প্রতিনিধি, টেকনাফ (কক্সবাজার)

দেশের একমাত্র প্রবাল ও বিস্তীর্ণ দ্বীপ সেন্টমার্টিন। এটি একটি ইউনিয়নও। সেন্টমার্টিন দ্বীপটি কক্সবাজার জেলার টেকনাফ উপজেলায় অবস্থিত। সেখানে একটি দশ শয্যা বিশিষ্ট হাসপাতাল থাকলেও ডাক্তার নেই। যুগ যুগ ধরে চিকিৎসা সেবা থেকে বঞ্চিত টেকনাফবাসী। ফলে দীর্ঘদিনের ক্ষোভ তাঁদের।
জানা গেছে, সেন্টমার্টিন যাওয়া আসার জন্য জলপথ ছাড়া কোনো বিকল্প নেই। ট্রলার বা জাহাজ ব্যতীত কোনো মাধ্যমে যাওয়া আসা হয় না। দেশের একমাত্র প্রবাল ও বিস্তির্ণ দ্বীপ হওয়ায় পর্যটন মৌসুমে ভ্রমণ পিপাসুদের উপচেপড়া ভিড় থাকে। মৌসুমে গড় প্রায় ১০ হাজারেরও বেশি পর্যটক যাওয়া আসা করেন। সেই সঙ্গে সেখানে পুলিশ ফাঁড়ি, টুরিস্ট পুলিশ, নৌ বাহিনী, কোস্টগার্ড, বিজিবি তাঁদের দায়িত্ব পালন করেই যাচ্ছে।
আকর্ষণীয় পর্যটক স্পট ও বিস্তীর্ণ দ্বীপ হওয়ায় সরকার সামগ্রিক বিবেচনা করে ১৯৯৫ সালে ১০ শয্যার তিন তলা বিশিষ্ট একটি হাসপাতাল নির্মাণ করে। হাসপাতালে রয়েছে একটি অপারেশন থিয়েটার। চিকিৎসা সুবিধার আধুনিক সব যন্ত্রপাতিও রয়েছে। কিন্তু দুই যুগের বেশি হলেও অপারেশন থিয়েটারের তালা এখনো খোলা হয়নি। খোলা হয়নি সরবরাহকৃত যন্ত্রপাতির প্যাকেটও। প্রয়োজনীয় লোকবলের অভাবে অব্যবহৃত দামি সব যন্ত্রপাতি অকেজো হয়ে পড় আছে। সেই সঙ্গে দরজা জানালাও ভেঙে গেছে। টয়লেট ব্যবহারের যোগ্য নয়। সব মিলিয়ে হাসপাতালটির এখন বেহাল অবস্থা।
সেখানকার ও স্বাস্থ্য বিভাগের লোকজনের সঙ্গে কথা বলে জানা যায়, ১০ হাজারেরও বেশি মানুষ বসবাস করে দ্বীপটিতে। সেন্টমার্টিন থেকে টেকনাফে নৌ পথের রুট। যার দূরত্ব প্রায় ৩৪ কিলোমিটার। চিকিৎসা সেবার জন্য কয়েকটি ছোটখাটো ফার্মেসি ও পল্লি চিকিৎসকের ওপর নির্ভর করতে হয় তাঁদের। চিকিৎসা বঞ্চিত হয়ে অনেক নারী–পুরুষ মারা গেছেন। এদের মধ্যে ডায়রিয়া ও গর্ভবতী রোগী অন্যতম। বেশ কিছুদিন আগে ৭ নম্বর ওয়ার্ডের অধিবাসী নুর হোসেনের স্ত্রী আমেনা বেগম ডায়রিয়া রোগে আক্রান্ত হয়ে হাসপাতালে যাওয়ার পথে সাগরে মারা যান। একই এলাকার ফাতেমা খাতুন প্রসব বেদনায় হাসপাতালে যাওয়ার পথে স্পিডবোটের মারা যান।
উপজেলা স্বাস্থ্য পরিবার পরিকল্পনা কর্মকর্তার কার্যালয় থেকে জানা যায়, দুইটি মেডিকেল অফিসার ওই হাসপাতালে থাকার কথা রয়েছে। কাগজে কর্মরত থাকলেও বাস্তবে কোনো মেডিকেল অফিসার সেখানে নেই। ফার্মাসিস্ট, মেডিকেল টেক (ল্যাব), অফিস সহাকারী কাম ডেটা এন্ট্রি অপারেটরের একজন করে পদ থাকলেও তা শূন্য রয়েছে। সিনিয়র স্টাফ নার্স একজনের মধ্যে একজন কাগজে কর্মরত থাকলেও বাস্তবে নেই। সহকারী নার্স তিনজনই শূন্য। এ ছাড়া আউট সোর্সের ছয়জনের মধ্যে, ওয়ার্ড বয়, আয়া, কুক, ঝাড়–দার, নিরাপত্তা প্রহরী শূন্য তবে একজন এমএলএসএস রয়েছে। এই ভাবে যুগের পর যুগ শূন্য থাকে পদগুলো। তবে নতুন কোনো চিকিৎসক বা নার্স দেওয়া হলে তারা মাস দেড়েকের মধ্যে অন্যত্রে চলে যান।
এ ব্যাপারে উপজেলা স্বাস্থ্য ও পরিবার পরিকল্পনা কর্মকর্তা ডা. টিটু চন্দ্রশীল জানান, হাসপাতালে কেউ নেই বললেই ভুল হবে। সেখানে আউট সোর্সের সবাই রয়েছেন। সেই সঙ্গে একজন উপসহকারী মেডিকেল অফিসার রয়েছেন। তবে মেডিকেল অফিসার পদ শূন্য রয়েছে। যাদেরকে পদায়ন করা হয়েছে, তারা বর্তমানে টেকনাফ উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে কোভিড ১৯ নিয়ে কাজ করছেন। সেই সঙ্গে বর্ষাকালে আবহাওয়া খারাপ থাকে তাই ঊর্ধ্বতন কর্তৃপক্ষের পরামর্শক্রমে তাঁরা হাসপাতালে কাজ করছেন।
তবে ডা. টিটু চন্দ্রশীল জানান, খুব শিগগিরই সেন্টমার্টিন হাসপাতালের অত্যাধুনিক করে কার্যক্রম পরিচালনা করা হবে। সে ক্ষেত্রে জটিল রোগীদের রেফার করার ক্ষেত্রে একটি সি বোটের ব্যবস্থা করা হয়েছে। ওই সি বোটের মাধ্যমে প্রতিদিন চিকিৎসক ও রোগীদের আনা নেওয়া করা হবে বলে জানান তিনি।
স্থানীয় পর্যটক ব্যবসায়ী জসিম উদ্দিন শুভ জানান, গুরুতর রোগীদের চিকিৎসকহীন সেন্টমার্টিনে টেকনাফে স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে নিয়ে যেতে হয়। কিন্তু নৌপথ দিয়ে সেন্টমার্টিনে পৌঁছাতে ৩ ঘণ্টার কাছাকাছি সময় ব্যয় হয়। এতে চিকিৎসা বঞ্চিত হয়ে অসংখ্য ডায়রিয়া ও গর্ভবতী রোগী মারা যান।
সেন্টমার্টিন ইউনিয়ন আওয়ামী লীগের সভাপতি মুজিবুর রহমান জানান, সেন্টমার্টিনের জন্মলগ্ন থেকে যেমন চিকিৎসাবঞ্চিত ছিলেন। হাসপাতাল হওয়ার ২৫ বছর পরও চিকিৎসা বঞ্চিত রয়েছে। চিকিৎসার অভাবে বেশ কিছু নারী-পুরুষ মারা গেছেন। তাঁর মধ্যে এখন করোনা মহামারি। এখানকার মানুষ চিকিৎসা সেবার পাশাপাশি টিকা নেওয়া থেকেও বঞ্চিত রয়েছে।
এদিকে দ্বীপের চেয়ারম্যান বিভিন্ন সময়ে জেলা-উপজেলা পর্যায়ে অনুষ্ঠিত সভায় হাসপাতাল সংক্রান্তে কথা বলেও কোন ধরনের সুরাহা হয়নি। চেয়ারম্যান নিজেই বহুবার সিভিল সার্জনকে বিষয়টি অবহিত করার পরও কাজের কাজ কিছুই হয়নি।
উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা (ইউএনও) মো. পারভেজ চৌধুরী জানান, দুর্গম পথ হওয়ায় সেখানকার অধিবাসীরা অবশ্যই চিকিৎসা ঝুঁকিতে রয়েছে। বিষয়টি গুরুত্বের সঙ্গে দেখা হচ্ছে।

দেশের একমাত্র প্রবাল ও বিস্তীর্ণ দ্বীপ সেন্টমার্টিন। এটি একটি ইউনিয়নও। সেন্টমার্টিন দ্বীপটি কক্সবাজার জেলার টেকনাফ উপজেলায় অবস্থিত। সেখানে একটি দশ শয্যা বিশিষ্ট হাসপাতাল থাকলেও ডাক্তার নেই। যুগ যুগ ধরে চিকিৎসা সেবা থেকে বঞ্চিত টেকনাফবাসী। ফলে দীর্ঘদিনের ক্ষোভ তাঁদের।
জানা গেছে, সেন্টমার্টিন যাওয়া আসার জন্য জলপথ ছাড়া কোনো বিকল্প নেই। ট্রলার বা জাহাজ ব্যতীত কোনো মাধ্যমে যাওয়া আসা হয় না। দেশের একমাত্র প্রবাল ও বিস্তির্ণ দ্বীপ হওয়ায় পর্যটন মৌসুমে ভ্রমণ পিপাসুদের উপচেপড়া ভিড় থাকে। মৌসুমে গড় প্রায় ১০ হাজারেরও বেশি পর্যটক যাওয়া আসা করেন। সেই সঙ্গে সেখানে পুলিশ ফাঁড়ি, টুরিস্ট পুলিশ, নৌ বাহিনী, কোস্টগার্ড, বিজিবি তাঁদের দায়িত্ব পালন করেই যাচ্ছে।
আকর্ষণীয় পর্যটক স্পট ও বিস্তীর্ণ দ্বীপ হওয়ায় সরকার সামগ্রিক বিবেচনা করে ১৯৯৫ সালে ১০ শয্যার তিন তলা বিশিষ্ট একটি হাসপাতাল নির্মাণ করে। হাসপাতালে রয়েছে একটি অপারেশন থিয়েটার। চিকিৎসা সুবিধার আধুনিক সব যন্ত্রপাতিও রয়েছে। কিন্তু দুই যুগের বেশি হলেও অপারেশন থিয়েটারের তালা এখনো খোলা হয়নি। খোলা হয়নি সরবরাহকৃত যন্ত্রপাতির প্যাকেটও। প্রয়োজনীয় লোকবলের অভাবে অব্যবহৃত দামি সব যন্ত্রপাতি অকেজো হয়ে পড় আছে। সেই সঙ্গে দরজা জানালাও ভেঙে গেছে। টয়লেট ব্যবহারের যোগ্য নয়। সব মিলিয়ে হাসপাতালটির এখন বেহাল অবস্থা।
সেখানকার ও স্বাস্থ্য বিভাগের লোকজনের সঙ্গে কথা বলে জানা যায়, ১০ হাজারেরও বেশি মানুষ বসবাস করে দ্বীপটিতে। সেন্টমার্টিন থেকে টেকনাফে নৌ পথের রুট। যার দূরত্ব প্রায় ৩৪ কিলোমিটার। চিকিৎসা সেবার জন্য কয়েকটি ছোটখাটো ফার্মেসি ও পল্লি চিকিৎসকের ওপর নির্ভর করতে হয় তাঁদের। চিকিৎসা বঞ্চিত হয়ে অনেক নারী–পুরুষ মারা গেছেন। এদের মধ্যে ডায়রিয়া ও গর্ভবতী রোগী অন্যতম। বেশ কিছুদিন আগে ৭ নম্বর ওয়ার্ডের অধিবাসী নুর হোসেনের স্ত্রী আমেনা বেগম ডায়রিয়া রোগে আক্রান্ত হয়ে হাসপাতালে যাওয়ার পথে সাগরে মারা যান। একই এলাকার ফাতেমা খাতুন প্রসব বেদনায় হাসপাতালে যাওয়ার পথে স্পিডবোটের মারা যান।
উপজেলা স্বাস্থ্য পরিবার পরিকল্পনা কর্মকর্তার কার্যালয় থেকে জানা যায়, দুইটি মেডিকেল অফিসার ওই হাসপাতালে থাকার কথা রয়েছে। কাগজে কর্মরত থাকলেও বাস্তবে কোনো মেডিকেল অফিসার সেখানে নেই। ফার্মাসিস্ট, মেডিকেল টেক (ল্যাব), অফিস সহাকারী কাম ডেটা এন্ট্রি অপারেটরের একজন করে পদ থাকলেও তা শূন্য রয়েছে। সিনিয়র স্টাফ নার্স একজনের মধ্যে একজন কাগজে কর্মরত থাকলেও বাস্তবে নেই। সহকারী নার্স তিনজনই শূন্য। এ ছাড়া আউট সোর্সের ছয়জনের মধ্যে, ওয়ার্ড বয়, আয়া, কুক, ঝাড়–দার, নিরাপত্তা প্রহরী শূন্য তবে একজন এমএলএসএস রয়েছে। এই ভাবে যুগের পর যুগ শূন্য থাকে পদগুলো। তবে নতুন কোনো চিকিৎসক বা নার্স দেওয়া হলে তারা মাস দেড়েকের মধ্যে অন্যত্রে চলে যান।
এ ব্যাপারে উপজেলা স্বাস্থ্য ও পরিবার পরিকল্পনা কর্মকর্তা ডা. টিটু চন্দ্রশীল জানান, হাসপাতালে কেউ নেই বললেই ভুল হবে। সেখানে আউট সোর্সের সবাই রয়েছেন। সেই সঙ্গে একজন উপসহকারী মেডিকেল অফিসার রয়েছেন। তবে মেডিকেল অফিসার পদ শূন্য রয়েছে। যাদেরকে পদায়ন করা হয়েছে, তারা বর্তমানে টেকনাফ উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে কোভিড ১৯ নিয়ে কাজ করছেন। সেই সঙ্গে বর্ষাকালে আবহাওয়া খারাপ থাকে তাই ঊর্ধ্বতন কর্তৃপক্ষের পরামর্শক্রমে তাঁরা হাসপাতালে কাজ করছেন।
তবে ডা. টিটু চন্দ্রশীল জানান, খুব শিগগিরই সেন্টমার্টিন হাসপাতালের অত্যাধুনিক করে কার্যক্রম পরিচালনা করা হবে। সে ক্ষেত্রে জটিল রোগীদের রেফার করার ক্ষেত্রে একটি সি বোটের ব্যবস্থা করা হয়েছে। ওই সি বোটের মাধ্যমে প্রতিদিন চিকিৎসক ও রোগীদের আনা নেওয়া করা হবে বলে জানান তিনি।
স্থানীয় পর্যটক ব্যবসায়ী জসিম উদ্দিন শুভ জানান, গুরুতর রোগীদের চিকিৎসকহীন সেন্টমার্টিনে টেকনাফে স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে নিয়ে যেতে হয়। কিন্তু নৌপথ দিয়ে সেন্টমার্টিনে পৌঁছাতে ৩ ঘণ্টার কাছাকাছি সময় ব্যয় হয়। এতে চিকিৎসা বঞ্চিত হয়ে অসংখ্য ডায়রিয়া ও গর্ভবতী রোগী মারা যান।
সেন্টমার্টিন ইউনিয়ন আওয়ামী লীগের সভাপতি মুজিবুর রহমান জানান, সেন্টমার্টিনের জন্মলগ্ন থেকে যেমন চিকিৎসাবঞ্চিত ছিলেন। হাসপাতাল হওয়ার ২৫ বছর পরও চিকিৎসা বঞ্চিত রয়েছে। চিকিৎসার অভাবে বেশ কিছু নারী-পুরুষ মারা গেছেন। তাঁর মধ্যে এখন করোনা মহামারি। এখানকার মানুষ চিকিৎসা সেবার পাশাপাশি টিকা নেওয়া থেকেও বঞ্চিত রয়েছে।
এদিকে দ্বীপের চেয়ারম্যান বিভিন্ন সময়ে জেলা-উপজেলা পর্যায়ে অনুষ্ঠিত সভায় হাসপাতাল সংক্রান্তে কথা বলেও কোন ধরনের সুরাহা হয়নি। চেয়ারম্যান নিজেই বহুবার সিভিল সার্জনকে বিষয়টি অবহিত করার পরও কাজের কাজ কিছুই হয়নি।
উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা (ইউএনও) মো. পারভেজ চৌধুরী জানান, দুর্গম পথ হওয়ায় সেখানকার অধিবাসীরা অবশ্যই চিকিৎসা ঝুঁকিতে রয়েছে। বিষয়টি গুরুত্বের সঙ্গে দেখা হচ্ছে।
প্রতিনিধি, টেকনাফ (কক্সবাজার)

দেশের একমাত্র প্রবাল ও বিস্তীর্ণ দ্বীপ সেন্টমার্টিন। এটি একটি ইউনিয়নও। সেন্টমার্টিন দ্বীপটি কক্সবাজার জেলার টেকনাফ উপজেলায় অবস্থিত। সেখানে একটি দশ শয্যা বিশিষ্ট হাসপাতাল থাকলেও ডাক্তার নেই। যুগ যুগ ধরে চিকিৎসা সেবা থেকে বঞ্চিত টেকনাফবাসী। ফলে দীর্ঘদিনের ক্ষোভ তাঁদের।
জানা গেছে, সেন্টমার্টিন যাওয়া আসার জন্য জলপথ ছাড়া কোনো বিকল্প নেই। ট্রলার বা জাহাজ ব্যতীত কোনো মাধ্যমে যাওয়া আসা হয় না। দেশের একমাত্র প্রবাল ও বিস্তির্ণ দ্বীপ হওয়ায় পর্যটন মৌসুমে ভ্রমণ পিপাসুদের উপচেপড়া ভিড় থাকে। মৌসুমে গড় প্রায় ১০ হাজারেরও বেশি পর্যটক যাওয়া আসা করেন। সেই সঙ্গে সেখানে পুলিশ ফাঁড়ি, টুরিস্ট পুলিশ, নৌ বাহিনী, কোস্টগার্ড, বিজিবি তাঁদের দায়িত্ব পালন করেই যাচ্ছে।
আকর্ষণীয় পর্যটক স্পট ও বিস্তীর্ণ দ্বীপ হওয়ায় সরকার সামগ্রিক বিবেচনা করে ১৯৯৫ সালে ১০ শয্যার তিন তলা বিশিষ্ট একটি হাসপাতাল নির্মাণ করে। হাসপাতালে রয়েছে একটি অপারেশন থিয়েটার। চিকিৎসা সুবিধার আধুনিক সব যন্ত্রপাতিও রয়েছে। কিন্তু দুই যুগের বেশি হলেও অপারেশন থিয়েটারের তালা এখনো খোলা হয়নি। খোলা হয়নি সরবরাহকৃত যন্ত্রপাতির প্যাকেটও। প্রয়োজনীয় লোকবলের অভাবে অব্যবহৃত দামি সব যন্ত্রপাতি অকেজো হয়ে পড় আছে। সেই সঙ্গে দরজা জানালাও ভেঙে গেছে। টয়লেট ব্যবহারের যোগ্য নয়। সব মিলিয়ে হাসপাতালটির এখন বেহাল অবস্থা।
সেখানকার ও স্বাস্থ্য বিভাগের লোকজনের সঙ্গে কথা বলে জানা যায়, ১০ হাজারেরও বেশি মানুষ বসবাস করে দ্বীপটিতে। সেন্টমার্টিন থেকে টেকনাফে নৌ পথের রুট। যার দূরত্ব প্রায় ৩৪ কিলোমিটার। চিকিৎসা সেবার জন্য কয়েকটি ছোটখাটো ফার্মেসি ও পল্লি চিকিৎসকের ওপর নির্ভর করতে হয় তাঁদের। চিকিৎসা বঞ্চিত হয়ে অনেক নারী–পুরুষ মারা গেছেন। এদের মধ্যে ডায়রিয়া ও গর্ভবতী রোগী অন্যতম। বেশ কিছুদিন আগে ৭ নম্বর ওয়ার্ডের অধিবাসী নুর হোসেনের স্ত্রী আমেনা বেগম ডায়রিয়া রোগে আক্রান্ত হয়ে হাসপাতালে যাওয়ার পথে সাগরে মারা যান। একই এলাকার ফাতেমা খাতুন প্রসব বেদনায় হাসপাতালে যাওয়ার পথে স্পিডবোটের মারা যান।
উপজেলা স্বাস্থ্য পরিবার পরিকল্পনা কর্মকর্তার কার্যালয় থেকে জানা যায়, দুইটি মেডিকেল অফিসার ওই হাসপাতালে থাকার কথা রয়েছে। কাগজে কর্মরত থাকলেও বাস্তবে কোনো মেডিকেল অফিসার সেখানে নেই। ফার্মাসিস্ট, মেডিকেল টেক (ল্যাব), অফিস সহাকারী কাম ডেটা এন্ট্রি অপারেটরের একজন করে পদ থাকলেও তা শূন্য রয়েছে। সিনিয়র স্টাফ নার্স একজনের মধ্যে একজন কাগজে কর্মরত থাকলেও বাস্তবে নেই। সহকারী নার্স তিনজনই শূন্য। এ ছাড়া আউট সোর্সের ছয়জনের মধ্যে, ওয়ার্ড বয়, আয়া, কুক, ঝাড়–দার, নিরাপত্তা প্রহরী শূন্য তবে একজন এমএলএসএস রয়েছে। এই ভাবে যুগের পর যুগ শূন্য থাকে পদগুলো। তবে নতুন কোনো চিকিৎসক বা নার্স দেওয়া হলে তারা মাস দেড়েকের মধ্যে অন্যত্রে চলে যান।
এ ব্যাপারে উপজেলা স্বাস্থ্য ও পরিবার পরিকল্পনা কর্মকর্তা ডা. টিটু চন্দ্রশীল জানান, হাসপাতালে কেউ নেই বললেই ভুল হবে। সেখানে আউট সোর্সের সবাই রয়েছেন। সেই সঙ্গে একজন উপসহকারী মেডিকেল অফিসার রয়েছেন। তবে মেডিকেল অফিসার পদ শূন্য রয়েছে। যাদেরকে পদায়ন করা হয়েছে, তারা বর্তমানে টেকনাফ উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে কোভিড ১৯ নিয়ে কাজ করছেন। সেই সঙ্গে বর্ষাকালে আবহাওয়া খারাপ থাকে তাই ঊর্ধ্বতন কর্তৃপক্ষের পরামর্শক্রমে তাঁরা হাসপাতালে কাজ করছেন।
তবে ডা. টিটু চন্দ্রশীল জানান, খুব শিগগিরই সেন্টমার্টিন হাসপাতালের অত্যাধুনিক করে কার্যক্রম পরিচালনা করা হবে। সে ক্ষেত্রে জটিল রোগীদের রেফার করার ক্ষেত্রে একটি সি বোটের ব্যবস্থা করা হয়েছে। ওই সি বোটের মাধ্যমে প্রতিদিন চিকিৎসক ও রোগীদের আনা নেওয়া করা হবে বলে জানান তিনি।
স্থানীয় পর্যটক ব্যবসায়ী জসিম উদ্দিন শুভ জানান, গুরুতর রোগীদের চিকিৎসকহীন সেন্টমার্টিনে টেকনাফে স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে নিয়ে যেতে হয়। কিন্তু নৌপথ দিয়ে সেন্টমার্টিনে পৌঁছাতে ৩ ঘণ্টার কাছাকাছি সময় ব্যয় হয়। এতে চিকিৎসা বঞ্চিত হয়ে অসংখ্য ডায়রিয়া ও গর্ভবতী রোগী মারা যান।
সেন্টমার্টিন ইউনিয়ন আওয়ামী লীগের সভাপতি মুজিবুর রহমান জানান, সেন্টমার্টিনের জন্মলগ্ন থেকে যেমন চিকিৎসাবঞ্চিত ছিলেন। হাসপাতাল হওয়ার ২৫ বছর পরও চিকিৎসা বঞ্চিত রয়েছে। চিকিৎসার অভাবে বেশ কিছু নারী-পুরুষ মারা গেছেন। তাঁর মধ্যে এখন করোনা মহামারি। এখানকার মানুষ চিকিৎসা সেবার পাশাপাশি টিকা নেওয়া থেকেও বঞ্চিত রয়েছে।
এদিকে দ্বীপের চেয়ারম্যান বিভিন্ন সময়ে জেলা-উপজেলা পর্যায়ে অনুষ্ঠিত সভায় হাসপাতাল সংক্রান্তে কথা বলেও কোন ধরনের সুরাহা হয়নি। চেয়ারম্যান নিজেই বহুবার সিভিল সার্জনকে বিষয়টি অবহিত করার পরও কাজের কাজ কিছুই হয়নি।
উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা (ইউএনও) মো. পারভেজ চৌধুরী জানান, দুর্গম পথ হওয়ায় সেখানকার অধিবাসীরা অবশ্যই চিকিৎসা ঝুঁকিতে রয়েছে। বিষয়টি গুরুত্বের সঙ্গে দেখা হচ্ছে।

দেশের একমাত্র প্রবাল ও বিস্তীর্ণ দ্বীপ সেন্টমার্টিন। এটি একটি ইউনিয়নও। সেন্টমার্টিন দ্বীপটি কক্সবাজার জেলার টেকনাফ উপজেলায় অবস্থিত। সেখানে একটি দশ শয্যা বিশিষ্ট হাসপাতাল থাকলেও ডাক্তার নেই। যুগ যুগ ধরে চিকিৎসা সেবা থেকে বঞ্চিত টেকনাফবাসী। ফলে দীর্ঘদিনের ক্ষোভ তাঁদের।
জানা গেছে, সেন্টমার্টিন যাওয়া আসার জন্য জলপথ ছাড়া কোনো বিকল্প নেই। ট্রলার বা জাহাজ ব্যতীত কোনো মাধ্যমে যাওয়া আসা হয় না। দেশের একমাত্র প্রবাল ও বিস্তির্ণ দ্বীপ হওয়ায় পর্যটন মৌসুমে ভ্রমণ পিপাসুদের উপচেপড়া ভিড় থাকে। মৌসুমে গড় প্রায় ১০ হাজারেরও বেশি পর্যটক যাওয়া আসা করেন। সেই সঙ্গে সেখানে পুলিশ ফাঁড়ি, টুরিস্ট পুলিশ, নৌ বাহিনী, কোস্টগার্ড, বিজিবি তাঁদের দায়িত্ব পালন করেই যাচ্ছে।
আকর্ষণীয় পর্যটক স্পট ও বিস্তীর্ণ দ্বীপ হওয়ায় সরকার সামগ্রিক বিবেচনা করে ১৯৯৫ সালে ১০ শয্যার তিন তলা বিশিষ্ট একটি হাসপাতাল নির্মাণ করে। হাসপাতালে রয়েছে একটি অপারেশন থিয়েটার। চিকিৎসা সুবিধার আধুনিক সব যন্ত্রপাতিও রয়েছে। কিন্তু দুই যুগের বেশি হলেও অপারেশন থিয়েটারের তালা এখনো খোলা হয়নি। খোলা হয়নি সরবরাহকৃত যন্ত্রপাতির প্যাকেটও। প্রয়োজনীয় লোকবলের অভাবে অব্যবহৃত দামি সব যন্ত্রপাতি অকেজো হয়ে পড় আছে। সেই সঙ্গে দরজা জানালাও ভেঙে গেছে। টয়লেট ব্যবহারের যোগ্য নয়। সব মিলিয়ে হাসপাতালটির এখন বেহাল অবস্থা।
সেখানকার ও স্বাস্থ্য বিভাগের লোকজনের সঙ্গে কথা বলে জানা যায়, ১০ হাজারেরও বেশি মানুষ বসবাস করে দ্বীপটিতে। সেন্টমার্টিন থেকে টেকনাফে নৌ পথের রুট। যার দূরত্ব প্রায় ৩৪ কিলোমিটার। চিকিৎসা সেবার জন্য কয়েকটি ছোটখাটো ফার্মেসি ও পল্লি চিকিৎসকের ওপর নির্ভর করতে হয় তাঁদের। চিকিৎসা বঞ্চিত হয়ে অনেক নারী–পুরুষ মারা গেছেন। এদের মধ্যে ডায়রিয়া ও গর্ভবতী রোগী অন্যতম। বেশ কিছুদিন আগে ৭ নম্বর ওয়ার্ডের অধিবাসী নুর হোসেনের স্ত্রী আমেনা বেগম ডায়রিয়া রোগে আক্রান্ত হয়ে হাসপাতালে যাওয়ার পথে সাগরে মারা যান। একই এলাকার ফাতেমা খাতুন প্রসব বেদনায় হাসপাতালে যাওয়ার পথে স্পিডবোটের মারা যান।
উপজেলা স্বাস্থ্য পরিবার পরিকল্পনা কর্মকর্তার কার্যালয় থেকে জানা যায়, দুইটি মেডিকেল অফিসার ওই হাসপাতালে থাকার কথা রয়েছে। কাগজে কর্মরত থাকলেও বাস্তবে কোনো মেডিকেল অফিসার সেখানে নেই। ফার্মাসিস্ট, মেডিকেল টেক (ল্যাব), অফিস সহাকারী কাম ডেটা এন্ট্রি অপারেটরের একজন করে পদ থাকলেও তা শূন্য রয়েছে। সিনিয়র স্টাফ নার্স একজনের মধ্যে একজন কাগজে কর্মরত থাকলেও বাস্তবে নেই। সহকারী নার্স তিনজনই শূন্য। এ ছাড়া আউট সোর্সের ছয়জনের মধ্যে, ওয়ার্ড বয়, আয়া, কুক, ঝাড়–দার, নিরাপত্তা প্রহরী শূন্য তবে একজন এমএলএসএস রয়েছে। এই ভাবে যুগের পর যুগ শূন্য থাকে পদগুলো। তবে নতুন কোনো চিকিৎসক বা নার্স দেওয়া হলে তারা মাস দেড়েকের মধ্যে অন্যত্রে চলে যান।
এ ব্যাপারে উপজেলা স্বাস্থ্য ও পরিবার পরিকল্পনা কর্মকর্তা ডা. টিটু চন্দ্রশীল জানান, হাসপাতালে কেউ নেই বললেই ভুল হবে। সেখানে আউট সোর্সের সবাই রয়েছেন। সেই সঙ্গে একজন উপসহকারী মেডিকেল অফিসার রয়েছেন। তবে মেডিকেল অফিসার পদ শূন্য রয়েছে। যাদেরকে পদায়ন করা হয়েছে, তারা বর্তমানে টেকনাফ উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে কোভিড ১৯ নিয়ে কাজ করছেন। সেই সঙ্গে বর্ষাকালে আবহাওয়া খারাপ থাকে তাই ঊর্ধ্বতন কর্তৃপক্ষের পরামর্শক্রমে তাঁরা হাসপাতালে কাজ করছেন।
তবে ডা. টিটু চন্দ্রশীল জানান, খুব শিগগিরই সেন্টমার্টিন হাসপাতালের অত্যাধুনিক করে কার্যক্রম পরিচালনা করা হবে। সে ক্ষেত্রে জটিল রোগীদের রেফার করার ক্ষেত্রে একটি সি বোটের ব্যবস্থা করা হয়েছে। ওই সি বোটের মাধ্যমে প্রতিদিন চিকিৎসক ও রোগীদের আনা নেওয়া করা হবে বলে জানান তিনি।
স্থানীয় পর্যটক ব্যবসায়ী জসিম উদ্দিন শুভ জানান, গুরুতর রোগীদের চিকিৎসকহীন সেন্টমার্টিনে টেকনাফে স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে নিয়ে যেতে হয়। কিন্তু নৌপথ দিয়ে সেন্টমার্টিনে পৌঁছাতে ৩ ঘণ্টার কাছাকাছি সময় ব্যয় হয়। এতে চিকিৎসা বঞ্চিত হয়ে অসংখ্য ডায়রিয়া ও গর্ভবতী রোগী মারা যান।
সেন্টমার্টিন ইউনিয়ন আওয়ামী লীগের সভাপতি মুজিবুর রহমান জানান, সেন্টমার্টিনের জন্মলগ্ন থেকে যেমন চিকিৎসাবঞ্চিত ছিলেন। হাসপাতাল হওয়ার ২৫ বছর পরও চিকিৎসা বঞ্চিত রয়েছে। চিকিৎসার অভাবে বেশ কিছু নারী-পুরুষ মারা গেছেন। তাঁর মধ্যে এখন করোনা মহামারি। এখানকার মানুষ চিকিৎসা সেবার পাশাপাশি টিকা নেওয়া থেকেও বঞ্চিত রয়েছে।
এদিকে দ্বীপের চেয়ারম্যান বিভিন্ন সময়ে জেলা-উপজেলা পর্যায়ে অনুষ্ঠিত সভায় হাসপাতাল সংক্রান্তে কথা বলেও কোন ধরনের সুরাহা হয়নি। চেয়ারম্যান নিজেই বহুবার সিভিল সার্জনকে বিষয়টি অবহিত করার পরও কাজের কাজ কিছুই হয়নি।
উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা (ইউএনও) মো. পারভেজ চৌধুরী জানান, দুর্গম পথ হওয়ায় সেখানকার অধিবাসীরা অবশ্যই চিকিৎসা ঝুঁকিতে রয়েছে। বিষয়টি গুরুত্বের সঙ্গে দেখা হচ্ছে।

বিষয়টি নিশ্চিত করে ঢাকা মেডিকেল কলেজ হাসপাতালের পুলিশ ক্যাম্পের ইনচার্জ (পরিদর্শক) মো. ফারুক জানান, কেন্দ্রীয় কারাগার থেকে কারারক্ষীরা অচেতন অবস্থায় ওই বন্দীকে হাসপাতালে নিয়ে আসেন। এরপর চিকিৎসকেরা পরীক্ষা-নিরীক্ষা শেষে তাঁকে মৃত ঘোষণা করেন। তাঁর মরদেহ ময়নাতদন্তের জন্য মর্গে রাখা হয়েছে।
১ মিনিট আগে
দৌলতদিয়া ঘাট কার্যালয়ের ব্যবস্থাপক মো. সালাহউদ্দিন বলেন, নদীর তলদেশে অতিরিক্ত পলি জমে যাওয়ায় ফেরি চলাচলে ঝুঁকি তৈরি হয়েছে। যাত্রী ও যানবাহনের নিরাপত্তা নিশ্চিত করতে এবং ড্রেজিং কাজ নির্বিঘ্নে সম্পন্ন করার লক্ষ্যে এ সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়েছে।
২৩ মিনিট আগে
দিনাজপুরের বীরগঞ্জে নিজ বাড়ি থেকে দানিউল ইসলাম (৫৫) নামের এক ব্যক্তির রক্তাক্ত লাশ পাওয়া গেছে। আজ শনিবার (১৩ ডিসেম্বর) সকালে উপজেলার আরজি চৌপুকুরিয়া জিন্দাপীর মেলাসংলগ্ন এলাকার বাড়িতে লাশটি পাওয়া যায়।
৩৪ মিনিট আগে
কেরানীগঞ্জের আগানগর এলাকায় জাবালে নূর টাওয়ারে লাগা ভয়াবহ অগ্নিকাণ্ড ১০ ঘণ্টা পেরিয়ে গেলেও এখনো পুরোপুরি নিয়ন্ত্রণে আসেনি। ফায়ার সার্ভিসের ২০টি ইউনিট টানা চেষ্টা চালালেও আগুনের তীব্রতা কমেনি বরং দিক পরিবর্তন করে আগুন ছড়িয়ে পড়েছে আশপাশের দোকানে।
৩৪ মিনিট আগেঢামেক প্রতিবেদক

কেরানীগঞ্জে ঢাকা কেন্দ্রীয় কারাগারে মেহেদী হাসান ওরফে গাউস (৩০) নামের এক বন্দীর ঢাকা মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে মৃত্যু হয়েছে। আজ শনিবার বিকেল পৌনে ৪টার দিকে কারারক্ষীরা তাঁকে কারাগার থেকে হাসপাতালে নিয়ে গেলে চিকিৎসক মৃত ঘোষণা করেন।
বিষয়টি নিশ্চিত করে ঢাকা মেডিকেল কলেজ হাসপাতালের পুলিশ ক্যাম্পের ইনচার্জ (পরিদর্শক) মো. ফারুক জানান, কেন্দ্রীয় কারাগার থেকে কারারক্ষীরা অচেতন অবস্থায় ওই বন্দীকে হাসপাতালে নিয়ে আসেন। এরপর চিকিৎসকেরা পরীক্ষা-নিরীক্ষা শেষে তাঁকে মৃত ঘোষণা করেন। তাঁর মরদেহ ময়নাতদন্তের জন্য মর্গে রাখা হয়েছে।
কারাগার সূত্রে জানা গেছে, মেহেদী হাসান বাড্ডা থানায় করা মাদক মামলায় কেন্দ্রীয় কারাগারে বন্দী ছিলেন। তাঁর গ্রামের বাড়ি ফরিদপুর জেলার ভাঙ্গা থানার মরানপুর গ্রামে। তাঁর বাবার নাম মো. মোস্তফা ফরাজী।

কেরানীগঞ্জে ঢাকা কেন্দ্রীয় কারাগারে মেহেদী হাসান ওরফে গাউস (৩০) নামের এক বন্দীর ঢাকা মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে মৃত্যু হয়েছে। আজ শনিবার বিকেল পৌনে ৪টার দিকে কারারক্ষীরা তাঁকে কারাগার থেকে হাসপাতালে নিয়ে গেলে চিকিৎসক মৃত ঘোষণা করেন।
বিষয়টি নিশ্চিত করে ঢাকা মেডিকেল কলেজ হাসপাতালের পুলিশ ক্যাম্পের ইনচার্জ (পরিদর্শক) মো. ফারুক জানান, কেন্দ্রীয় কারাগার থেকে কারারক্ষীরা অচেতন অবস্থায় ওই বন্দীকে হাসপাতালে নিয়ে আসেন। এরপর চিকিৎসকেরা পরীক্ষা-নিরীক্ষা শেষে তাঁকে মৃত ঘোষণা করেন। তাঁর মরদেহ ময়নাতদন্তের জন্য মর্গে রাখা হয়েছে।
কারাগার সূত্রে জানা গেছে, মেহেদী হাসান বাড্ডা থানায় করা মাদক মামলায় কেন্দ্রীয় কারাগারে বন্দী ছিলেন। তাঁর গ্রামের বাড়ি ফরিদপুর জেলার ভাঙ্গা থানার মরানপুর গ্রামে। তাঁর বাবার নাম মো. মোস্তফা ফরাজী।

দেশের একমাত্র প্রবাল ও বিস্তীর্ণ দ্বীপ সেন্টমার্টিন। এটি একটি ইউনিয়নও। সেন্টমার্টিন দ্বীপটি কক্সবাজার জেলার টেকনাফ উপজেলায় অবস্থিত। সেখানে একটি দশ শয্যা বিশিষ্ট হাসপাতাল থাকলেও ডাক্তার নেই। যুগ যুগ ধরে চিকিৎসা সেবা থেকে বঞ্চিত টেকনাফবাসী। ফলে দীর্ঘদিনের ক্ষোভ তাঁদের।
০৩ আগস্ট ২০২১
দৌলতদিয়া ঘাট কার্যালয়ের ব্যবস্থাপক মো. সালাহউদ্দিন বলেন, নদীর তলদেশে অতিরিক্ত পলি জমে যাওয়ায় ফেরি চলাচলে ঝুঁকি তৈরি হয়েছে। যাত্রী ও যানবাহনের নিরাপত্তা নিশ্চিত করতে এবং ড্রেজিং কাজ নির্বিঘ্নে সম্পন্ন করার লক্ষ্যে এ সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়েছে।
২৩ মিনিট আগে
দিনাজপুরের বীরগঞ্জে নিজ বাড়ি থেকে দানিউল ইসলাম (৫৫) নামের এক ব্যক্তির রক্তাক্ত লাশ পাওয়া গেছে। আজ শনিবার (১৩ ডিসেম্বর) সকালে উপজেলার আরজি চৌপুকুরিয়া জিন্দাপীর মেলাসংলগ্ন এলাকার বাড়িতে লাশটি পাওয়া যায়।
৩৪ মিনিট আগে
কেরানীগঞ্জের আগানগর এলাকায় জাবালে নূর টাওয়ারে লাগা ভয়াবহ অগ্নিকাণ্ড ১০ ঘণ্টা পেরিয়ে গেলেও এখনো পুরোপুরি নিয়ন্ত্রণে আসেনি। ফায়ার সার্ভিসের ২০টি ইউনিট টানা চেষ্টা চালালেও আগুনের তীব্রতা কমেনি বরং দিক পরিবর্তন করে আগুন ছড়িয়ে পড়েছে আশপাশের দোকানে।
৩৪ মিনিট আগেরাজবাড়ী প্রতিনিধি

পদ্মায় ড্রেজিং কার্যক্রম চলায় রাজবাড়ীর দৌলতদিয়ার ৭ নম্বর ফেরিঘাট সাময়িকভাবে বন্ধ রেখেছে বাংলাদেশ অভ্যন্তরীণ নৌপরিবহন করপোরেশন (বিআইডব্লিউটিসি)। আজ শনিবার সকাল থেকে ফেরিঘাটটি বন্ধ রাখা হয় বলে জানান বিআইডব্লিউটিসি দৌলতদিয়া ঘাট কার্যালয়ের ব্যবস্থাপক মো. সালাহউদ্দিন।
বিআইডব্লিউটিসির দৌলতদিয়া ৭ নম্বর ফেরিঘাটের পন্টুন ইনচার্জ হুমায়ন কবির বলেন, ‘আজ সকাল ৯টা থেকে ৭ নম্বর ফেরিঘাটে ড্রেজিং হচ্ছে, সে কারণে বন্ধ রয়েছে এ ঘাট। কখন এ ঘাটটি সচল হবে, সেটা বলতে পারছি না।’
দৌলতদিয়া ঘাট কার্যালয়ের ব্যবস্থাপক মো. সালাহউদ্দিন বলেন, নদীর তলদেশে অতিরিক্ত পলি জমে যাওয়ায় ফেরি চলাচলে ঝুঁকি তৈরি হয়েছে। যাত্রী ও যানবাহনের নিরাপত্তা নিশ্চিত করতে এবং ড্রেজিং কাজ নির্বিঘ্নে সম্পন্ন করার লক্ষ্যে এ সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়েছে। ড্রেজিং কার্যক্রম শেষ হলে আবার ফেরিঘাটটি সচল হবে। তিনি বলেন, বর্তমানে দৌলতদিয়া-পাটুরিয়া নৌপথে ছোট-বড় মিলে মোট ১২টি ফেরি চলাচল করছে। দৌলতদিয়া প্রান্তে ৩ ও ৪ নম্বর ঘাট দিয়ে যাত্রী ও যানবাহন পারাপার করা হচ্ছে।

পদ্মায় ড্রেজিং কার্যক্রম চলায় রাজবাড়ীর দৌলতদিয়ার ৭ নম্বর ফেরিঘাট সাময়িকভাবে বন্ধ রেখেছে বাংলাদেশ অভ্যন্তরীণ নৌপরিবহন করপোরেশন (বিআইডব্লিউটিসি)। আজ শনিবার সকাল থেকে ফেরিঘাটটি বন্ধ রাখা হয় বলে জানান বিআইডব্লিউটিসি দৌলতদিয়া ঘাট কার্যালয়ের ব্যবস্থাপক মো. সালাহউদ্দিন।
বিআইডব্লিউটিসির দৌলতদিয়া ৭ নম্বর ফেরিঘাটের পন্টুন ইনচার্জ হুমায়ন কবির বলেন, ‘আজ সকাল ৯টা থেকে ৭ নম্বর ফেরিঘাটে ড্রেজিং হচ্ছে, সে কারণে বন্ধ রয়েছে এ ঘাট। কখন এ ঘাটটি সচল হবে, সেটা বলতে পারছি না।’
দৌলতদিয়া ঘাট কার্যালয়ের ব্যবস্থাপক মো. সালাহউদ্দিন বলেন, নদীর তলদেশে অতিরিক্ত পলি জমে যাওয়ায় ফেরি চলাচলে ঝুঁকি তৈরি হয়েছে। যাত্রী ও যানবাহনের নিরাপত্তা নিশ্চিত করতে এবং ড্রেজিং কাজ নির্বিঘ্নে সম্পন্ন করার লক্ষ্যে এ সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়েছে। ড্রেজিং কার্যক্রম শেষ হলে আবার ফেরিঘাটটি সচল হবে। তিনি বলেন, বর্তমানে দৌলতদিয়া-পাটুরিয়া নৌপথে ছোট-বড় মিলে মোট ১২টি ফেরি চলাচল করছে। দৌলতদিয়া প্রান্তে ৩ ও ৪ নম্বর ঘাট দিয়ে যাত্রী ও যানবাহন পারাপার করা হচ্ছে।

দেশের একমাত্র প্রবাল ও বিস্তীর্ণ দ্বীপ সেন্টমার্টিন। এটি একটি ইউনিয়নও। সেন্টমার্টিন দ্বীপটি কক্সবাজার জেলার টেকনাফ উপজেলায় অবস্থিত। সেখানে একটি দশ শয্যা বিশিষ্ট হাসপাতাল থাকলেও ডাক্তার নেই। যুগ যুগ ধরে চিকিৎসা সেবা থেকে বঞ্চিত টেকনাফবাসী। ফলে দীর্ঘদিনের ক্ষোভ তাঁদের।
০৩ আগস্ট ২০২১
বিষয়টি নিশ্চিত করে ঢাকা মেডিকেল কলেজ হাসপাতালের পুলিশ ক্যাম্পের ইনচার্জ (পরিদর্শক) মো. ফারুক জানান, কেন্দ্রীয় কারাগার থেকে কারারক্ষীরা অচেতন অবস্থায় ওই বন্দীকে হাসপাতালে নিয়ে আসেন। এরপর চিকিৎসকেরা পরীক্ষা-নিরীক্ষা শেষে তাঁকে মৃত ঘোষণা করেন। তাঁর মরদেহ ময়নাতদন্তের জন্য মর্গে রাখা হয়েছে।
১ মিনিট আগে
দিনাজপুরের বীরগঞ্জে নিজ বাড়ি থেকে দানিউল ইসলাম (৫৫) নামের এক ব্যক্তির রক্তাক্ত লাশ পাওয়া গেছে। আজ শনিবার (১৩ ডিসেম্বর) সকালে উপজেলার আরজি চৌপুকুরিয়া জিন্দাপীর মেলাসংলগ্ন এলাকার বাড়িতে লাশটি পাওয়া যায়।
৩৪ মিনিট আগে
কেরানীগঞ্জের আগানগর এলাকায় জাবালে নূর টাওয়ারে লাগা ভয়াবহ অগ্নিকাণ্ড ১০ ঘণ্টা পেরিয়ে গেলেও এখনো পুরোপুরি নিয়ন্ত্রণে আসেনি। ফায়ার সার্ভিসের ২০টি ইউনিট টানা চেষ্টা চালালেও আগুনের তীব্রতা কমেনি বরং দিক পরিবর্তন করে আগুন ছড়িয়ে পড়েছে আশপাশের দোকানে।
৩৪ মিনিট আগেবীরগঞ্জ (দিনাজপুর) প্রতিনিধি

দিনাজপুরের বীরগঞ্জে নিজ বাড়ি থেকে দানিউল ইসলাম (৫৫) নামের এক ব্যক্তির রক্তাক্ত লাশ পাওয়া গেছে। আজ শনিবার (১৩ ডিসেম্বর) সকালে উপজেলার আরজি চৌপুকুরিয়া জিন্দাপীর মেলাসংলগ্ন এলাকার বাড়িতে লাশটি পাওয়া যায়।
সরেজমিন জানা যায়, দানিউল নিয়ে পরিবার নিয়ে দিনাজপুর শহরে বসবাস করেন। তিনি গ্রামের বাড়িতে এসে সপ্তাহে দু-এক দিন রাত্রি যাপন করেন। কাজের লোক রফিকুল ইসলাম ও নূরজাহান বেগম বাড়ি এবং দানিউলের দেখাশোনা করেন। শনিবার বেলা ১০টার দিকে রফিকুল বাড়িতে এসে ডাকাডাকি করে না পেয়ে দানিউলের স্বজনদের জানান। তাঁরা এসে শয়নকক্ষের বিছানায় রক্তাক্ত লাশ দেখতে পান।
বীরগঞ্জ থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) মো. সাইফুল ইসলাম বলেন, লাশ উদ্ধারের কার্যক্রম চলছে। ময়নাতদন্তের জন্য দিনাজপুর মেডিকেল কলেজে প্রেরণ করা হবে। মৃত্যুর রহস্য উদ্ঘাটনে পুলিশ কাজ করছে।

দিনাজপুরের বীরগঞ্জে নিজ বাড়ি থেকে দানিউল ইসলাম (৫৫) নামের এক ব্যক্তির রক্তাক্ত লাশ পাওয়া গেছে। আজ শনিবার (১৩ ডিসেম্বর) সকালে উপজেলার আরজি চৌপুকুরিয়া জিন্দাপীর মেলাসংলগ্ন এলাকার বাড়িতে লাশটি পাওয়া যায়।
সরেজমিন জানা যায়, দানিউল নিয়ে পরিবার নিয়ে দিনাজপুর শহরে বসবাস করেন। তিনি গ্রামের বাড়িতে এসে সপ্তাহে দু-এক দিন রাত্রি যাপন করেন। কাজের লোক রফিকুল ইসলাম ও নূরজাহান বেগম বাড়ি এবং দানিউলের দেখাশোনা করেন। শনিবার বেলা ১০টার দিকে রফিকুল বাড়িতে এসে ডাকাডাকি করে না পেয়ে দানিউলের স্বজনদের জানান। তাঁরা এসে শয়নকক্ষের বিছানায় রক্তাক্ত লাশ দেখতে পান।
বীরগঞ্জ থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) মো. সাইফুল ইসলাম বলেন, লাশ উদ্ধারের কার্যক্রম চলছে। ময়নাতদন্তের জন্য দিনাজপুর মেডিকেল কলেজে প্রেরণ করা হবে। মৃত্যুর রহস্য উদ্ঘাটনে পুলিশ কাজ করছে।

দেশের একমাত্র প্রবাল ও বিস্তীর্ণ দ্বীপ সেন্টমার্টিন। এটি একটি ইউনিয়নও। সেন্টমার্টিন দ্বীপটি কক্সবাজার জেলার টেকনাফ উপজেলায় অবস্থিত। সেখানে একটি দশ শয্যা বিশিষ্ট হাসপাতাল থাকলেও ডাক্তার নেই। যুগ যুগ ধরে চিকিৎসা সেবা থেকে বঞ্চিত টেকনাফবাসী। ফলে দীর্ঘদিনের ক্ষোভ তাঁদের।
০৩ আগস্ট ২০২১
বিষয়টি নিশ্চিত করে ঢাকা মেডিকেল কলেজ হাসপাতালের পুলিশ ক্যাম্পের ইনচার্জ (পরিদর্শক) মো. ফারুক জানান, কেন্দ্রীয় কারাগার থেকে কারারক্ষীরা অচেতন অবস্থায় ওই বন্দীকে হাসপাতালে নিয়ে আসেন। এরপর চিকিৎসকেরা পরীক্ষা-নিরীক্ষা শেষে তাঁকে মৃত ঘোষণা করেন। তাঁর মরদেহ ময়নাতদন্তের জন্য মর্গে রাখা হয়েছে।
১ মিনিট আগে
দৌলতদিয়া ঘাট কার্যালয়ের ব্যবস্থাপক মো. সালাহউদ্দিন বলেন, নদীর তলদেশে অতিরিক্ত পলি জমে যাওয়ায় ফেরি চলাচলে ঝুঁকি তৈরি হয়েছে। যাত্রী ও যানবাহনের নিরাপত্তা নিশ্চিত করতে এবং ড্রেজিং কাজ নির্বিঘ্নে সম্পন্ন করার লক্ষ্যে এ সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়েছে।
২৩ মিনিট আগে
কেরানীগঞ্জের আগানগর এলাকায় জাবালে নূর টাওয়ারে লাগা ভয়াবহ অগ্নিকাণ্ড ১০ ঘণ্টা পেরিয়ে গেলেও এখনো পুরোপুরি নিয়ন্ত্রণে আসেনি। ফায়ার সার্ভিসের ২০টি ইউনিট টানা চেষ্টা চালালেও আগুনের তীব্রতা কমেনি বরং দিক পরিবর্তন করে আগুন ছড়িয়ে পড়েছে আশপাশের দোকানে।
৩৪ মিনিট আগেকেরানীগঞ্জ প্রতিনিধি

কেরানীগঞ্জের আগানগর এলাকায় জাবালে নূর টাওয়ারে লাগা ভয়াবহ অগ্নিকাণ্ড ১০ ঘণ্টা পেরিয়ে গেলেও এখনো পুরোপুরি নিয়ন্ত্রণে আসেনি। ফায়ার সার্ভিসের ২০টি ইউনিট টানা চেষ্টা চালালেও আগুনের তীব্রতা কমেনি বরং দিক পরিবর্তন করে আগুন ছড়িয়ে পড়েছে আশপাশের দোকানে। তবে এখন পর্যন্ত আগুনে দগ্ধ বা হতাহতের খবর মেলেনি।
আজ শনিবার ভোর আনুমানিক ৫টার দিকে মার্কেটের নিচতলায় থাকা কাপড়ের ঝুট গোডাউন থেকে আগুনের সূত্রপাত হয় বলে প্রাথমিকভাবে জানা গেছে। মুহূর্তের মধ্যে আগুন পুরো মার্কেটজুড়ে ছড়িয়ে পড়ে। আবাসিক ও বাণিজ্যিক ভবন হওয়ায় আতঙ্ক ছড়িয়ে পড়ে এলাকায়। খবর পেয়ে উপজেলা প্রশাসনসহ ফায়ার সার্ভিসের প্রথমে ১৪টি এবং পরে আরও ৬টিসহ মোট ২০টি ইউনিট ঘটনাস্থলে পৌঁছে আগুন নিয়ন্ত্রণে কাজ করছে।
বেসমেন্ট দোকান ও ঝুট গোডাউন থাকায় এবং ঘন ধোঁয়ার কারণে আগুন নেভাতে বেগ পেতে হচ্ছে। দ্বিতীয় ও তৃতীয় তলায় এখনো ধোঁয়া রয়েছে এবং কোথাও কোথাও আগুনের ফ্লেম দেখা যাচ্ছে। আগুন যাতে পাশের ভবনে ছড়িয়ে না পড়ে সে জন্য সর্বোচ্চ সতর্কতা নেওয়া হয়েছে।
দোকানমালিকেরা বলছেন, ফায়ার সার্ভিসের লোকজন তাঁদের ভেতরে প্রবেশ করতে না দেওয়ায় ক্ষতির পরিমাণ পরিমাণ বেড়েছে। ভবনটিতে প্রায় পাঁচ শতাধিক দোকান রয়েছে। তাঁদের দাবি, আগুনে প্রায় শতকোটি টাকার ক্ষয়ক্ষতি হয়েছে।
ফায়ার সার্ভিস সূত্র জানায়, অগ্নিকাণ্ডের সময় ভবনের ভেতরে আটকা পড়া ৪২ জনকে নিরাপদে উদ্ধার করা হয়েছে। এখন পর্যন্ত কোনো হতাহতের খবর পাওয়া যায়নি। আগুনে ক্ষয়ক্ষতির পরিমাণ এখনো নিরূপণ করা যায়নি।
এ বিষয়ে কেরানীগঞ্জ উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা ওমর ফারুক জানান, ১০ তলা ভবনটির ৮ তলা পর্যন্ত আবাসিক হিসেবে ব্যবহৃত হচ্ছে। ভবনটির মালিক হাজী নুর আলম। ভবন নির্মাণ ও ব্যবহারে নিয়ম মানা হয়েছে কি না, তা খতিয়ে দেখা হচ্ছে। ঘটনা তদন্তে পাঁচ সদস্যবিশিষ্ট কমিটি ঘোষণা করা হয়েছে বলে জানান তিনি।
ফায়ার সার্ভিসের পরিচালক অপারেশন লেফটেন্যান্ট কর্নেল মো. তাজুল ইসলাম চৌধুরী জানান, ধোঁয়ার কারণে কাজ করতে বেগ পেতে হচ্ছে। তবে আগুন নিয়ন্ত্রণে আনতে ফায়ার সার্ভিসের ইউনিটগুলো একযোগে কাজ চালিয়ে যাচ্ছে।

কেরানীগঞ্জের আগানগর এলাকায় জাবালে নূর টাওয়ারে লাগা ভয়াবহ অগ্নিকাণ্ড ১০ ঘণ্টা পেরিয়ে গেলেও এখনো পুরোপুরি নিয়ন্ত্রণে আসেনি। ফায়ার সার্ভিসের ২০টি ইউনিট টানা চেষ্টা চালালেও আগুনের তীব্রতা কমেনি বরং দিক পরিবর্তন করে আগুন ছড়িয়ে পড়েছে আশপাশের দোকানে। তবে এখন পর্যন্ত আগুনে দগ্ধ বা হতাহতের খবর মেলেনি।
আজ শনিবার ভোর আনুমানিক ৫টার দিকে মার্কেটের নিচতলায় থাকা কাপড়ের ঝুট গোডাউন থেকে আগুনের সূত্রপাত হয় বলে প্রাথমিকভাবে জানা গেছে। মুহূর্তের মধ্যে আগুন পুরো মার্কেটজুড়ে ছড়িয়ে পড়ে। আবাসিক ও বাণিজ্যিক ভবন হওয়ায় আতঙ্ক ছড়িয়ে পড়ে এলাকায়। খবর পেয়ে উপজেলা প্রশাসনসহ ফায়ার সার্ভিসের প্রথমে ১৪টি এবং পরে আরও ৬টিসহ মোট ২০টি ইউনিট ঘটনাস্থলে পৌঁছে আগুন নিয়ন্ত্রণে কাজ করছে।
বেসমেন্ট দোকান ও ঝুট গোডাউন থাকায় এবং ঘন ধোঁয়ার কারণে আগুন নেভাতে বেগ পেতে হচ্ছে। দ্বিতীয় ও তৃতীয় তলায় এখনো ধোঁয়া রয়েছে এবং কোথাও কোথাও আগুনের ফ্লেম দেখা যাচ্ছে। আগুন যাতে পাশের ভবনে ছড়িয়ে না পড়ে সে জন্য সর্বোচ্চ সতর্কতা নেওয়া হয়েছে।
দোকানমালিকেরা বলছেন, ফায়ার সার্ভিসের লোকজন তাঁদের ভেতরে প্রবেশ করতে না দেওয়ায় ক্ষতির পরিমাণ পরিমাণ বেড়েছে। ভবনটিতে প্রায় পাঁচ শতাধিক দোকান রয়েছে। তাঁদের দাবি, আগুনে প্রায় শতকোটি টাকার ক্ষয়ক্ষতি হয়েছে।
ফায়ার সার্ভিস সূত্র জানায়, অগ্নিকাণ্ডের সময় ভবনের ভেতরে আটকা পড়া ৪২ জনকে নিরাপদে উদ্ধার করা হয়েছে। এখন পর্যন্ত কোনো হতাহতের খবর পাওয়া যায়নি। আগুনে ক্ষয়ক্ষতির পরিমাণ এখনো নিরূপণ করা যায়নি।
এ বিষয়ে কেরানীগঞ্জ উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা ওমর ফারুক জানান, ১০ তলা ভবনটির ৮ তলা পর্যন্ত আবাসিক হিসেবে ব্যবহৃত হচ্ছে। ভবনটির মালিক হাজী নুর আলম। ভবন নির্মাণ ও ব্যবহারে নিয়ম মানা হয়েছে কি না, তা খতিয়ে দেখা হচ্ছে। ঘটনা তদন্তে পাঁচ সদস্যবিশিষ্ট কমিটি ঘোষণা করা হয়েছে বলে জানান তিনি।
ফায়ার সার্ভিসের পরিচালক অপারেশন লেফটেন্যান্ট কর্নেল মো. তাজুল ইসলাম চৌধুরী জানান, ধোঁয়ার কারণে কাজ করতে বেগ পেতে হচ্ছে। তবে আগুন নিয়ন্ত্রণে আনতে ফায়ার সার্ভিসের ইউনিটগুলো একযোগে কাজ চালিয়ে যাচ্ছে।

দেশের একমাত্র প্রবাল ও বিস্তীর্ণ দ্বীপ সেন্টমার্টিন। এটি একটি ইউনিয়নও। সেন্টমার্টিন দ্বীপটি কক্সবাজার জেলার টেকনাফ উপজেলায় অবস্থিত। সেখানে একটি দশ শয্যা বিশিষ্ট হাসপাতাল থাকলেও ডাক্তার নেই। যুগ যুগ ধরে চিকিৎসা সেবা থেকে বঞ্চিত টেকনাফবাসী। ফলে দীর্ঘদিনের ক্ষোভ তাঁদের।
০৩ আগস্ট ২০২১
বিষয়টি নিশ্চিত করে ঢাকা মেডিকেল কলেজ হাসপাতালের পুলিশ ক্যাম্পের ইনচার্জ (পরিদর্শক) মো. ফারুক জানান, কেন্দ্রীয় কারাগার থেকে কারারক্ষীরা অচেতন অবস্থায় ওই বন্দীকে হাসপাতালে নিয়ে আসেন। এরপর চিকিৎসকেরা পরীক্ষা-নিরীক্ষা শেষে তাঁকে মৃত ঘোষণা করেন। তাঁর মরদেহ ময়নাতদন্তের জন্য মর্গে রাখা হয়েছে।
১ মিনিট আগে
দৌলতদিয়া ঘাট কার্যালয়ের ব্যবস্থাপক মো. সালাহউদ্দিন বলেন, নদীর তলদেশে অতিরিক্ত পলি জমে যাওয়ায় ফেরি চলাচলে ঝুঁকি তৈরি হয়েছে। যাত্রী ও যানবাহনের নিরাপত্তা নিশ্চিত করতে এবং ড্রেজিং কাজ নির্বিঘ্নে সম্পন্ন করার লক্ষ্যে এ সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়েছে।
২৩ মিনিট আগে
দিনাজপুরের বীরগঞ্জে নিজ বাড়ি থেকে দানিউল ইসলাম (৫৫) নামের এক ব্যক্তির রক্তাক্ত লাশ পাওয়া গেছে। আজ শনিবার (১৩ ডিসেম্বর) সকালে উপজেলার আরজি চৌপুকুরিয়া জিন্দাপীর মেলাসংলগ্ন এলাকার বাড়িতে লাশটি পাওয়া যায়।
৩৪ মিনিট আগে