ব্যবহারকারীদের গোপনীয়তার দিকে নজর দিয়ে ফেসবুকে ‘অ্যানোনিমাস’ নামে নতুন ফিচার যুক্ত করেছে মেটা। এই ফিচারের মাধ্যমে ব্যবহারকারীরা তাঁদের নাম এবং প্রোফাইল গোপন রেখে পোস্ট করতে পারবেন, যা বিশেষ করে মানসিক স্বাস্থ্য, পারিবারিক সমস্যা কিংবা সামাজিকভাবে স্পর্শকাতর বিষয়ে আলোচনার জন্য সহায়ক হতে পারে।
একই বিষয়ে আগ্রহী মানুষের মধ্যে যোগাযোগ স্থাপন ও সক্রিয় কমিউনিটি গড়ে তোলার জন্য একটি গুরুত্বপূর্ণ প্ল্যাটফর্মে পরিণত হয়েছে ফেসবুক গ্রুপ। এই ফেসবুকের গ্রুপের একটি কার্যকর ফিচার হলো—ইভেন্ট তৈরি করার সুবিধা।
আগ্রহ অনুসারে মানুষদের একত্রিত করার একটি কার্যকর মাধ্যম হলো ফেসবুক গ্রুপ। ব্যক্তিগত উদ্যোগ, ব্যবসা, শিক্ষা কিংবা সমাজসেবামূলক উদ্দেশ্যে গঠিত এসব গ্রুপের সাফল্য অনেকাংশে নির্ভর করে সদস্যদের সক্রিয় অংশ নেওয়ার ওপর। তবে শুধু গ্রুপ তৈরি করলেই চলবে না, সেটিকে প্রাণবন্ত ও কার্যকর রাখতে পরিকল্পিতভাবে
ডিজিটাল যুগে একটি কার্যকর অনলাইন কমিউনিটি তৈরির মাধ্যম হিসেবে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা রাখছে ফেসবুক গ্রুপ। এটি শুধু বন্ধুদের সঙ্গে সংযোগ স্থাপন নয়, বরং একটি নির্দিষ্ট বিষয়ের চারপাশে আগ্রহী মানুষদের একত্রিত হওয়ার একটি শক্তিশালী প্ল্যাটফর্ম হিসেবেও কাজ করে। তবে একটি গ্রুপ সফলভাবে চালানোর জন্য প্রয়োজন সঠিক
ফেসবুক গ্রুপে থাকা যেকোনো সদস্য সেই গ্রুপে পোস্ট করতে পারেন। তবে গ্রুপের নিয়ম এবং সুরক্ষা নিশ্চিত করতে ফেসবুক গ্রুপের ‘পোস্ট অ্যাপ্রুভাল’ ফিচার চালু করা প্রয়োজন। এই ফিচার অ্যাডমিনদের গ্রুপ গুছিয়ে রাখতে সাহায্য করে। পোস্টের অনুমোদন বা অ্যাপ্রুভাল ফিচার চালু করার মাধ্যমে গ্রুপের অ্যাডমিনরা পোস্টগুলো
ডিজিটাল যুগে মানুষদের একত্রিত করার জন্য শক্তিশালী মাধ্যমে হয়ে উঠেছে ফেসবুক। তবে যদি কোনো নির্দিষ্ট বিষয় নিয়ে আলোচনা করতে চান বা একটি কমিউনিটি তৈরি করতে চান, তবে ফেসবুক গ্রুপ একটি অত্যন্ত কার্যকরী টুল। এ ছাড়া ফেসবুক গ্রুপ ব্যবসার জন্যও শক্তিশালী টুল হিসেবে কাজ করতে পারে।
কনটেন্ট ক্রিয়েটরদের নিজের সৃজনশীলতা প্রকাশ করার জনপ্রিয় একটি মাধ্যম হলো ফেসবুক রিলস। তবে ফলোয়ারদের কাছে এই সৃজনশীল কাজ তুলে ধরার জন্য রিলসের থাম্বনেইল গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করে। সুন্দর, উপযুক্ত ও নজরকাড়া থাম্বনেইল আপনার ভিডিওকে আরও বেশি মানুষের কাছে পৌঁছাতে সাহায্য করবে। তবে এই থাম্বনেইল যুক্ত
ফেসবুক রিলসের মাধ্যমে ব্যবহারকারীরা ছোট ভিডিও তৈরি করে তাঁদের মনের ভাব বা সৃজনশীলতা শেয়ার করতে পারেন। কখনো কখনো ভিডিও তৈরির পর সময়ের অভাবে সেগুলো মনমতো এডিট করা হয়ে ওঠে না। এমন পরিস্থিতিতে রিলসগুলো পোস্ট না করে সেগুলো সেভ করে রাখতে পারেন, যা পরে এডিট করতে পারবেন।
আজকাল ভিডিওর সাউন্ড চালু না করে রিলস দেখতে পছন্দ করেন অনেকে। বিশেষ করে, জনসমাগম অঞ্চলে থাকলে। তবে ফেসবুক রিলসের ক্যাপশন বা সাবটাইটেলের মাধ্যমে ভিডিওর বিষয়বস্তু বুঝে নেন। তাই কনটেন্ট ক্রিয়েটরেরা রিলসে ক্যাপশন যুক্ত করে থাকেন।
বর্তমান যুগের ব্যস্ত মানুষেরা ছোট দৈর্ঘ্যের ভিডিও বেশ পছন্দ করে। টিকটকের জনপ্রিয়তা তারই প্রমাণ। ফেসবুকও ব্যবহারকারীদের সৃজনশীল ও আকর্ষণীয় ছোট দৈর্ঘ্যের রিল ভিডিও তৈরির সুযোগ দেয়। এটি মূলত ইনস্টাগ্রাম রিলের মতো, তবে ফেসবুকের নিজস্ব প্ল্যাটফর্মে তৈরি করা হয়।
ফেসবুক স্টোরি একধরনের সাময়িক পোস্ট। এই ধরনের পোস্ট ২৪ ঘণ্টা ধরে দেখা যায় এবং পরে অদৃশ্য হয়ে যায়। তবে এগুলো একেবারেই ফেসবুক থেকে হারিয়ে যায় না। এগুলো আর্কাইভ নামের এক ফোল্ডারে থাকে। এই ফোল্ডারে সব স্টোরি একই সঙ্গে পাওয়া যায়।
সোশ্যাল মিডিয়াতে দৈনন্দিন জীবনে সুন্দর মুহূর্তগুলো তুলে ধরার একটি দারুণ উপায় হলো ফেসবুক স্টোরি। এর মাধ্যমে ছবি, ভিডিও বা টেক্সট শেয়ার করা যায়, যা ২৪ ঘণ্টার মধ্যে স্বয়ংক্রিয়ভাবে মুছে যায়। তবে, অনেক ব্যবহারকারী জানেন না যে ফেসবুক স্টোরিতে নিজের লোকেশনও যুক্ত করা যায়।
ফেসবুক স্টোরি এখন অনেক জনপ্রিয় হয়ে উঠেছে। বিশেষ করে, যাঁরা সোশ্যাল মিডিয়ায় নিয়মিত সক্রিয় থাকেন, তাঁদের কাছে। তবে ফেসবুক স্টোরি আকর্ষণীয় ও সৃজনশীলভাবে তুলে ধরার জন্য স্টিকার, টেক্সট ও ইফেক্ট ব্যবহারের সুযোগ রয়েছে। এর মাধ্যমে ফেসবুক বন্ধুদের কাছে নিজের অনুভূতিগুলো আরও স্পষ্টভাবে প্রকাশ করা যায়।
নিজেদের অনুভূতি, চিন্তা বা দৈনন্দিন জীবন সৃজনশীলভাবে তুলে ধরতে ফেসবুকের স্টোরি ফিচার ব্যবহার করেন অনেকে। এর মাধ্যমে অডিয়েন্সদের বেশি আকর্ষণ করা যায়। এ ছাড়া সম্প্রতি ফেসবুক স্টোরির মাধ্যমে আয়ের সুযোগও দিচ্ছে মেটা। মনিটাইজেশনের আওতায় থাকা সব দেশের ক্রিয়েটররা এই সুবিধা পাবেন।
ফেসবুকে প্রতিদিন কোটি কোটি মানুষ তাদের চিন্তাভাবনা, ছবি, ভিডিও, খবর, ও অন্যান্য তথ্য শেয়ার করে। আপনি যদি একটি পেজ বা ব্যক্তিগত প্রোফাইল থেকে ফেসবুকে পোস্ট করেন, তবে আপনার পোস্টটি যে দর্শকদের কাছে পৌঁছাবে, তা অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ। কারণ, সঠিক অডিয়েন্সের...
কোনো পোস্ট বেশি মানুষের কাছে পৌঁছানো সোশ্যাল মিডিয়া ব্যবহারকারীদের জন্য গুরুত্বপূর্ণ একটি বিষয়। এ জন্য হ্যাশট্যাগ ব্যবহার করে থাকেন অনেকে। একটি নির্দিষ্ট বিষয় বা ট্রেন্ডকে চিহ্নিত করতে বিভিন্ন পোস্টে এই বিশেষ চিহ্ন (#) যুক্ত করা হয়। বিশেষ করে, ব্যবসায়িক প্রেক্ষাপটে হ্যাশট্যাগের মাধ্যমে বিভিন্ন পণ্য
ফেসবুকে পরিচিত ও অপরিচিত বিভিন্ন ধরনের ব্যক্তিকে যুক্ত করা হয়। তাই সবার সঙ্গে সব ধরনের তথ্য শেয়ার করা সব সময় সুবিধাজনক নয়। এ ক্ষেত্রে কাস্টম লিস্ট ব্যবহার করে ব্যক্তিগত ও পেশাগত জীবন বা নির্দিষ্ট কোনো ইভেন্ট সম্পর্কিত আপডেট শুধু বাছাই করা বন্ধুদের কাছে শেয়ার করতে পারেন।