এ বছর বিশ্বজুড়ে আলোচনার কেন্দ্রে ছিল জেনারেশন জি প্রজন্ম। বছর শেষে ফ্যাশনেও আলোচনার জন্ম দিয়েছে তারা। সব সময়ই ফ্যাশান বা স্টাইল ট্রেন্ড থাকে তরুণদের হাতে। এ প্রজন্ম সৃজনশীল উপায়ে পুরোনো ফ্যাশনকে নতুন করে গ্রহণ করছে। এ বছর জেন জি প্রজন্ম ফ্যাশান দুনিয়ার যেসব ট্রেন্ড ফলো করেছে তার ৯টি ট্রেন্ড এসেছ
একটা সময় ছিল, যখন শীত মানেই বড়রা পরতেন চাদর কিংবা সোয়েটার; আর তরুণেরা পরতেন জ্যাকেট। নারীরা পরতেন শাল আর কার্ডিগান। এটা ছিল শীতফ্যাশনের সাধারণ প্যাটার্ন। কোট, স্যুট যে পরা হতো না, তা নয়। কিন্তু সেসব ছিল সাধারণ মানুষের নাগালের বাইরে। জ্যাকেটের ছিল নানা কেতা। বেশির ভাগ ছিল কাপড়ের...
প্রতিবছরের জন্য নির্দিষ্ট রং নির্ধারণ করে যুক্তরাষ্ট্রের প্রতিষ্ঠান প্যানটোন। প্রতিষ্ঠানটি ২০২৫ সালের রং হিসেবে নির্ধারণ করেছে মোকা মউজ। কোকো, চকলেট আর কফির রং থেকে অনুপ্রাণিত হয়ে রংটি বেছে নেওয়া হয়েছে আগামী বছরের জন্য। মোকা মউজ রংটির মধ্যে নরম, উষ্ণ ও আবেদনময়ী আভা আছে। এই রং আধুনিক বিলাসপণ্যের...
এসেছে মহান বিজয়ের মাস। দেশের প্রায় প্রতিটি ফ্যাশন হাউসের এ মাসে বিশেষ আয়োজন থাকে। পোশাকের মাধ্যমে বর্তমান ও ভবিষ্যৎ প্রজন্মকে অনুপ্রাণিত করতে কে ক্র্যাফটেরও রয়েছে বিজয়ের বিশেষ আয়োজন।
চাদর নিয়ে এমন কাব্যকথার কমতি নেই আমাদের। বর্ণিল একখণ্ড উষ্ণতা যেন। শীত এলেই এর জমিনে ফুটে ওঠে হরেক রং, হরেক রেখা। আমাদের ফ্যাশনে চাদর এক দারুণ সিগনেচার তৈরি করেছে। এতটা ব্যঞ্জনা হয়তো অন্য কোনো পোশাক তৈরি করতে পারেনি। চাদর গায়ে দিলেই পুরুষ হয়ে ওঠে কবি কিংবা উপন্যাসের রোমান্টিক কোনো চরিত্র...
হাতব্যাগের ধরন যেমন সময়-সময় বদলায়, তেমনই এতে থাকা জিনিসপত্র ঋতু পরিবর্তনের সঙ্গে না বদলালে চলে না। তাই এই শীতে হাতব্যাগে থাকা প্রয়োজনীয় জিনিসের তালিকায় পরিবর্তন আনুন। কী কী জরুরি জিনিস রাখা যেতে পারে হাতব্যাগে...
শীত এসে গেছে। ফ্যাশন-সচেতন মানুষের জন্য নতুন পোশাক নিয়ে এসেছে লাইফস্টাইল ব্র্যান্ড সারা। ফ্যাশন হাউসটির শীতের পোশাক কেনা যাবে ৫০০ থেকে ৩ হাজার টাকায়। সারার শীতকালীন কালেকশনে এবারের থিম ‘অভিযান’। আরামদায়ক এবং উষ্ণ কাপড়ের সঙ্গে কালো, নেভি ব্লু, লাল, মেরুন, ধূসর ও বাদামি রঙের সমন্বয়ে ডিজাইন করা হয়েছে..
হেমন্ত চলছে। শীত সমাগত। দুপুরের পর সূর্যের তেজ এরই মধ্যে কমতে শুরু করেছে। শহরের বাইরে পাওয়া যাচ্ছে শীতের আভাস। ঢাকার বাইরের জনপদে সন্ধ্যার দিকে খানিকটা মোটা পোশাক পরা শুরু হয়েছে শরতের শেষ থেকে। আর হেমন্তের শুরুতে বিভিন্ন ফ্যাশন হাউস শীতের ট্রেন্ডি পোশাকের বিজ্ঞাপন দেওয়া শুরু করেছে।
যে রাঁধে, সে নাকি চুলও বাঁধে। রাঁধা আর বাঁধা যেন মানিকজোড়। তেল-নুন-মসলা আর উপকরণের রসায়ন যেমন খাবার করে তোলে সুস্বাদু, তেমনি যত্ন করে বাঁধা চুলও নজর কাড়ে সবার। তাই যেন-তেন-প্রকারেণ চুল বাঁধার উপায় নেই। আপনাদের জন্য রইল চুল বাঁধার পাঁচটি উপায়।
দুর্গাপূজার দশমী। বাড়ির ছোট্ট মেয়েটি শাড়ি পরে মায়ের পেছন পেছন ঘুরঘুর করছে। তার হাতে আলতার শিশি। প্রতিমা বরণের আগে তার হাতে ও পায়ে টেনে দিতেই হবে আলতার রেখা।
‘কী পোশাক আনিয়াছ কিনে’ পূজায় এ প্রশ্ন শুনতে হবে; অনিবার্য। শাস্ত্রাচার তো আছে। সেটা মুখ্য বিষয়। কিন্তু শাস্ত্রাচারের অনুষঙ্গ যে উৎসব, তাতে পোশাক প্রধান উপকরণ।
যেকোনো উৎসবের আগে চেহারায় নতুন লুক আনতে চুলের কাট জরুরি। এই পূজায় তাই চুলের কাটে রাখতে পারেন একেবারে ট্রেন্ডি স্টাইল। দেখে নিন ৫টি ট্রেন্ডি কাট।
সাদা মেঘ, নীল আকাশ, কাশফুল আর শিউলির সুবাসে শারদীয়া উৎসব আসে। বইতে শুরু করেছে পূজার বাতাস। পাড়া-মহল্লার মণ্ডপগুলোতে বেড়েছে ব্যস্ততা। সেই সঙ্গে লেগেছে কেনাকাটার ধুম। শপিং মল আর ফ্যাশন হাউসগুলোর আউটলেটে শোভা পাচ্ছে পূজার বিভিন্ন পোশাক।
রোদের রং এখন সোনালি। পুরো প্রকৃতিতে সেই সোনালি রঙের আভা ধরা পড়ে স্পষ্টভাবে। ভোরের দিকে খানিক শীতল অনুভূতি জাগে। আবার সকাল হলেই তেজ বাড়ে সূর্যের। কখনো ঝরঝরিয়ে বৃষ্টি তো কখনো শনশন সমীরণ। মনে হয় বর্ষা আর গ্রীষ্ম দুই ঋতুকে একসঙ্গে, এক শরীরে ধারণ করতে চায় শরৎ। প্রকৃতির এই অপরূপ খেলা যখন চলতে থাকে, খোলা প
পূজা আসতে বাকি দুই সপ্তাহ। উৎসব ঘিরে শুরু হয়েছে কেনাকাটার আয়োজন। না বললেও চলে, পূজার কেনাকাটায় সবার ওপরে আছে পোশাক। কিন্তু সঙ্গে? সে তালিকাও ছোট নয়। সেই বিরাট ফর্দ নিয়ে কথা বললে ভোর হতে পারে; বরং আমরা পোশাকের সঙ্গে মিলিয়ে গয়নার কথা বলি।
ভাদ্রের শেষ বৃষ্টি বেশ ঠান্ডাই বটে। সঙ্গে বাতাস কাঁপিয়ে দিয়ে যায় শরীর। এই বৃষ্টিভেজা দিনে আমরা দেখতে বসি এক উঠতি ডিজাইনারের নতুন নিরীক্ষার কাজ। নাম জান্নাতুন নাইমা।
শরতে যখন পোশাক থেকে সাজ—সবকিছুতে বদল আনছেন, তখন ম্যানিকিউর করুন ঋতুর মেজাজের সঙ্গে মানিয়ে। ঝরে পড়া পাতার গভীর লাল কিংবা বাদামি রং, কোথাও নতুন পাতার সবুজ রঙের বিভিন্ন স্তর, কোথাও হলুদ, কুমড়ার পাকা হলুদ রং কিংবা ধোঁয়া ওঠা