিকে স্ক্রু ড্রাইভার, পেরেক ও তারের টুকরো মুখে নিয়ে প্রায় নিজের সমান উচ্চতার একটি বাক্সে পুরে রাখতে দেখা যায়।
হলব্রুক বলেন, ‘একটি ইঁদুরকে যখন জায়গাটি পরিপাটি করে রাখতে দেখে বিশ্বাস করতে পারছিলাম না। প্লাস্টিকের টুকরো, নাট-বল্টুসহ সব ধরনের জিনিসই বাক্সে রেখে দেয় সে।’ বলেন হলব্রুক, ‘আমি এখন আর এ কাজে সময় নষ্ট করি না, জানি সে-ই ওটা করে রাখবে।’
কিছু কিছু জিনিস জায়গামতো, অর্থাৎ বাক্সে রাখতে হলব্রুকের খুদে বন্ধুকে খুব একটা বেগ পেতে হয় না। তবে অন্য কিছু জিনস যেমন—লম্বা একটি তার রাখতে বেশ ঝামেলা পোহাতে হয় প্রাণীটিকে।
‘ভিডিওটি সত্যি আশ্চর্যজনক ছিল। এমন কিছু জিনিস সে গুছিয়ে রাখে, যেটি সত্যিই অস্বাভাবিক।’ বলেন হলব্রুক, ‘দুই মাস হতে চলল, প্রায় প্রতি রাতেই এমনটা ঘটেছে।’
আশ্চর্যজনক ব্যাপার হলো, এই প্রথমবার নয় যে হলব্রুক এমন অদ্ভুত চরিত্রের ইঁদুরের মুখোমুখি হয়েছেন। তিনি বিবিসিকে জানান, ২০১৯ সালে একজন বন্ধুর জন্য একটি নাইট-ভিশন ক্যামেরা স্থাপন করেছিলেন। সেখানেও একটি ইঁদুরকে বন্ধুটির কাজের জায়গা পরিষ্কার করতে দেখা যায়।
ব্রিটিশ এক ভদ্রলোক আবিষ্কার করেন, প্রতিদিন রাতে তাঁর কাজের জায়গা বা শেডটি কে যেন পরিষ্কার করে গুছিয়ে রাখে। রহস্যময় বন্ধুটির পরিচয় জানতে ক্যামেরা বসালেন তিনি। আর এতে যা জানতে পারলেন, তাতে চোখ কপালে উঠল তাঁর।
অবসরপ্রাপ্ত পোস্টম্যন রডনি হলব্রুক শখের আলোকচিত্রী। ভালোবাসেন বন্যপ্রাণীর ছবি তুলতে। ভদ্রলোক প্রতিদিন সকালে ঘুম থেকে উঠে দেখতে পেতেন কে যেন রাতে তাঁর কাজের এলোমেলো জায়গাটি পরিষ্কার করে গুছিয়ে রেখেছে। ক্যামেরা পেতে রাখতেই জানা গেল, সাহায্যকারী আর কেউ নয়, ছোট্ট এক ইঁদুর। কাজের জায়গায় বেঞ্চের মধ্যে এলোমেলোভাবে পড়ে থাকা নানান খুদে জিনিস একটি বাক্সে পুরে রাখছে ছোট্ট প্রাণীটি। এসব তথ্য জানা যায় মার্কিন সংবাদমাধ্যম সিএনএনের এক প্রতিবেদনে।
রডনি হলব্রুক লক্ষ করছিলেন, তিনি যে জিনিসগুলো কাজ করার সময় এলোমেলোভাবে রেখে দেন, সেগুলো রহস্যজনকভাবে রাতারাতি যেখানে ছিল সেখানে গুছিয়ে রেখে দিচ্ছে কেউ। পওয়েস কাউন্টির বুইলথ ওয়েলস শহরের বাসিন্দা হলব্রুক কী ঘটছে তা খুঁজে বের করার জন্য তাঁর ওয়ার্কবেঞ্চে নাইট ভিশন ক্যামেরা বসালেন। ফলাফল যা হলো, তাঁর সঙ্গে ২০০৭ সালের অ্যানিমেটেড চলচ্চিত্র রেতাতুইয়ের মিল খুঁজে পাওয়া যায়। চলচ্চিত্রটিতে একটি ইঁদুরকে গোপনে একটি রেস্তোরাঁয় রান্না করতে দেখা যায়। পার্থক্য হলো, রডনির বাড়ির ইঁদুরটি রান্নার বদলে গোছগাছের কাজ করে।
রডনি হলব্রুক জানান, প্রায় দুই মাস ধরে প্রতি রাতে ইঁদুরটি এভাবে তাঁর কাজের জায়গাটি পরিষ্কার করে রাখছিল।
‘প্রথমে আমি লক্ষ করি, পাখিদের জন্য রাখা কিছু খাবার শেডের মধ্যকার কিছু পুরোনো জুতোয় রেখে দিচ্ছে কেউ। তাই আমি একটি ক্যামেরা সেট করি, কী হচ্ছে তা দেখার জন্য।’ বলেন রাজধানী কার্ডিফ থেকে প্রায় ৬০ মাইল উত্তরে অবস্থিত মধ্য ওয়েলসের ছোট্ট শহর বুইলথ ওয়েলসের বাসিন্দা হলব্রুক।
সেই ক্যামেরার ছবিটিতে ইঁদুরটিকে স্ক্রু ড্রাইভার, পেরেক ও তারের টুকরো মুখে নিয়ে প্রায় নিজের সমান উচ্চতার একটি বাক্সে পুরে রাখতে দেখা যায়।
হলব্রুক বলেন, ‘একটি ইঁদুরকে যখন জায়গাটি পরিপাটি করে রাখতে দেখে বিশ্বাস করতে পারছিলাম না। প্লাস্টিকের টুকরো, নাট-বল্টুসহ সব ধরনের জিনিসই বাক্সে রেখে দেয় সে।’ বলেন হলব্রুক, ‘আমি এখন আর এ কাজে সময় নষ্ট করি না, জানি সে-ই ওটা করে রাখবে।’
কিছু কিছু জিনিস জায়গামতো, অর্থাৎ বাক্সে রাখতে হলব্রুকের খুদে বন্ধুকে খুব একটা বেগ পেতে হয় না। তবে অন্য কিছু জিনস যেমন—লম্বা একটি তার রাখতে বেশ ঝামেলা পোহাতে হয় প্রাণীটিকে।
‘ভিডিওটি সত্যি আশ্চর্যজনক ছিল। এমন কিছু জিনিস সে গুছিয়ে রাখে, যেটি সত্যিই অস্বাভাবিক।’ বলেন হলব্রুক, ‘দুই মাস হতে চলল, প্রায় প্রতি রাতেই এমনটা ঘটেছে।’
আশ্চর্যজনক ব্যাপার হলো, এই প্রথমবার নয় যে হলব্রুক এমন অদ্ভুত চরিত্রের ইঁদুরের মুখোমুখি হয়েছেন। তিনি বিবিসিকে জানান, ২০১৯ সালে একজন বন্ধুর জন্য একটি নাইট-ভিশন ক্যামেরা স্থাপন করেছিলেন। সেখানেও একটি ইঁদুরকে বন্ধুটির কাজের জায়গা পরিষ্কার করতে দেখা যায়।
রাজনীতি তো বটেই, একের পর এক উদ্ভট কথা আর কাণ্ডের জন্যও আলোচনায় থাকেন মার্কিন প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্প। গত বুধবার (২ এপ্রিল) বিশ্বজুড়ে শতাধিক দেশের ওপর পাল্টাপাল্টি শুল্ক আরোপ করেছেন তিনি। এরপর থেকেই এ নিয়ে বিভিন্ন মহলে নানা গুরুগম্ভীর আলোচনা, বিশ্লেষণ চলছে। আবার সামাজিক মাধ্যমে চলছে
৪ দিন আগেচলচ্চিত্রের প্রতি উন্মাদনা যুগ যুগ ধরে। প্রিয় নায়কের, পছন্দের চলচ্চিত্রের পোস্টার ও কার্ড সংগ্রহে রাখার বাতিক অনেকেরই। এমনই একজন সংগ্রাহক যুক্তরাষ্ট্রের রিয়েল এস্টেট এজেন্ট ডুইট ক্লিভল্যান্ড। অর্ধ শতাব্দীরও বেশি সময় ধরে জমিয়েছেন চলচ্চিত্রের পোস্টার ও লবি কার্ড। এবার তিনি সিদ্ধান্ত নিয়েছেন তাঁর সংগ্র
২৩ দিন আগেঅনেক ব্যস্ত মানুষের জন্য বিছানায় শুয়ে ১০ দিন নেটফ্লিক্স দেখার ধারণাটি খুবই আকর্ষণীয় হতে পারে। তবে, এখন শুয়ে থেকেই ৪ হাজার ১০০ পাউন্ড (বাংলাদেশি মুদ্রায় ৬ লাখ ৪৪ হাজার ৬৬৪ টাকা) উপার্জন করা সম্ভব। এ জন্য একটি গবেষণায় জন্য অংশগ্রহণকারী হিসেবে অংশগ্রহণ করতে হবে।
২৩ দিন আগেদাতব্য তহবিল সংগ্রহে অভিনব এক নিলামের আয়োজন করতে যাচ্ছে সংযুক্ত আরব আমিরাত। বিশেষ নম্বরের যানবাহনের রেজিস্ট্রেশন প্লেট আর মোবাইল নম্বর তোলা হবে নিলামে। এসব নম্বরকে বলা হচ্ছে ‘মোস্ট নোবল নাম্বার’।
১২ মার্চ ২০২৫