বরগুনা প্রতিনিধি

ঝালকাঠির সুগন্ধা নদীতে বরগুনাগামী এমভি অভিযান-১০ নামে একটি যাত্রীবাহী লঞ্চে ভয়াবহ অগ্নিকাণ্ডের ঘটনায় এখন পর্যন্ত ৩৯ জনের মরদেহ উদ্ধার করা হয়েছে। এখনো নিখোঁজ রয়েছে অনেক যাত্রী। নিখোঁজ যাত্রীদের মধ্যে এখনো পর্যন্ত একই পরিবারের একাধিক ব্যক্তিসহ মোট ১৯ জনের পরিচয় পাওয়া গেছে। এমভি অভিযান-১০ লঞ্চের অধিকাংশ যাত্রীই ছিল বরগুনার। নিখোঁজদের হন্যে হয়ে খুঁজছেন স্বজনেরা।
বেঁচে ফেরা যাত্রীরা জানিয়েছেন, অগ্নিকাণ্ডের ঘটনায় আহত ও নিহতের অধিকাংশই বরগুনার বাসিন্দা। তাঁরা বিভিন্ন প্রয়োজনে বাড়িতে ফিরছিলেন। এদের মধ্যে কিছুসংখ্যক যাত্রী ছিলেন, যাঁরা বরগুনার বাইরের বিভিন্ন এলাকার। তাঁরা বরগুনায় স্বজনদের বাড়িতে বেড়াতে অথবা কাজে আসছিলেন। নিখোঁজদের সন্ধান পেতে স্বজনেরা বরিশাল শের-ই-বাংলা মেডিকেল, ঝালকাঠি হাসপাতাল ও ঘটনাস্থলে হন্যে হয়ে ছুটছেন।
বরগুনার সদর উপজেলার ঢলুয়া ইউনিয়নের খাজুরা গ্রামের রিপন এসেছেন বরগুনা নৌবন্দরে। রিপন জানান, অগ্নিকাণ্ডের ঘটনায় ফুপাতো ভাই খাজুরা এলাকার মইন ও ফুপাতো ভাইয়ের ছেলে আবদুল্লাহ নিখোঁজ রয়েছেন। হাসপাতাল ও ঘটনাস্থলে খোঁজ নিলেও তাঁদের খোঁজ মেলেনি।
স্বজনদের কাছ থেকে পাওয়া তথ্যমতে, বরগুনার মাইঠা এলাকার ইদ্রিস খান, নলী এলাকার আবদুল হাকিম, চাঁদপুরের মনোয়ারা, পাথরঘাটার টেংরার পপি আক্তার, পাথরঘাটা পৌরসভার তালতলা এলাকার আবদুর রাজ্জাক, পাথরঘাটার কালমেঘার কালিবাড়ি এলাকার রাকিব মিয়া, বরগুনা সদরের হাফেজ তুহিনের মেয়ে, সদরের ছোট আমতলী এলাকার জয়নব বেগম, মির্জাগঞ্জ উপজেলার রিনা বেগম ও তাঁর মেয়ে রিমা, বরগুনা সদরের পরীরখাল এলাকার মা-মেয়ে রাজিয়া ও নুসরাত, বরগুনার ঢলুয়া এলাকার মোল্লারহোড়া গ্রামের একই পরিবারের মা তাসলিমা (৩৫) ও তাঁর মেয়ে মিম (১৫), তানিশা (১২) ও ছেলে জুনায়েদসহ আরও অনেকেই নিখোঁজ রয়েছে।
এখন পর্যন্ত বরগুনা জেলার বিভিন্ন এলাকায় মোট ১০ জন যাত্রী বেঁচে ফিরেছেন। তাঁদের মধ্যে ঘটনার সময় লঞ্চে ছিলেন বরগুনা সদর উপজেলার সদর ইউনিয়নের হেউলিবুনিয়া এলাকার সাদিক মৃধা। তিনি আজকের পত্রিকাকে বলেন, রাত পৌনে ৩টার দিকে ইঞ্জিনরুম থেকে বিকট বিস্ফোরণের শব্দ হয়। মুহূর্তে গোটা লঞ্চ ধোঁয়ায় আচ্ছন্ন হয়ে যায়। এ সময় ডেকে ঘুমন্ত যাত্রীরা জেগে উঠে ছোটাছুটি শুরু করে এবং হুলুস্থুল অবস্থার সৃষ্টি হয়। কেউ কেউ নদীতে ঝাঁপ দেয়, আবার অনেকে চিৎকার-চেঁচামেচি শুরু করে। একপর্যায়ে উদ্ধারে কয়েকটি ট্রলার এগিয়ে আসে এবং যাত্রীদের অনেকে ট্রলারে উঠে তীরে নামে। তিনি আরও বলেন, মূলত আগুন লাগার পর লঞ্চটি তীরে নোঙর করানোর মতো কেউ ছিল না। লঞ্চ জোয়ারের তোরে ভাসতে থাকে।
নিহত প্রত্যেকের পরিবারকে ২৫ হাজার ও আহতদের সর্বোচ্চ ১৫ হাজার টাকার আর্থিক সহায়তা দেওয়ার ঘোষণা দিয়েছে বরগুনার জেলা প্রশাসন। জেলা প্রশাসক হাবিবুর রহমান বলেন, যেহেতু লঞ্চটি বরগুনায় আসছিল, যাত্রীদের অনেকেই বরগুনার। আমরা এরই মধ্যে জেলা প্রশাসন থেকে ঘটনাস্থলে টিম পাঠিয়েছি। নিহতের পরিচয় জানার চেষ্টা করছি।

ঝালকাঠির সুগন্ধা নদীতে বরগুনাগামী এমভি অভিযান-১০ নামে একটি যাত্রীবাহী লঞ্চে ভয়াবহ অগ্নিকাণ্ডের ঘটনায় এখন পর্যন্ত ৩৯ জনের মরদেহ উদ্ধার করা হয়েছে। এখনো নিখোঁজ রয়েছে অনেক যাত্রী। নিখোঁজ যাত্রীদের মধ্যে এখনো পর্যন্ত একই পরিবারের একাধিক ব্যক্তিসহ মোট ১৯ জনের পরিচয় পাওয়া গেছে। এমভি অভিযান-১০ লঞ্চের অধিকাংশ যাত্রীই ছিল বরগুনার। নিখোঁজদের হন্যে হয়ে খুঁজছেন স্বজনেরা।
বেঁচে ফেরা যাত্রীরা জানিয়েছেন, অগ্নিকাণ্ডের ঘটনায় আহত ও নিহতের অধিকাংশই বরগুনার বাসিন্দা। তাঁরা বিভিন্ন প্রয়োজনে বাড়িতে ফিরছিলেন। এদের মধ্যে কিছুসংখ্যক যাত্রী ছিলেন, যাঁরা বরগুনার বাইরের বিভিন্ন এলাকার। তাঁরা বরগুনায় স্বজনদের বাড়িতে বেড়াতে অথবা কাজে আসছিলেন। নিখোঁজদের সন্ধান পেতে স্বজনেরা বরিশাল শের-ই-বাংলা মেডিকেল, ঝালকাঠি হাসপাতাল ও ঘটনাস্থলে হন্যে হয়ে ছুটছেন।
বরগুনার সদর উপজেলার ঢলুয়া ইউনিয়নের খাজুরা গ্রামের রিপন এসেছেন বরগুনা নৌবন্দরে। রিপন জানান, অগ্নিকাণ্ডের ঘটনায় ফুপাতো ভাই খাজুরা এলাকার মইন ও ফুপাতো ভাইয়ের ছেলে আবদুল্লাহ নিখোঁজ রয়েছেন। হাসপাতাল ও ঘটনাস্থলে খোঁজ নিলেও তাঁদের খোঁজ মেলেনি।
স্বজনদের কাছ থেকে পাওয়া তথ্যমতে, বরগুনার মাইঠা এলাকার ইদ্রিস খান, নলী এলাকার আবদুল হাকিম, চাঁদপুরের মনোয়ারা, পাথরঘাটার টেংরার পপি আক্তার, পাথরঘাটা পৌরসভার তালতলা এলাকার আবদুর রাজ্জাক, পাথরঘাটার কালমেঘার কালিবাড়ি এলাকার রাকিব মিয়া, বরগুনা সদরের হাফেজ তুহিনের মেয়ে, সদরের ছোট আমতলী এলাকার জয়নব বেগম, মির্জাগঞ্জ উপজেলার রিনা বেগম ও তাঁর মেয়ে রিমা, বরগুনা সদরের পরীরখাল এলাকার মা-মেয়ে রাজিয়া ও নুসরাত, বরগুনার ঢলুয়া এলাকার মোল্লারহোড়া গ্রামের একই পরিবারের মা তাসলিমা (৩৫) ও তাঁর মেয়ে মিম (১৫), তানিশা (১২) ও ছেলে জুনায়েদসহ আরও অনেকেই নিখোঁজ রয়েছে।
এখন পর্যন্ত বরগুনা জেলার বিভিন্ন এলাকায় মোট ১০ জন যাত্রী বেঁচে ফিরেছেন। তাঁদের মধ্যে ঘটনার সময় লঞ্চে ছিলেন বরগুনা সদর উপজেলার সদর ইউনিয়নের হেউলিবুনিয়া এলাকার সাদিক মৃধা। তিনি আজকের পত্রিকাকে বলেন, রাত পৌনে ৩টার দিকে ইঞ্জিনরুম থেকে বিকট বিস্ফোরণের শব্দ হয়। মুহূর্তে গোটা লঞ্চ ধোঁয়ায় আচ্ছন্ন হয়ে যায়। এ সময় ডেকে ঘুমন্ত যাত্রীরা জেগে উঠে ছোটাছুটি শুরু করে এবং হুলুস্থুল অবস্থার সৃষ্টি হয়। কেউ কেউ নদীতে ঝাঁপ দেয়, আবার অনেকে চিৎকার-চেঁচামেচি শুরু করে। একপর্যায়ে উদ্ধারে কয়েকটি ট্রলার এগিয়ে আসে এবং যাত্রীদের অনেকে ট্রলারে উঠে তীরে নামে। তিনি আরও বলেন, মূলত আগুন লাগার পর লঞ্চটি তীরে নোঙর করানোর মতো কেউ ছিল না। লঞ্চ জোয়ারের তোরে ভাসতে থাকে।
নিহত প্রত্যেকের পরিবারকে ২৫ হাজার ও আহতদের সর্বোচ্চ ১৫ হাজার টাকার আর্থিক সহায়তা দেওয়ার ঘোষণা দিয়েছে বরগুনার জেলা প্রশাসন। জেলা প্রশাসক হাবিবুর রহমান বলেন, যেহেতু লঞ্চটি বরগুনায় আসছিল, যাত্রীদের অনেকেই বরগুনার। আমরা এরই মধ্যে জেলা প্রশাসন থেকে ঘটনাস্থলে টিম পাঠিয়েছি। নিহতের পরিচয় জানার চেষ্টা করছি।
বরগুনা প্রতিনিধি

ঝালকাঠির সুগন্ধা নদীতে বরগুনাগামী এমভি অভিযান-১০ নামে একটি যাত্রীবাহী লঞ্চে ভয়াবহ অগ্নিকাণ্ডের ঘটনায় এখন পর্যন্ত ৩৯ জনের মরদেহ উদ্ধার করা হয়েছে। এখনো নিখোঁজ রয়েছে অনেক যাত্রী। নিখোঁজ যাত্রীদের মধ্যে এখনো পর্যন্ত একই পরিবারের একাধিক ব্যক্তিসহ মোট ১৯ জনের পরিচয় পাওয়া গেছে। এমভি অভিযান-১০ লঞ্চের অধিকাংশ যাত্রীই ছিল বরগুনার। নিখোঁজদের হন্যে হয়ে খুঁজছেন স্বজনেরা।
বেঁচে ফেরা যাত্রীরা জানিয়েছেন, অগ্নিকাণ্ডের ঘটনায় আহত ও নিহতের অধিকাংশই বরগুনার বাসিন্দা। তাঁরা বিভিন্ন প্রয়োজনে বাড়িতে ফিরছিলেন। এদের মধ্যে কিছুসংখ্যক যাত্রী ছিলেন, যাঁরা বরগুনার বাইরের বিভিন্ন এলাকার। তাঁরা বরগুনায় স্বজনদের বাড়িতে বেড়াতে অথবা কাজে আসছিলেন। নিখোঁজদের সন্ধান পেতে স্বজনেরা বরিশাল শের-ই-বাংলা মেডিকেল, ঝালকাঠি হাসপাতাল ও ঘটনাস্থলে হন্যে হয়ে ছুটছেন।
বরগুনার সদর উপজেলার ঢলুয়া ইউনিয়নের খাজুরা গ্রামের রিপন এসেছেন বরগুনা নৌবন্দরে। রিপন জানান, অগ্নিকাণ্ডের ঘটনায় ফুপাতো ভাই খাজুরা এলাকার মইন ও ফুপাতো ভাইয়ের ছেলে আবদুল্লাহ নিখোঁজ রয়েছেন। হাসপাতাল ও ঘটনাস্থলে খোঁজ নিলেও তাঁদের খোঁজ মেলেনি।
স্বজনদের কাছ থেকে পাওয়া তথ্যমতে, বরগুনার মাইঠা এলাকার ইদ্রিস খান, নলী এলাকার আবদুল হাকিম, চাঁদপুরের মনোয়ারা, পাথরঘাটার টেংরার পপি আক্তার, পাথরঘাটা পৌরসভার তালতলা এলাকার আবদুর রাজ্জাক, পাথরঘাটার কালমেঘার কালিবাড়ি এলাকার রাকিব মিয়া, বরগুনা সদরের হাফেজ তুহিনের মেয়ে, সদরের ছোট আমতলী এলাকার জয়নব বেগম, মির্জাগঞ্জ উপজেলার রিনা বেগম ও তাঁর মেয়ে রিমা, বরগুনা সদরের পরীরখাল এলাকার মা-মেয়ে রাজিয়া ও নুসরাত, বরগুনার ঢলুয়া এলাকার মোল্লারহোড়া গ্রামের একই পরিবারের মা তাসলিমা (৩৫) ও তাঁর মেয়ে মিম (১৫), তানিশা (১২) ও ছেলে জুনায়েদসহ আরও অনেকেই নিখোঁজ রয়েছে।
এখন পর্যন্ত বরগুনা জেলার বিভিন্ন এলাকায় মোট ১০ জন যাত্রী বেঁচে ফিরেছেন। তাঁদের মধ্যে ঘটনার সময় লঞ্চে ছিলেন বরগুনা সদর উপজেলার সদর ইউনিয়নের হেউলিবুনিয়া এলাকার সাদিক মৃধা। তিনি আজকের পত্রিকাকে বলেন, রাত পৌনে ৩টার দিকে ইঞ্জিনরুম থেকে বিকট বিস্ফোরণের শব্দ হয়। মুহূর্তে গোটা লঞ্চ ধোঁয়ায় আচ্ছন্ন হয়ে যায়। এ সময় ডেকে ঘুমন্ত যাত্রীরা জেগে উঠে ছোটাছুটি শুরু করে এবং হুলুস্থুল অবস্থার সৃষ্টি হয়। কেউ কেউ নদীতে ঝাঁপ দেয়, আবার অনেকে চিৎকার-চেঁচামেচি শুরু করে। একপর্যায়ে উদ্ধারে কয়েকটি ট্রলার এগিয়ে আসে এবং যাত্রীদের অনেকে ট্রলারে উঠে তীরে নামে। তিনি আরও বলেন, মূলত আগুন লাগার পর লঞ্চটি তীরে নোঙর করানোর মতো কেউ ছিল না। লঞ্চ জোয়ারের তোরে ভাসতে থাকে।
নিহত প্রত্যেকের পরিবারকে ২৫ হাজার ও আহতদের সর্বোচ্চ ১৫ হাজার টাকার আর্থিক সহায়তা দেওয়ার ঘোষণা দিয়েছে বরগুনার জেলা প্রশাসন। জেলা প্রশাসক হাবিবুর রহমান বলেন, যেহেতু লঞ্চটি বরগুনায় আসছিল, যাত্রীদের অনেকেই বরগুনার। আমরা এরই মধ্যে জেলা প্রশাসন থেকে ঘটনাস্থলে টিম পাঠিয়েছি। নিহতের পরিচয় জানার চেষ্টা করছি।

ঝালকাঠির সুগন্ধা নদীতে বরগুনাগামী এমভি অভিযান-১০ নামে একটি যাত্রীবাহী লঞ্চে ভয়াবহ অগ্নিকাণ্ডের ঘটনায় এখন পর্যন্ত ৩৯ জনের মরদেহ উদ্ধার করা হয়েছে। এখনো নিখোঁজ রয়েছে অনেক যাত্রী। নিখোঁজ যাত্রীদের মধ্যে এখনো পর্যন্ত একই পরিবারের একাধিক ব্যক্তিসহ মোট ১৯ জনের পরিচয় পাওয়া গেছে। এমভি অভিযান-১০ লঞ্চের অধিকাংশ যাত্রীই ছিল বরগুনার। নিখোঁজদের হন্যে হয়ে খুঁজছেন স্বজনেরা।
বেঁচে ফেরা যাত্রীরা জানিয়েছেন, অগ্নিকাণ্ডের ঘটনায় আহত ও নিহতের অধিকাংশই বরগুনার বাসিন্দা। তাঁরা বিভিন্ন প্রয়োজনে বাড়িতে ফিরছিলেন। এদের মধ্যে কিছুসংখ্যক যাত্রী ছিলেন, যাঁরা বরগুনার বাইরের বিভিন্ন এলাকার। তাঁরা বরগুনায় স্বজনদের বাড়িতে বেড়াতে অথবা কাজে আসছিলেন। নিখোঁজদের সন্ধান পেতে স্বজনেরা বরিশাল শের-ই-বাংলা মেডিকেল, ঝালকাঠি হাসপাতাল ও ঘটনাস্থলে হন্যে হয়ে ছুটছেন।
বরগুনার সদর উপজেলার ঢলুয়া ইউনিয়নের খাজুরা গ্রামের রিপন এসেছেন বরগুনা নৌবন্দরে। রিপন জানান, অগ্নিকাণ্ডের ঘটনায় ফুপাতো ভাই খাজুরা এলাকার মইন ও ফুপাতো ভাইয়ের ছেলে আবদুল্লাহ নিখোঁজ রয়েছেন। হাসপাতাল ও ঘটনাস্থলে খোঁজ নিলেও তাঁদের খোঁজ মেলেনি।
স্বজনদের কাছ থেকে পাওয়া তথ্যমতে, বরগুনার মাইঠা এলাকার ইদ্রিস খান, নলী এলাকার আবদুল হাকিম, চাঁদপুরের মনোয়ারা, পাথরঘাটার টেংরার পপি আক্তার, পাথরঘাটা পৌরসভার তালতলা এলাকার আবদুর রাজ্জাক, পাথরঘাটার কালমেঘার কালিবাড়ি এলাকার রাকিব মিয়া, বরগুনা সদরের হাফেজ তুহিনের মেয়ে, সদরের ছোট আমতলী এলাকার জয়নব বেগম, মির্জাগঞ্জ উপজেলার রিনা বেগম ও তাঁর মেয়ে রিমা, বরগুনা সদরের পরীরখাল এলাকার মা-মেয়ে রাজিয়া ও নুসরাত, বরগুনার ঢলুয়া এলাকার মোল্লারহোড়া গ্রামের একই পরিবারের মা তাসলিমা (৩৫) ও তাঁর মেয়ে মিম (১৫), তানিশা (১২) ও ছেলে জুনায়েদসহ আরও অনেকেই নিখোঁজ রয়েছে।
এখন পর্যন্ত বরগুনা জেলার বিভিন্ন এলাকায় মোট ১০ জন যাত্রী বেঁচে ফিরেছেন। তাঁদের মধ্যে ঘটনার সময় লঞ্চে ছিলেন বরগুনা সদর উপজেলার সদর ইউনিয়নের হেউলিবুনিয়া এলাকার সাদিক মৃধা। তিনি আজকের পত্রিকাকে বলেন, রাত পৌনে ৩টার দিকে ইঞ্জিনরুম থেকে বিকট বিস্ফোরণের শব্দ হয়। মুহূর্তে গোটা লঞ্চ ধোঁয়ায় আচ্ছন্ন হয়ে যায়। এ সময় ডেকে ঘুমন্ত যাত্রীরা জেগে উঠে ছোটাছুটি শুরু করে এবং হুলুস্থুল অবস্থার সৃষ্টি হয়। কেউ কেউ নদীতে ঝাঁপ দেয়, আবার অনেকে চিৎকার-চেঁচামেচি শুরু করে। একপর্যায়ে উদ্ধারে কয়েকটি ট্রলার এগিয়ে আসে এবং যাত্রীদের অনেকে ট্রলারে উঠে তীরে নামে। তিনি আরও বলেন, মূলত আগুন লাগার পর লঞ্চটি তীরে নোঙর করানোর মতো কেউ ছিল না। লঞ্চ জোয়ারের তোরে ভাসতে থাকে।
নিহত প্রত্যেকের পরিবারকে ২৫ হাজার ও আহতদের সর্বোচ্চ ১৫ হাজার টাকার আর্থিক সহায়তা দেওয়ার ঘোষণা দিয়েছে বরগুনার জেলা প্রশাসন। জেলা প্রশাসক হাবিবুর রহমান বলেন, যেহেতু লঞ্চটি বরগুনায় আসছিল, যাত্রীদের অনেকেই বরগুনার। আমরা এরই মধ্যে জেলা প্রশাসন থেকে ঘটনাস্থলে টিম পাঠিয়েছি। নিহতের পরিচয় জানার চেষ্টা করছি।

গোপালগঞ্জের মুকসুদপুরে সুন্নতে খতনা অনুষ্ঠানের ভিডিওধারণ কেন্দ্র করে দুই গ্রামবাসীর মধ্যে সংঘর্ষে অন্তত ১০ জন আহত হয়েছেন। আজ শনিবার (১৩ ডিসেম্বর) সকালে উপজেলার বাঁশবাড়িয়া ইউনিয়নের খাঞ্জাপুর ও ধোপাকান্দি গ্রামের সংযোগস্থল ব্রিজের ওপর এ সংঘর্ষের ঘটনা ঘটে।
২০ মিনিট আগে
বিষয়টি নিশ্চিত করে ঢাকা মেডিকেল কলেজ হাসপাতালের পুলিশ ক্যাম্পের ইনচার্জ (পরিদর্শক) মো. ফারুক জানান, কেন্দ্রীয় কারাগার থেকে কারারক্ষীরা অচেতন অবস্থায় ওই বন্দীকে হাসপাতালে নিয়ে আসেন। এরপর চিকিৎসকেরা পরীক্ষা-নিরীক্ষা শেষে তাঁকে মৃত ঘোষণা করেন। তাঁর মরদেহ ময়নাতদন্তের জন্য মর্গে রাখা হয়েছে।
২২ মিনিট আগে
দৌলতদিয়া ঘাট কার্যালয়ের ব্যবস্থাপক মো. সালাহউদ্দিন বলেন, নদীর তলদেশে অতিরিক্ত পলি জমে যাওয়ায় ফেরি চলাচলে ঝুঁকি তৈরি হয়েছে। যাত্রী ও যানবাহনের নিরাপত্তা নিশ্চিত করতে এবং ড্রেজিং কাজ নির্বিঘ্নে সম্পন্ন করার লক্ষ্যে এ সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়েছে।
১ ঘণ্টা আগে
দিনাজপুরের বীরগঞ্জে নিজ বাড়ি থেকে দানিউল ইসলাম (৫৫) নামের এক ব্যক্তির রক্তাক্ত লাশ পাওয়া গেছে। আজ শনিবার (১৩ ডিসেম্বর) সকালে উপজেলার আরজি চৌপুকুরিয়া জিন্দাপীর মেলাসংলগ্ন এলাকার বাড়িতে লাশটি পাওয়া যায়।
১ ঘণ্টা আগেগোপালগঞ্জ প্রতিনিধি

গোপালগঞ্জের মুকসুদপুরে সুন্নতে খতনা অনুষ্ঠানের ভিডিওধারণ কেন্দ্র করে দুই গ্রামবাসীর মধ্যে সংঘর্ষে অন্তত ১০ জন আহত হয়েছেন। আজ শনিবার (১৩ ডিসেম্বর) সকালে উপজেলার বাঁশবাড়িয়া ইউনিয়নের খাঞ্জাপুর ও ধোপাকান্দি গ্রামের সংযোগস্থল ব্রিজের ওপর এ সংঘর্ষের ঘটনা ঘটে।
আহত ব্যক্তিদের মধ্যে ধোপাকান্দি গ্রামের লিটন শেখ (৩০), হিরন শেখ (২৮), আবুল হাসান শেখ (৫০), মিজানুর শেখ (৫৫) এবং খাঞ্জাপুর গ্রামের সাইফুল মোল্লা (৪৪), মাহাবুব মোল্লা (১৭) মুকসুদপুর ১০০ শয্যাবিশিষ্ট উপজেলা হাসপাতালে চিকিৎসাধীন।
স্থানীয় সূত্রে জানা গেছে, গতকাল শুক্রবার রাতে বাঁশবাড়িয়া ইউনিয়নের ধোপাকান্দি গ্রামের ইনান শেখের ছেলে আবুল আসাদ শেখের (৭) সুন্নতে খতনার গায়েহলুদের অনুষ্ঠান চলছিল। এই সময় পার্শ্ববর্তী খাঞ্জাপুর গ্রামের এক কিশোর মোবাইল ফোনে অনুষ্ঠানের ভিডিওধারণ করতে গেলে ইনান শেখের বাড়ির লোকজনের সঙ্গে তাঁর কথা-কাটাকাটি হয়।
আজ সকালে ইনান শেখের বাড়ির লোকজন স্থানীয় উজানী বাজারে এলে খাঞ্জাপুর গ্রামের লোকজনের সঙ্গে সেই ঘটনার জেরে প্রথমে কথা-কাটাকাটি হয় এবং পরে ধোপাকান্দি ও খাঞ্জাপুর গ্রামবাসী দেশীয় অস্ত্র নিয়ে সংঘর্ষে জড়িয়ে পড়ে। এতে উভয় পক্ষের অন্তত ১০ জন আহত হন। এ ব্যাপারে মুকসুদপুর থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা আব্দুল্লাহ আল মামুন বলেন, সংঘর্ষের খবর পেয়ে পুলিশ ঘটনাস্থলে গিয়ে পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণে আনে। বর্তমানে এলাকার আইনশৃঙ্খলা পরিস্থিতি স্বাভাবিক রয়েছে। অভিযোগের ভিত্তিতে আইনগত ব্যবস্থা গ্রহণ করা হবে।

গোপালগঞ্জের মুকসুদপুরে সুন্নতে খতনা অনুষ্ঠানের ভিডিওধারণ কেন্দ্র করে দুই গ্রামবাসীর মধ্যে সংঘর্ষে অন্তত ১০ জন আহত হয়েছেন। আজ শনিবার (১৩ ডিসেম্বর) সকালে উপজেলার বাঁশবাড়িয়া ইউনিয়নের খাঞ্জাপুর ও ধোপাকান্দি গ্রামের সংযোগস্থল ব্রিজের ওপর এ সংঘর্ষের ঘটনা ঘটে।
আহত ব্যক্তিদের মধ্যে ধোপাকান্দি গ্রামের লিটন শেখ (৩০), হিরন শেখ (২৮), আবুল হাসান শেখ (৫০), মিজানুর শেখ (৫৫) এবং খাঞ্জাপুর গ্রামের সাইফুল মোল্লা (৪৪), মাহাবুব মোল্লা (১৭) মুকসুদপুর ১০০ শয্যাবিশিষ্ট উপজেলা হাসপাতালে চিকিৎসাধীন।
স্থানীয় সূত্রে জানা গেছে, গতকাল শুক্রবার রাতে বাঁশবাড়িয়া ইউনিয়নের ধোপাকান্দি গ্রামের ইনান শেখের ছেলে আবুল আসাদ শেখের (৭) সুন্নতে খতনার গায়েহলুদের অনুষ্ঠান চলছিল। এই সময় পার্শ্ববর্তী খাঞ্জাপুর গ্রামের এক কিশোর মোবাইল ফোনে অনুষ্ঠানের ভিডিওধারণ করতে গেলে ইনান শেখের বাড়ির লোকজনের সঙ্গে তাঁর কথা-কাটাকাটি হয়।
আজ সকালে ইনান শেখের বাড়ির লোকজন স্থানীয় উজানী বাজারে এলে খাঞ্জাপুর গ্রামের লোকজনের সঙ্গে সেই ঘটনার জেরে প্রথমে কথা-কাটাকাটি হয় এবং পরে ধোপাকান্দি ও খাঞ্জাপুর গ্রামবাসী দেশীয় অস্ত্র নিয়ে সংঘর্ষে জড়িয়ে পড়ে। এতে উভয় পক্ষের অন্তত ১০ জন আহত হন। এ ব্যাপারে মুকসুদপুর থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা আব্দুল্লাহ আল মামুন বলেন, সংঘর্ষের খবর পেয়ে পুলিশ ঘটনাস্থলে গিয়ে পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণে আনে। বর্তমানে এলাকার আইনশৃঙ্খলা পরিস্থিতি স্বাভাবিক রয়েছে। অভিযোগের ভিত্তিতে আইনগত ব্যবস্থা গ্রহণ করা হবে।

ঝালকাঠির সুগন্ধা নদীতে বরগুনাগামী এমভি অভিযান-১০ নামে একটি যাত্রীবাহী লঞ্চে ভয়াবহ অগ্নিকাণ্ডের ঘটনায় এখন পর্যন্ত ৩৯ জনের মরদেহ উদ্ধার করা হয়েছে। নিখোঁজ যাত্রীদের মধ্যে এখনো পর্যন্ত একই পরিবারের একাধিক ব্যক্তিসহ মোট ১৯ জনের পরিচয় পাওয়া গেছে। এমভি অভিযান-১০ লঞ্চের অধিকাংশ যাত্রীই ছিলেন বরগুনার। নিখোঁজ
২৪ ডিসেম্বর ২০২১
বিষয়টি নিশ্চিত করে ঢাকা মেডিকেল কলেজ হাসপাতালের পুলিশ ক্যাম্পের ইনচার্জ (পরিদর্শক) মো. ফারুক জানান, কেন্দ্রীয় কারাগার থেকে কারারক্ষীরা অচেতন অবস্থায় ওই বন্দীকে হাসপাতালে নিয়ে আসেন। এরপর চিকিৎসকেরা পরীক্ষা-নিরীক্ষা শেষে তাঁকে মৃত ঘোষণা করেন। তাঁর মরদেহ ময়নাতদন্তের জন্য মর্গে রাখা হয়েছে।
২২ মিনিট আগে
দৌলতদিয়া ঘাট কার্যালয়ের ব্যবস্থাপক মো. সালাহউদ্দিন বলেন, নদীর তলদেশে অতিরিক্ত পলি জমে যাওয়ায় ফেরি চলাচলে ঝুঁকি তৈরি হয়েছে। যাত্রী ও যানবাহনের নিরাপত্তা নিশ্চিত করতে এবং ড্রেজিং কাজ নির্বিঘ্নে সম্পন্ন করার লক্ষ্যে এ সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়েছে।
১ ঘণ্টা আগে
দিনাজপুরের বীরগঞ্জে নিজ বাড়ি থেকে দানিউল ইসলাম (৫৫) নামের এক ব্যক্তির রক্তাক্ত লাশ পাওয়া গেছে। আজ শনিবার (১৩ ডিসেম্বর) সকালে উপজেলার আরজি চৌপুকুরিয়া জিন্দাপীর মেলাসংলগ্ন এলাকার বাড়িতে লাশটি পাওয়া যায়।
১ ঘণ্টা আগেঢামেক প্রতিবেদক

কেরানীগঞ্জে ঢাকা কেন্দ্রীয় কারাগারে মেহেদী হাসান ওরফে গাউস (৩০) নামের এক বন্দীর ঢাকা মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে মৃত্যু হয়েছে। আজ শনিবার বিকেল পৌনে ৪টার দিকে কারারক্ষীরা তাঁকে কারাগার থেকে হাসপাতালে নিয়ে গেলে চিকিৎসক মৃত ঘোষণা করেন।
বিষয়টি নিশ্চিত করে ঢাকা মেডিকেল কলেজ হাসপাতালের পুলিশ ক্যাম্পের ইনচার্জ (পরিদর্শক) মো. ফারুক জানান, কেন্দ্রীয় কারাগার থেকে কারারক্ষীরা অচেতন অবস্থায় ওই বন্দীকে হাসপাতালে নিয়ে আসেন। এরপর চিকিৎসকেরা পরীক্ষা-নিরীক্ষা শেষে তাঁকে মৃত ঘোষণা করেন। তাঁর মরদেহ ময়নাতদন্তের জন্য মর্গে রাখা হয়েছে।
কারাগার সূত্রে জানা গেছে, মেহেদী হাসান বাড্ডা থানায় করা মাদক মামলায় কেন্দ্রীয় কারাগারে বন্দী ছিলেন। তাঁর গ্রামের বাড়ি ফরিদপুর জেলার ভাঙ্গা থানার মরানপুর গ্রামে। তাঁর বাবার নাম মো. মোস্তফা ফরাজী।

কেরানীগঞ্জে ঢাকা কেন্দ্রীয় কারাগারে মেহেদী হাসান ওরফে গাউস (৩০) নামের এক বন্দীর ঢাকা মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে মৃত্যু হয়েছে। আজ শনিবার বিকেল পৌনে ৪টার দিকে কারারক্ষীরা তাঁকে কারাগার থেকে হাসপাতালে নিয়ে গেলে চিকিৎসক মৃত ঘোষণা করেন।
বিষয়টি নিশ্চিত করে ঢাকা মেডিকেল কলেজ হাসপাতালের পুলিশ ক্যাম্পের ইনচার্জ (পরিদর্শক) মো. ফারুক জানান, কেন্দ্রীয় কারাগার থেকে কারারক্ষীরা অচেতন অবস্থায় ওই বন্দীকে হাসপাতালে নিয়ে আসেন। এরপর চিকিৎসকেরা পরীক্ষা-নিরীক্ষা শেষে তাঁকে মৃত ঘোষণা করেন। তাঁর মরদেহ ময়নাতদন্তের জন্য মর্গে রাখা হয়েছে।
কারাগার সূত্রে জানা গেছে, মেহেদী হাসান বাড্ডা থানায় করা মাদক মামলায় কেন্দ্রীয় কারাগারে বন্দী ছিলেন। তাঁর গ্রামের বাড়ি ফরিদপুর জেলার ভাঙ্গা থানার মরানপুর গ্রামে। তাঁর বাবার নাম মো. মোস্তফা ফরাজী।

ঝালকাঠির সুগন্ধা নদীতে বরগুনাগামী এমভি অভিযান-১০ নামে একটি যাত্রীবাহী লঞ্চে ভয়াবহ অগ্নিকাণ্ডের ঘটনায় এখন পর্যন্ত ৩৯ জনের মরদেহ উদ্ধার করা হয়েছে। নিখোঁজ যাত্রীদের মধ্যে এখনো পর্যন্ত একই পরিবারের একাধিক ব্যক্তিসহ মোট ১৯ জনের পরিচয় পাওয়া গেছে। এমভি অভিযান-১০ লঞ্চের অধিকাংশ যাত্রীই ছিলেন বরগুনার। নিখোঁজ
২৪ ডিসেম্বর ২০২১
গোপালগঞ্জের মুকসুদপুরে সুন্নতে খতনা অনুষ্ঠানের ভিডিওধারণ কেন্দ্র করে দুই গ্রামবাসীর মধ্যে সংঘর্ষে অন্তত ১০ জন আহত হয়েছেন। আজ শনিবার (১৩ ডিসেম্বর) সকালে উপজেলার বাঁশবাড়িয়া ইউনিয়নের খাঞ্জাপুর ও ধোপাকান্দি গ্রামের সংযোগস্থল ব্রিজের ওপর এ সংঘর্ষের ঘটনা ঘটে।
২০ মিনিট আগে
দৌলতদিয়া ঘাট কার্যালয়ের ব্যবস্থাপক মো. সালাহউদ্দিন বলেন, নদীর তলদেশে অতিরিক্ত পলি জমে যাওয়ায় ফেরি চলাচলে ঝুঁকি তৈরি হয়েছে। যাত্রী ও যানবাহনের নিরাপত্তা নিশ্চিত করতে এবং ড্রেজিং কাজ নির্বিঘ্নে সম্পন্ন করার লক্ষ্যে এ সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়েছে।
১ ঘণ্টা আগে
দিনাজপুরের বীরগঞ্জে নিজ বাড়ি থেকে দানিউল ইসলাম (৫৫) নামের এক ব্যক্তির রক্তাক্ত লাশ পাওয়া গেছে। আজ শনিবার (১৩ ডিসেম্বর) সকালে উপজেলার আরজি চৌপুকুরিয়া জিন্দাপীর মেলাসংলগ্ন এলাকার বাড়িতে লাশটি পাওয়া যায়।
১ ঘণ্টা আগেরাজবাড়ী প্রতিনিধি

পদ্মায় ড্রেজিং কার্যক্রম চলায় রাজবাড়ীর দৌলতদিয়ার ৭ নম্বর ফেরিঘাট সাময়িকভাবে বন্ধ রেখেছে বাংলাদেশ অভ্যন্তরীণ নৌপরিবহন করপোরেশন (বিআইডব্লিউটিসি)। আজ শনিবার সকাল থেকে ফেরিঘাটটি বন্ধ রাখা হয় বলে জানান বিআইডব্লিউটিসি দৌলতদিয়া ঘাট কার্যালয়ের ব্যবস্থাপক মো. সালাহউদ্দিন।
বিআইডব্লিউটিসির দৌলতদিয়া ৭ নম্বর ফেরিঘাটের পন্টুন ইনচার্জ হুমায়ন কবির বলেন, ‘আজ সকাল ৯টা থেকে ৭ নম্বর ফেরিঘাটে ড্রেজিং হচ্ছে, সে কারণে বন্ধ রয়েছে এ ঘাট। কখন এ ঘাটটি সচল হবে, সেটা বলতে পারছি না।’
দৌলতদিয়া ঘাট কার্যালয়ের ব্যবস্থাপক মো. সালাহউদ্দিন বলেন, নদীর তলদেশে অতিরিক্ত পলি জমে যাওয়ায় ফেরি চলাচলে ঝুঁকি তৈরি হয়েছে। যাত্রী ও যানবাহনের নিরাপত্তা নিশ্চিত করতে এবং ড্রেজিং কাজ নির্বিঘ্নে সম্পন্ন করার লক্ষ্যে এ সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়েছে। ড্রেজিং কার্যক্রম শেষ হলে আবার ফেরিঘাটটি সচল হবে। তিনি বলেন, বর্তমানে দৌলতদিয়া-পাটুরিয়া নৌপথে ছোট-বড় মিলে মোট ১২টি ফেরি চলাচল করছে। দৌলতদিয়া প্রান্তে ৩ ও ৪ নম্বর ঘাট দিয়ে যাত্রী ও যানবাহন পারাপার করা হচ্ছে।

পদ্মায় ড্রেজিং কার্যক্রম চলায় রাজবাড়ীর দৌলতদিয়ার ৭ নম্বর ফেরিঘাট সাময়িকভাবে বন্ধ রেখেছে বাংলাদেশ অভ্যন্তরীণ নৌপরিবহন করপোরেশন (বিআইডব্লিউটিসি)। আজ শনিবার সকাল থেকে ফেরিঘাটটি বন্ধ রাখা হয় বলে জানান বিআইডব্লিউটিসি দৌলতদিয়া ঘাট কার্যালয়ের ব্যবস্থাপক মো. সালাহউদ্দিন।
বিআইডব্লিউটিসির দৌলতদিয়া ৭ নম্বর ফেরিঘাটের পন্টুন ইনচার্জ হুমায়ন কবির বলেন, ‘আজ সকাল ৯টা থেকে ৭ নম্বর ফেরিঘাটে ড্রেজিং হচ্ছে, সে কারণে বন্ধ রয়েছে এ ঘাট। কখন এ ঘাটটি সচল হবে, সেটা বলতে পারছি না।’
দৌলতদিয়া ঘাট কার্যালয়ের ব্যবস্থাপক মো. সালাহউদ্দিন বলেন, নদীর তলদেশে অতিরিক্ত পলি জমে যাওয়ায় ফেরি চলাচলে ঝুঁকি তৈরি হয়েছে। যাত্রী ও যানবাহনের নিরাপত্তা নিশ্চিত করতে এবং ড্রেজিং কাজ নির্বিঘ্নে সম্পন্ন করার লক্ষ্যে এ সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়েছে। ড্রেজিং কার্যক্রম শেষ হলে আবার ফেরিঘাটটি সচল হবে। তিনি বলেন, বর্তমানে দৌলতদিয়া-পাটুরিয়া নৌপথে ছোট-বড় মিলে মোট ১২টি ফেরি চলাচল করছে। দৌলতদিয়া প্রান্তে ৩ ও ৪ নম্বর ঘাট দিয়ে যাত্রী ও যানবাহন পারাপার করা হচ্ছে।

ঝালকাঠির সুগন্ধা নদীতে বরগুনাগামী এমভি অভিযান-১০ নামে একটি যাত্রীবাহী লঞ্চে ভয়াবহ অগ্নিকাণ্ডের ঘটনায় এখন পর্যন্ত ৩৯ জনের মরদেহ উদ্ধার করা হয়েছে। নিখোঁজ যাত্রীদের মধ্যে এখনো পর্যন্ত একই পরিবারের একাধিক ব্যক্তিসহ মোট ১৯ জনের পরিচয় পাওয়া গেছে। এমভি অভিযান-১০ লঞ্চের অধিকাংশ যাত্রীই ছিলেন বরগুনার। নিখোঁজ
২৪ ডিসেম্বর ২০২১
গোপালগঞ্জের মুকসুদপুরে সুন্নতে খতনা অনুষ্ঠানের ভিডিওধারণ কেন্দ্র করে দুই গ্রামবাসীর মধ্যে সংঘর্ষে অন্তত ১০ জন আহত হয়েছেন। আজ শনিবার (১৩ ডিসেম্বর) সকালে উপজেলার বাঁশবাড়িয়া ইউনিয়নের খাঞ্জাপুর ও ধোপাকান্দি গ্রামের সংযোগস্থল ব্রিজের ওপর এ সংঘর্ষের ঘটনা ঘটে।
২০ মিনিট আগে
বিষয়টি নিশ্চিত করে ঢাকা মেডিকেল কলেজ হাসপাতালের পুলিশ ক্যাম্পের ইনচার্জ (পরিদর্শক) মো. ফারুক জানান, কেন্দ্রীয় কারাগার থেকে কারারক্ষীরা অচেতন অবস্থায় ওই বন্দীকে হাসপাতালে নিয়ে আসেন। এরপর চিকিৎসকেরা পরীক্ষা-নিরীক্ষা শেষে তাঁকে মৃত ঘোষণা করেন। তাঁর মরদেহ ময়নাতদন্তের জন্য মর্গে রাখা হয়েছে।
২২ মিনিট আগে
দিনাজপুরের বীরগঞ্জে নিজ বাড়ি থেকে দানিউল ইসলাম (৫৫) নামের এক ব্যক্তির রক্তাক্ত লাশ পাওয়া গেছে। আজ শনিবার (১৩ ডিসেম্বর) সকালে উপজেলার আরজি চৌপুকুরিয়া জিন্দাপীর মেলাসংলগ্ন এলাকার বাড়িতে লাশটি পাওয়া যায়।
১ ঘণ্টা আগেবীরগঞ্জ (দিনাজপুর) প্রতিনিধি

দিনাজপুরের বীরগঞ্জে নিজ বাড়ি থেকে দানিউল ইসলাম (৫৫) নামের এক ব্যক্তির রক্তাক্ত লাশ পাওয়া গেছে। আজ শনিবার (১৩ ডিসেম্বর) সকালে উপজেলার আরজি চৌপুকুরিয়া জিন্দাপীর মেলাসংলগ্ন এলাকার বাড়িতে লাশটি পাওয়া যায়।
সরেজমিন জানা যায়, দানিউল নিয়ে পরিবার নিয়ে দিনাজপুর শহরে বসবাস করেন। তিনি গ্রামের বাড়িতে এসে সপ্তাহে দু-এক দিন রাত্রি যাপন করেন। কাজের লোক রফিকুল ইসলাম ও নূরজাহান বেগম বাড়ি এবং দানিউলের দেখাশোনা করেন। শনিবার বেলা ১০টার দিকে রফিকুল বাড়িতে এসে ডাকাডাকি করে না পেয়ে দানিউলের স্বজনদের জানান। তাঁরা এসে শয়নকক্ষের বিছানায় রক্তাক্ত লাশ দেখতে পান।
বীরগঞ্জ থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) মো. সাইফুল ইসলাম বলেন, লাশ উদ্ধারের কার্যক্রম চলছে। ময়নাতদন্তের জন্য দিনাজপুর মেডিকেল কলেজে প্রেরণ করা হবে। মৃত্যুর রহস্য উদ্ঘাটনে পুলিশ কাজ করছে।

দিনাজপুরের বীরগঞ্জে নিজ বাড়ি থেকে দানিউল ইসলাম (৫৫) নামের এক ব্যক্তির রক্তাক্ত লাশ পাওয়া গেছে। আজ শনিবার (১৩ ডিসেম্বর) সকালে উপজেলার আরজি চৌপুকুরিয়া জিন্দাপীর মেলাসংলগ্ন এলাকার বাড়িতে লাশটি পাওয়া যায়।
সরেজমিন জানা যায়, দানিউল নিয়ে পরিবার নিয়ে দিনাজপুর শহরে বসবাস করেন। তিনি গ্রামের বাড়িতে এসে সপ্তাহে দু-এক দিন রাত্রি যাপন করেন। কাজের লোক রফিকুল ইসলাম ও নূরজাহান বেগম বাড়ি এবং দানিউলের দেখাশোনা করেন। শনিবার বেলা ১০টার দিকে রফিকুল বাড়িতে এসে ডাকাডাকি করে না পেয়ে দানিউলের স্বজনদের জানান। তাঁরা এসে শয়নকক্ষের বিছানায় রক্তাক্ত লাশ দেখতে পান।
বীরগঞ্জ থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) মো. সাইফুল ইসলাম বলেন, লাশ উদ্ধারের কার্যক্রম চলছে। ময়নাতদন্তের জন্য দিনাজপুর মেডিকেল কলেজে প্রেরণ করা হবে। মৃত্যুর রহস্য উদ্ঘাটনে পুলিশ কাজ করছে।

ঝালকাঠির সুগন্ধা নদীতে বরগুনাগামী এমভি অভিযান-১০ নামে একটি যাত্রীবাহী লঞ্চে ভয়াবহ অগ্নিকাণ্ডের ঘটনায় এখন পর্যন্ত ৩৯ জনের মরদেহ উদ্ধার করা হয়েছে। নিখোঁজ যাত্রীদের মধ্যে এখনো পর্যন্ত একই পরিবারের একাধিক ব্যক্তিসহ মোট ১৯ জনের পরিচয় পাওয়া গেছে। এমভি অভিযান-১০ লঞ্চের অধিকাংশ যাত্রীই ছিলেন বরগুনার। নিখোঁজ
২৪ ডিসেম্বর ২০২১
গোপালগঞ্জের মুকসুদপুরে সুন্নতে খতনা অনুষ্ঠানের ভিডিওধারণ কেন্দ্র করে দুই গ্রামবাসীর মধ্যে সংঘর্ষে অন্তত ১০ জন আহত হয়েছেন। আজ শনিবার (১৩ ডিসেম্বর) সকালে উপজেলার বাঁশবাড়িয়া ইউনিয়নের খাঞ্জাপুর ও ধোপাকান্দি গ্রামের সংযোগস্থল ব্রিজের ওপর এ সংঘর্ষের ঘটনা ঘটে।
২০ মিনিট আগে
বিষয়টি নিশ্চিত করে ঢাকা মেডিকেল কলেজ হাসপাতালের পুলিশ ক্যাম্পের ইনচার্জ (পরিদর্শক) মো. ফারুক জানান, কেন্দ্রীয় কারাগার থেকে কারারক্ষীরা অচেতন অবস্থায় ওই বন্দীকে হাসপাতালে নিয়ে আসেন। এরপর চিকিৎসকেরা পরীক্ষা-নিরীক্ষা শেষে তাঁকে মৃত ঘোষণা করেন। তাঁর মরদেহ ময়নাতদন্তের জন্য মর্গে রাখা হয়েছে।
২২ মিনিট আগে
দৌলতদিয়া ঘাট কার্যালয়ের ব্যবস্থাপক মো. সালাহউদ্দিন বলেন, নদীর তলদেশে অতিরিক্ত পলি জমে যাওয়ায় ফেরি চলাচলে ঝুঁকি তৈরি হয়েছে। যাত্রী ও যানবাহনের নিরাপত্তা নিশ্চিত করতে এবং ড্রেজিং কাজ নির্বিঘ্নে সম্পন্ন করার লক্ষ্যে এ সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়েছে।
১ ঘণ্টা আগে