নিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা

দলীয় শৃঙ্খলা ভঙ্গের অভিযোগে নারায়ণগঞ্জ সিটি নির্বাচনে পরাজিত মেয়র প্রার্থী তৈমুর আলম খন্দকারের প্রাথমিক সদস্যপদও বাতিল করেছে বিএনপি। সেই সঙ্গে তাঁর প্রধান নির্বাচনী এজেন্ট মহানগর সাধারণ সম্পাদক এটিএম কামালেরও সদস্যপদ বাতিল করা হয়েছে।
মঙ্গলবার রাতে এই দুই নেতাকে বহিষ্কারের বিষয়টি গণমাধ্যমে প্রকাশিত হয়। তবে বহিষ্কারের বিষয় তাঁরা কিছুই জানেন না বলে দাবি করেন। তাঁরা জানান, দল থেকে আনুষ্ঠানিকভাবে কোনো চিঠি কিংবা ফোন কল পাননি তাঁরা।
দলীয় সিদ্ধান্তকে উপেক্ষা করে নারায়ণগঞ্জ সিটি করপোরেশনের মেয়রপ্রার্থী হওয়ায় তৈমুর আলম খন্দকারকে এর আগেই চেয়ারপারসনের উপদেষ্টা ও আহ্বায়কের পদ থেকে অব্যাহতি দেওয়া হয়। এবার হারালেন প্রাথমিক সদস্য পদও। এ বিষয়ে তৈমুর আলম খন্দকার আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘আমি তো বলতে পারব না বিষয়টা। আপনাদের কাছ থেকে শুনলাম। নারায়ণগঞ্জে রাজনৈতিক মহামারি চলছে। নৌকার পক্ষে না নামার কারণে এরই মধ্যে আওয়ামী লীগ থেকে অনেককে বহিষ্কার করা হয়েছে। একইভাবে হাতির পক্ষে নামার কারণে এখন বিএনপির লোকজনকে বহিষ্কার করা হচ্ছে। তবে যাই করা হোক না কেন আমি যে অবস্থায় আছি, মনে করি আমি ভালো আছি।’
একই বিষয়ে সাধারণ সম্পাদক এটিএম কামাল বলেন, ‘বিষয়টি আমি সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমে জেনেছি। আমার কাছে আনুষ্ঠানিকভাবে কোনো ফোন বা চিঠি আসেনি। তবে আমাকে যদি বহিষ্কার করা হয়েও থাকে তাতেও আপত্তি নেই। পদ পদবি যেতে পারে, সদস্য পদ যেতে পারে তবুও আমি দলের সমর্থক হিসেব থাকব। দলের সাথেই থাকব।’
২০২১ সালের ২৬ ডিসেম্বর তৈমুর আলম খন্দকারকে জেলা বিএনপির আহ্বায়ক পদ থেকে অব্যাহতি দেওয়া হয়েছিল। নির্বাচনের মাঠে অনড় থাকায় নতুন বছরের ২ জানুয়ারি তাঁকে বিএনপির চেয়ারপারসনের উপদেষ্টা পদ থেকেও অব্যাহতি দেওয়া হয়েছে।

দলীয় শৃঙ্খলা ভঙ্গের অভিযোগে নারায়ণগঞ্জ সিটি নির্বাচনে পরাজিত মেয়র প্রার্থী তৈমুর আলম খন্দকারের প্রাথমিক সদস্যপদও বাতিল করেছে বিএনপি। সেই সঙ্গে তাঁর প্রধান নির্বাচনী এজেন্ট মহানগর সাধারণ সম্পাদক এটিএম কামালেরও সদস্যপদ বাতিল করা হয়েছে।
মঙ্গলবার রাতে এই দুই নেতাকে বহিষ্কারের বিষয়টি গণমাধ্যমে প্রকাশিত হয়। তবে বহিষ্কারের বিষয় তাঁরা কিছুই জানেন না বলে দাবি করেন। তাঁরা জানান, দল থেকে আনুষ্ঠানিকভাবে কোনো চিঠি কিংবা ফোন কল পাননি তাঁরা।
দলীয় সিদ্ধান্তকে উপেক্ষা করে নারায়ণগঞ্জ সিটি করপোরেশনের মেয়রপ্রার্থী হওয়ায় তৈমুর আলম খন্দকারকে এর আগেই চেয়ারপারসনের উপদেষ্টা ও আহ্বায়কের পদ থেকে অব্যাহতি দেওয়া হয়। এবার হারালেন প্রাথমিক সদস্য পদও। এ বিষয়ে তৈমুর আলম খন্দকার আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘আমি তো বলতে পারব না বিষয়টা। আপনাদের কাছ থেকে শুনলাম। নারায়ণগঞ্জে রাজনৈতিক মহামারি চলছে। নৌকার পক্ষে না নামার কারণে এরই মধ্যে আওয়ামী লীগ থেকে অনেককে বহিষ্কার করা হয়েছে। একইভাবে হাতির পক্ষে নামার কারণে এখন বিএনপির লোকজনকে বহিষ্কার করা হচ্ছে। তবে যাই করা হোক না কেন আমি যে অবস্থায় আছি, মনে করি আমি ভালো আছি।’
একই বিষয়ে সাধারণ সম্পাদক এটিএম কামাল বলেন, ‘বিষয়টি আমি সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমে জেনেছি। আমার কাছে আনুষ্ঠানিকভাবে কোনো ফোন বা চিঠি আসেনি। তবে আমাকে যদি বহিষ্কার করা হয়েও থাকে তাতেও আপত্তি নেই। পদ পদবি যেতে পারে, সদস্য পদ যেতে পারে তবুও আমি দলের সমর্থক হিসেব থাকব। দলের সাথেই থাকব।’
২০২১ সালের ২৬ ডিসেম্বর তৈমুর আলম খন্দকারকে জেলা বিএনপির আহ্বায়ক পদ থেকে অব্যাহতি দেওয়া হয়েছিল। নির্বাচনের মাঠে অনড় থাকায় নতুন বছরের ২ জানুয়ারি তাঁকে বিএনপির চেয়ারপারসনের উপদেষ্টা পদ থেকেও অব্যাহতি দেওয়া হয়েছে।

আসন্ন ত্রয়োদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনকে সামনে রেখে জমিয়তে উলামায়ে বাংলাদেশের সঙ্গে বিএনপির আসন সমঝোতা হয়েছে। এরই অংশ হিসেবে বিএনপি চারটি আসন ছেড়ে দিয়েছে। এসব আসনে জমিয়তে উলামায়ের প্রার্থীকে সমর্থন দেবে বিএনপি।
১ ঘণ্টা আগে
বিএনপির চেয়ারপারসন ও সাবেক প্রধানমন্ত্রী খালেদা জিয়ার সঙ্গে কাটানো সময়ের স্মৃতিচারণা করলেন তাঁর নাতনি জাইমা রহমান। বিএনপির ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান তারেক রহমানের কন্যা জাইমা।
১ ঘণ্টা আগে
সাত ঘণ্টায় ১২ লাখ টাকার বেশি নির্বাচনী অনুদান পেয়েছেন ঢাকা-৯ আসনের সংসদ সদস্য প্রার্থী ও জাতীয় নাগরিক পার্টির (এনসিপি) জ্যেষ্ঠ যুগ্ম সদস্যসচিব ডা. তাসনিম জারা। আজ মঙ্গলবার ভোরে সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যম ফেসবুকে নিজের ভেরিফায়েড পেজে তিনি এ কথা জানান।
৪ ঘণ্টা আগে
জাতীয় নাগরিক পার্টির (এনসিপি) যুগ্ম আহ্বায়ক তাজনূভা জাবীন ও মুখ্য সমন্বয়ক নাসীরুদ্দীন পাটওয়ারী মনোনয়নপত্র সংগ্রহ করেছেন। আজ সোমবার আঞ্চলিক নির্বাচন কমিশনার কার্যালয় থেকে তাজনূভা জাবীন ঢাকা-১৭ ও নাসীরুদ্দীন ঢাকা-১৮ আসনের মনোনয়নপত্র নেন।
১৪ ঘণ্টা আগেনিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা

আসন্ন ত্রয়োদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনকে সামনে রেখে জমিয়তে উলামায়ে বাংলাদেশের সঙ্গে বিএনপির আসন সমঝোতা হয়েছে। এরই অংশ হিসেবে বিএনপি চারটি আসন ছেড়ে দিয়েছে।
এসব আসনে বিএনপি কোনো প্রার্থী দেবে না বলে জানিয়েছেন দলের মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীর।
আজ মঙ্গলবার দুপুরে গুলশানে চেয়ারপারসনের কার্যালয়ে সংবাদ সম্মেলনে জমিয়তের জন্য আসন সমঝোতার কথা জানান তিনি।
যেসব আসনে ছাড় সমঝোতা হয়েছে সেগুলোর মধ্যে জমিয়তে উলামায়ে ইসলাম বাংলাদেশের আমির উবায়দুল্লাহ ফারুক সিলেট-৫, দলের মহাসচিব মঞ্জুরুল ইসলাম আফেন্দী নীলফামারী-১, জুনায়েদ আল হাবিব ব্রাহ্মণবাড়িয়া-২, মনির হোসেন কাসেমী নারায়ণগঞ্জ-৪ প্রার্থী হবেন।
উল্লেখ্য, ব্রাহ্মণবাড়িয়া-২ (সরাইল-আশুগঞ্জ) আসনে আগামী জাতীয় সংসদ নির্বাচনে প্রতিদ্বন্দ্বিতা করতে চান সাবেক সংসদ সদস্য ও বিএনপির আন্তর্জাতিক–বিষয়ক সহসম্পাদক রুমিন ফারহানা। দলীয় মনোনয়ন না পেলে স্বতন্ত্র প্রার্থী হিসেবে প্রতিদ্বন্দ্বিতা করার ইঙ্গিত দিয়েছেন তিনি।

আসন্ন ত্রয়োদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনকে সামনে রেখে জমিয়তে উলামায়ে বাংলাদেশের সঙ্গে বিএনপির আসন সমঝোতা হয়েছে। এরই অংশ হিসেবে বিএনপি চারটি আসন ছেড়ে দিয়েছে।
এসব আসনে বিএনপি কোনো প্রার্থী দেবে না বলে জানিয়েছেন দলের মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীর।
আজ মঙ্গলবার দুপুরে গুলশানে চেয়ারপারসনের কার্যালয়ে সংবাদ সম্মেলনে জমিয়তের জন্য আসন সমঝোতার কথা জানান তিনি।
যেসব আসনে ছাড় সমঝোতা হয়েছে সেগুলোর মধ্যে জমিয়তে উলামায়ে ইসলাম বাংলাদেশের আমির উবায়দুল্লাহ ফারুক সিলেট-৫, দলের মহাসচিব মঞ্জুরুল ইসলাম আফেন্দী নীলফামারী-১, জুনায়েদ আল হাবিব ব্রাহ্মণবাড়িয়া-২, মনির হোসেন কাসেমী নারায়ণগঞ্জ-৪ প্রার্থী হবেন।
উল্লেখ্য, ব্রাহ্মণবাড়িয়া-২ (সরাইল-আশুগঞ্জ) আসনে আগামী জাতীয় সংসদ নির্বাচনে প্রতিদ্বন্দ্বিতা করতে চান সাবেক সংসদ সদস্য ও বিএনপির আন্তর্জাতিক–বিষয়ক সহসম্পাদক রুমিন ফারহানা। দলীয় মনোনয়ন না পেলে স্বতন্ত্র প্রার্থী হিসেবে প্রতিদ্বন্দ্বিতা করার ইঙ্গিত দিয়েছেন তিনি।

২০২০ সালের ২৬ ডিসেম্বর তৈমুর আলম খন্দকারকে জেলা বিএনপির আহ্বায়ক পদ থেকে অব্যাহতি দেওয়া হয়েছিল। নির্বাচনের মাঠে অনড় থাকায় নতুন বছরের ২ জানুয়ারি তাঁকে বিএনপির চেয়ারপারসনের উপদেষ্টা পদ থেকেও অব্যাহতি দেওয়া হয়েছে।
১৯ জানুয়ারি ২০২২
বিএনপির চেয়ারপারসন ও সাবেক প্রধানমন্ত্রী খালেদা জিয়ার সঙ্গে কাটানো সময়ের স্মৃতিচারণা করলেন তাঁর নাতনি জাইমা রহমান। বিএনপির ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান তারেক রহমানের কন্যা জাইমা।
১ ঘণ্টা আগে
সাত ঘণ্টায় ১২ লাখ টাকার বেশি নির্বাচনী অনুদান পেয়েছেন ঢাকা-৯ আসনের সংসদ সদস্য প্রার্থী ও জাতীয় নাগরিক পার্টির (এনসিপি) জ্যেষ্ঠ যুগ্ম সদস্যসচিব ডা. তাসনিম জারা। আজ মঙ্গলবার ভোরে সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যম ফেসবুকে নিজের ভেরিফায়েড পেজে তিনি এ কথা জানান।
৪ ঘণ্টা আগে
জাতীয় নাগরিক পার্টির (এনসিপি) যুগ্ম আহ্বায়ক তাজনূভা জাবীন ও মুখ্য সমন্বয়ক নাসীরুদ্দীন পাটওয়ারী মনোনয়নপত্র সংগ্রহ করেছেন। আজ সোমবার আঞ্চলিক নির্বাচন কমিশনার কার্যালয় থেকে তাজনূভা জাবীন ঢাকা-১৭ ও নাসীরুদ্দীন ঢাকা-১৮ আসনের মনোনয়নপত্র নেন।
১৪ ঘণ্টা আগেআজকের পত্রিকা ডেস্ক

বিএনপির চেয়ারপারসন ও সাবেক প্রধানমন্ত্রী খালেদা জিয়ার সঙ্গে কাটানো সময়ের স্মৃতিচারণা করলেন তাঁর নাতনি জাইমা রহমান। বিএনপির ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান তারেক রহমানের কন্যা জাইমা। তিনি আজ মঙ্গলবার সামাজিক যোগাযোগমাধ্যম ফেসবুকে এক আবেগঘন পোস্টে দাদু খালেদা জিয়ার সঙ্গে তাঁর সম্পর্ক কেমন ছিল, সে কথা তুলে ধরেন।
জাইমার পোস্টটি নিচে তুলে দেওয়া হলো—
দাদুকে নিয়ে আমার সবচেয়ে প্রিয় স্মৃতিগুলোর একটি হলো, পরিবারকে আগলে রাখা একজন অভিভাবক হিসেবে তিনি কতটা মমতাময়ী ছিলেন! আমার বয়স তখন এগারো। আমাদের স্কুলের ফুটবল টিম একটা টুর্নামেন্ট জিতেছিল, আর আমি মেডেল পেয়েছিলাম। আম্মু আমাকে সরাসরি দাদুর অফিসে নিয়ে গিয়েছিলেন, আমি যেন নিজেই দাদুকে আমার বিজয়ের গল্পটা বলতে পারি; তাঁকে আমার বিজয়ের মেডেলটা দেখাতে পারি। আমি খুব উচ্ছ্বসিত হয়ে গোলকিপার হিসেবে কী কী করেছি, সেটা বলছিলাম; আর স্পষ্ট টের পাচ্ছিলাম, দাদু প্রচন্ড মনোযোগ নিয়ে আমাকে শুনছেন। তিনি এতটাই গর্বিত হয়েছিলেন যে পরে সেই গল্পটা তিনি অন্যদের কাছেও বলতেন।
আমি সব সময়ই জানতাম, আমার দাদুর কাঁধে একটা দেশের দায়িত্ব। তবুও আমার স্মৃতিতে দাদু হলেন পরিবারকে আগলে রাখা একজন মমতাময়ী অভিভাবক। লাখো মানুষের কাছে তিনি ছিলেন দেশের প্রধানমন্ত্রী। কিন্তু আমার আর আমার কাজিনদের কাছে তিনি ছিলেন ‘দাদু’। আমাদের ‘দাদু’। তিনি সব সময় আমাদের খেয়াল রাখতেন, আমাদের জন্য সময় বের করতেন, আর যেসব মুহূর্ত আমাদের কাছে গুরুত্বপূর্ণ ছিল, সেগুলোতে আমাদের সাহস দিতেন, উজ্জীবিত করতেন।
এই ছোট ছোট মুহূর্তগুলো থেকেই আমি নেতৃত্বের প্রথম শিক্ষা পাই। সেটি হলো, নম্রতা, আন্তরিকতা আর মন দিয়ে শোনার মানসিকতা।
বাংলাদেশের বাইরে কাটানো সতেরোটা বছর আমার জীবন অনেকভাবে বদলে দিয়েছে। কিন্তু আমি কখনোই আমার শিকড় ভুলে যাইনি। কারণ, আমাদের সত্তার যে ভিত্তি, আমাদের যে সংস্কৃতি ও মূল্যবোধ; সেটিই আমাদেরকে মানুষ হিসেবে গড়ে তোলে, পরিচয় বহন করে। প্রবাসে থাকা দ্বিতীয় ও তৃতীয় প্রজন্মের অনেক বাংলাদেশির মতো আমিও নিজ দেশের বাইরে, ভিন্ন দেশে অনেকগুলো বছর কাটিয়েছি। লন্ডনের দিনগুলো আমাকে বাস্তববাদী করেছে, একটা বৈশ্বিক দৃষ্টিভঙ্গি দিয়েছে। যদিও আমার হৃদয়-মন সব সময় বাংলাদেশেই ছিল।
প্রাতিষ্ঠানিক শিক্ষা আমাকে শৃঙ্খলা ও বিষয়ভিত্তিক জ্ঞান শিখিয়েছে। তবে মানুষের সঙ্গে কাজ করা আমাকে শিখিয়েছে আরও অনেক বেশি; শিখিয়েছে দায়িত্বশীল হতে, বিপদগ্রস্তের পাশে দাঁড়াতে। আইন পেশায় কাজ করার সময় কাছ থেকে দেখা মানুষগুলোর গল্প, আর সেই গল্পগুলোর যৌক্তিক এবং আইনগত সমাধান খোঁজার দায়িত্ব আমাকে আলোড়িত করে। প্রত্যেক ক্লায়েন্ট, প্রতিটি মামলা, প্রতিটি মানুষের সমস্যা, কারও না কারও জীবনের সঙ্গে গভীরভাবে জড়িত। যারা ন্যায়বিচার থেকে বঞ্চিত হয়েছেন, অবহেলার শিকার হয়েছেন, তাঁদের পাশে দাঁড়িয়ে সেই বিশ্বাস দিতে হয় যে তাঁদের বিষয়টি দেখা হচ্ছে, শোনা হচ্ছে, সমাধানের চেষ্টা করা হচ্ছে। কারও জীবনের সবচেয়ে কঠিন দিনে তাঁর পাশে দাঁড়ানোর অভিজ্ঞতা যে শিক্ষাটা দেয়, সেটা কোনো ক্লাসরুম দিতে পারে না। এই প্রতিটা ধাপ আমাকে ভাবতে শিখিয়েছে, মানুষ হিসেবে কেমন হতে চাই।
আমি আমার ‘দাদা’কে কখনো দেখিনি। কিন্তু তাঁর সততা আর দেশপ্রেমের কথা সব সময় শুনে এসেছি। ‘দাদু’ আর ‘আব্বু’ সেই আদর্শটাই বয়ে নিয়ে চলেছেন। চব্বিশের গণ-অভ্যুত্থানের সময় এবং ৫ আগস্টের আগে-পরের সময়টাতে আমি যতটুকু পেরেছি, নেপথ্যে থেকে সাধ্যমতো ভূমিকা রাখার চেষ্টা করেছি। অধিকাংশ সময় বলেছি কম, বরং শুনেছি বেশি। ছোট ছোট কাজের মাধ্যমে তাঁদের বোঝা একটু হালকা করার চেষ্টা করেছি।
অনেকগুলো বছর পর দেশে ফিরছি। দেশে ফেরা মানে আবেগ আর অনুভূতির এক অনন্য সংমিশ্রণ। দেশে ফিরে ইনশা আল্লাহ, আমি ‘দাদু’র পাশে থাকতে চাই। এই সময়টাতে আব্বুকে সর্বাত্মক সহায়তা করতে চাই। একজন দায়িত্বশীল নাগরিক হিসেবে দেশের জন্য সর্বস্ব দিয়ে সর্বোচ্চ ভূমিকা রাখতে চাই। নিজের চোখে, নিজের অভিজ্ঞতায় প্রিয় বাংলাদেশকে নতুন করে জানতে চাই; মানুষের সঙ্গে সামনাসামনি কথা বলতে চাই। যেভাবে এগুনো দরকার, আমি চাই বাংলাদেশ আবারো সেভাবে সামনে এগিয়ে যাক, গর্জে উঠুক।
আমি জানি, আমার পরিবারকে ঘিরে দেশের জনগণের কৌতূহল রয়েছে, প্রত্যাশা রয়েছে। সেটি কখনো আশার, কখনো প্রশ্নের। সেই প্রত্যাশা পূরণের দায়ভারও রয়েছে। জনগণের সেই প্রত্যাশা পূরণের চাপ আমরা সবাই কোনো না কোনোভাবে অনুভব করি; পরিবারে, বন্ধুত্বে, সমাজে।
সংক্ষেপে, আমার নিজের ভাষায়, এই হলো আমার গল্প। আমাদের প্রত্যেকের জীবনে একটা নিজস্ব গল্প আছে। এই গল্পগুলোকে ধারণ করে আমরা সবাই হয়তো একসঙ্গে বাকি পথটা হাঁটতে পারি।

বিএনপির চেয়ারপারসন ও সাবেক প্রধানমন্ত্রী খালেদা জিয়ার সঙ্গে কাটানো সময়ের স্মৃতিচারণা করলেন তাঁর নাতনি জাইমা রহমান। বিএনপির ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান তারেক রহমানের কন্যা জাইমা। তিনি আজ মঙ্গলবার সামাজিক যোগাযোগমাধ্যম ফেসবুকে এক আবেগঘন পোস্টে দাদু খালেদা জিয়ার সঙ্গে তাঁর সম্পর্ক কেমন ছিল, সে কথা তুলে ধরেন।
জাইমার পোস্টটি নিচে তুলে দেওয়া হলো—
দাদুকে নিয়ে আমার সবচেয়ে প্রিয় স্মৃতিগুলোর একটি হলো, পরিবারকে আগলে রাখা একজন অভিভাবক হিসেবে তিনি কতটা মমতাময়ী ছিলেন! আমার বয়স তখন এগারো। আমাদের স্কুলের ফুটবল টিম একটা টুর্নামেন্ট জিতেছিল, আর আমি মেডেল পেয়েছিলাম। আম্মু আমাকে সরাসরি দাদুর অফিসে নিয়ে গিয়েছিলেন, আমি যেন নিজেই দাদুকে আমার বিজয়ের গল্পটা বলতে পারি; তাঁকে আমার বিজয়ের মেডেলটা দেখাতে পারি। আমি খুব উচ্ছ্বসিত হয়ে গোলকিপার হিসেবে কী কী করেছি, সেটা বলছিলাম; আর স্পষ্ট টের পাচ্ছিলাম, দাদু প্রচন্ড মনোযোগ নিয়ে আমাকে শুনছেন। তিনি এতটাই গর্বিত হয়েছিলেন যে পরে সেই গল্পটা তিনি অন্যদের কাছেও বলতেন।
আমি সব সময়ই জানতাম, আমার দাদুর কাঁধে একটা দেশের দায়িত্ব। তবুও আমার স্মৃতিতে দাদু হলেন পরিবারকে আগলে রাখা একজন মমতাময়ী অভিভাবক। লাখো মানুষের কাছে তিনি ছিলেন দেশের প্রধানমন্ত্রী। কিন্তু আমার আর আমার কাজিনদের কাছে তিনি ছিলেন ‘দাদু’। আমাদের ‘দাদু’। তিনি সব সময় আমাদের খেয়াল রাখতেন, আমাদের জন্য সময় বের করতেন, আর যেসব মুহূর্ত আমাদের কাছে গুরুত্বপূর্ণ ছিল, সেগুলোতে আমাদের সাহস দিতেন, উজ্জীবিত করতেন।
এই ছোট ছোট মুহূর্তগুলো থেকেই আমি নেতৃত্বের প্রথম শিক্ষা পাই। সেটি হলো, নম্রতা, আন্তরিকতা আর মন দিয়ে শোনার মানসিকতা।
বাংলাদেশের বাইরে কাটানো সতেরোটা বছর আমার জীবন অনেকভাবে বদলে দিয়েছে। কিন্তু আমি কখনোই আমার শিকড় ভুলে যাইনি। কারণ, আমাদের সত্তার যে ভিত্তি, আমাদের যে সংস্কৃতি ও মূল্যবোধ; সেটিই আমাদেরকে মানুষ হিসেবে গড়ে তোলে, পরিচয় বহন করে। প্রবাসে থাকা দ্বিতীয় ও তৃতীয় প্রজন্মের অনেক বাংলাদেশির মতো আমিও নিজ দেশের বাইরে, ভিন্ন দেশে অনেকগুলো বছর কাটিয়েছি। লন্ডনের দিনগুলো আমাকে বাস্তববাদী করেছে, একটা বৈশ্বিক দৃষ্টিভঙ্গি দিয়েছে। যদিও আমার হৃদয়-মন সব সময় বাংলাদেশেই ছিল।
প্রাতিষ্ঠানিক শিক্ষা আমাকে শৃঙ্খলা ও বিষয়ভিত্তিক জ্ঞান শিখিয়েছে। তবে মানুষের সঙ্গে কাজ করা আমাকে শিখিয়েছে আরও অনেক বেশি; শিখিয়েছে দায়িত্বশীল হতে, বিপদগ্রস্তের পাশে দাঁড়াতে। আইন পেশায় কাজ করার সময় কাছ থেকে দেখা মানুষগুলোর গল্প, আর সেই গল্পগুলোর যৌক্তিক এবং আইনগত সমাধান খোঁজার দায়িত্ব আমাকে আলোড়িত করে। প্রত্যেক ক্লায়েন্ট, প্রতিটি মামলা, প্রতিটি মানুষের সমস্যা, কারও না কারও জীবনের সঙ্গে গভীরভাবে জড়িত। যারা ন্যায়বিচার থেকে বঞ্চিত হয়েছেন, অবহেলার শিকার হয়েছেন, তাঁদের পাশে দাঁড়িয়ে সেই বিশ্বাস দিতে হয় যে তাঁদের বিষয়টি দেখা হচ্ছে, শোনা হচ্ছে, সমাধানের চেষ্টা করা হচ্ছে। কারও জীবনের সবচেয়ে কঠিন দিনে তাঁর পাশে দাঁড়ানোর অভিজ্ঞতা যে শিক্ষাটা দেয়, সেটা কোনো ক্লাসরুম দিতে পারে না। এই প্রতিটা ধাপ আমাকে ভাবতে শিখিয়েছে, মানুষ হিসেবে কেমন হতে চাই।
আমি আমার ‘দাদা’কে কখনো দেখিনি। কিন্তু তাঁর সততা আর দেশপ্রেমের কথা সব সময় শুনে এসেছি। ‘দাদু’ আর ‘আব্বু’ সেই আদর্শটাই বয়ে নিয়ে চলেছেন। চব্বিশের গণ-অভ্যুত্থানের সময় এবং ৫ আগস্টের আগে-পরের সময়টাতে আমি যতটুকু পেরেছি, নেপথ্যে থেকে সাধ্যমতো ভূমিকা রাখার চেষ্টা করেছি। অধিকাংশ সময় বলেছি কম, বরং শুনেছি বেশি। ছোট ছোট কাজের মাধ্যমে তাঁদের বোঝা একটু হালকা করার চেষ্টা করেছি।
অনেকগুলো বছর পর দেশে ফিরছি। দেশে ফেরা মানে আবেগ আর অনুভূতির এক অনন্য সংমিশ্রণ। দেশে ফিরে ইনশা আল্লাহ, আমি ‘দাদু’র পাশে থাকতে চাই। এই সময়টাতে আব্বুকে সর্বাত্মক সহায়তা করতে চাই। একজন দায়িত্বশীল নাগরিক হিসেবে দেশের জন্য সর্বস্ব দিয়ে সর্বোচ্চ ভূমিকা রাখতে চাই। নিজের চোখে, নিজের অভিজ্ঞতায় প্রিয় বাংলাদেশকে নতুন করে জানতে চাই; মানুষের সঙ্গে সামনাসামনি কথা বলতে চাই। যেভাবে এগুনো দরকার, আমি চাই বাংলাদেশ আবারো সেভাবে সামনে এগিয়ে যাক, গর্জে উঠুক।
আমি জানি, আমার পরিবারকে ঘিরে দেশের জনগণের কৌতূহল রয়েছে, প্রত্যাশা রয়েছে। সেটি কখনো আশার, কখনো প্রশ্নের। সেই প্রত্যাশা পূরণের দায়ভারও রয়েছে। জনগণের সেই প্রত্যাশা পূরণের চাপ আমরা সবাই কোনো না কোনোভাবে অনুভব করি; পরিবারে, বন্ধুত্বে, সমাজে।
সংক্ষেপে, আমার নিজের ভাষায়, এই হলো আমার গল্প। আমাদের প্রত্যেকের জীবনে একটা নিজস্ব গল্প আছে। এই গল্পগুলোকে ধারণ করে আমরা সবাই হয়তো একসঙ্গে বাকি পথটা হাঁটতে পারি।

২০২০ সালের ২৬ ডিসেম্বর তৈমুর আলম খন্দকারকে জেলা বিএনপির আহ্বায়ক পদ থেকে অব্যাহতি দেওয়া হয়েছিল। নির্বাচনের মাঠে অনড় থাকায় নতুন বছরের ২ জানুয়ারি তাঁকে বিএনপির চেয়ারপারসনের উপদেষ্টা পদ থেকেও অব্যাহতি দেওয়া হয়েছে।
১৯ জানুয়ারি ২০২২
আসন্ন ত্রয়োদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনকে সামনে রেখে জমিয়তে উলামায়ে বাংলাদেশের সঙ্গে বিএনপির আসন সমঝোতা হয়েছে। এরই অংশ হিসেবে বিএনপি চারটি আসন ছেড়ে দিয়েছে। এসব আসনে জমিয়তে উলামায়ের প্রার্থীকে সমর্থন দেবে বিএনপি।
১ ঘণ্টা আগে
সাত ঘণ্টায় ১২ লাখ টাকার বেশি নির্বাচনী অনুদান পেয়েছেন ঢাকা-৯ আসনের সংসদ সদস্য প্রার্থী ও জাতীয় নাগরিক পার্টির (এনসিপি) জ্যেষ্ঠ যুগ্ম সদস্যসচিব ডা. তাসনিম জারা। আজ মঙ্গলবার ভোরে সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যম ফেসবুকে নিজের ভেরিফায়েড পেজে তিনি এ কথা জানান।
৪ ঘণ্টা আগে
জাতীয় নাগরিক পার্টির (এনসিপি) যুগ্ম আহ্বায়ক তাজনূভা জাবীন ও মুখ্য সমন্বয়ক নাসীরুদ্দীন পাটওয়ারী মনোনয়নপত্র সংগ্রহ করেছেন। আজ সোমবার আঞ্চলিক নির্বাচন কমিশনার কার্যালয় থেকে তাজনূভা জাবীন ঢাকা-১৭ ও নাসীরুদ্দীন ঢাকা-১৮ আসনের মনোনয়নপত্র নেন।
১৪ ঘণ্টা আগেনিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা

সাত ঘণ্টায় ১২ লাখ টাকার বেশি নির্বাচনী অনুদান পেয়েছেন ঢাকা-৯ আসনের সংসদ সদস্য প্রার্থী ও জাতীয় নাগরিক পার্টির (এনসিপি) জ্যেষ্ঠ যুগ্ম সদস্যসচিব ডা. তাসনিম জারা। আজ মঙ্গলবার ভোরে সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যম ফেসবুকে নিজের ভেরিফায়েড পেজে তিনি এ কথা জানান।
ফেসবুক পোস্টে তাসনিম জারা লিখেছেন, ‘মাত্র ৭ ঘণ্টায় আপনারা ১২ লাখ টাকারও বেশি পাঠিয়েছেন। এতটা অভূতপূর্বভাবে আপনারা পাশে দাঁড়াবেন, তা সত্যিই আমাদের কল্পনার বাইরে ছিল। আপনাদের প্রতি আন্তরিক কৃতজ্ঞতা।’
তাসনিম জারা আরও জানান, তাদের মোট লক্ষ্যমাত্রা ৪৬ লাখ ৯৩ হাজার ৫৮০ টাকা। আর ৩৪ লাখ টাকা সংগ্রহ সম্পন্ন হলেই তহবিল সংগ্রহ বন্ধ করে দেওয়া হবে।
তাসনিম জারা ফেসবুক পোস্টে লিখেছেন, ‘আমরা অবগত আছি, যে রাত (সোমবার) ২টার পর থেকে নির্ধারিত লিমিট অতিক্রম করার কারণে বিকাশে আর টাকা পাঠানো যাচ্ছে না। আপাতত ব্যাংক অ্যাকাউন্টের মাধ্যমে ডোনেশান গ্রহণ করা যাচ্ছে।’
গতকাল সোমবার নির্বাচনী তহবিল সংগ্রহ শুরু করেন তাসনিম জারা। সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমে পোস্ট দিয়ে সহায়তা চান তিনি।
তাসনিম জারা গতকাল রাতে আরেকটি পোস্টে লিখেছেন, ‘আপনাদের আগেই বলেছি, আমরা স্বচ্ছভাবে টাকা উত্তোলন ও খরচ করব। তাই আপনাদের সঙ্গে স্ক্রিনশট শেয়ার করছি। এ দুটি অ্যাকাউন্ট শূন্য থেকে শুরু হয়েছে। আর্থিক স্বচ্ছতা বজায় রাখতে আপনাদের সম্পূর্ণ হিসাব দেওয়া হবে।’
ত্রয়োদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনে অংশ নিতে ঢাকা-৯ (খিলগাঁও, সবুজবাগ, মুগদা, মান্ডা) আসনের মনোনয়নপত্র কিনেছেন তাসনিম জারা। ঢাকা-৯ আসন ঢাকা দক্ষিণ সিটি করপোরেশনের (ডিএসসিসি) ১, ২, ৩, ৪, ৫, ৬, ৭, ৭১, ৭২, ৭৩, ৭৪ ও ৭৫ নম্বর ওয়ার্ড তথা সবুজবাগ, খিলগাঁও, মুগদা ও মান্ডা থানা নিয়ে গঠিত।
এই আসনটিতে বিএনপি এখনো প্রার্থী না দিলেও বাংলাদেশ জামায়াতে ইসলামী দিয়েছে। এই আসনে জামায়াতের প্রাথমিক মনোনীত প্রার্থী কবির আহমদ।

সাত ঘণ্টায় ১২ লাখ টাকার বেশি নির্বাচনী অনুদান পেয়েছেন ঢাকা-৯ আসনের সংসদ সদস্য প্রার্থী ও জাতীয় নাগরিক পার্টির (এনসিপি) জ্যেষ্ঠ যুগ্ম সদস্যসচিব ডা. তাসনিম জারা। আজ মঙ্গলবার ভোরে সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যম ফেসবুকে নিজের ভেরিফায়েড পেজে তিনি এ কথা জানান।
ফেসবুক পোস্টে তাসনিম জারা লিখেছেন, ‘মাত্র ৭ ঘণ্টায় আপনারা ১২ লাখ টাকারও বেশি পাঠিয়েছেন। এতটা অভূতপূর্বভাবে আপনারা পাশে দাঁড়াবেন, তা সত্যিই আমাদের কল্পনার বাইরে ছিল। আপনাদের প্রতি আন্তরিক কৃতজ্ঞতা।’
তাসনিম জারা আরও জানান, তাদের মোট লক্ষ্যমাত্রা ৪৬ লাখ ৯৩ হাজার ৫৮০ টাকা। আর ৩৪ লাখ টাকা সংগ্রহ সম্পন্ন হলেই তহবিল সংগ্রহ বন্ধ করে দেওয়া হবে।
তাসনিম জারা ফেসবুক পোস্টে লিখেছেন, ‘আমরা অবগত আছি, যে রাত (সোমবার) ২টার পর থেকে নির্ধারিত লিমিট অতিক্রম করার কারণে বিকাশে আর টাকা পাঠানো যাচ্ছে না। আপাতত ব্যাংক অ্যাকাউন্টের মাধ্যমে ডোনেশান গ্রহণ করা যাচ্ছে।’
গতকাল সোমবার নির্বাচনী তহবিল সংগ্রহ শুরু করেন তাসনিম জারা। সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমে পোস্ট দিয়ে সহায়তা চান তিনি।
তাসনিম জারা গতকাল রাতে আরেকটি পোস্টে লিখেছেন, ‘আপনাদের আগেই বলেছি, আমরা স্বচ্ছভাবে টাকা উত্তোলন ও খরচ করব। তাই আপনাদের সঙ্গে স্ক্রিনশট শেয়ার করছি। এ দুটি অ্যাকাউন্ট শূন্য থেকে শুরু হয়েছে। আর্থিক স্বচ্ছতা বজায় রাখতে আপনাদের সম্পূর্ণ হিসাব দেওয়া হবে।’
ত্রয়োদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনে অংশ নিতে ঢাকা-৯ (খিলগাঁও, সবুজবাগ, মুগদা, মান্ডা) আসনের মনোনয়নপত্র কিনেছেন তাসনিম জারা। ঢাকা-৯ আসন ঢাকা দক্ষিণ সিটি করপোরেশনের (ডিএসসিসি) ১, ২, ৩, ৪, ৫, ৬, ৭, ৭১, ৭২, ৭৩, ৭৪ ও ৭৫ নম্বর ওয়ার্ড তথা সবুজবাগ, খিলগাঁও, মুগদা ও মান্ডা থানা নিয়ে গঠিত।
এই আসনটিতে বিএনপি এখনো প্রার্থী না দিলেও বাংলাদেশ জামায়াতে ইসলামী দিয়েছে। এই আসনে জামায়াতের প্রাথমিক মনোনীত প্রার্থী কবির আহমদ।

২০২০ সালের ২৬ ডিসেম্বর তৈমুর আলম খন্দকারকে জেলা বিএনপির আহ্বায়ক পদ থেকে অব্যাহতি দেওয়া হয়েছিল। নির্বাচনের মাঠে অনড় থাকায় নতুন বছরের ২ জানুয়ারি তাঁকে বিএনপির চেয়ারপারসনের উপদেষ্টা পদ থেকেও অব্যাহতি দেওয়া হয়েছে।
১৯ জানুয়ারি ২০২২
আসন্ন ত্রয়োদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনকে সামনে রেখে জমিয়তে উলামায়ে বাংলাদেশের সঙ্গে বিএনপির আসন সমঝোতা হয়েছে। এরই অংশ হিসেবে বিএনপি চারটি আসন ছেড়ে দিয়েছে। এসব আসনে জমিয়তে উলামায়ের প্রার্থীকে সমর্থন দেবে বিএনপি।
১ ঘণ্টা আগে
বিএনপির চেয়ারপারসন ও সাবেক প্রধানমন্ত্রী খালেদা জিয়ার সঙ্গে কাটানো সময়ের স্মৃতিচারণা করলেন তাঁর নাতনি জাইমা রহমান। বিএনপির ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান তারেক রহমানের কন্যা জাইমা।
১ ঘণ্টা আগে
জাতীয় নাগরিক পার্টির (এনসিপি) যুগ্ম আহ্বায়ক তাজনূভা জাবীন ও মুখ্য সমন্বয়ক নাসীরুদ্দীন পাটওয়ারী মনোনয়নপত্র সংগ্রহ করেছেন। আজ সোমবার আঞ্চলিক নির্বাচন কমিশনার কার্যালয় থেকে তাজনূভা জাবীন ঢাকা-১৭ ও নাসীরুদ্দীন ঢাকা-১৮ আসনের মনোনয়নপত্র নেন।
১৪ ঘণ্টা আগেনিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা

জাতীয় নাগরিক পার্টির (এনসিপি) যুগ্ম আহ্বায়ক তাজনূভা জাবীন ও মুখ্য সমন্বয়ক নাসীরুদ্দীন পাটওয়ারী মনোনয়নপত্র সংগ্রহ করেছেন। আজ সোমবার আঞ্চলিক নির্বাচন কমিশনার কার্যালয় থেকে তাজনূভা জাবীন ঢাকা-১৭ ও নাসীরুদ্দীন ঢাকা-১৮ আসনের মনোনয়নপত্র নেন।
তাজনূভা জাবীন সামাজিক যোগাযোগমাধ্যম ফেসবুকে নিজের ভেরিফায়েড প্রোফাইলে দেওয়া পোস্টে বলেন, ‘আগামী জাতীয় সংসদ নির্বাচনে প্রতিদ্বন্দ্বিতা করার লক্ষ্যে ঢাকা-১৭ আসন থেকে মনোনয়ন ফরম সংগ্রহ করেছি আজকে। আমার জন্য দোয়া করবেন আপনারা। আমার দল এনসিপি। আমার দলের মার্কা শাপলা কলি।’
ঢাকা-১৭ আসনের নির্বাচনী এলাকার মধ্যে রয়েছে গুলশান, বনানী, বারিধারা, ভাষানটেক, কালাচাঁদপুর, শাহজাদপুর, কড়াইল, মহাখালী ও ক্যান্টনমেন্ট। এই আসনে জামায়াতে ইসলামীর প্রার্থী এস এম খালিকুজ্জামান। বিএনপি এই আসনে এখানো দলীয় প্রার্থী দেয়নি। এই আসনের আরেকজন প্রার্থী বাংলাদেশ জাতীয় পার্টি-বিজেপির চেয়ারম্যান আন্দালিব রহমান পার্থ।
এনসিপির মুখ্য সমন্বয়ক নাসীরুদ্দীন পাটওয়ারীর পক্ষে তাঁর দলের নেতা-কর্মীরা উত্তরা আজিমপুর কাঁচাবাজার আঞ্চলিক নির্বাচন কমিশনার অফিস থেকে মনোনয়নপত্র সংগ্রহ করেছেন। এনসিপির মিডিয়া সেল বিষয়টি নিশ্চিত করেছে।
নাসীরুদ্দীন পাটওয়ারীর পক্ষে মনোনয়নপত্র সংগ্রহ করেন ঢাকা মহানগর উত্তরের যুগ্ম সদস্যসচিব মো. মান্নান তালুকদার (মাহিন), সহসাংগঠনিক সম্পাদক অ্যাডভোকেট রফিকুল ইসলাম প্রিন্স এবং এনসিপির উত্তরার সাত থানার প্রধান সমন্বয়কারী ও যুগ্ম সমন্বয়কারীরা।
ঢাকা-১৮ আসনের নির্বাচনী এলাকার মধ্যে রয়েছে উত্তরখান, খিলক্ষেত, তুরাগ ও দক্ষিণখান। এই আসনে বিএনপির প্রার্থী এস এম জাহাঙ্গীর এবং জামায়াতে ইসলামীর প্রার্থী অধ্যক্ষ আশরাফুল হক।

জাতীয় নাগরিক পার্টির (এনসিপি) যুগ্ম আহ্বায়ক তাজনূভা জাবীন ও মুখ্য সমন্বয়ক নাসীরুদ্দীন পাটওয়ারী মনোনয়নপত্র সংগ্রহ করেছেন। আজ সোমবার আঞ্চলিক নির্বাচন কমিশনার কার্যালয় থেকে তাজনূভা জাবীন ঢাকা-১৭ ও নাসীরুদ্দীন ঢাকা-১৮ আসনের মনোনয়নপত্র নেন।
তাজনূভা জাবীন সামাজিক যোগাযোগমাধ্যম ফেসবুকে নিজের ভেরিফায়েড প্রোফাইলে দেওয়া পোস্টে বলেন, ‘আগামী জাতীয় সংসদ নির্বাচনে প্রতিদ্বন্দ্বিতা করার লক্ষ্যে ঢাকা-১৭ আসন থেকে মনোনয়ন ফরম সংগ্রহ করেছি আজকে। আমার জন্য দোয়া করবেন আপনারা। আমার দল এনসিপি। আমার দলের মার্কা শাপলা কলি।’
ঢাকা-১৭ আসনের নির্বাচনী এলাকার মধ্যে রয়েছে গুলশান, বনানী, বারিধারা, ভাষানটেক, কালাচাঁদপুর, শাহজাদপুর, কড়াইল, মহাখালী ও ক্যান্টনমেন্ট। এই আসনে জামায়াতে ইসলামীর প্রার্থী এস এম খালিকুজ্জামান। বিএনপি এই আসনে এখানো দলীয় প্রার্থী দেয়নি। এই আসনের আরেকজন প্রার্থী বাংলাদেশ জাতীয় পার্টি-বিজেপির চেয়ারম্যান আন্দালিব রহমান পার্থ।
এনসিপির মুখ্য সমন্বয়ক নাসীরুদ্দীন পাটওয়ারীর পক্ষে তাঁর দলের নেতা-কর্মীরা উত্তরা আজিমপুর কাঁচাবাজার আঞ্চলিক নির্বাচন কমিশনার অফিস থেকে মনোনয়নপত্র সংগ্রহ করেছেন। এনসিপির মিডিয়া সেল বিষয়টি নিশ্চিত করেছে।
নাসীরুদ্দীন পাটওয়ারীর পক্ষে মনোনয়নপত্র সংগ্রহ করেন ঢাকা মহানগর উত্তরের যুগ্ম সদস্যসচিব মো. মান্নান তালুকদার (মাহিন), সহসাংগঠনিক সম্পাদক অ্যাডভোকেট রফিকুল ইসলাম প্রিন্স এবং এনসিপির উত্তরার সাত থানার প্রধান সমন্বয়কারী ও যুগ্ম সমন্বয়কারীরা।
ঢাকা-১৮ আসনের নির্বাচনী এলাকার মধ্যে রয়েছে উত্তরখান, খিলক্ষেত, তুরাগ ও দক্ষিণখান। এই আসনে বিএনপির প্রার্থী এস এম জাহাঙ্গীর এবং জামায়াতে ইসলামীর প্রার্থী অধ্যক্ষ আশরাফুল হক।

২০২০ সালের ২৬ ডিসেম্বর তৈমুর আলম খন্দকারকে জেলা বিএনপির আহ্বায়ক পদ থেকে অব্যাহতি দেওয়া হয়েছিল। নির্বাচনের মাঠে অনড় থাকায় নতুন বছরের ২ জানুয়ারি তাঁকে বিএনপির চেয়ারপারসনের উপদেষ্টা পদ থেকেও অব্যাহতি দেওয়া হয়েছে।
১৯ জানুয়ারি ২০২২
আসন্ন ত্রয়োদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনকে সামনে রেখে জমিয়তে উলামায়ে বাংলাদেশের সঙ্গে বিএনপির আসন সমঝোতা হয়েছে। এরই অংশ হিসেবে বিএনপি চারটি আসন ছেড়ে দিয়েছে। এসব আসনে জমিয়তে উলামায়ের প্রার্থীকে সমর্থন দেবে বিএনপি।
১ ঘণ্টা আগে
বিএনপির চেয়ারপারসন ও সাবেক প্রধানমন্ত্রী খালেদা জিয়ার সঙ্গে কাটানো সময়ের স্মৃতিচারণা করলেন তাঁর নাতনি জাইমা রহমান। বিএনপির ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান তারেক রহমানের কন্যা জাইমা।
১ ঘণ্টা আগে
সাত ঘণ্টায় ১২ লাখ টাকার বেশি নির্বাচনী অনুদান পেয়েছেন ঢাকা-৯ আসনের সংসদ সদস্য প্রার্থী ও জাতীয় নাগরিক পার্টির (এনসিপি) জ্যেষ্ঠ যুগ্ম সদস্যসচিব ডা. তাসনিম জারা। আজ মঙ্গলবার ভোরে সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যম ফেসবুকে নিজের ভেরিফায়েড পেজে তিনি এ কথা জানান।
৪ ঘণ্টা আগে