ইশতিয়াক হাসান
ফিলিপাইনের পালাউয়ান প্রদেশের পশ্চিম উপকূলে দেখা পাবেন পোয়ের্তো প্রিন্সেসা নামের এক নদীর। আশ্চর্যজনক হলেও এটি বয়ে গেছে পাতাল বা মাটির নিচ দিয়ে। পৃথিবীতে এ ধরনের আরও কিছু পাতাল নদী থাকলেও পোয়ের্তো প্রিন্সেসা এগুলোর মধ্যে সবচেয়ে বিখ্যাত। মজার ব্যাপার হলো, এই নদী একটি হ্রদ থেকে শুরু হয়ে সাগরে গিয়ে শেষ হয়েছে। চাইলে এই পাতাল নদীতে ভ্রমণও করতে পারবেন আপনি।
১৮৯৮ সালের দিকে আমেরিকান প্রাণিবিদ ডিন সি. ওয়রচেস্টার ফিলিপাইনের দ্বীপগুলোর নানা রহস্য আর বিস্ময়কর বিষয়ের বর্ণনা দিয়েছিলেন। এর মধ্যে ছিল ওই পাতাল নদীর কথা। তাঁর ভাষায়, ‘স্থানীয়দের বর্ণনা যদি সত্যি হয় এখানে একটি পাতাল নদী আছে, যেটি একটি হ্রদ আর সাগরের মধ্যে যোগাযোগ তৈরি করেছে।’ পরে অবশ্য বিশ্বের মানুষ জানতে পারে, আসলেই পাঁচ মাইল দীর্ঘ এক পাতাল নদী আছে সেখানে।
পোয়ের্তো প্রিন্সেসা শহর থেকে মোটামুটি ৩০ মাইল উত্তরে নদীটি। পোয়ের্তো প্রিন্সেসা সাবটেরেনিয়ান ন্যাশনাল পার্ক বা জাতীয় উদ্যানের অংশ নদীটি। জীববৈচিত্র্যের দিক থেকে খুব সমৃদ্ধ এক এলাকা এটি। এখানে আছে ১৬৫ প্রজাতির পাখি, ৩০ প্রজাতির স্তন্যপায়ী এবং ১৯ প্রজাতির সরীসৃপ। পোয়ের্তো প্রিন্সেসা সাবটেরেনিয়ান ন্যাশনাল পার্ককে ১৯৯৯ সালে ইউনেসকো ওয়ার্ল্ড হেরিটেজ সাইট ঘোষণা করা হয়। ২০১২ সালে মানুষের ভোটে নয়া সপ্তাশ্চর্যের একটি নির্বাচিত হয় এটি।
পোয়ের্তো প্রিন্সেসা আসলে বয়ে গেছে বিশাল এক গুহারাজ্যের মধ্য দিয়ে। এঁকেবেঁকে বয়ে গিয়ে নদীটি একসময় গিয়ে পড়েছে দক্ষিণ চীন সাগরে। আপনি চাইলে সাগর থেকে নৌকা নিয়ে সরাসরি ঢুকে পড়তে পারবেন পাতাল নদীতে। গুহায় চুনাপাথরের তৈরি স্ট্যালেকটাইট ও স্ট্যালাগমাইটের নানা কাঠামোর দেখা মেলে। বিশাল এই গুহারাজ্যে বিশাল সব চেম্বার বা কামরা দেখে চোখ কপালে উঠবে। এগুলোতে আবার দেখা মেলে বাদুড়ের।
৮.২ কিলোমিটার বা পাঁচ মাইলের একটু বেশি দীর্ঘ নদীটির পুরো অংশ অবশ্য পর্যটকদের দেখার অনুমতি মেলে না। নদীর ৪.৩ কিলোমিটারের মতো অংশ আপনি ভ্রমণ করতে পারবেন নৌকা দিয়ে। বাকি অংশটা অতিক্রমে অক্সিজেনের সংকটসহ নানা কারণে বেশ বিপজ্জনক হওয়ায় বিশেষ অনুমতি লাগে পার্ক কর্তৃপক্ষের কাছ থেকে। সাধারণত ট্যুর অপারেটররা সকাল সাড়ে ৬টা থেকে বিকেল সাড়ে ৪টা পর্যন্ত নদীতে ভ্রমণের ব্যবস্থা করে। ফিলিপাইনের স্থানীয়দের পাশাপাশি প্রচুর বিদেশি পর্যটকই পাতালরাজ্যের এই নদীতে ঘুরে বেড়াতে যান।
অবশ্য পাতাল নদী সম্পর্কে যত দিন যাচ্ছে নতুন নতুন তথ্য আবিষ্কৃত হচ্ছে। ২০১০ সালের দিকে পরিবেশবিজ্ঞানী ও প্রাণীবিজ্ঞানীদের একটি দল আবিষ্কার করেন পাতাল নদীর দ্বিতীয় একটি তলা আছে। এতে গুহারাজ্যের ভেতরে অনেক ছোট ছোট জলপ্রপাতের সৃষ্টি হয়েছে।
পাতাল নদী ও সুন্দর সুন্দর গুহা দেখার পাশাপাশি এখানে মাটির ওপরেও আকর্ষণ করার মতো অনেক কিছু আছে। পার্কের ওই অংশটা জীববৈচিত্র্যের দিক থেকে অনেক সমৃদ্ধ। ফিলিপাইন টারসিয়ার, কাকাতুয়া, বড় গুইসাপ, পালাওয়ান শূকরসহ নানা প্রজাতির বন্য জন্তুর দেখা মেলে। ৮০০ প্রজাতির বেশি উদ্ভিদ আছে এখানে। স্বাদু পানির জলাবন, সৈকতের বন, ম্যানগ্রোভ জঙ্গলসহ বিভিন্ন ধরনের বনের দেখা মেলে একটি পার্কের মধ্যেই।
পোয়ের্তো প্রিন্সেসা নদীটি যে গুহার ভেতর দিয়ে চলে গেছে, এর বড় বৈশিষ্ট্য নানা ধরনের স্ট্যালেকটাইট ও স্ট্যালাগমাইটের গঠন। কোনোটির আকৃতি মাশরুমের মতো, কোনোটি আবার জেলিফিশ, ছাতা এমনকি ডাইনোসর আকৃতির। এখানে জানিয়ে রাখি, স্ট্যালেকটাইট ও স্ট্যালাগমাইট হলো এমন এক ধরনের চুনাপাথর কিংবা খনিজের গঠন, যেগুলো গুহা, খনি কিংবা উষ্ণ পস্রবণের ছাদ থেকে ঝুলে থাকে।
এবার বরং পাতাল নদীর ধারের পুয়ের্তো প্রিন্সেসা শহর সম্পর্কে দু-চার কথা বলা যাক। পশ্চিম ফিলিপাইনের প্রদেশ পালাওয়ানে এর অবস্থান। এখন এটি পর্যটকদের খুব প্রিয় এক গন্তব্য। বেশ কিছু চমৎকার রিসোর্ট আর সি ফুডের রেস্তোরাঁর জন্যও জায়গাটি মশহুর। পোয়ের্তো প্রিন্সেসা আর এল নিডো শহরের মাঝামাঝি অবস্থিত সাবাং সৈকতও খুব বিখ্যাত। এখানকার শক্তিশালী ঢেউ একে সার্ফিংয়ের জন্য জনপ্রিয় এক গন্তব্যে পরিণত করেছে।
কীভাবে যাবেন? পাতাল নদীটিতে যাওয়ার জন্য আপনাকে প্রথম ফিলিপাইনের রাজধানী শহর ম্যানিলা থেকে পোয়ের্তো প্রিন্সেসা শহরে যেতে হবে। উড়োজাহাজে চেপে, সড়কপথে এমনকি জাহাজে চেপেও সেখানে যেতে পারবেন। সেখান থেকে চলে যাবেন সাবাংয়ে। সাবাং থেকে বাস, ভ্যান কিংবা জিপনি নামে স্থানীয় জনপ্রিয় এক যানবাহনে চেপে পৌঁছে যাবেন ন্যাশনাল পার্কের সীমানায়। তারপর নৌকায় চেপে শুরু হবে রোমাঞ্চকর এক পাতাল নদীভ্রমণ।
কখন যাবেন? পোয়ের্তো প্রিন্সেসা নদী ভ্রমণের সেরা সময় শুকনো মৌসুম। অর্থাৎ নভেম্বর থেকে মে মাস। এখানকার বর্ষা মৌসুম ধরতে পারেন জুন থেকে অক্টোবর। শুকনো মৌসুমে পাতাল নদী ভ্রমণের সুবিধা হলো এ সময় সাগর আর নদী থাকে শান্ত। ঢেউয়ে তেমন উদ্যামতা থাকে না। খারাপ আবহাওয়ার কারণে তাই ভ্রমণ বাতিলের আশঙ্কাও কম। লেখাটা পড়ার পর সম্ভবত পাতাল নদীতে রোমাঞ্চকর এক ভ্রমণের ব্যাপারে আপনার আগ্রহ চূড়ায় গিয়ে ঠেকেছে, তাই না?
সূত্র: ডিসকভার ওয়াকস ডট কম, গাইড টু দ্য ফিলিপাইনস, এটলাস অবসকিউরা
ফিলিপাইনের পালাউয়ান প্রদেশের পশ্চিম উপকূলে দেখা পাবেন পোয়ের্তো প্রিন্সেসা নামের এক নদীর। আশ্চর্যজনক হলেও এটি বয়ে গেছে পাতাল বা মাটির নিচ দিয়ে। পৃথিবীতে এ ধরনের আরও কিছু পাতাল নদী থাকলেও পোয়ের্তো প্রিন্সেসা এগুলোর মধ্যে সবচেয়ে বিখ্যাত। মজার ব্যাপার হলো, এই নদী একটি হ্রদ থেকে শুরু হয়ে সাগরে গিয়ে শেষ হয়েছে। চাইলে এই পাতাল নদীতে ভ্রমণও করতে পারবেন আপনি।
১৮৯৮ সালের দিকে আমেরিকান প্রাণিবিদ ডিন সি. ওয়রচেস্টার ফিলিপাইনের দ্বীপগুলোর নানা রহস্য আর বিস্ময়কর বিষয়ের বর্ণনা দিয়েছিলেন। এর মধ্যে ছিল ওই পাতাল নদীর কথা। তাঁর ভাষায়, ‘স্থানীয়দের বর্ণনা যদি সত্যি হয় এখানে একটি পাতাল নদী আছে, যেটি একটি হ্রদ আর সাগরের মধ্যে যোগাযোগ তৈরি করেছে।’ পরে অবশ্য বিশ্বের মানুষ জানতে পারে, আসলেই পাঁচ মাইল দীর্ঘ এক পাতাল নদী আছে সেখানে।
পোয়ের্তো প্রিন্সেসা শহর থেকে মোটামুটি ৩০ মাইল উত্তরে নদীটি। পোয়ের্তো প্রিন্সেসা সাবটেরেনিয়ান ন্যাশনাল পার্ক বা জাতীয় উদ্যানের অংশ নদীটি। জীববৈচিত্র্যের দিক থেকে খুব সমৃদ্ধ এক এলাকা এটি। এখানে আছে ১৬৫ প্রজাতির পাখি, ৩০ প্রজাতির স্তন্যপায়ী এবং ১৯ প্রজাতির সরীসৃপ। পোয়ের্তো প্রিন্সেসা সাবটেরেনিয়ান ন্যাশনাল পার্ককে ১৯৯৯ সালে ইউনেসকো ওয়ার্ল্ড হেরিটেজ সাইট ঘোষণা করা হয়। ২০১২ সালে মানুষের ভোটে নয়া সপ্তাশ্চর্যের একটি নির্বাচিত হয় এটি।
পোয়ের্তো প্রিন্সেসা আসলে বয়ে গেছে বিশাল এক গুহারাজ্যের মধ্য দিয়ে। এঁকেবেঁকে বয়ে গিয়ে নদীটি একসময় গিয়ে পড়েছে দক্ষিণ চীন সাগরে। আপনি চাইলে সাগর থেকে নৌকা নিয়ে সরাসরি ঢুকে পড়তে পারবেন পাতাল নদীতে। গুহায় চুনাপাথরের তৈরি স্ট্যালেকটাইট ও স্ট্যালাগমাইটের নানা কাঠামোর দেখা মেলে। বিশাল এই গুহারাজ্যে বিশাল সব চেম্বার বা কামরা দেখে চোখ কপালে উঠবে। এগুলোতে আবার দেখা মেলে বাদুড়ের।
৮.২ কিলোমিটার বা পাঁচ মাইলের একটু বেশি দীর্ঘ নদীটির পুরো অংশ অবশ্য পর্যটকদের দেখার অনুমতি মেলে না। নদীর ৪.৩ কিলোমিটারের মতো অংশ আপনি ভ্রমণ করতে পারবেন নৌকা দিয়ে। বাকি অংশটা অতিক্রমে অক্সিজেনের সংকটসহ নানা কারণে বেশ বিপজ্জনক হওয়ায় বিশেষ অনুমতি লাগে পার্ক কর্তৃপক্ষের কাছ থেকে। সাধারণত ট্যুর অপারেটররা সকাল সাড়ে ৬টা থেকে বিকেল সাড়ে ৪টা পর্যন্ত নদীতে ভ্রমণের ব্যবস্থা করে। ফিলিপাইনের স্থানীয়দের পাশাপাশি প্রচুর বিদেশি পর্যটকই পাতালরাজ্যের এই নদীতে ঘুরে বেড়াতে যান।
অবশ্য পাতাল নদী সম্পর্কে যত দিন যাচ্ছে নতুন নতুন তথ্য আবিষ্কৃত হচ্ছে। ২০১০ সালের দিকে পরিবেশবিজ্ঞানী ও প্রাণীবিজ্ঞানীদের একটি দল আবিষ্কার করেন পাতাল নদীর দ্বিতীয় একটি তলা আছে। এতে গুহারাজ্যের ভেতরে অনেক ছোট ছোট জলপ্রপাতের সৃষ্টি হয়েছে।
পাতাল নদী ও সুন্দর সুন্দর গুহা দেখার পাশাপাশি এখানে মাটির ওপরেও আকর্ষণ করার মতো অনেক কিছু আছে। পার্কের ওই অংশটা জীববৈচিত্র্যের দিক থেকে অনেক সমৃদ্ধ। ফিলিপাইন টারসিয়ার, কাকাতুয়া, বড় গুইসাপ, পালাওয়ান শূকরসহ নানা প্রজাতির বন্য জন্তুর দেখা মেলে। ৮০০ প্রজাতির বেশি উদ্ভিদ আছে এখানে। স্বাদু পানির জলাবন, সৈকতের বন, ম্যানগ্রোভ জঙ্গলসহ বিভিন্ন ধরনের বনের দেখা মেলে একটি পার্কের মধ্যেই।
পোয়ের্তো প্রিন্সেসা নদীটি যে গুহার ভেতর দিয়ে চলে গেছে, এর বড় বৈশিষ্ট্য নানা ধরনের স্ট্যালেকটাইট ও স্ট্যালাগমাইটের গঠন। কোনোটির আকৃতি মাশরুমের মতো, কোনোটি আবার জেলিফিশ, ছাতা এমনকি ডাইনোসর আকৃতির। এখানে জানিয়ে রাখি, স্ট্যালেকটাইট ও স্ট্যালাগমাইট হলো এমন এক ধরনের চুনাপাথর কিংবা খনিজের গঠন, যেগুলো গুহা, খনি কিংবা উষ্ণ পস্রবণের ছাদ থেকে ঝুলে থাকে।
এবার বরং পাতাল নদীর ধারের পুয়ের্তো প্রিন্সেসা শহর সম্পর্কে দু-চার কথা বলা যাক। পশ্চিম ফিলিপাইনের প্রদেশ পালাওয়ানে এর অবস্থান। এখন এটি পর্যটকদের খুব প্রিয় এক গন্তব্য। বেশ কিছু চমৎকার রিসোর্ট আর সি ফুডের রেস্তোরাঁর জন্যও জায়গাটি মশহুর। পোয়ের্তো প্রিন্সেসা আর এল নিডো শহরের মাঝামাঝি অবস্থিত সাবাং সৈকতও খুব বিখ্যাত। এখানকার শক্তিশালী ঢেউ একে সার্ফিংয়ের জন্য জনপ্রিয় এক গন্তব্যে পরিণত করেছে।
কীভাবে যাবেন? পাতাল নদীটিতে যাওয়ার জন্য আপনাকে প্রথম ফিলিপাইনের রাজধানী শহর ম্যানিলা থেকে পোয়ের্তো প্রিন্সেসা শহরে যেতে হবে। উড়োজাহাজে চেপে, সড়কপথে এমনকি জাহাজে চেপেও সেখানে যেতে পারবেন। সেখান থেকে চলে যাবেন সাবাংয়ে। সাবাং থেকে বাস, ভ্যান কিংবা জিপনি নামে স্থানীয় জনপ্রিয় এক যানবাহনে চেপে পৌঁছে যাবেন ন্যাশনাল পার্কের সীমানায়। তারপর নৌকায় চেপে শুরু হবে রোমাঞ্চকর এক পাতাল নদীভ্রমণ।
কখন যাবেন? পোয়ের্তো প্রিন্সেসা নদী ভ্রমণের সেরা সময় শুকনো মৌসুম। অর্থাৎ নভেম্বর থেকে মে মাস। এখানকার বর্ষা মৌসুম ধরতে পারেন জুন থেকে অক্টোবর। শুকনো মৌসুমে পাতাল নদী ভ্রমণের সুবিধা হলো এ সময় সাগর আর নদী থাকে শান্ত। ঢেউয়ে তেমন উদ্যামতা থাকে না। খারাপ আবহাওয়ার কারণে তাই ভ্রমণ বাতিলের আশঙ্কাও কম। লেখাটা পড়ার পর সম্ভবত পাতাল নদীতে রোমাঞ্চকর এক ভ্রমণের ব্যাপারে আপনার আগ্রহ চূড়ায় গিয়ে ঠেকেছে, তাই না?
সূত্র: ডিসকভার ওয়াকস ডট কম, গাইড টু দ্য ফিলিপাইনস, এটলাস অবসকিউরা
ওনলিফ্যানস মডেল বনি ব্লু’র চাঞ্চল্যকর দাবি ইন্টারনেটে আলোচনার ঝড় তুলেছে। ২৫ বছর বয়সী এই কনটেন্ট ক্রিয়েটর জানিয়েছেন, তিনি ১২ ঘণ্টায় ১ হাজার ৫৭ জন পুরুষের সঙ্গে শারীরিক সম্পর্ক স্থাপন করেছেন।
৩ দিন আগেযুক্তরাষ্ট্রের মেরিল্যান্ডে বসবাসকারী এক নারী সম্প্রতি ৫০ হাজার ডলারের একটি লটারি জিতেছেন। বাংলাদেশি মুদ্রায় এই অর্থ ৬০ লাখ টাকার বেশি। মজার বিষয় হলো, যে সংখ্যা ব্যবহার করে এই লটারি বিজয়, সেই সংখ্যা স্বপ্নে পেয়েছিলেন ওই নারী!
৭ দিন আগেদক্ষিণ আফ্রিকান একটি নিরাপত্তাপ্রতিষ্ঠান সেখানকার একটি বাড়ি থেকে বিপৎসংকেত বা সতর্কতামূলক অ্যালার্ম পায়। প্রতিষ্ঠানটি দেরি না করে সেখানে একটি দল পাঠায়। তখনই ফাঁস হয় রহস্য। এই অ্যালার্ম বাজিয়েছিল ওই বাড়ির বাসিন্দারা নয়, বরং একটি বানর।
২০ দিন আগেমাত্র ৫ কিলোমিটার দূরে বাসা। রাত হয়ে যাওয়ায় রাইড শেয়ারিং অ্যাপ উবারই ভরসা। ২০ মিনিটেই চলে যাওয়া যায়। তবে যানজটে সময় লাগল ২ ঘণ্টা। গন্তব্যে পৌঁছে সোফি দেখলেন ৫ কিলোমিটার রাস্তার জন্য তাঁর বিল এসেছে ৩২১ ডলার (বাংলাদেশি মুদ্রায় ৩৮১৯৭ টাকা)। উবার বুক করার সময় দেখানো প্রাথমিক বিলের প্রায় চার গুণ!
২২ ডিসেম্বর ২০২৪