উত্তরণ
আপনি শিক্ষিত ও সচেতন একজন মানুষ। সম্পর্কের একটি সুন্দর পর্যায়ে আছেন। তবে আপনার সঙ্গীর যে সমস্যার কথা উল্লেখ করেছেন, তা কিন্তু বড় ধরনের আবেগীয়
আমার জীবনে গত কয়েক বছরে অনেক পরিবর্তন এসেছে। এগুলো মানিয়ে নিয়ে প্রতিদিন সকালে ঘুম থেকে উঠে সারা দিন কাটানো অসহ্য হয়ে যাচ্ছে। তিন বছর আগে বাবা মারা গেছেন। মা স্বাভাবিক হতে এক বছর সময় নিয়েছেন। এই এক বছর তিনি একেবারেই বিছানায় পড়ে ছিলেন। এখন কিছুটা ভালো আছেন।
চারদিকের অবস্থা দেখে মানসিক অস্থিরতায় ভুগতে পারেন যে কেউ। কথা ও আচরণে তার ছাপ পড়তে পারে। এ অবস্থায় সামাজিক যোগাযোগমাধ্যম ব্যবহার কমিয়ে দিলে বা টেলিভিশন কম দেখলে কি সমস্যার সমাধান পাওয়া সম্ভব?
প্রেমের সম্পর্ক ভেঙে বিয়ে করেছেন ছেলেটি। নিজেকে তাঁর বিবাহিত স্ত্রীর সঙ্গে তুলনা করে মানসিকভাবে কষ্ট পাচ্ছেন এবং বিষণ্নতায় ভুগছেন। এই অবস্থা থেকে বেরিয়ে আসতে কী করবেন?
আমি জানি না, কেন ইদানীং সবকিছু নেতিবাচক মনে হয়। আমি নিজেকে গুটিয়ে নিয়েছি। শুধু মনে হয়, কেউ আমাকে গুরুত্ব দিচ্ছে না। আমি সবাইকে গুরুত্ব দিয়ে কাজ করে দিই। আমার ভালো কিছু হলেও আমার পরিবারের কারোরই তেমন কোনো আগ্রহ থাকে না। এ জন্য আমি মন খারাপ করে থাকলেও সবাই আমাকে ভুল বোঝে
খুলনা থেকে লেখাপড়া শেষ করে ঢাকায় ফিরে দেখলাম, পরিবারের মানুষেরা আমার ফিরে আসাটাকে ভালোভাবে নিচ্ছে না। তারা চাইছে, আমি বিয়ে করে চলে যাই। ফলে পরিবারের সঙ্গে আমার দূরত্ব তৈরি হয়। চাকরি হলে আমি আলাদা বাসা নিই। এখন দূরে থেকেও যে ভালো আছি, তা নয়। মানসিকভাবে শান্তির জন্য কী করতে পারি?
নারীর প্রসব-পরবর্তী বিষণ্নতা নিয়ে ইদানীং কিছুটা হলেও আলোচনা হচ্ছে—এটা আশাব্যঞ্জক। এ সময় তাঁর মানসিক সুস্থতার জন্য প্রয়োজন পরিবারের সহায়তা।
আমি লেখাপড়া শেষ করে দুই বছর ধরে চাকরির চেষ্টা করছি। কিন্তু হচ্ছে না। ফ্রিল্যান্সার হিসেবে একটা কাজ করছি। সেটা আমার পরিবারের চোখে কোনো কাজ নয়। তারা আমাকে বিয়ের জন্য চাপ দিচ্ছে। এর জন্য আমি একেবারেই প্রস্তুত নই। নিজের সর্বোচ্চ দিয়ে চেষ্টা করছি একটা ভালো চাকরি পাওয়ার। এভাবে চলতে থাকলে আমি এ কাজেও মনোযো
আমি বিভিন্নভাবে সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে বুলিংয়ের শিকার হচ্ছি। পরিবার, এমনকি বন্ধুবান্ধবের কাছেও। এসব আমি নিতে পারছি না। এমনকি সুইসাইড করার চেষ্টাও করেছি দুবার। একবার হাসপাতালে নিতে হয়েছে। তখন আত্মীয়স্বজন, বন্ধুবান্ধবকে মা-বাবা বোঝানোর চেষ্টা করেছেন যে আমি সবার কথার কারণেই ডিপ্রেশনে চলে গেছি।
চিকিৎসক, নার্স তো ‘বাড়ি নিয়ে যান’ বলেই খালাস! কিন্তু অভিভাবক বাচ্চাটিকে বাসায় এনে কী করবেন? কীভাবে এরপর শিশুটির কষ্ট একটু কমানোর উপায় বের করবেন। চোখের সামনে ধুঁকে ধুঁকে মৃত্যুর দিকে এগিয়ে যাওয়ার শিশুকে দেখে নিজেদেরই বা কীভাবে সামলাবেন তাঁরা? স্বাস্থ্যকর্মী, সমাজকর্মী কেউই শিশুটিকে বা পরিবারটিকে তা শ
কর্মজীবী হোন বা গৃহিণী, পুরো গর্ভকাল হবু মায়েদের কাটে নানা রকম চড়াই-উতরাইয়ের মধ্য দিয়ে। নির্ঘুম রাত, বিষণ্নতা, শারীরিক ও মানসিক চাপ, ঘন ঘন মুড সুইং ইত্যাদি ব্যাপার গর্ভকালে খুব স্বাভাবিক। এসব থেকে শরীর ও মন সুস্থ রাখার সহজ উপায় যোগব্যায়াম। মানসিক চাপ কমাতে ও সহজ প্রসবের জন্য গর্ভকালে যোগাব্যায়াম করা
আমার বয়স ২৪ বছর, গৃহিণী। বিয়ে করেছি পাঁচ বছর হয়েছে। বিয়ের পরদিনই আমার স্বামী বলেছে, তার সঙ্গে একটি মেয়ের তিন বছর প্রেমের সম্পর্ক ছিল। একটা সময় সেই মেয়ে তার সঙ্গে সম্পর্ক শেষ করে বাবা-মায়ের পছন্দে অন্য একজনকে বিয়ে করে। ঘটনাটি আমি সহজ এবং স্বাভাবিকভাবেই মেনে নিয়েছি। কিন্তু বছরখানেক আগে দেখলাম আমার স্ব
শিল্পায়নের যুগে কর্মস্থলের চাপ সামলে উঠার লড়াই মানুষের জন্য নতুন নয়। কাজের চাপ আবার সবার জন্য একরকম নয়। অত্যাধুনিক প্রযুক্তির এই যুগের মানুষদের জন্য সেই চাপ একেবারেই ভিন্ন। এক্ষেত্রে জেনারেশনের জেড (জেন জেড) অর্থাৎ বিংশ শতকের শেষ তিন বছর থেকে বর্তমান শতকের প্রথম যুগে জন্ম নেওয়া মার্কিন প্রজন্ম সবচেয়
আলিঙ্গনের চল কমেছিল কোভিডের সময়। বিধিনিষেধ ছিল বলে ঘনিষ্ঠতার ওপর নিষেধের খড়্গ নেমে এসেছিল। সে জন্য তখন হাগ করা বা আলিঙ্গন করা কমেছিল। এখন সে সময় নেই। ফলে এই ফাঁকে জানিয়ে দেওয়া যায় যে, আলিঙ্গনের রয়েছে দারুণ শক্তি। এর ‘স্বাস্থ্য কুশল’ বৈশিষ্ট্যকে অস্বীকার করা যাবে না।
আমার বয়স ২৭ বছর। পাঁচ বছর হলো, আমি একজনকে পছন্দ করি এবং সে-ও আমাকে পছন্দ করে। স্নাতক শেষ করে চাকরিতে যোগদান করে সে আমাকে বিয়ের প্রস্তাব দেয়। আমি অনেক ভেবেচিন্তে হ্যাঁ বলে দিই। কিন্তু আমার বাসা থেকে বিয়ে দিচ্ছে না। কারণ, আমার বড় বোন আছেন, যাঁর এখনো বিয়ে হয়নি। কিন্তু আমি যাকে পছন্দ করি, সে এ ব
আমার ১০ বছরের বিবাহিত সম্পর্ক ভেঙে যাচ্ছে। না চাইতেও সব ওলট-পালট হয়ে যাওয়ায় প্রচণ্ড মানসিক চাপে আছি। স্বামী অন্য নারীতে আসক্ত এবং এ ব্যাপারে সে খুবই সাবলীল। আমার নিশ্বাস নিতে কষ্ট হয় এখন। ঘুমের মধ্যে নিশ্বাস বন্ধ হয়ে আসার অনুভূতি হওয়াটা কি স্বাভাবিক? এই সমস্যা হওয়ার পর থেকেই ভয়ে আছি।
অনেকে নতুন বছর শরীর ফিট রাখার পরিকল্পনা করেছেন। এটি শুধু সুস্বাস্থ্যই নয়, সৌন্দর্যচর্চারও অংশ। বাড়তি ওজন ঝরিয়ে ফিট থাকতে কী করণীয়, তা জানিয়েছেন বিশেষজ্ঞরা।