ত্রিশাল (ময়মনসিংহ) প্রতিনিধি

সীমাহীন দুঃখ-কষ্টও তাঁদের ভালোবাসার রং ধূসর করতে পারেনি। তাঁদের জীবনসংগ্রাম হার মানিয়েছে সব দুঃখ, কষ্ট ও ভালোবাসার কাহিনিকে। টাকায় পাওয়া নম্বর থেকে যে ভালোবাসার শুরু, তা আজ ১৪ বছর পেরিয়েছে।
এটি কোনো সিনেমা বা নাটকের গল্প নয়। ময়মনসিংহের ত্রিশালে বসবাসরত সোহেল-রওশনের ভালোবাসার গল্প। রাজশাহীর গোদাগাড়ী এলাকার বাসিন্দা সোহেল মিয়া। রওশন আক্তারের বাড়ি ময়মনসিংহের ত্রিশাল উপজেলার গুজিয়াম টানপাড়া গ্রামে। ২০০৭ সালের জানুয়ারিতে মোবাইল ফোনে পরিচয় হয় তাঁদের।
জন্ম থেকেই দুই পা অচল রওশনের। পায়ে ভর দিয়ে চলার শক্তিটুকুও নেই তাঁর। সোহেল রাজশাহী বিশ্ববিদ্যালয় থেকে ব্যবস্থাপনা বিভাগে অনার্স ও মাস্টার্স সম্পন্ন করেছেন। পারিবারিক সম্পর্ক ছিন্ন করেই ভালোবাসার টানে নিজ পায়ে চলতে অক্ষম রওশনের কাছে ছুটে আসেন তিনি। পরিবারের অমতেই বিয়ে করেন রওশনকে। রওশনও তাঁর পরিবারের অমতে ঘর ছেড়ে পালিয়েছেন সোহেলের হাত ধরে।
শারীরিক সীমাবদ্ধতার পরও কোনো দিন সোহেল-রওশনের ভালোবাসায় কোনো কমতি দেখতে পায়নি তাঁদের প্রতিবেশীরা। বরং প্রতিকূল পরিবেশে আরও বেড়েছে তাঁদের ভালোবাসা। সোহেল পেয়েছে রওশনের কাছ থেকে হৃদয় নিংড়ানো ভালোবাসা আর রওশন তাঁর শারীরিক অক্ষমতার পরও পেয়েছে সোহেলের উদার মনের প্রাণখোলা ভালোবাসা। আছে পাওয়া-না পাওয়ার হিসাবও।
সুখের সংসার গড়ে বছর চারেক ছিলেন ঢাকা শহরে। সোহেল চাকরি করতেন ঢাকার একটি বেসরকারি প্রতিষ্ঠানে। এরই মধ্যে রওশনের কোলজুড়ে আসে ফুটফুটে এক কন্যাশিশু।
অচল পায়ে হাঁটু গেড়ে হাতে ভর দিয়ে চলা রওশনের পক্ষে তাঁর মেয়েকে সামলিয়ে চলা কঠিন হয়ে পড়ে। আবার এদিকে রওশনের বাবা অসুস্থ হওয়ায় তাঁরাও চাইছিলেন তাঁরা ঢাকা ছেড়ে ত্রিশালে পাড়ি জমাতে।
সোহেল-রওশন দম্পতি তাঁদের মেয়েশিশুসহ চলে এলেন ত্রিশাল উপজেলার আমিরাবাড়ী ইউনিয়নের গুজিয়াম টানপাড়া গ্রামে। রওশনের বাবা-মা ছাড়া সোহেল-রওশন দম্পতির দুই পরিবারের কেউই মেনে নিতে পারেনি এই বিয়ে।
সোহেলের পরিবারের ক্ষোভ পা অচল রওশনকে বিয়ে করা। আর রওশনের পরিবারের ক্ষোভ—এই উচ্চশিক্ষিত ছেলে কোনো এক সময় রওশনকে ছেড়ে পালাবে।
চলেছে দিন, গেছে বছরের পর বছর। এই ভুল বিশ্বাস দূর হয়েছে রওশনের বাবা-মা ও প্রতিবেশীদের। এরই মধ্যে মারা গেলেন রওশনের বাবা। আর এবার বাবার বাড়িতে আশ্রয় খুঁজে নেওয়া রওশনকে তাঁর ভাই-ভাবিরা ভাবতে লাগলেন সম্পদের অংশীদার হিসেবে। ভাই-ভাবিদের অবজ্ঞা ও অবহেলার শিকার হতে থাকলেন তাঁরা।
পারিবারিক সম্পর্ক থেকে বঞ্চিত এই দম্পতি স্থানীয় কয়েকজনের সহযোগিতায় ঘরের পাশেই দিয়েছেন ছোট্ট একটি দোকান। এভাবে ভালোই চলছে তাঁদের সংসার। বিশেষ প্রয়োজনে রওশনকে কাঁধে ভর করে নিয়ে যান সোহেল। এমনকি অনেক সময় ঘুরতেও বের হন তাঁকে কাঁধে নিয়েই। তাঁদের মেয়ে সিদরাতুল মুনতাহা স্বরণী (৯) এখন পঞ্চম শ্রেণির শিক্ষার্থী।
এ বিষয়ে সোহেল মিয়ার সঙ্গে কথা হলে তিনি আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘আট ভাই-বোনের মধ্যে আমিই সবার ছোট। পড়াশোনা শেষ করে ভালো একটা চাকরিও করতাম। পরিস্থিতির কারণে বাধ্য হয়ে এখানে চলে আসি। শত প্রতিকূলতার মাঝেও আমরা ভালো ছিলাম। ২০০০ সালের নভেম্বরে আমি স্ট্রোক করি। এখন অনেক কিছু মনে থাকে না। অর্থকষ্ট থাকলেও আমাদের ভালোবাসায় কোনো কমতি নেই।’
রওশন আক্তার আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘কেন জানি আমার ভাই-ভাবিরা আমাদের শত্রু মনে করে। তারা আমাদের সহযোগিতা তো দূরের কথা, আমরা এখানে থাকি এটাই তারা চায় না। আমার স্বামীর মতো ভালো মানুষ আমি কখনো দেখিনি। উচ্চশিক্ষিত একটা ছেলে হয়েও সে আমার মতো পঙ্গু অসহায় মেয়েকে মন থেকে ভালোবেসে যাচ্ছে। বৃষ্টির দিন আমাদের থাকার ঘরে পানি পড়ে। ভালো কোনো গোসলখানা ও টয়লেট নেই। এই শরীর নিয়ে এগুলো ব্যবহার করতে আমার খুব কষ্ট হয়। কোনো টিউবওয়েল না থাকায় অনেক দূর থেকে আমার স্বামী প্রয়োজনীয় পানি নিয়ে আসে। আমাদের সরকার কতজনের জন্য কত কিছু করছে, আমাদের জন্যও নিশ্চয়ই কিছু করবে।’

সীমাহীন দুঃখ-কষ্টও তাঁদের ভালোবাসার রং ধূসর করতে পারেনি। তাঁদের জীবনসংগ্রাম হার মানিয়েছে সব দুঃখ, কষ্ট ও ভালোবাসার কাহিনিকে। টাকায় পাওয়া নম্বর থেকে যে ভালোবাসার শুরু, তা আজ ১৪ বছর পেরিয়েছে।
এটি কোনো সিনেমা বা নাটকের গল্প নয়। ময়মনসিংহের ত্রিশালে বসবাসরত সোহেল-রওশনের ভালোবাসার গল্প। রাজশাহীর গোদাগাড়ী এলাকার বাসিন্দা সোহেল মিয়া। রওশন আক্তারের বাড়ি ময়মনসিংহের ত্রিশাল উপজেলার গুজিয়াম টানপাড়া গ্রামে। ২০০৭ সালের জানুয়ারিতে মোবাইল ফোনে পরিচয় হয় তাঁদের।
জন্ম থেকেই দুই পা অচল রওশনের। পায়ে ভর দিয়ে চলার শক্তিটুকুও নেই তাঁর। সোহেল রাজশাহী বিশ্ববিদ্যালয় থেকে ব্যবস্থাপনা বিভাগে অনার্স ও মাস্টার্স সম্পন্ন করেছেন। পারিবারিক সম্পর্ক ছিন্ন করেই ভালোবাসার টানে নিজ পায়ে চলতে অক্ষম রওশনের কাছে ছুটে আসেন তিনি। পরিবারের অমতেই বিয়ে করেন রওশনকে। রওশনও তাঁর পরিবারের অমতে ঘর ছেড়ে পালিয়েছেন সোহেলের হাত ধরে।
শারীরিক সীমাবদ্ধতার পরও কোনো দিন সোহেল-রওশনের ভালোবাসায় কোনো কমতি দেখতে পায়নি তাঁদের প্রতিবেশীরা। বরং প্রতিকূল পরিবেশে আরও বেড়েছে তাঁদের ভালোবাসা। সোহেল পেয়েছে রওশনের কাছ থেকে হৃদয় নিংড়ানো ভালোবাসা আর রওশন তাঁর শারীরিক অক্ষমতার পরও পেয়েছে সোহেলের উদার মনের প্রাণখোলা ভালোবাসা। আছে পাওয়া-না পাওয়ার হিসাবও।
সুখের সংসার গড়ে বছর চারেক ছিলেন ঢাকা শহরে। সোহেল চাকরি করতেন ঢাকার একটি বেসরকারি প্রতিষ্ঠানে। এরই মধ্যে রওশনের কোলজুড়ে আসে ফুটফুটে এক কন্যাশিশু।
অচল পায়ে হাঁটু গেড়ে হাতে ভর দিয়ে চলা রওশনের পক্ষে তাঁর মেয়েকে সামলিয়ে চলা কঠিন হয়ে পড়ে। আবার এদিকে রওশনের বাবা অসুস্থ হওয়ায় তাঁরাও চাইছিলেন তাঁরা ঢাকা ছেড়ে ত্রিশালে পাড়ি জমাতে।
সোহেল-রওশন দম্পতি তাঁদের মেয়েশিশুসহ চলে এলেন ত্রিশাল উপজেলার আমিরাবাড়ী ইউনিয়নের গুজিয়াম টানপাড়া গ্রামে। রওশনের বাবা-মা ছাড়া সোহেল-রওশন দম্পতির দুই পরিবারের কেউই মেনে নিতে পারেনি এই বিয়ে।
সোহেলের পরিবারের ক্ষোভ পা অচল রওশনকে বিয়ে করা। আর রওশনের পরিবারের ক্ষোভ—এই উচ্চশিক্ষিত ছেলে কোনো এক সময় রওশনকে ছেড়ে পালাবে।
চলেছে দিন, গেছে বছরের পর বছর। এই ভুল বিশ্বাস দূর হয়েছে রওশনের বাবা-মা ও প্রতিবেশীদের। এরই মধ্যে মারা গেলেন রওশনের বাবা। আর এবার বাবার বাড়িতে আশ্রয় খুঁজে নেওয়া রওশনকে তাঁর ভাই-ভাবিরা ভাবতে লাগলেন সম্পদের অংশীদার হিসেবে। ভাই-ভাবিদের অবজ্ঞা ও অবহেলার শিকার হতে থাকলেন তাঁরা।
পারিবারিক সম্পর্ক থেকে বঞ্চিত এই দম্পতি স্থানীয় কয়েকজনের সহযোগিতায় ঘরের পাশেই দিয়েছেন ছোট্ট একটি দোকান। এভাবে ভালোই চলছে তাঁদের সংসার। বিশেষ প্রয়োজনে রওশনকে কাঁধে ভর করে নিয়ে যান সোহেল। এমনকি অনেক সময় ঘুরতেও বের হন তাঁকে কাঁধে নিয়েই। তাঁদের মেয়ে সিদরাতুল মুনতাহা স্বরণী (৯) এখন পঞ্চম শ্রেণির শিক্ষার্থী।
এ বিষয়ে সোহেল মিয়ার সঙ্গে কথা হলে তিনি আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘আট ভাই-বোনের মধ্যে আমিই সবার ছোট। পড়াশোনা শেষ করে ভালো একটা চাকরিও করতাম। পরিস্থিতির কারণে বাধ্য হয়ে এখানে চলে আসি। শত প্রতিকূলতার মাঝেও আমরা ভালো ছিলাম। ২০০০ সালের নভেম্বরে আমি স্ট্রোক করি। এখন অনেক কিছু মনে থাকে না। অর্থকষ্ট থাকলেও আমাদের ভালোবাসায় কোনো কমতি নেই।’
রওশন আক্তার আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘কেন জানি আমার ভাই-ভাবিরা আমাদের শত্রু মনে করে। তারা আমাদের সহযোগিতা তো দূরের কথা, আমরা এখানে থাকি এটাই তারা চায় না। আমার স্বামীর মতো ভালো মানুষ আমি কখনো দেখিনি। উচ্চশিক্ষিত একটা ছেলে হয়েও সে আমার মতো পঙ্গু অসহায় মেয়েকে মন থেকে ভালোবেসে যাচ্ছে। বৃষ্টির দিন আমাদের থাকার ঘরে পানি পড়ে। ভালো কোনো গোসলখানা ও টয়লেট নেই। এই শরীর নিয়ে এগুলো ব্যবহার করতে আমার খুব কষ্ট হয়। কোনো টিউবওয়েল না থাকায় অনেক দূর থেকে আমার স্বামী প্রয়োজনীয় পানি নিয়ে আসে। আমাদের সরকার কতজনের জন্য কত কিছু করছে, আমাদের জন্যও নিশ্চয়ই কিছু করবে।’

গোপালগঞ্জের মুকসুদপুরে সুন্নতে খতনা অনুষ্ঠানের ভিডিওধারণ কেন্দ্র করে দুই গ্রামবাসীর মধ্যে সংঘর্ষে অন্তত ১০ জন আহত হয়েছেন। আজ শনিবার (১৩ ডিসেম্বর) সকালে উপজেলার বাঁশবাড়িয়া ইউনিয়নের খাঞ্জাপুর ও ধোপাকান্দি গ্রামের সংযোগস্থল ব্রিজের ওপর এ সংঘর্ষের ঘটনা ঘটে।
২০ মিনিট আগে
বিষয়টি নিশ্চিত করে ঢাকা মেডিকেল কলেজ হাসপাতালের পুলিশ ক্যাম্পের ইনচার্জ (পরিদর্শক) মো. ফারুক জানান, কেন্দ্রীয় কারাগার থেকে কারারক্ষীরা অচেতন অবস্থায় ওই বন্দীকে হাসপাতালে নিয়ে আসেন। এরপর চিকিৎসকেরা পরীক্ষা-নিরীক্ষা শেষে তাঁকে মৃত ঘোষণা করেন। তাঁর মরদেহ ময়নাতদন্তের জন্য মর্গে রাখা হয়েছে।
২৩ মিনিট আগে
দৌলতদিয়া ঘাট কার্যালয়ের ব্যবস্থাপক মো. সালাহউদ্দিন বলেন, নদীর তলদেশে অতিরিক্ত পলি জমে যাওয়ায় ফেরি চলাচলে ঝুঁকি তৈরি হয়েছে। যাত্রী ও যানবাহনের নিরাপত্তা নিশ্চিত করতে এবং ড্রেজিং কাজ নির্বিঘ্নে সম্পন্ন করার লক্ষ্যে এ সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়েছে।
১ ঘণ্টা আগে
দিনাজপুরের বীরগঞ্জে নিজ বাড়ি থেকে দানিউল ইসলাম (৫৫) নামের এক ব্যক্তির রক্তাক্ত লাশ পাওয়া গেছে। আজ শনিবার (১৩ ডিসেম্বর) সকালে উপজেলার আরজি চৌপুকুরিয়া জিন্দাপীর মেলাসংলগ্ন এলাকার বাড়িতে লাশটি পাওয়া যায়।
১ ঘণ্টা আগেগোপালগঞ্জ প্রতিনিধি

গোপালগঞ্জের মুকসুদপুরে সুন্নতে খতনা অনুষ্ঠানের ভিডিওধারণ কেন্দ্র করে দুই গ্রামবাসীর মধ্যে সংঘর্ষে অন্তত ১০ জন আহত হয়েছেন। আজ শনিবার (১৩ ডিসেম্বর) সকালে উপজেলার বাঁশবাড়িয়া ইউনিয়নের খাঞ্জাপুর ও ধোপাকান্দি গ্রামের সংযোগস্থল ব্রিজের ওপর এ সংঘর্ষের ঘটনা ঘটে।
আহত ব্যক্তিদের মধ্যে ধোপাকান্দি গ্রামের লিটন শেখ (৩০), হিরন শেখ (২৮), আবুল হাসান শেখ (৫০), মিজানুর শেখ (৫৫) এবং খাঞ্জাপুর গ্রামের সাইফুল মোল্লা (৪৪), মাহাবুব মোল্লা (১৭) মুকসুদপুর ১০০ শয্যাবিশিষ্ট উপজেলা হাসপাতালে চিকিৎসাধীন।
স্থানীয় সূত্রে জানা গেছে, গতকাল শুক্রবার রাতে বাঁশবাড়িয়া ইউনিয়নের ধোপাকান্দি গ্রামের ইনান শেখের ছেলে আবুল আসাদ শেখের (৭) সুন্নতে খতনার গায়েহলুদের অনুষ্ঠান চলছিল। এই সময় পার্শ্ববর্তী খাঞ্জাপুর গ্রামের এক কিশোর মোবাইল ফোনে অনুষ্ঠানের ভিডিওধারণ করতে গেলে ইনান শেখের বাড়ির লোকজনের সঙ্গে তাঁর কথা-কাটাকাটি হয়।
আজ সকালে ইনান শেখের বাড়ির লোকজন স্থানীয় উজানী বাজারে এলে খাঞ্জাপুর গ্রামের লোকজনের সঙ্গে সেই ঘটনার জেরে প্রথমে কথা-কাটাকাটি হয় এবং পরে ধোপাকান্দি ও খাঞ্জাপুর গ্রামবাসী দেশীয় অস্ত্র নিয়ে সংঘর্ষে জড়িয়ে পড়ে। এতে উভয় পক্ষের অন্তত ১০ জন আহত হন। এ ব্যাপারে মুকসুদপুর থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা আব্দুল্লাহ আল মামুন বলেন, সংঘর্ষের খবর পেয়ে পুলিশ ঘটনাস্থলে গিয়ে পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণে আনে। বর্তমানে এলাকার আইনশৃঙ্খলা পরিস্থিতি স্বাভাবিক রয়েছে। অভিযোগের ভিত্তিতে আইনগত ব্যবস্থা গ্রহণ করা হবে।

গোপালগঞ্জের মুকসুদপুরে সুন্নতে খতনা অনুষ্ঠানের ভিডিওধারণ কেন্দ্র করে দুই গ্রামবাসীর মধ্যে সংঘর্ষে অন্তত ১০ জন আহত হয়েছেন। আজ শনিবার (১৩ ডিসেম্বর) সকালে উপজেলার বাঁশবাড়িয়া ইউনিয়নের খাঞ্জাপুর ও ধোপাকান্দি গ্রামের সংযোগস্থল ব্রিজের ওপর এ সংঘর্ষের ঘটনা ঘটে।
আহত ব্যক্তিদের মধ্যে ধোপাকান্দি গ্রামের লিটন শেখ (৩০), হিরন শেখ (২৮), আবুল হাসান শেখ (৫০), মিজানুর শেখ (৫৫) এবং খাঞ্জাপুর গ্রামের সাইফুল মোল্লা (৪৪), মাহাবুব মোল্লা (১৭) মুকসুদপুর ১০০ শয্যাবিশিষ্ট উপজেলা হাসপাতালে চিকিৎসাধীন।
স্থানীয় সূত্রে জানা গেছে, গতকাল শুক্রবার রাতে বাঁশবাড়িয়া ইউনিয়নের ধোপাকান্দি গ্রামের ইনান শেখের ছেলে আবুল আসাদ শেখের (৭) সুন্নতে খতনার গায়েহলুদের অনুষ্ঠান চলছিল। এই সময় পার্শ্ববর্তী খাঞ্জাপুর গ্রামের এক কিশোর মোবাইল ফোনে অনুষ্ঠানের ভিডিওধারণ করতে গেলে ইনান শেখের বাড়ির লোকজনের সঙ্গে তাঁর কথা-কাটাকাটি হয়।
আজ সকালে ইনান শেখের বাড়ির লোকজন স্থানীয় উজানী বাজারে এলে খাঞ্জাপুর গ্রামের লোকজনের সঙ্গে সেই ঘটনার জেরে প্রথমে কথা-কাটাকাটি হয় এবং পরে ধোপাকান্দি ও খাঞ্জাপুর গ্রামবাসী দেশীয় অস্ত্র নিয়ে সংঘর্ষে জড়িয়ে পড়ে। এতে উভয় পক্ষের অন্তত ১০ জন আহত হন। এ ব্যাপারে মুকসুদপুর থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা আব্দুল্লাহ আল মামুন বলেন, সংঘর্ষের খবর পেয়ে পুলিশ ঘটনাস্থলে গিয়ে পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণে আনে। বর্তমানে এলাকার আইনশৃঙ্খলা পরিস্থিতি স্বাভাবিক রয়েছে। অভিযোগের ভিত্তিতে আইনগত ব্যবস্থা গ্রহণ করা হবে।

সীমাহীন দুঃখ-কষ্টও তাঁদের ভালোবাসার রংকে ধূসর করতে পারেনি। তাঁদের জীবনসংগ্রাম হার মানিয়েছে সকল দুঃখ, কষ্ট ও ভালোবাসার কাহিনিকে। টাকায় পাওয়া নম্বর থেকে যে ভালোবাসার শুরু তা আজ ১৪ বছর পেরিয়েছে।
১৬ ফেব্রুয়ারি ২০২২
বিষয়টি নিশ্চিত করে ঢাকা মেডিকেল কলেজ হাসপাতালের পুলিশ ক্যাম্পের ইনচার্জ (পরিদর্শক) মো. ফারুক জানান, কেন্দ্রীয় কারাগার থেকে কারারক্ষীরা অচেতন অবস্থায় ওই বন্দীকে হাসপাতালে নিয়ে আসেন। এরপর চিকিৎসকেরা পরীক্ষা-নিরীক্ষা শেষে তাঁকে মৃত ঘোষণা করেন। তাঁর মরদেহ ময়নাতদন্তের জন্য মর্গে রাখা হয়েছে।
২৩ মিনিট আগে
দৌলতদিয়া ঘাট কার্যালয়ের ব্যবস্থাপক মো. সালাহউদ্দিন বলেন, নদীর তলদেশে অতিরিক্ত পলি জমে যাওয়ায় ফেরি চলাচলে ঝুঁকি তৈরি হয়েছে। যাত্রী ও যানবাহনের নিরাপত্তা নিশ্চিত করতে এবং ড্রেজিং কাজ নির্বিঘ্নে সম্পন্ন করার লক্ষ্যে এ সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়েছে।
১ ঘণ্টা আগে
দিনাজপুরের বীরগঞ্জে নিজ বাড়ি থেকে দানিউল ইসলাম (৫৫) নামের এক ব্যক্তির রক্তাক্ত লাশ পাওয়া গেছে। আজ শনিবার (১৩ ডিসেম্বর) সকালে উপজেলার আরজি চৌপুকুরিয়া জিন্দাপীর মেলাসংলগ্ন এলাকার বাড়িতে লাশটি পাওয়া যায়।
১ ঘণ্টা আগেঢামেক প্রতিবেদক

কেরানীগঞ্জে ঢাকা কেন্দ্রীয় কারাগারে মেহেদী হাসান ওরফে গাউস (৩০) নামের এক বন্দীর ঢাকা মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে মৃত্যু হয়েছে। আজ শনিবার বিকেল পৌনে ৪টার দিকে কারারক্ষীরা তাঁকে কারাগার থেকে হাসপাতালে নিয়ে গেলে চিকিৎসক মৃত ঘোষণা করেন।
বিষয়টি নিশ্চিত করে ঢাকা মেডিকেল কলেজ হাসপাতালের পুলিশ ক্যাম্পের ইনচার্জ (পরিদর্শক) মো. ফারুক জানান, কেন্দ্রীয় কারাগার থেকে কারারক্ষীরা অচেতন অবস্থায় ওই বন্দীকে হাসপাতালে নিয়ে আসেন। এরপর চিকিৎসকেরা পরীক্ষা-নিরীক্ষা শেষে তাঁকে মৃত ঘোষণা করেন। তাঁর মরদেহ ময়নাতদন্তের জন্য মর্গে রাখা হয়েছে।
কারাগার সূত্রে জানা গেছে, মেহেদী হাসান বাড্ডা থানায় করা মাদক মামলায় কেন্দ্রীয় কারাগারে বন্দী ছিলেন। তাঁর গ্রামের বাড়ি ফরিদপুর জেলার ভাঙ্গা থানার মরানপুর গ্রামে। তাঁর বাবার নাম মো. মোস্তফা ফরাজী।

কেরানীগঞ্জে ঢাকা কেন্দ্রীয় কারাগারে মেহেদী হাসান ওরফে গাউস (৩০) নামের এক বন্দীর ঢাকা মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে মৃত্যু হয়েছে। আজ শনিবার বিকেল পৌনে ৪টার দিকে কারারক্ষীরা তাঁকে কারাগার থেকে হাসপাতালে নিয়ে গেলে চিকিৎসক মৃত ঘোষণা করেন।
বিষয়টি নিশ্চিত করে ঢাকা মেডিকেল কলেজ হাসপাতালের পুলিশ ক্যাম্পের ইনচার্জ (পরিদর্শক) মো. ফারুক জানান, কেন্দ্রীয় কারাগার থেকে কারারক্ষীরা অচেতন অবস্থায় ওই বন্দীকে হাসপাতালে নিয়ে আসেন। এরপর চিকিৎসকেরা পরীক্ষা-নিরীক্ষা শেষে তাঁকে মৃত ঘোষণা করেন। তাঁর মরদেহ ময়নাতদন্তের জন্য মর্গে রাখা হয়েছে।
কারাগার সূত্রে জানা গেছে, মেহেদী হাসান বাড্ডা থানায় করা মাদক মামলায় কেন্দ্রীয় কারাগারে বন্দী ছিলেন। তাঁর গ্রামের বাড়ি ফরিদপুর জেলার ভাঙ্গা থানার মরানপুর গ্রামে। তাঁর বাবার নাম মো. মোস্তফা ফরাজী।

সীমাহীন দুঃখ-কষ্টও তাঁদের ভালোবাসার রংকে ধূসর করতে পারেনি। তাঁদের জীবনসংগ্রাম হার মানিয়েছে সকল দুঃখ, কষ্ট ও ভালোবাসার কাহিনিকে। টাকায় পাওয়া নম্বর থেকে যে ভালোবাসার শুরু তা আজ ১৪ বছর পেরিয়েছে।
১৬ ফেব্রুয়ারি ২০২২
গোপালগঞ্জের মুকসুদপুরে সুন্নতে খতনা অনুষ্ঠানের ভিডিওধারণ কেন্দ্র করে দুই গ্রামবাসীর মধ্যে সংঘর্ষে অন্তত ১০ জন আহত হয়েছেন। আজ শনিবার (১৩ ডিসেম্বর) সকালে উপজেলার বাঁশবাড়িয়া ইউনিয়নের খাঞ্জাপুর ও ধোপাকান্দি গ্রামের সংযোগস্থল ব্রিজের ওপর এ সংঘর্ষের ঘটনা ঘটে।
২০ মিনিট আগে
দৌলতদিয়া ঘাট কার্যালয়ের ব্যবস্থাপক মো. সালাহউদ্দিন বলেন, নদীর তলদেশে অতিরিক্ত পলি জমে যাওয়ায় ফেরি চলাচলে ঝুঁকি তৈরি হয়েছে। যাত্রী ও যানবাহনের নিরাপত্তা নিশ্চিত করতে এবং ড্রেজিং কাজ নির্বিঘ্নে সম্পন্ন করার লক্ষ্যে এ সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়েছে।
১ ঘণ্টা আগে
দিনাজপুরের বীরগঞ্জে নিজ বাড়ি থেকে দানিউল ইসলাম (৫৫) নামের এক ব্যক্তির রক্তাক্ত লাশ পাওয়া গেছে। আজ শনিবার (১৩ ডিসেম্বর) সকালে উপজেলার আরজি চৌপুকুরিয়া জিন্দাপীর মেলাসংলগ্ন এলাকার বাড়িতে লাশটি পাওয়া যায়।
১ ঘণ্টা আগেরাজবাড়ী প্রতিনিধি

পদ্মায় ড্রেজিং কার্যক্রম চলায় রাজবাড়ীর দৌলতদিয়ার ৭ নম্বর ফেরিঘাট সাময়িকভাবে বন্ধ রেখেছে বাংলাদেশ অভ্যন্তরীণ নৌপরিবহন করপোরেশন (বিআইডব্লিউটিসি)। আজ শনিবার সকাল থেকে ফেরিঘাটটি বন্ধ রাখা হয় বলে জানান বিআইডব্লিউটিসি দৌলতদিয়া ঘাট কার্যালয়ের ব্যবস্থাপক মো. সালাহউদ্দিন।
বিআইডব্লিউটিসির দৌলতদিয়া ৭ নম্বর ফেরিঘাটের পন্টুন ইনচার্জ হুমায়ন কবির বলেন, ‘আজ সকাল ৯টা থেকে ৭ নম্বর ফেরিঘাটে ড্রেজিং হচ্ছে, সে কারণে বন্ধ রয়েছে এ ঘাট। কখন এ ঘাটটি সচল হবে, সেটা বলতে পারছি না।’
দৌলতদিয়া ঘাট কার্যালয়ের ব্যবস্থাপক মো. সালাহউদ্দিন বলেন, নদীর তলদেশে অতিরিক্ত পলি জমে যাওয়ায় ফেরি চলাচলে ঝুঁকি তৈরি হয়েছে। যাত্রী ও যানবাহনের নিরাপত্তা নিশ্চিত করতে এবং ড্রেজিং কাজ নির্বিঘ্নে সম্পন্ন করার লক্ষ্যে এ সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়েছে। ড্রেজিং কার্যক্রম শেষ হলে আবার ফেরিঘাটটি সচল হবে। তিনি বলেন, বর্তমানে দৌলতদিয়া-পাটুরিয়া নৌপথে ছোট-বড় মিলে মোট ১২টি ফেরি চলাচল করছে। দৌলতদিয়া প্রান্তে ৩ ও ৪ নম্বর ঘাট দিয়ে যাত্রী ও যানবাহন পারাপার করা হচ্ছে।

পদ্মায় ড্রেজিং কার্যক্রম চলায় রাজবাড়ীর দৌলতদিয়ার ৭ নম্বর ফেরিঘাট সাময়িকভাবে বন্ধ রেখেছে বাংলাদেশ অভ্যন্তরীণ নৌপরিবহন করপোরেশন (বিআইডব্লিউটিসি)। আজ শনিবার সকাল থেকে ফেরিঘাটটি বন্ধ রাখা হয় বলে জানান বিআইডব্লিউটিসি দৌলতদিয়া ঘাট কার্যালয়ের ব্যবস্থাপক মো. সালাহউদ্দিন।
বিআইডব্লিউটিসির দৌলতদিয়া ৭ নম্বর ফেরিঘাটের পন্টুন ইনচার্জ হুমায়ন কবির বলেন, ‘আজ সকাল ৯টা থেকে ৭ নম্বর ফেরিঘাটে ড্রেজিং হচ্ছে, সে কারণে বন্ধ রয়েছে এ ঘাট। কখন এ ঘাটটি সচল হবে, সেটা বলতে পারছি না।’
দৌলতদিয়া ঘাট কার্যালয়ের ব্যবস্থাপক মো. সালাহউদ্দিন বলেন, নদীর তলদেশে অতিরিক্ত পলি জমে যাওয়ায় ফেরি চলাচলে ঝুঁকি তৈরি হয়েছে। যাত্রী ও যানবাহনের নিরাপত্তা নিশ্চিত করতে এবং ড্রেজিং কাজ নির্বিঘ্নে সম্পন্ন করার লক্ষ্যে এ সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়েছে। ড্রেজিং কার্যক্রম শেষ হলে আবার ফেরিঘাটটি সচল হবে। তিনি বলেন, বর্তমানে দৌলতদিয়া-পাটুরিয়া নৌপথে ছোট-বড় মিলে মোট ১২টি ফেরি চলাচল করছে। দৌলতদিয়া প্রান্তে ৩ ও ৪ নম্বর ঘাট দিয়ে যাত্রী ও যানবাহন পারাপার করা হচ্ছে।

সীমাহীন দুঃখ-কষ্টও তাঁদের ভালোবাসার রংকে ধূসর করতে পারেনি। তাঁদের জীবনসংগ্রাম হার মানিয়েছে সকল দুঃখ, কষ্ট ও ভালোবাসার কাহিনিকে। টাকায় পাওয়া নম্বর থেকে যে ভালোবাসার শুরু তা আজ ১৪ বছর পেরিয়েছে।
১৬ ফেব্রুয়ারি ২০২২
গোপালগঞ্জের মুকসুদপুরে সুন্নতে খতনা অনুষ্ঠানের ভিডিওধারণ কেন্দ্র করে দুই গ্রামবাসীর মধ্যে সংঘর্ষে অন্তত ১০ জন আহত হয়েছেন। আজ শনিবার (১৩ ডিসেম্বর) সকালে উপজেলার বাঁশবাড়িয়া ইউনিয়নের খাঞ্জাপুর ও ধোপাকান্দি গ্রামের সংযোগস্থল ব্রিজের ওপর এ সংঘর্ষের ঘটনা ঘটে।
২০ মিনিট আগে
বিষয়টি নিশ্চিত করে ঢাকা মেডিকেল কলেজ হাসপাতালের পুলিশ ক্যাম্পের ইনচার্জ (পরিদর্শক) মো. ফারুক জানান, কেন্দ্রীয় কারাগার থেকে কারারক্ষীরা অচেতন অবস্থায় ওই বন্দীকে হাসপাতালে নিয়ে আসেন। এরপর চিকিৎসকেরা পরীক্ষা-নিরীক্ষা শেষে তাঁকে মৃত ঘোষণা করেন। তাঁর মরদেহ ময়নাতদন্তের জন্য মর্গে রাখা হয়েছে।
২৩ মিনিট আগে
দিনাজপুরের বীরগঞ্জে নিজ বাড়ি থেকে দানিউল ইসলাম (৫৫) নামের এক ব্যক্তির রক্তাক্ত লাশ পাওয়া গেছে। আজ শনিবার (১৩ ডিসেম্বর) সকালে উপজেলার আরজি চৌপুকুরিয়া জিন্দাপীর মেলাসংলগ্ন এলাকার বাড়িতে লাশটি পাওয়া যায়।
১ ঘণ্টা আগেবীরগঞ্জ (দিনাজপুর) প্রতিনিধি

দিনাজপুরের বীরগঞ্জে নিজ বাড়ি থেকে দানিউল ইসলাম (৫৫) নামের এক ব্যক্তির রক্তাক্ত লাশ পাওয়া গেছে। আজ শনিবার (১৩ ডিসেম্বর) সকালে উপজেলার আরজি চৌপুকুরিয়া জিন্দাপীর মেলাসংলগ্ন এলাকার বাড়িতে লাশটি পাওয়া যায়।
সরেজমিন জানা যায়, দানিউল নিয়ে পরিবার নিয়ে দিনাজপুর শহরে বসবাস করেন। তিনি গ্রামের বাড়িতে এসে সপ্তাহে দু-এক দিন রাত্রি যাপন করেন। কাজের লোক রফিকুল ইসলাম ও নূরজাহান বেগম বাড়ি এবং দানিউলের দেখাশোনা করেন। শনিবার বেলা ১০টার দিকে রফিকুল বাড়িতে এসে ডাকাডাকি করে না পেয়ে দানিউলের স্বজনদের জানান। তাঁরা এসে শয়নকক্ষের বিছানায় রক্তাক্ত লাশ দেখতে পান।
বীরগঞ্জ থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) মো. সাইফুল ইসলাম বলেন, লাশ উদ্ধারের কার্যক্রম চলছে। ময়নাতদন্তের জন্য দিনাজপুর মেডিকেল কলেজে প্রেরণ করা হবে। মৃত্যুর রহস্য উদ্ঘাটনে পুলিশ কাজ করছে।

দিনাজপুরের বীরগঞ্জে নিজ বাড়ি থেকে দানিউল ইসলাম (৫৫) নামের এক ব্যক্তির রক্তাক্ত লাশ পাওয়া গেছে। আজ শনিবার (১৩ ডিসেম্বর) সকালে উপজেলার আরজি চৌপুকুরিয়া জিন্দাপীর মেলাসংলগ্ন এলাকার বাড়িতে লাশটি পাওয়া যায়।
সরেজমিন জানা যায়, দানিউল নিয়ে পরিবার নিয়ে দিনাজপুর শহরে বসবাস করেন। তিনি গ্রামের বাড়িতে এসে সপ্তাহে দু-এক দিন রাত্রি যাপন করেন। কাজের লোক রফিকুল ইসলাম ও নূরজাহান বেগম বাড়ি এবং দানিউলের দেখাশোনা করেন। শনিবার বেলা ১০টার দিকে রফিকুল বাড়িতে এসে ডাকাডাকি করে না পেয়ে দানিউলের স্বজনদের জানান। তাঁরা এসে শয়নকক্ষের বিছানায় রক্তাক্ত লাশ দেখতে পান।
বীরগঞ্জ থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) মো. সাইফুল ইসলাম বলেন, লাশ উদ্ধারের কার্যক্রম চলছে। ময়নাতদন্তের জন্য দিনাজপুর মেডিকেল কলেজে প্রেরণ করা হবে। মৃত্যুর রহস্য উদ্ঘাটনে পুলিশ কাজ করছে।

সীমাহীন দুঃখ-কষ্টও তাঁদের ভালোবাসার রংকে ধূসর করতে পারেনি। তাঁদের জীবনসংগ্রাম হার মানিয়েছে সকল দুঃখ, কষ্ট ও ভালোবাসার কাহিনিকে। টাকায় পাওয়া নম্বর থেকে যে ভালোবাসার শুরু তা আজ ১৪ বছর পেরিয়েছে।
১৬ ফেব্রুয়ারি ২০২২
গোপালগঞ্জের মুকসুদপুরে সুন্নতে খতনা অনুষ্ঠানের ভিডিওধারণ কেন্দ্র করে দুই গ্রামবাসীর মধ্যে সংঘর্ষে অন্তত ১০ জন আহত হয়েছেন। আজ শনিবার (১৩ ডিসেম্বর) সকালে উপজেলার বাঁশবাড়িয়া ইউনিয়নের খাঞ্জাপুর ও ধোপাকান্দি গ্রামের সংযোগস্থল ব্রিজের ওপর এ সংঘর্ষের ঘটনা ঘটে।
২০ মিনিট আগে
বিষয়টি নিশ্চিত করে ঢাকা মেডিকেল কলেজ হাসপাতালের পুলিশ ক্যাম্পের ইনচার্জ (পরিদর্শক) মো. ফারুক জানান, কেন্দ্রীয় কারাগার থেকে কারারক্ষীরা অচেতন অবস্থায় ওই বন্দীকে হাসপাতালে নিয়ে আসেন। এরপর চিকিৎসকেরা পরীক্ষা-নিরীক্ষা শেষে তাঁকে মৃত ঘোষণা করেন। তাঁর মরদেহ ময়নাতদন্তের জন্য মর্গে রাখা হয়েছে।
২৩ মিনিট আগে
দৌলতদিয়া ঘাট কার্যালয়ের ব্যবস্থাপক মো. সালাহউদ্দিন বলেন, নদীর তলদেশে অতিরিক্ত পলি জমে যাওয়ায় ফেরি চলাচলে ঝুঁকি তৈরি হয়েছে। যাত্রী ও যানবাহনের নিরাপত্তা নিশ্চিত করতে এবং ড্রেজিং কাজ নির্বিঘ্নে সম্পন্ন করার লক্ষ্যে এ সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়েছে।
১ ঘণ্টা আগে